বাস্তিয়ান শোয়েনস্টেইগার
বাস্তিয়ান শোয়েনস্টেইগার (
উচ্চারণ [ˈbasti̯an ˈʃvaɪ̯nʃtaɪ̯ɡɐ]
(
![]() শোয়েনস্টেইগার ২০১২ সালের ইউরো খেলছেন | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | বাস্তিয়ান শোয়েনস্টেইগার[1] | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | ১ আগস্ট ১৯৮৪ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম স্থান | পশ্চিম জার্মানি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উচ্চতা | ১.৮৩ মিটার[2] | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
মাঠে অবস্থান | মিডফিল্ডার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ক্লাবের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বর্তমান ক্লাব | এফসি বায়ার্ন মিউনিখ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জার্সি নম্বর | ৩১ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
যুব পর্যায়ের খেলোয়াড়ী জীবন | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯০-১৯৯২ | এফ ভি ওবেরাউডর্ফ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯২-১৯৯৮ | টি এস ভি ১৮৬০ রোসেনহেইম | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯৮-২০০২ | এফসি বায়ার্ন মিউনিখ জুনিয়র দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়ের খেলোয়াড়ী জীবন* | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | উপস্থিতি† | (গোল)† | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০২-২০০৪ | এফসি বায়ার্ন মিউনিখ ২ | ৩৪ | (২) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০২– | এফসি বায়ার্ন মিউনিখ | ৩২৮ | (৪১) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল‡ | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০০ |
জার্মানি জাতীয় জুনিয়র ফুটবল দল আন্ডার-১৬ | ১ | (০) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০১-২০০২ |
জার্মানি জাতীয় জুনিয়র ফুটবল দল আন্ডার-১৮ | ১১ | (২) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০২-২০০৩ |
জার্মানি জাতীয় জুনিয়র ফুটবল দল আন্ডার-১৯ | ৭ | (২) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৪ |
জার্মানি জাতীয় জুনিয়র ফুটবল দল আন্ডার-২১ | ৭ | (২) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৪– | জার্মানি জাতীয় ফুটবল দল | ১০৮ | (২৩) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
সম্মাননা
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
† উপস্থিতি(গোল সংখ্যা)। |
ক্লাব ক্যারিয়ার
শোয়েনস্টেইগার বায়ার্ন মিউনিখে স্বাক্ষর করেন একজন যুব প্লেয়ার হিসেবে পয়লা জুলাই ১৯৯৮ সালে[2] এবং এই ক্লাবে থেকেই তার জীবনের উত্থান শুরু হয়। তিনি ছিলেন একজন প্রতিভাবান স্কাই রেসার। তার জীবনের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ছিল তার কর্মজীবনকে বাছাই করা একজন ফুটবলার হিসেবে না একজন স্কাই রেসার হিসেবে। জুলাই ২০০২ টে জার্মান ইউথ চ্যাম্পিয়নশিপ জিতে তিনি, তৃতীয় ডিভিশনে একজন মজবুত খেলোয়াড় হিসেবে নিজের জায়গা অর্জন করেন। তিনি প্রথমদিকে ভুল কারণ বশত শিরোনামে চলে আসেন কিন্তু পরে তিনি তা শূদ্রে নেন এবং থিতু হন।[5]
তিনি ছিলেন একজন বাম দিকের মাঝমাঠ খেলোয়াড় কিন্তু তিনি খেলেন ডানদিকে। তার বল কাটানোর দক্ষতা অসাধারন এবং তিনি সেট পিসে হলেন অসম্ভব প্রতিভাবান। শোয়েনস্টেইগারের পায়ে আছে অসম্ভব জোর এবং তিনি পেনাল্টি বক্সের বাইরে থেকে অসাধারণ শট নিতে পারেন এবং গোল ও করতে পারেন। তিনি আত্মরক্ষামূলক মিডফিল্ডার হিসেবে যেমন খেলতে পারেন তেমনি স্ট্রাইকারের পিছনেও খেলতে পারেন। তার খেলোয়াড় জীবনের প্রথম দিকে তিনি লেফট-ব্যাকে খেলতেন। মাত্র দুটো ট্রেনিং এর পরে তার তখনকার কোচ ওটমার হিটজফেল্ড তাকে বিকল্প খেলোয়াড় হিসেবে ২০০২ সালে উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগে আর সি লেন্স ক্লাবের বিরুদ্ধে দলে নেন এবং তাকে মাঠে নামানও এবং এই যুব খেলোয়াড় মাঠে নেমেই এক মিনিটের মধ্যে তাৎক্ষনিক প্রভাব বিস্তার করে ফেলেন মার্কাস ফেউলনার কে দিয়ে গোল করিয়ে। এরপরেই তিনি সেই মাসেই একজন পেশাদার খেলোয়াড় হিসেবে চুক্তি স্বাক্ষর করেন এবং ২০০২-২০০৩ সালে ১৪ টি বুন্দেসলিগা খেলাতে অংশগ্রহণ করেন এবং বায়ার্ন মিউনিখকে একবার লীগ ও আরও দুবার কাপ জেতাতে সাহায্য করেন। তার পরবর্তী মরসুমে তিনি ২৬ টি বুন্দেসলিগা খেলাতে অংশগ্রহণ করেন। তিনি বায়ার্ন মিউনিখের হয়ে প্রথম গোল দেন ভি এল এফ উলফসবার্গ এর বিরুদ্ধে।
এরপর তিনি তার নতূন কোচ ফেলিক্স ম্যাগাথ দ্বারা বায়ার্ন মিউনিখের রিজার্ভ দলের সাথে রেখে দেন কনফেডারেশন কাপ এর সময় ২০০৫-২০০৬ মরসুমে। এবং তিনি চেলসির বিরুদ্ধে দলকে জেতান।
তারপরের তিনটি মরসুমে তিনি ১৩৫টি ম্যাচ খেলেছিলেন বায়ার্ন মিউনিখের হয়ে এবং ১০টি গোলও করেছিলেন।
২০০৮ সালের ১৫ ই আগষ্ট তিনি বায়ার্ন মিউনিখের হয়ে প্রথম গোল করেন। ডিসেম্বর ২০১০ এ তিনি বায়ার্ন মিউনিখের সাথে ২০১৬ অবধি চুক্তি করে নেন।[6]

২০১৩ সালের ২৫ শে এপ্রিল তিনি বায়ার্ন মিউনিখের হয়ে পেনাল্টি মারেন এবং গোলও করেন রিয়াল মাদ্রিদএর বিরুদ্ধে।
২০১২-২০১৩ মরসুমে তিনি ক্লবের হয়ে তার দ্বায়িত্ত পালন করতে থাকেন ক্লাবের অন্য আরেকজন মিডফিল্ডার জাভি মার্তিনেজ এর সাথে।
২০১৩ সালের ৬ ই এপ্রিল তিনি ক্লাবের হয়ে ব্যাকহিল ফ্লিক করে একটি অসাধারণ গোল করেন এইনট্রাক্ট ফ্রাঙ্কফ্রুট এর বিরুদ্ধে এবং বায়ার্ন মিউনিখকে খেতাব এনে দেন।[7]
তিনি ২০১৩ র সেরা জার্মান প্লেয়াররের খেতাব পান তার বায়ার্ন মিউনিখের হয়ে অসাধারণ কর্মদক্ষতার কারণে।[8][9]
তার তখনকার ম্যানেজার জাপ হেইনকেস তাকে পৃথিবীর সেরা মিডফিল্ডার হিসেবে আখ্যা দিয়েছিলেন এবং হেইনকেস চেয়েছিলেন বাস্তিয়ান শোয়েনস্টেইগার, ফ্রাঙ্ক রিবেরি অথবা টমাস মুলার এর মধ্যে কেউ একজন যাতে ফিফা বালোঁ দ’অর খেতাবটি পায়। ২০১২-২০১৩ বায়ার্ন মিউনিখের সবচেয়ে বেশি জয়ের মরসুম। এবং শোয়েনস্টেইগারের পাসিং ক্ষমতা, কর্ম দক্ষতা, খেলায় সতীর্থদের সহায়তা করা এবং ভয়ঙ্কর দুরপাল্লার শট বায়ার্ন মিউনিখের বর্তমান ম্যানেজার পেপ গার্দিওলা কে খুবই খুশি করে।
আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার
২০০৪ থেকে তার আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার জার্মানির আন্তর্জাতিক ফুটবল দলের হয়ে তিনি আজ অবধি ১০০ টা ম্যাচের ক্যাপ পেয়েছেন এবং ক্লাবের হয়ে ২৩ টা গোল ও করেছেন, ২০১৩ এর ১৫ই অক্টোবরের হিসেবে। তিনি তার দেশের হয়ে ৫ টি মূল টুর্নামেন্ট খেলেছেন ইউরো ২০০৪ পর্তুগালে, ২০০৬ ফুটবল বিশ্বকাপ জার্মানিতে, ইউরো ২০০৮ আস্ট্রিয়া-সুইটজারল্যান্ডে, ২০১০ ফিফা বিশ্বকাপ দক্ষিণ আফ্রিকাতে এবং ২০১২ ইউরো কাপ পোল্যান্ড-ইউক্রেনে।
ইউরো ২০০৪
হাঙ্গেরি এর বিরুদ্ধে শোয়েনস্টেইগারের আন্তর্জাতিক আত্মপ্রকাশ হয় জার্মানির জাতীয় ফুটবল দলের হয়ে ২০০৪ সালে ইউরোতে।[10] আন্ডার-২১ ক্লাবের হতাশাজনক দৌরের পরে শোয়েনস্টেইগারকে ২০০৪ সালে ইউরো খেলার জন্য ডাকা হয়। বায়ার্নের নাম্বার ৩১ জার্সিধারী পর্তুগালে তার অসাধারণ পারফর্মেন্সের জন্য আমোদ পর্যালোচনা পান রক্ষণশীল দক্ষতা দেখাবার জন্য এবং প্রথম গোলটি তার সতীর্থ মাইকেল বালাককে দিয়ে করানোর জন্য যদিও সেই ম্যাচটি জার্মানি ২-১ এ হেরে যায় চেক প্রজাতন্ত্রের কাছে।
বিশ্বকাপ ২০০৬
তিনি ২০০৫ সালের ৮ ই জুন রাশিয়ার বিরুদ্ধে তার প্রথম দুটো আন্তর্জাতিক গোল করেন জার্মানির হয়ে এবং ওই বছরেই ১৮ ই জুন তারিখে তিনি তার প্রথম গোল করেন তিউনিসিয়ার বিরুদ্ধে একটি প্রতিযোগিতামূলক ম্যাচে জার্মানিতে অনুষ্টিত ফিফা কনফেডারেশন্স কাপ এ।[11] এরপরেই তিনি তার ঘরের মাটিতে বিশ্বকাপ খেলতে নামেন এবং পর্তুগালের বিরুদ্ধে তৃতীয় স্থানের ম্যাচে তিনি দুটো অসাধারণ দুরপাল্লার শট মেরে গোল করেন এবং তিনি ওই ম্যাচে "ম্যান অফ দ্যা ম্যাচ" খেতাব পান।[12] এই ম্যাচটি শেষ হয় ৩-১ এ এবং এই ম্যাচে শোয়েনস্টেইগার প্রায় হ্যাট্রিক করে ফেলেছিলেন যদি না তার ফ্রিকিক পর্তুগীজ ফুটবলার পেতিতএর থেকে বিপথগামী হয়ে আত্মঘাতী গোল হিসেবে ধার্য করা হত।
মাত্র ২২ বছর বয়সে তিনি ৪১ টি ম্যাচ খেলে ফেলেছিলেন জার্মানির হয়ে যেটা ছিল সেই সময়ের সবচেয়ে আকর্ষণীয় রেকর্ড। যদিও সেই রেকর্ড খুব তাড়াতাড়িই ভেঙ্গে দিয়েছিলেন আরেক জার্মান খেলোয়াড় লুকাস পোদোলস্কি জিনি মাত্র ২২ বছর বয়সে ৪৪ টা ম্যাচ খেলেছিলেন জার্মানির হয়ে। একই বয়সে আরেক জার্মান খেলোয়াড় লোথার মাথেউস মাত্র ১৩ টি ম্যাচ খেলেছিলেন, যার ঝুলিতে আছে জার্মানির হয়ে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলার রেকর্ড (১৫০ টি)।
ইউরো ২০০৮
ইউরো ২০০৮ এর কোয়ালিফাইং রাউন্ডের সময় তিনি দুটো গোল করেছিলেন সান মারিনো ক্লাবের বিরুদ্ধে যে ম্যাচে জার্মানি ১৩-০ গোলের এক অসাধারণ খেলা জিতেছিল। তিনি তার ক্যারিয়ারের তৃতীয় গোল করেন স্লোভাকিয়া দেশের বিরুদ্ধে যে ম্যাচে জার্মানি ৪-১ এ জিতেছিল।

তিনি প্রথম একাদশে তার স্থান হারান যখন তার ম্যানেজার জোয়াকিম লো লুকাস পোদোলস্কিকে মিডফিল্ড থেকে ওপরে তুলে এনে বাদিক থেকে খেলানো শুরু করেন মিরোস্লাভ ক্লোজে ও মারিও গোমেজ কে সহায়তা দেবার জন্য, এবং তখন শোয়েনস্টেইগার গ্রুপ পর্যায়ে দুই নম্বর বিকল্প হিসেবে খেলেতেন। পরবর্তী ম্যাচে অর্থাৎ ইউরো ২০০৮ এ জার্মানির দ্বিতীয় ম্যাচ ছিল ক্রোয়েশিয়ার বিরুদ্ধে, যে ম্যাচে শোয়েনস্টেইগার লাল কার্ড দেখে বাইরে বেরিয়ে যান জার্ক লেকো কে এক কঠিন চ্যালেঞ্জে ফেলবার পরে। পরবর্তী ম্যাচে অস্ট্রিয়ার বিরুদ্ধে লাল কার্ডের দরুন অনুপস্থিতির কারণে কোয়ার্টার-ফাইনাল ম্যাচে তিনি পর্তুগালের বিরুদ্ধে আবার প্রথম একাদশে ফিরে আসেন। কারণ লো আবার তার পুরনো ফর্মেশনে ফিরে যান। মারিও গোমেজের নিম্ন মানের খেলার দরুন লো খুশি না হয়ে মারিওকে বসিয়ে দেন এবং সেই সুযোগে শোয়েনস্টেইগার আবার মাঠে ফেরেন। সেই ম্যাচে তিনি আবার নিজের দক্ষতার পরিচয় দেন একটি গোল করে এবং বাকি দুটি গোল করিয়ে। এই ম্যাচে জার্মানি জেতে ৩-২ গোলে। সেমি-ফাইনাল ম্যাচে তিনি দেশের হয়ে প্রথম গোল করেন তুরস্কের বিরুদ্ধে। এই ম্যাচেও জার্মানি ৩-২ গোলে জেতে। তিনি সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিরুদ্ধে এক বন্ধুত্বের ম্যাচে প্রথম দল কে নেতৃত্ব দেন।
বিশ্বকাপ ২০১০
শোয়েনস্টেইগারের ২০১০ বিশ্বকাপ ছিল খুবই বৈশিষ্ট্যপূর্ণ। তিনি ১০ টা খেলার মধ্যে ৯ টা খেলেছিলেন এবং ৩ টে গোলও করেছিলেন। ৩রা জুন ২০১০ এ বসনিয়ার বিরুদ্ধে তৃতীয় ওয়ার্ম-আপ ম্যাচে তিনি ২ টো গোল করেছিলেন, দুটো গোলই পেনাল্টি থেকে ৪ মিনিটের ব্যবধানে এবং এই ম্যাচে জার্মানি ৩-১ এ জিতেছিল কিন্তু শোয়েনস্টেইগার ৮৭ মিনিটে তার বায়ার্ন মিউনিখ সতীর্থ টনি ক্রুজ দ্বারা পরিবর্তিত হন। ২০১০ ফিফা বিশ্বকাপের সময় শোয়েনস্টেইগারকে আহত মাইকেল বালাকের জায়গায় খেলানো হয়, একদম মধ্যমাঠে। এই কাজটি তিনি অত্যন্ত প্রশংসনীয় রূপে সমার্পণ করেন এবং তার আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা দিয়ে তরুণ জার্মান দলকে নেতৃত্ব দেন। তিনি জার্মান আক্রমণ এবং রক্ষণ দুই বিভাগেই অত্যন্ত জরুরি খেলোয়াড়ের ভুমিকা পালন করেছিলেন এবং তিনি আর্জেন্টিনার বিরুদ্ধে "ম্যান অফ দ্য ম্যাচ" খেতাবে ভূষিত হন। এছাড়াও তিনি লিওনেল মেসির মতন খেলোয়াড়কে পরিচালনা করেছিলেন। পরে জার্মানি স্পেনের কাছে সেমি-ফাইনালে হেরে যায়। উরুগুয়ের সাথে তৃতীয় স্থান ম্যাচে জার্মানিকে শোয়েনস্টেইগার নেতৃত্ব দিয়েছিলেন ফিলিপ লাম অসুস্থ থাকার দরুণ। এই ম্যাচে জার্মানি উরুগুয়েকে ৩-২ গোলে হারায়। শোয়েনস্টেইগার দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপে জার্মানি দলের এক অন্যতম মেরুদণ্ড ছিলেন যা তাকে অন্যান্য উল্লেখযোগ্য খেলোয়াড় যেমন কাকা, মেসুত ওজিল, টমাস মুলার, ডির্ক কুইট এর মতন খেলোয়াড়দের বরাবর এনে দাঁড় করায়।[13] সারা টুর্নামেন্ট জুড়ে তার অসাধারণ পারফরম্যান্সের জন্য তিনি প্রথম ১০ জনের মধ্যে ছিলেন সম্মানীয় গোল্ডেন বল পুরস্কারের নমিনীতে।[14]
ইউরো ২০১২

ইউরো ২০১২ তে কোয়ালিফায়িং রাউন্ডে শোয়েনস্টেইগার নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন প্রথম একাদশে। তিনি ইউরোতে ৫ টি ম্যাচ খেলেন - বেলজিয়াম, আজারবাইজান, কাজাখস্তান, অস্ট্রিয়া, তুরস্ক এর বিরুদ্ধে। তিনি জার্মানিতে ১০ টার মধ্যে ১০ টা ম্যাচেই জেতান এর মধ্যে তিনি একটা গোলও করেন এবং গোল করতে সাহায্য করেন। শোয়েনস্টেইগার ইউরোতে ৫ টা ম্যাচই শুরু করেছিলেন এবং তিনি ফাইনাল ম্যাচে গ্রুপ বি এর সবচেয়ে বড় প্রতিদ্বন্দ্বী নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধে মারিও গোমেজকে গোল করতে সাহায্য করেছিলেন। এই ম্যাচে জার্মানি ২-১ গোলে জেতে।[15]
খেলার স্টাইল
শোয়েনস্টেইগার একজন উইঙ্গার ও একজন উপযোগী খেলোয়াড় হিসেবে তার ক্যারিয়ার শুরু করেন। পরে বায়ার্ন মিউনিখে লুই ভ্যান গাল এলে তিনি একজন শক্তিশালী মিডফিল্ডার হিসেবে খেলা শুরু করেন দুদিক থেকে দুই উইঙ্গার আরিয়েন রোবেন ও ফ্রাঙ্ক রিবেরি কে সাহায্য করার জন্য। শোয়েনস্টেইগারের চমৎকার বল কাটানোর দক্ষতা, বল নিয়ন্ত্রণ, মাপা পাস, ডিফেন্ডারকে ভাল মোকাবেলা করার অসাধারণ সামর্থ্য আছে। তিনি সেট-পিস ও ভালো করেন এবং তাকে "মাঝমাঠের মোটর" হিসেবে ডাকা হয়।[17] শোয়েনস্টেইগার একটা খেলাকে খুব চমৎকারভাবে পড়তে পারেন এবং তার মাঠে ভালো পজিশনের জন্য তিনি দলের হয়ে ভালো গোল করারও সুযোগ পান। জার্মানির কোচ জোয়াকিম লো বলেছেন শোয়েনস্টেইগার হলেন "জার্মান দলের আসল মস্তিষ্ক"।[18] তার গোলে দূর থেকে শট করার ক্ষমতা অসাধারণ এবং তিনি ২০০৬ বিশ্বকাপে পর্তুগালের বিরুদ্ধে দূর থেকে মারাত্মক জোরালো শট নিয়ে গোল ও করেছিলেন ২ টো এবং তৃতীয় গোলটিও প্রায় করে ফেলেছিলেন সেট-পিসের মাধ্যমে। তারপর থেকেই তিনি তার নতূন ভুমিকায় আরও উন্নতিলাভ করেন এবং তার পাসিং ক্ষমতাকে তিনি ডিফেনডিং এবং আক্রমণ দুটো জায়গাতেই কাজে লাগানো শুরু করেন যা জার্মান ফুটবল দলকে একটা আলাদা মাত্রায় নিয়ে যায়।
ক্যারিয়ারের পরিসংখ্যান
ক্লাব পারফরম্যান্স
২২/০৩/২০১৪ এর হিসেবে
ক্লাব পারফরম্যান্স | লীগ | কাপ | লীগ কাপ | মহাদেশীয় | অন্যান্য | সর্বমোট | তথ্যসূত্র | ||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
ক্লাব | লীগ | মরসুম | উপস্থিতি | গোল | উপস্থিতি | গোল | উপস্থিতি | গোল | উপস্থিতি | গোল | উপস্থিতি | গোল | উপস্থিতি | গোল | |
জার্মানি | লীগ | ডি এফ বি-পোকাল | ডি এফ বি-লীগাপোকাল | ইউরোপ | অন্যান্য1 | সর্বমোট | |||||||||
বায়ার্ন মিউনিখ ফুটবল ক্লাব ২ | রিজিওনাললীগা সাড | ২০০১-২০০২ | ৪ | ০ | — | — | — | — | ৪ | ২ | |||||
২০০২-২০০৩ | ২৩ | ২ | — | ২৩ | ২ | ||||||||||
এফসি বায়ার্ন মিউনিখ | বুন্দেসলিগা | ১৪ | ০ | ২ | ২ | ০ | ০ | ১ | ০ | ১৭ | ২ | [19] | |||
২০০৩-২০০৪ | ২৬ | ৪ | ৩ | ০ | ১ | ০ | ৩ | ০ | ৩৩ | ৪ | [20] | ||||
বায়ার্ন মিউনিখ ফুটবল ক্লাব ২ | রিজিওনাললীগা সাড | ৩ | ০ | — | — | — | ৩ | ০ | |||||||
২০০৪-২০০৫ | ৩ | ০ | — | ৩ | ০ | [21] | |||||||||
বায়ার্ন মিউনিখ ফুটবল ক্লাব ২ সর্বমোট | ৩৩ | ২ | ০ | ০ | — | — | — | ৩৩ | ২ | — | |||||
বায়ার্ন মিউনিখ | বুন্দেসলিগা | ২০০৪-২০০৫ | ২৬ | ৩ | ৬ | ০ | ০ | ০ | ৭ | ১ | — | ৩৯ | ৪ | [21] | |
২০০৫-২০০৬ বুন্দেসলিগা | ৩০ | ৩ | ৪ | ০ | ১ | ০ | ৭ | ০ | ৪২ | ৩ | [22] | ||||
২০০৬-২০০৭ বুন্দেসলিগা | ২৭ | ৪ | ৩ | ০ | ২ | ০ | ৮ | ২ | ৪০ | ৬ | [23] | ||||
২০০৭-২০০৮ বুন্দেসলিগা | ৩০ | ১ | ৪ | ০ | ২ | ১ | ১২ | ০ | ৪৮ | ২ | [24] | ||||
২০০৮-২০০৯ বুন্দেসলিগা | ৩১ | ৫ | ৪ | ২ | — | ৯ | ২ | ৪৪ | ৯ | [25] | |||||
২০০৯-২০১০ বুন্দেসলিগা | ৩৩ | ২ | ৪ | ১ | ১২ | ১ | ৪৯ | ৪ | [26] | ||||||
২০১০-২০১১ বুন্দেসলিগা | ৩২ | ৪ | ৫ | ২ | ৭ | ২ | ১ | ০ | ৪৫ | ৮ | [27] | ||||
২০১১-২০১২ বুন্দেসলিগা | ২২ | ৩ | ৩ | ১ | ১১ | ১ | — | ৩৬ | ৫ | [28] | |||||
২০১২-২০১৩ বুন্দেসলিগা | ২৮ | ৭ | ৫ | ০ | ১২ | ২ | ০ | ০ | ৪৫ | ৯ | [29] | ||||
২০১৩-২০১৪ বুন্দেসলিগা | ১৫ | ৩ | ৩ | ০ | ৫ | ২ | ১ | ০ | ২৪ | ৫ | [30] | ||||
বায়ার্ন মিউনিখ সর্বমোট | ৩১৪ | ৩৯ | ৪৬ | ৮ | ৬ | ১ | ৯৩ | ১২ | ২ | ০ | ৪৬১ | ৬০ | — | ||
ক্যারিয়ার সর্বমোট | ৩৪৭ | ৪১ | ৪৬ | ৮ | ৬ | ১ | ৯৩ | ১২ | ২ | ০ | ৪৯৪ | ৬২ | — |
- 1.^ পরিসংখ্যান DFL-Supercup.
জাতীয় দল
বছর | উপস্থিতি | গোল | সহায়তা |
---|---|---|---|
২০০৪ | ১০ | ০ | ২ |
২০০৫ | ১৩ | ৪ | ৩ |
২০০৬ | ১৮ | ৯ | ১১ |
২০০৭ | ৬ | ০ | ১ |
২০০৮ | ১৫ | ৪ | ৩ |
২০০৯ | ১০ | ২ | ৩ |
২০১০ | ১২ | ২ | ৪ |
২০১১ | ৬ | ২ | ৩ |
২০১২ | ৭ | ০ | ২ |
২০১৩ | ৩ | ০ | ০ |
২০১৪ | ৮ | ০ | ০ |
সর্বমোট | ১০৮ | ২৩ | ৩২ |
জাতীয় গোল
নম্বর | তারিখ | স্থান | প্রতিপক্ষ | স্কোর | ফল | প্রতিদ্বন্দ্বিতা |
---|---|---|---|---|---|---|
১. | ৮ ই জুন ২০০৫ | বরশিয়া পার্ক, জার্মানি | ![]() | ১ – ১ | ২–২ | প্রদর্শনী খেলা |
২. | ৮ ই জুন ২০০৫ | বরশিয়া পার্ক, জার্মানি | ![]() | ২ – ১ | ২–২ | প্রদর্শনী খেলা |
৩. | ১৮ ই জুন ২০০৫ | রেইন-এনার্জি স্টেডিয়ন, জার্মানি | ![]() | ২ – ০ | ৩–০ | ২০০৫ ফিফা কনফেডারেশন কাপ |
৪. | ২৯ শে জুন ২০০৫ | জেন্ট্রাল স্টেডিয়ন, জার্মানি | ![]() | ২ – ১ | ৪–৩ | ২০০৫ ফিফা কনফেডারেশন কাপ |
৫. | ২২ শে মার্চ ২০০৬ | সিগনাল ইদুনা পার্ক, ডর্টমুন্ড, জার্মানি | ![]() | ১ – ০ | ৪–১ | প্রদর্শনী খেলা |
৬. | ৩০ শে মে ২০০৬ | বেএরিনা, লেভারকুজেন, জার্মানি | ![]() | ২ – ২ | ২–২ | প্রদর্শনী খেলা |
৭. | ২ রা জুন ২০০৬ | বরশিয়া পার্ক, জার্মানি | ![]() | ২ – ০ | ৩–০ | প্রদর্শনী খেলা |
৮. | ৮ ই জুলাই ২০০৬ | মার্সিডিজ-বেনজ এরিনা, স্টুটগার্ট, জার্মানি | ![]() | ১ – ০ | ৩–১ | ২০০৬ ফিফা বিশ্বকাপ |
৯. | ৮ ই জুলাই ২০০৬ | মার্সিডিজ-বেনজ এরিনা, স্টুটগার্ট, জার্মানি | ![]() | ৩ – ০ | ৩–১ | ২০০৬ ফিফা বিশ্বকাপ |
১০. | ৬ ই সেপ্টেম্বর ২০০৬ | স্টেডিও অলিম্পিকো, সান মারিনো | ![]() | ০ – ২ | ০–১৩ | ২০০৮ ইউরো কোয়ালিফাইং |
১১. | ৬ ই সেপ্টেম্বর ২০০৬ | স্টেডিও অলিম্পিকো, সান মারিনো | ![]() | ০ – ৭ | ০–১৩ | ২০০৮ ইউরো কোয়ালিফাইং |
১২. | ৭ ই অক্টোবর ২০০৬ | ডি কে বি এরিনা, রস্টক, জার্মানি | ![]() | ১ – ০ | ২–০ | প্রদর্শনী খেলা |
১৩. | ১১ ই অক্টোবর ২০০৬ | টেহেলনে পোল, ব্রাতিস্লাভা, স্লোভাকিয়া | ![]() | ০ – ৩ | ১–৪ | ২০০৮ ইউরো কোয়ালিফাইং |
১৪. | ১৯ শে জুন ২০০৮ | সেন্ট জ্যাকব পার্ক, বাজেল, সুইজারল্যান্ড | ![]() | ১ – ০ | ৩–২ | ইউরো ২০০৮ |
১৫. | ২৫ শে জুন ২০০৮ | সেন্ট জ্যাকব পার্ক, বাজেল, সুইজারল্যান্ড | ![]() | ১ – ১ | ৩–২ | ইউরো ২০০৮ |
১৬. | ২০ শে আগস্ট ২০০৮ | ফ্র্যাঙ্কেনস্টেডিয়ন, নুরেমবার্গ, জার্মানি | ![]() | ১ – ০ | ২–০ | প্রদর্শনী খেলা |
১৭. | ৬ ই সেপ্টেম্বর ২০০৮ | রেইনপার্ক স্টেডিয়ন, ভাদুজ, লিশটেনস্টাইন | ![]() | ০ – ৪ | ০–৬ | ২০১০ ফিফা বিশ্বকাপ কোয়ালিফাইং |
১৮. | ২৮ শে মার্চ ২০০৯ | জেন্ট্রানস্টেডিয়ন, লাইপ্ৎসিশ, জার্মানি | ![]() | ৩ – ০ | ৪–০ | ২০১০ ফিফা বিশ্বকাপ কোয়ালিফাইং |
১৯. | ১২ ই আগস্ট ২০০৯ | টফিক বাখ্রামোভ স্টেডিয়াম, বাকু, আজারবাইজান | ![]() | ০ – ১ | ০-২ | ২০১০ ফিফা বিশ্বকাপ কোয়ালিফাইং |
২০. | ৩ রা জুন ২০১০ | কমার্জব্যাঙ্ক-এরিনা, ফ্রাঙ্কফুর্ট, জার্মানি | ![]() | ২ – ১ | ৩–১ | প্রদর্শনী খেলা |
২১. | ৩ রা জুন ২০১০ | কমার্জব্যাঙ্ক-এরিনা, ফ্রাঙ্কফুর্ট, জার্মানি | ![]() | ৩ – ১ | ৩–১ | প্রদর্শনী খেলা |
২২. | ১০ ই আগস্ট ২০১১ | মার্সিডিজ-বেনজ এরিনা, স্টুটগার্ট, জার্মানি | ![]() | ১ – ০ | ৩–২ | প্রদর্শনী খেলা |
২৩. | ৭ ই অক্টোবর ২০১১ | টার্ক টেলিকম এরিনা, তুরস্ক | ![]() | ৩ – ১ | ৩–১ | ২০১২ ইউরো কোয়ালিফাইং |
সম্মান
ক্লাব
- বায়ার্ন মিউনিখ জুনিয়র দল
- বুন্দেসলিগা আন্ডার ১৭: ২০০১
- বুন্দেসলিগা আন্ডার ১৮: ২০০২
- বায়ার্ন মিউনিখ ২
- রিজিওনাললীগা সাড: ২০০৩-২০০৪ ফুসবল-রিজিওনাললীগা
- বায়ার্ন মিউনিখ
- বুন্দেসলিগা: ২০০২-২০০৩ বুন্দেসলিগা, ২০০৪-২০০৫ বুন্দেসলিগা, ২০০৫-২০০৬ বুন্দেসলিগা, ২০০৭-২০০৮ বুন্দেসলিগা, ২০০৯-২০১০ বুন্দেসলিগা, ২০১২-২০১৩ বুন্দেসলিগা
- ডি এফ বি-পোকাল: ২০০২-২০০৩ ডি এফ বি-পোকাল, ২০০৪-২০০৫ ডি এফ বি-পোকাল, ২০০৫-২০০৬ ডি এফ বি-পোকাল, ২০০৭-২০০৮ ডি এফ বি-পোকাল, ২০০৯-২০১০ ডি এফ বি-পোকাল, ২০১২-২০১৩ ডি এফ বি-পোকাল
- ডি এফ বি-লীগাপোকাল: ২০০৪ ডি এফ বি-লীগাপোকাল, ২০০৭ ডি এফ বি-লীগাপোকাল
- ডি এফ এল-সুপারকাপ: ২০১০ ডি এফ এল-সুপারকাপ, ২০১২ ডি এফ এল-সুপারকাপ
- উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ: ২০১২-২০১৩ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ
- ইউরোপীয়ান সুপার কাপ: ২০১৩ ইউরোপীয়ান সুপার কাপ
জাতীয়
- জার্মানি
- ফিফা কনফেডারেশন্স কাপ তৃতীয় স্থান: ২০০৫ ফিফা কনফেডারেশন্স কাপ
- ফিফা বিশ্বকাপ তৃতীয় স্থান: ২০০৬ ফিফা বিশ্বকাপ & ২০১০ ফিফা বিশ্বকাপ
- উয়েফা ইউরোপীয়ান ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ রানার্স-আপ: উয়েফা ইউরো ২০০৮
ব্যক্তিগত
- ই এস এম টিম অফ দ্য ইয়ার(১): ইউরোপিয়ান স্পোর্টস ম্যাগাজিন ২০১২-২০১৩.
- সিলবারনেস লোরবিয়ারব্ল্যাট: ২০০৬, ২০১০[31]
- ২০০৬ ফিফা বিশ্বকাপের ম্যান অফ দ্য ম্যাচ: জার্মানি এবং পর্তুগাল
- উয়েফা ইউরো ২০০৮ এর ম্যান অফ দ্য ম্যাচ: জার্মানি এবং পর্তুগাল
- ২০১০ ফিফা বিশ্বকাপের ম্যান অফ দ্য ম্যাচ: জার্মানি এবং আর্জেন্টিনা
- ২০১০ ফিফা বিশ্বকাপ সবচেয়ে সহায়ক (৩, টমাস মুলার, মেসুত ওজিল, কাকা, এবং ডির্ক কুইট)
- ফিফা বিশ্বকাপ অল স্টার টীম: ২০১০
- ফিফা বালোঁ দ’অর: ১৬ তম স্থান, ১৫ তম স্থান, ১৮ তম স্থান
- ফুটবলার অফ দ্য ইয়ার জার্মানি: ২০১৩[8][9]
- উয়েফা বেস্ট প্লেয়ার ইন ইউরোপ খেতাব ২০১৩: (সপ্তম স্থান)
ব্যক্তিগত জীবন
শোয়েনস্টেইগার তার বান্ধবী সারা ব্র্যান্ডনার এর সাথে বসবাস করেন মিউনিখে। তার ভক্তরা তাকে "শোয়েনি" অথবা "বাস্তি" নামে ডাকে তার বড় ভাই তবিয়াস শোয়েনস্টেইগার এর থেকে তাকে পৃথক করবার জন্য। তবিয়াস শোয়েনস্টেইগার বায়ার্ন মিউনিখ ২ দলের হয়ে বর্তমানে খেলেন।
তথ্যসূত্র
- "List of Players" (PDF)। FIFA। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জানুয়ারি ২০১২।
- "Bastian Schweinsteiger"। FC Bayern Munich। ৭ অক্টোবর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ সেপ্টেম্বর ২০০৮।
- "Bastian Schweinsteiger Bio"। ESPN soccernet। সংগ্রহের তারিখ ৫ অক্টোবর ২০১০।
- "Duties split between Lahm and Schweinsteiger"। fcbayern.de। ২৭ জানুয়ারি ২০১১।
- Bennett, Mark (১৯ জুন ২০০৪)। "Bastian leads new generation"। UEFA। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুলাই ২০১০।
- "Schweinsteiger signs on at Bayern until 2016"। UEFA.com। ১১ ডিসেম্বর ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ২৯ নভেম্বর ২০১২।
- "Bastian Schweinsteiger's backheel goal that won the Bundesliga"। insideworldsoccer.com। ৭ এপ্রিল ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৭ এপ্রিল ২০১৩।
- "Bastian Schweinsteiger 2013 German player of the year"। DW.DE। ২৮ জুলাই ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৩।
- "Bastian Schweinsteiger ist Fußballer des Jahres" (German ভাষায়)। kicker.de। ২৮ জুলাই ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০১৩।
- "Players Info Schweinsteiger"। DFB। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুলাই ২০১০।
- "Schweinsteiger: Anything is possible"। FIFA। ২০ জুন ২০০৫। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুলাই ২০১০।
- "Man of the Match: Bastian Schweinsteiger"। FIFA। ৮ জুলাই ২০০৬। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুলাই ২০১০।
- "World Cup Stats"। FIFA। ৪ এপ্রিল ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১১।
- "Sneijder, Villa favourites for Golden Ball"। soccerway.com। ৯ জুলাই ২০০৯। ১১ জুলাই ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুলাই ২০১০।
- "31 Bastian Schweinsteiger"। Transfermarkt। ১৯ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ অক্টোবর ২০১৩।
- "Schweinsteiger hungry for more after century"। UEFA। ১৬ অক্টোবর ২০১৩।
- "Gomez joy tempered by Schweinsteiger blow –"। Uefa.com। ৩ নভেম্বর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জানুয়ারি ২০১৩।
- "The German Brain"। espn.com। ২১ জুন ২০১২। ২৪ জুন ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০১২।
- "Schweinsteiger, Bastian" (German ভাষায়)। kicker। ১৮ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- "Schweinsteiger, Bastian" (German ভাষায়)। kicker। ১৯ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- "Schweinsteiger, Bastian" (German ভাষায়)। kicker। ১৮ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- "Schweinsteiger, Bastian" (German ভাষায়)। kicker। ১৮ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- "Schweinsteiger, Bastian" (German ভাষায়)। kicker। ১৮ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- "Schweinsteiger, Bastian" (German ভাষায়)। kicker। ১৯ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- "Schweinsteiger, Bastian" (German ভাষায়)। kicker। ১৯ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- "Schweinsteiger, Bastian" (German ভাষায়)। kicker। ১৯ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- "Schweinsteiger, Bastian" (German ভাষায়)। kicker। ১৯ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- "Schweinsteiger, Bastian" (German ভাষায়)। kicker। ১৮ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- "Schweinsteiger, Bastian" (German ভাষায়)। kicker। ১৯ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- "Schweinsteiger, Bastian" (German ভাষায়)। kicker। ১৯ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০১৪।
- "DFB-Elf erhält Silbernes Lorbeerblatt"। Rheinische Post (German ভাষায়)। ২৯ ডিসেম্বর ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ডিসেম্বর ২০১০।
বহিঃসংযোগ
![]() |
উইকিমিডিয়া কমন্সে বাস্তিয়ান শোয়েনস্টেইগার সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে। |
- প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট (জার্মান)
- Bastian Schweinsteiger at FCBayern.de
- fussballdaten.de-তে Bastian Schweinsteiger (জার্মান)
- Bastian Schweinsteiger at Sportepoch.com
- Bastian Schweinsteiger – ফিফা প্রতিযোগিতার রেকর্ড (ইংরেজি)