একাদশ শ্রেণীর মৌল

একাদশ শ্রেনীর মৌল বলতে পর্যায় সারণীর ১১তম শ্রেণীর অধিনে রয়েছে এমন মৌলগুলোকে বুঝানো হয়ে থাকে। তামা (Cu), রূপা (Ag), সোনা (Au), রন্টজেনিয়াম (Rg) ইত্যাদি অবস্থান্তর ধাতুঅচট্চকাংচক র সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে এই শ্রেণী। মৌলসমূহের ইলেকট্রন বিন্যাসের উপর ভিত্তি করে এই শ্রেণী বিন্যাস করা হয়েছে। এই ধাতুগুলো বিভইন্ন সময় ধাতব মুদ্রা তৈরীতে ব্যবহার করা হতো। এর পাশাপাশি অ্যালুমিনিয়াম, সীসা, নিকেল, স্টেইনলেস স্টীল, টিন, দস্তা ইত্যাদি ধাতুগুলো বর্তমানে মুদ্রা তৈরীতে ব্যবহার করা হয়। এই সকল ধাতুগুলোকে একত্রে "মুদ্রার ধাতু" বলা হয়। এই মৌলসমূহের ভৌত রাসায়নিক ধর্মসমূহের জন্য এই ধাতুগুলোকে এই বিশেষ ধরনের কাজে ব্যবহার করা হয়। বৈশিষ্টসমূহের মধ্যে রয়েছে সনাক্তকরণ সুবিধা, মরিচা প্রতিরোধিত ক্ষমতা , স্থায়িত্ব ইত্যাদি। এছাড়া ধাতু হিসাবেও এই মূল্যবান।

পর্যায় সারণীর একাদশ শ্রেণী
 পর্যায়

29
Cu

47
Ag

79
Au
111
Rg

ছকের বর্ণনা
Transition metal
Primordial element
Synthetic

ইতিহাস

বৈশিষ্ট্যসমূহ

অন্যান্য শ্রেণীর মৌলগুলোর মত, এই শ্রেণীর মৌলগুলোরও ক্ষেত্রেও তাদের ইলেকট্রন বিন্যাসের পরিবর্তনের সাথে সাথে ভৌত এবং রাসায়নিক ধর্মগুলোর ক্রম পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। তবে রন্টজেনিয়ামের বৈশিষ্ট্যগুলো এই শ্রেণীর অন্যান্য মৌলগুলো থেকে কিছুটা ব্যতিক্রম।

Zমৌলিক পদার্থশক্তিস্তর
২৯কপার২, ৮, ১৮, ১
৪৭সিলভার২, ৮, ১৮, ১৮, ১
৭৯গোল্ড২, ৮, ১৮, ৩২, ১৮, ১
১১১রন্টজেনিয়াম২, ৮, ১৮, ৩২, ৩২, ১৭, ২

গ্রুপ ১১ এর সকল মৌলসমূহ আপেক্ষিকভাবে নিষ্ক্রিয়, জারণ-প্রতিরোধী ধাতু। কপার এবং সোনা হল বর্ণযুক্ত।

প্রাপ্তিস্থান

ব্যবহার ও প্রয়োগ

জীবতত্ত্বিক ভূমিকা ও বিষাক্ততা

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

    বহিঃসংযোগ

    This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.