কৈলাসে কেলেঙ্কারি (চলচ্চিত্র)

কৈলাসে কেলেঙ্কারি সন্দীপ রায় পরিচালিত ২০০৭ সালের ভারতীয় গোয়েন্দা চলচ্চিত্র[1] সত্যজিৎ রায় রচিত একই নামের উপন্যাস অবলম্বনে চলচ্চিত্রটির চিত্রনাট্য লিখেছেন সন্দীপ রায়। এটি নতুন ফেলুদা চলচ্চিত্র ধারাবাহিকের দ্বিতীয় চলচ্চিত্র। এতে ফেলুদা চরিত্রে অভিনয় করেছেন সব্যসাচী চক্রবর্তী[2] তোপসে চরিত্রে অভিনয় করেছেন পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়[3] এবং জটায়ু চরিত্রে বিভু ভট্টাচার্য[4]

কৈলাসে কেলেঙ্কারি
কৈলাসে কেলেঙ্কারি চলচ্চিত্রের পোস্টার
পরিচালকসন্দীপ রায়
প্রযোজকইন্দ্রনীল সেন
শ্রীমতি মুকুল সরকার
মৌ রায় চৌধুরী
সুমিতা ভট্টাচার্য
চিত্রনাট্যকারসন্দীপ রায়
উৎসসত্যজিৎ রায় কর্তৃক 
কৈলাসে কেলেঙ্কারি
শ্রেষ্ঠাংশে
সুরকারসন্দীপ রায়
চিত্রগ্রাহকশশাঙ্ক পালিত
সম্পাদকসুব্রত রায়
প্রযোজনা
কোম্পানি
ইনোটিভ মাল্টিমিডিয়া
পরিবেশকটি. সরকার প্রোডাকশন
মুক্তি২১ ডিসেম্বর, ২০০৭
দৈর্ঘ্য১০০ মিনিট
দেশভারত
ভাষাবাংলা
নির্মাণব্যয়₹১ কোটি
আয়₹২ কোটি

কাহিনী সংক্ষেপ

সারাদেশে প্রাচীন মূর্তিগুলো চোরাকারবারিদের হাতে চলে যাচ্ছে এবং তারা এ নিয়ে ব্যবসায় মেতে উঠেছে। ভুবনেশ্বর মন্দির থেকে রাধারাণীর যক্ষীর মূর্তি চুরি হওয়ার পর শখের গোয়েন্দা ফেলুদা তাদের খুঁজে বের করতে তৎপর হয়ে ওঠে। এই বিষয়টিতে তাকে উৎসাহ দেন সিধু জ্যাঠা। তারা জানতে পারে এরকম একটি দুর্লভ সামগ্রী পাচার হচ্ছিল একটি কাঠমান্ডু গামী বিমানে যা দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এটা জেনেই সংগে সংগে বিমান দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শন করতে যায় তারা। তাকে সঙ্গ দেয় তার খুড়তুতো ভাই তোপসে ও গোয়েন্দা ঔপন্যাসিক লালমোহন গাঙ্গুলি ওরফে জটায়ু। জানা যায় আরো বহু লোক এই বিষয় নিয়ে আগ্রহী। এরপর তিনজন মিলে ভুবনেশ্বর মন্দিরে আশেপাশে খোঁজ-খবর নিয়ে প্রধান চোরাকারবারিকে ধরে খুঁজে বের করতে চেষ্টা করেন। কিন্তু শুধু প্রত্নসামগ্রী চুরিই নয়, এর সাথে যুক্ত হল খুনখারাপিও।

কুশীলব

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. "ফেলুদা"বাংলাদেশ প্রতিদিন। ৩০ নভেম্বর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৮ জানুয়ারি ২০১৭
  2. মারিয়া, শান্তা (২০১৫-০৫-০২)। "পর্দার ফেলুদা"বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। সংগ্রহের তারিখ ৮ জানুয়ারি ২০১৭
  3. "'সবদিক থেকে একটা ব্র্যান্ড সত্যজিৎ রায়'"বণিকবার্তা। দেওয়ান হানিফ মাহমুদ। মে ০১, ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৮ জানুয়ারি ২০১৭ এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  4. "চলে গেলেন 'জটায়ু'"আনন্দবাজার পত্রিকা। ABP News। ২১ সেপ্টেম্বর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ৮ জানুয়ারি ২০১৭

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.