এডি রেডমেইন

এডওয়ার্ড জন ডেভিড "এডি" রেডমেইন ওবিই (জন্ম: ৬ জানুয়ারি, ১৯৮২) হলেন একজন ইংরেজ মঞ্চ ও চলচ্চিত্র অভিনেতা। তিনি ট্রিনিটি কলেজ, কেমব্রিজ-এ ইতিহাস বিষয়ে পড়াকালীন মডেলিং শুরু করেন। রেডমেইন ওয়েস্ট এন্ড থিয়েটারে মঞ্চ অভিনয়ের মাধ্যমে তার পেশাদারী কর্মজীবন শুরু করেন এবং ১৯৯৮ সালে টেলিভিশনে অভিনয় শুরু করেন। তার ২০০৬ সালে চলচ্চিত্রে অভিনয় শুরু করেন লাইক মাইন্ডস্‌দ্য গুড শেপার্ড চলচ্চিত্রে অভিনয় দিয়ে। পরে তিনি স্যাভেজ গ্রেস (২০০৭), এলিজাবেথ: দ্য গোল্ডেন এজ (২০০৭) ও দ্য আদার বলেইন গার্ল (২০০৮) চলচ্চিত্রে পার্শ্ব চরিত্রে অভিনয় করেন।

এডি রেডমেইন

Eddie Redmayne
২০১৬ সালে সান-ডিয়েগো কমিক-কন ইন্টারন্যাশনালে রেডমেইন
জন্ম
এডওয়ার্ড জন ডেভিড রেডমেইন

(1982-01-06) ৬ জানুয়ারি ১৯৮২
ওয়েস্টমিনিস্টার, লন্ডন, ইংল্যান্ড
শিক্ষাইতিহাস
যেখানের শিক্ষার্থীট্রিনিটি কলেজ, কেমব্রিজ
পেশামডেল, অভিনেতা
কার্যকাল১৯৯৮-বর্তমান
উল্লেখযোগ্য কর্ম
দ্য থিওরি অভ এভরিথিং
দাম্পত্য সঙ্গীহান্নাহ ব্রাগশ (বি. ২০১৪)
সন্তানআইরিস মেরি (মেয়ে)
পিতা-মাতারিচার্ড রেডমেইন (পিতা)
প্যাট্রিশিয়া (মাতা)
পুরস্কারপূর্ণ তালিকা

রেডমেইন ২০০৯-১০ সালে রেড ও ২০১১-১২ সালে দ্বিতীয় রিচার্ড মঞ্চনাটকে অভিনয় করেন। রেড নাটকে অভিনয়ের জন্য তিনি সেরা মঞ্চ অভিনেতা হিসেবে টনি পুরস্কার লাভ করেন। তার চলচ্চিত্রে প্রথম সেরা কাজ হল জীবনীমূলক নাট্য চলচ্চিত্র মাই উয়িক উইথ মেরিলিন (২০১১) এবং সঙ্গীতধর্মী লে মিজেরাবল (২০১২)। ২০১৪ সালে তিনি ইংরেজ পদার্থ বিজ্ঞানি স্টিভেন হকিংয়ের ভূমিকায় দ্য থিওরি অভ এভরিথিং চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য একাডেমি পুরস্কার[1], গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারবাফটা পুরস্কার অর্জন করেন। পরের বছর তিনি দ্য ডেনিশ গার্ল ছবিতে প্রথম যৌন রূপান্তরকারী সার্জারিকারী লিলি এলবির ভূমিকায় অভিনয় করেন এবং শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য একাডেমি পুরস্কার, গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার ও বাফটা পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। ২০১৬ সালে তিনি ফ্যান্টাসি চলচ্চিত্র ফ্যান্ট্যাস্টিক বিস্ট্‌স অ্যান্ড হোয়্যার টু ফাইন্ড দেম-এ অভিনয় করেন।

প্রাথমিক জীবন

রেডমেইন ১৯৮২ সালের ৬ জানুয়ারি লন্ডনের ওয়েস্টমিনিস্টারে জন্মগ্রহণ করেন।[2] তার মাতা প্যাট্রিশিয়া (বার্কি) একজন ব্যবসায়ী এবং পিতা রিচার্ড রেডমেইন একজন কর্পোরেট ফিন্যান্সের একজন ব্যবসায়ী।[3] তার প্র-পিতামহ স্যার রিচার্ড রেডমেইন ছিলেন একজন সিভিল ও মাইনিং প্রকৌশলী। তার একজন বড় ভাই ও ছোট ভাই এবং একজন বড় সৎভাই ও একজন সৎবোন রয়েছে।[4]

রেডমেইন ইটন হাউজ, কলেট কোর্ট ও ইটন কলেজে পড়াশুনা করেন। ইটন কলেজে তিনি প্রিন্স উইলিয়ামের সাথে একই বর্ষে ছিলেন।[5] তিনি ট্রিনিটি কলেজ, কেমব্রিজ-এ ইতিহাস বিষয়ে পড়াশুনা করেন এবং ২০০৩ সালে স্নাতক সম্মান লাভ করেন।[6] বর্ণান্ধ হওয়া সত্বেও রেডমেইন তার গবেষণাপত্র লিখেন ইভ্‌স ক্লাইনের আন্তর্জাতিক ক্লাইন নীল রঙে।[7]

কর্মজীবন

রেডমেইন ২০০৬ সালে তার প্রথম চলচ্চিত্র লাইক মাইন্ডস্‌-এ অভিনয় করেন। তাকে অভিনয়শিল্পী নির্বাচনকারী পরিচালক লুসি বেভান গোট্‌স নামক মঞ্চনাটক দেখে এই চলচ্চিত্রের জন্য নির্বাচন করেন।[8] পরবর্তীতে তিনি দ্য গুড শেপার্ড (২০০৬), স্যাভেজ গ্রেস (২০০৭), এলিজাবেথ: দ্য গোল্ডেন এজ (২০০৭), দ্য আদার বলেইন গার্ল (২০০৮), পাওডার ব্লু (২০০৮), গ্লোরিয়াস থার্টি নাইন (২০০৯) ও হিক (২০১১) চলচ্চিত্রে পার্শ্ব চরিত্রে অভিনয় করেন। ২০১০ সালে তিনি ক্রিস্টোফার স্মিথের অতিপ্রাকৃত গথিকধর্মী ব্ল্যাক ডেথ ছবিতে অসমুন্ড চরিত্রে প্রধান ভূমিকায় অভিনয় করেন।[9] একই বছরের ২৬ ফেব্রুয়ারি স্যামুয়েল গোল্ডউইন ফিল্মস থেকে তার ২০০৮ সালে করা দ্য ইয়েলো হ্যান্ডকারচিফ ছবিটি মুক্তি দেওয়া হয়।[10][11]

তিনি ২০১১ সালে চলচ্চিত্র নির্মাতা কলিন ক্লার্কের জীবনীমূলক নাট্য চলচ্চিত্র মাই উয়িক উইথ মেরিলিন ছবিতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেন। পরের বছর তিনি সঙ্গীতধর্মী লে মিজেরাবল ছবিতে মারিউস পন্টমার্সি চরিত্রে অভিনয় করেন।[12][13]

২০১৪ সালে তিনি দ্য থিওরি অভ এভরিথিং চলচ্চিত্রে ইংরেজ পদার্থ বিজ্ঞানি স্টিভেন হকিংয়ের ভূমিকায় অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য একাডেমি পুরস্কার, গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার, বাফটা পুরস্কারস্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কার লাভ করেন।[14][15]

২০১৫ সালের শুরুর দিকে তিনি জুপিটার অ্যাসেন্ডিং চলচ্চিত্রে বালেম অ্যাব্রাসাক্স চরিত্রে অভিনয় করেন। চলচ্চিত্রটি নেতিবাচক সমালোচনা লাভ করে এবং তিনি তার অভিনয়ের জন্য সবচেয়ে বাজে পার্শ্ব অভিনেতা হিসেবে গোল্ডেন রাসবেরি পুরস্কার লাভ করেন।[16] একই বছর তিনি কার্ল হুপার পরিচালিত দ্য ডেনিশ গার্ল ছবিতে যৌন রূপান্তরকারী সার্জারির অগ্রদূত লিলি এলবির ভূমিকায় অভিনয় করেন।[17] এই চরিত্রে অভিনয়ের জন্য তিনি টানা দ্বিতীয়বারের মত শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য একাডেমি পুরস্কার, গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার ও বাফটা পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।[18] এছাড়া তিনি টমাস অ্যান্ড ফ্রেন্ড্‌স চলচ্চিত্রের বিশেষ সডর্‌স লিজেন্ড অভ দ্য লস্ট ট্রেজার-এ রায়ান দ্য ট্যাঙ্ক ইঞ্জিন চরিত্রে অতিথি চরিত্রে অভিনয় করেন। রেডমেইন ২০১৫ সালে আইটিভির প্রামাণ্যচিত্র ওয়ার আর্ট উইথ এডি রেডমেইন উপস্থাপনা করেন।[19]

২০১৬ সালে রেডমেইন জে কে রাউলিং রচিত কাল্পনিক চলচ্চিত্র ফ্যান্ট্যাস্টিক বিস্ট্‌স অ্যান্ড হোয়্যার টু ফাইন্ড দেম-এ নিউট স্ক্যামেন্ডার নামে একজন জাদুকর ও জাদুপ্রাণিবিদ চরিত্রে অভিনয় করেন।[20][21]

ব্যক্তিগত জীবন

রেডমেইন ২০১৪ সালের ১৫ ডিসেম্বর হান্নাহ বাগশকে বিয়ে করেন। হান্নাহ একজন জনসংযোগ কর্মকর্তা।[22] তাদের একমাত্র মেয়ে আইরিস মেরি ২০১৬ সালের জুন মাসে জন্মগ্রহণ করেন।[23]

রেডমেইন ২০১৪ সালের আগস্ট মাসে তিনি চলচ্চিত্র শিক্ষা সংস্থা ইনটু ফিল্ম থেকে দূত পদে নিয়োগ লাভ করেন।[24] ২০১৫ সালে নাটকে অবদানের জন্য অর্ডার অব দ্য ব্রিটিশ এম্পায়ারের অফিসার পদে নিয়োগ লাভ করেন।[25]

২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে রেডমেইন লস অ্যাঞ্জেলেসের অসহায় এলজিবিটি যুবকদের হয়ে কথা বলেন।[26]

চলচ্চিত্রের তালিকা

চাবি
আসন্ন মুক্তি/নির্মানাধীন
বছর চলচ্চিত্রের শিরোনাম চরিত্র পরিচালক টীকা
২০০৬লাইক মাইন্ডস্‌আলেক্স ফোর্বসগ্রেগরি রিড
দ্য গুড শেপার্ডএডওয়ার্ড উইলসন জুনিয়ররবার্ট ডি নিরো
২০০৭স্যাভেজ গ্রেসঅ্যান্থনি বেকল্যাণ্ডটম কালিন
এলিজাবেথ: দ্য গোল্ডেন এজঅ্যান্থনি বাবিংটনশেখর কাপুর
২০০৮দ্য ইয়েলো হ্যান্ডকারচিফগোর্ডিউদয়ন প্রসাদ
দ্য আদার বলেইন গার্লস্যার উইলিয়াম স্টাফোর্ডজাস্টিন চ্যাডউইক
পাওডার ব্লুকোয়ার্টি ডুলিটলটিমথি লিন বুই
২০০৯গ্লোরিয়াস থার্টি নাইনরাফ কায়েসস্টিভেন পোলিয়াকফ
২০১০ব্ল্যাক ডেথঅসমুন্ডক্রিস্টোফার স্মিথ
২০১১হিকএডি ক্রিজারডেরিক মার্টিনি
মাই উইক উইথ মেরিলিনকলিন ক্লার্কসিমন কার্টিস
২০১২লে মিজেরাবলমরিয়াস পন্টমার্সিটম হুপার
২০১৪দ্য থিওরি অভ এভরিথিংস্টিফেন হকিংজেমস মার্শবিজয়ী: শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য একাডেমি পুরস্কার
২০১৫জুপিটার এসেন্ডিংবালেম অ্যাব্রাসাক্সদ্য ওয়াচোভ্‌স্কিস
টমাস অ্যান্ড ফ্রেন্ড্‌স সডোর্‌স লিজেন্ড অভ দ্য লস্ট ট্রেজার রায়ানডেভিড স্টটেনকণ্ঠ
দ্য ডেনিশ গার্লএইনার ওয়েজেনার/লিলি এলবিটম হুপারমনোনীত: শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য একাডেমি পুরস্কার
২০১৬ফ্যান্ট্যাস্টিক বিস্ট্‌স অ্যান্ড হোয়্যার টু ফাইন্ড দেমনিউট স্ক্যামান্ডারডেভিড ইয়েটস
২০১৮আর্লি ম্যানডাগনিক পার্ককণ্ঠ

পুরস্কার

তথ্যসূত্র

  1. Rawstorne, Tom (১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। "The Oscar for outstanding poshness goes to... Eddie Redmayne! How the Brit tipped to land an Academy Award next week is even more privileged than you think"দ্য ডেইলি মেইল (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মার্চ ২০১৭
  2. Mead, Wendy। "Eddie Redmayne Biography"Biography। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মার্চ ২০১৭
  3. Black, Jonny (২১ নভেম্বর ২০১৪)। "Eddie Redmayne Facts: 23 Things You (Probably) Don't Know About the 'Theory of Everything' Star"মুভিফোন (ইংরেজি ভাষায়)। ১১ জুলাই ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মার্চ ২০১৭
  4. Dehn, Georgia (২৩ নভেম্বর ২০০৯)। "Eddie Redmayne interview"দ্য টেলিগ্রাফ (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মার্চ ২০১৭
  5. Gysin, Christian (৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২)। "Prince William with the Birdsong heart-throb and fellow Eton prefects... and some VERY wacky waistcoats"দ্য ডেইলি মেইল (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মার্চ ২০১৭
  6. Babb, Fran (১৯ নভেম্বর ২০১১)। "Eddie Redmayne: the loneliness of being a hot young actor"দ্য গার্ডিয়ান (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মার্চ ২০১৭
  7. Hirschberg, Lynn (এপ্রিল ২০১৩)। "The New Guard: Eddie Redmayne"W Magazine (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মার্চ ২০১৭
  8. "IN CONVERSATION: LUCY BEVAN (CASTING DIRECTOR - CINDERELLA, MALEFICENT, AN EDUCATION)" (ইংরেজি ভাষায়)। filmdoctor.co.uk। ১৮ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০১৮
  9. "Fantasia 2010: New Stills: Chris Smith's Black Death" (ইংরেজি ভাষায়)। Dreadcentral.com। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০১৮
  10. "Three Loners on a Road Leading to One Another" (ইংরেজি ভাষায়)। দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস। ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০১৮
  11. "Kristen Stewart and Eddie Redmayne Exclusive Video Interview THE YELLOW HANDKERCHIEF" (ইংরেজি ভাষায়)। collider। ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০১৮
  12. Jensen, Jeff। "Eddie Redmayne lands 'Les Miserables' role" (ইংরেজি ভাষায়)। Insidemovies.ew.com। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০১৮
  13. "Les Miserables Adds Eddie Redmayne" (ইংরেজি ভাষায়)। কামিংসুন.নেট। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০১৮
  14. "Eddie Redmayne wins first Oscar for 'Theory of Everything'" (ইংরেজি ভাষায়)। রয়টার্স। ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০১৮
  15. "Watch Eddie Redmayne's Charming Best Actor Acceptance Speech at the Oscars" (ইংরেজি ভাষায়)। টাইম। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০১৮
  16. "Razzie Awards 2016 Winners Announced" (ইংরেজি ভাষায়)। কামিংসুন.নেট। ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০১৮
  17. "Bustle"Bustle.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০২-০৯
  18. Barber, Nicholas (২০১৫-০৯-০৭)। "Culture - Will Redmayne win an Oscar for The Danish Girl?" (ইংরেজি ভাষায়)। বিবিসি নিউজ। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০১৮
  19. "WAR ART with Eddie Redmayne | Foxtrot Films"www.foxtrotfilms.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০১৮
  20. "Eddie Redmayne to star in J. K. Rowling's Fantastic Beasts" (ইংরেজি ভাষায়)। বিবিসি নিউজ। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০১৮
  21. Graeme McMillan (১ জুন ২০১৫)। "Eddie Redmayne Officially Cast in 'Harry Potter' Prequel 'Fantastic Beasts and Where to Find Them'"দ্য হলিউড রিপোর্টার (ইংরেজি ভাষায়)। Prometheus Global Media। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০১৮
  22. "It's OFFICIAL! Actor Eddie Redmayne marries Hannah Bagshawe in Winter Wonderland ceremony at Somerset's Babington House"দ্য ডেইলি মেইল (ইংরেজি ভাষায়)। ১৫ ডিসেম্বর ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মার্চ ২০১৭
  23. Kimble, Lindsay (১৯ জুন ২০১৬)। "Eddie Redmayne Welcomes Daughter Iris Mary"পিপল (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মার্চ ২০১৭
  24. Daly, Emma (৬ আগস্ট ২০১৫)। "Eddie Redmayne appointed ambassador of film education charity"রেডিও টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মার্চ ২০১৭
  25. "Order of the Companions of Honour: Members of the Order of the Companions of Honour" (PDF)দ্য লন্ডন গেজেট (ইংরেজি ভাষায়)। ২০ জুন ২০১৭ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মার্চ ২০১৭
  26. Eddie Redmayne speaks out for LGBT youth (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মার্চ ২০১৭

বহিঃসংযোগ

পুরস্কার ও স্বীকৃতি
পূর্বসূরী
ম্যাথু ম্যাকনাহে
শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য একাডেমি পুরস্কার
২০১৪
উত্তরসূরী
লিওনার্দো ডিক্যাপ্রিও
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.