গোরস্থানে সাবধান! (চলচ্চিত্র)

গোরস্থানে সাবধান ! সন্দীপ রায় পরিচালিত ২০১০ সালের বাংলা ভাষার ভারতীয় গোয়েন্দা চলচ্চিত্র[1] সত্যজিৎ রায়ের একই নামের উপন্যাস থেকে নির্মিত চলচ্চিত্রটির চিত্রনাট্য লিখেছেন সন্দীপ রায়।[2] এটি নতুন ফেলুদা চলচ্চিত্র ধারাবাহিকের চতুর্থ চলচ্চিত্র এবং টিনটোরেটোর যীশুর সিক্যুয়াল। এতে ফেলুদা চরিত্রে অভিনয় করেছেন সব্যসাচী চক্রবর্তী,[3] তোপসে চরিত্রে অভিনয় করেছেন সাহেব ভট্টাচার্য[4] এবং জটায়ু চরিত্রে বিভু ভট্টাচার্য[5]

গোরস্থানে সাবধান !
গোরস্থানে সাবধান! চলচ্চিত্রের পোস্টার
পরিচালকসন্দীপ রায়
প্রযোজকমৌ রায় চৌধুরী
চিত্রনাট্যকারসন্দীপ রায়
উৎসসত্যজিৎ রায় কর্তৃক 
গোরস্থানে সাবধান!
শ্রেষ্ঠাংশে
সুরকারসন্দীপ রায়
চিত্রগ্রাহকশশাঙ্ক পালিত
সম্পাদকসুব্রত রায়
প্রযোজনা
কোম্পানি
ভিথ্রিজি ফিল্মস প্রাইভেট লিমিটেড
পরিবেশকভিথ্রিজি ফিল্মস প্রাইভেট লিমিটেড
মুক্তি১০ ডিসেম্বর, ২০১০
দৈর্ঘ্য১০০ মিনিট
দেশভারত
ভাষাবাংলা
নির্মাণব্যয়₹৬০ লাখ
আয়₹১ কোটি

কাহিনী সংক্ষেপ

হঠাৎ ঝড়ে পার্ক স্ট্রীট সিমেট্রির কাছে নরেন্দ্রনাথের উপরে গাছ পরে তিনি গুরুতর আহত হন। সেখানে তিনি একটি খোঁড়া কবর খুঁজে পান। ফেলুদা তদন্ত চালিয়ে খুঁজে পান আসলে তা ছিল মার্কাস গডউইনের কবর এবং ১৯শ শতাব্দীর লখনৌয়ে সেই পরিবারের ইতিহাস। তারা তৎকালীন ব্রিটিশ শাসনের সময় লখনৌতে বাস করতেন। তার মেয়ে শার্লটের ডায়েরি পড়ে জানতে পারেন মার্কাসের কবরে একটি দামী ঘড়ি ছিল। ফেলুদা বুঝতে পারেন কেন কবরটি খোঁড়া হল। ফেলুদা কলকাতার রিপন লেনে গিয়ে এই পরিবারের সাথে যোগসূত্র আছে এমন এক অ্যাংলো-ইন্ডিয়ান পরিবারকে খুঁজে পান। সেখানকার হরিপদবাবুর সহায়তার ফেলুদা সেই দলকে খুঁজে বের করেন যারা কবর থেকে ঘড়িটি গায়েব করে ফেলে।

কুশীলব

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. "ফেলুদা"বাংলাদেশ প্রতিদিন। ৩০ নভেম্বর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৮ জানুয়ারি ২০১৭
  2. "'সবদিক থেকে একটা ব্র্যান্ড সত্যজিৎ রায়'"বণিকবার্তা। দেওয়ান হানিফ মাহমুদ। মে ০১, ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৮ জানুয়ারি ২০১৭ এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  3. মারিয়া, শান্তা (২০১৫-০৫-০২)। "পর্দার ফেলুদা"বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। সংগ্রহের তারিখ ৮ জানুয়ারি ২০১৭
  4. "Shaheb makes a comeback as Topshe"টাইমস অফ ইন্ডিয়া। Bennett, Coleman & Co. Ltd। ১২ মে ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৮ জানুয়ারি ২০১৭
  5. "চলে গেলেন 'জটায়ু'"আনন্দবাজার পত্রিকা। ABP News। ২১ সেপ্টেম্বর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ৮ জানুয়ারি ২০১৭

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.