যিশু

যিশু[lower-alpha 5] (আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৪ অব্দ – ৩০/৩৩ খ্রিস্টাব্দ) ছিলেন খ্রিস্টীয় প্রথম শতাব্দীর এক ইহুদি ধর্মপ্রচারক ও ধর্মীয় নেতা।[11] তিনি নাজারেথের যিশু বা যিশু খ্রিস্ট নামেও পরিচিত।[lower-alpha 6] তিনি হলেন খ্রিস্টধর্মের কেন্দ্রীয় ব্যক্তিত্ব। অধিকাংশ খ্রিস্টান বিশ্বাস করেন যে, তিনি হলেন পুত্ররূপী ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি এবং পুরাতন নিয়মের ভবিষ্যদ্বাণীতে উল্লিখিত প্রতীক্ষিত ত্রাণকর্তা (খ্রিস্ট)।[12][13]

যিশু
বাইজানটাইন শৈলীর ক্রাইস্ট প্যান্টোক্রেটর চিত্রোপলশিল্প, সেফালু ক্যাথিড্রাল, সিসিলি, ইতালি, আনুমানিক ১১৩০ খ্রিস্টাব্দ
জন্মআনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৪ অব্দ[lower-alpha 1]
মৃত্যুআনুমানিক ৩০ / ৩৩ খ্রিস্টাব্দ[lower-alpha 2]
(বয়স ৩৩-৩৬)
জেরুসালেম, জুডিয়া, রোমান সাম্রাজ্য
মৃত্যুর কারণক্রুশারোহণ[lower-alpha 3]
আদি নিবাসনাজারেথ, গালিলি[10]
পিতা-মাতা

প্রাচীন ইতিহাসের সকল আধুনিক গবেষকই কার্যত স্বীকার করেছেন যে, যিশু এক ঐতিহাসিক ব্যক্তিত্ব[lower-alpha 7] যদিও ঐতিহাসিক যিশুর অনুসন্ধান করে সুসমাচারগুলির ঐতিহাসিক বিশ্বাসযোগ্যতা এবং বাইবেলে চিত্রিত যিশুর সঙ্গে ঐতিহাসিক যিশুর কতটা মিল, সেই বিষয়ে খুব কম ক্ষেত্রেই মতৈক্যে উপনীত হওয়া গিয়েছে।[20][lower-alpha 8][lower-alpha 9] যিশু ছিলেন একজন গালিলীয় ইহুদি।[11] দীক্ষাদাতা যোহন কর্তৃক দীক্ষিত হওয়ার পর তিনি প্রচারকার্য শুরু করেন। তিনি মৌখিকভাবে প্রচার করতেন[23] শিষ্যেরা প্রায়শই তাঁকে "রাব্বি" সম্মোধন করতেন।[24] ঈশ্বরকে অনুসরণ করার ক্ষেত্রে কোন উপায়টি শ্রেষ্ঠ তা নিয়ে তিনি সঙ্গী ইহুদিদের সঙ্গে বিতর্কে অবতীর্ণ হন, রোগগ্রস্থদের আরোগ্যদান করেন, রূপক কাহিনির মাধ্যমে শিক্ষাদান করেন এবং অনুগামীদের একত্র করেন।[25][26] তাঁকে গ্রেফতার করা হয় এবং ইহুদি কর্তৃপক্ষ তাঁর বিচার করে।[27] তারপর তাঁকে রোমান সরকারের হাতে তুলে দেওয়া হয় এবং রোমান প্রিফেক্ট পন্টিয়াস পিলাতের আদেশে তাঁকে ক্রুশবিদ্ধ করা হয়।[25] তাঁর অনুগামীরা বিশ্বাস করতেন, মৃত্যুর পর তিনি মৃতদের মধ্য থেকে পুনরুত্থিত হয়েছিলেন এবং তাঁরা যে সমাজ গড়ে তুলেছিলেন তা-ই কালক্রমে আদি চার্চের রূপ নেয়।[28]

খ্রিস্টীয় মতবাদের অন্তর্ভুক্ত বক্তব্যগুলি হল পবিত্র আত্মার প্রভাবে গর্ভধারণ করে মেরি নাম্নী কুমারীর গর্ভে যিশুর জন্ম হয়, তিনি বিভিন্ন অলৌকিক কার্য সাধন করেন, খ্রিস্টীয় চার্চ প্রতিষ্ঠা করেন, মানবের পাপস্খালনের জন্য ক্রুশে আত্মবলিদান দিয়ে মৃত্যুবরণ করেন, মৃতদের মধ্যে থেকে পুনরুত্থিত হন, স্বর্গে আরোহণ করেন এবং সেখান থেকে তিনি পুনরাগমন করবেন।[29] অধিকাংশ খ্রিস্টান বিশ্বাস করেন, যিশু ঈশ্বরের সঙ্গে তাঁদের পুনর্মিলন ঘটাবেননাইসিন ক্রিড অনুযায়ী, শারীরিক পুনরুত্থানের পূর্বে বা পরে[30][31][32] যিশু জীবিত ও মৃতদের বিচার করবেন।[33] খ্রিস্টীয় পরলোকতত্ত্বে এই ঘটনাটি যিশুর দ্বিতীয় আগমনের সঙ্গে যুক্ত।[34] খ্রিস্টানদের একটি বড়ো অংশ যিশুকে ত্রিত্বের তিন ব্যক্তিত্বের দ্বিতীয় পুত্ররূপী ঈশ্বরের অবতার হিসাবে পূজা করেন। তবে অল্পসংখ্যক খ্রিস্টীয় শাখাসম্প্রদায় সম্পূর্ণত বা অংশত অশাস্ত্রীয় বিধায় ত্রিত্ববাদকে অস্বীকার করেন। প্রতি বছর ২৫ ডিসেম্বর তারিখে (প্রাচ্যদেশীয় কয়েকটি খ্রিস্টমণ্ডলীতে জানুয়ারি মাসে ভিন্ন ভিন্ন তারিখে) বড়দিন উৎসবের মধ্য দিয়ে যিশুর জন্ম উদযাপিত হয়। তাঁর ক্রুশারোহণের সম্মানে গুড ফ্রাইডে ও পুনরুত্থানের সম্মানে ইস্টার পালিত হয়। বহুল ব্যবহৃত পঞ্জিকা বর্ষ "খ্রিস্টাব্দ" যিশুর যথাযথপ্রায় জন্মসনের ভিত্তিতে প্রচলিত হয়েছে। ইংরেজিতে এই বর্ষের সংক্ষিপ্ত নামরূপ "এডি" কথাটি এসেছে লাতিন অ্যানো ডোমিনি (anno Domini, "প্রভুর সন") কথাটি থেকে। ইংরেজিতে অধুনা এই বর্ষের ভিত্তিতে "সাধারণ বর্ষ" ("সিই") ধরা হয়।[35][lower-alpha 10]

খ্রিস্টধর্মের বাইরেও যিশু সম্মানিত হন। ইসলামে যিশুকে (সাধারণত ইশা নামে উল্লিখিত) ঈশ্বরের গুরুত্বপূর্ণ নবিদের অন্যতম ও মসিহ মনে করা হয়।[37][38][39] মুসলমানেরা বিশ্বাস করেন যে, যিশু কুমারীগর্ভে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। কিন্তু তাঁরা তাঁকে ঈশ্বর বা ঈশ্বরপুত্র বলে মানেন না। কুরআনে বলা হয়েছে যে, যিশু নিজের দৈবসত্ত্বা দাবি করতেন না।[40] অধিকাংশ মুসলমানই বিশ্বাস করেন না যে, তাঁকে ক্রুশবিদ্ধ করা হয়েছিল। তাঁদের মতে, ঈশ্বর তাঁকে সশরীরে স্বর্গে আরোহিত করেন। অন্যদিকে ইহুদিধর্ম যিশুকে প্রতীক্ষিত ত্রাণকর্তা বলে স্বীকার করে না। এই মতে, তিনি ত্রাণকর্তা-সংক্রান্ত ভবিষ্যদ্বাণীর শর্তগুলি পূরণ করেন না; তাঁর দৈবসত্ত্বা ছিল না এবং তিনি পুনরুত্থিতও হননি।[41]

আরও দেখুন

পাদটীকা

ব্যাখ্যা

  1. জন পি. মেইয়ার লিখেছেন যে, যিশুর জন্মসন হল আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৭ বা ৬ অব্দ।[1] কার্ল রাহনার উল্লেখ করেছেন, আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৪ অব্দটিকে যিশুর জন্মসন হিসাবে ধরার বিষয়ে গবেষকেরা একমত।[2] ই. পি. স্যান্ডার্সও সাধারণ ঐক্যমতের কথা উল্লেখ করে আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৪ অব্দটিকেই যিশুর জন্মসন হিসাবে ধরার পক্ষে মত দিয়েছেন।[3] জ্যাক ফিনেগান আদি খ্রিস্টীয় মতবাদ-সংক্রান্ত গবেষণাগুলিকে ব্যবহার করে আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৩ বা ২ অব্দকে যিশুর জন্মসন হিসাবে ধরার পক্ষে মত দেন।[4]
  2. অধিকাংশ গবেষকই অনুমান করেন, ৩০ বা ৩৩ খ্রিস্টাব্দে যিশু ক্রুশবিদ্ধ হয়েছিলেন।[6]
  3. জেমস ডান লিখেছেন যে, যিশুর জলদীক্ষা (ব্যাপ্টিজম) ও ক্রুশারোহণ "প্রায় সর্বজনীন সম্মতি আদায় করে" এবং "[এই দুইয়ের] স্থান এত উচ্চে যে তা ‘সন্দেহ বা অস্বীকার করা প্রায় অসম্ভব’ স্তরের ঐতিহাসিক ঘটনা"। এই দু’টি বিষয়কে তিনি প্রায়শ ক্ষেত্রে ঐতিহাসিক যিশু-সম্বন্ধীয় গবেষণার সূচনাবিন্দু বলে উল্লেখ করেছেন।[7] বার্ট এরম্যান বলেছেন যে, পন্টিয়াস পিলাতের নির্দেশে যিশুর ক্রুশারোহণই তাঁর সম্পর্কে জ্ঞাত সর্বাধিক নিশ্চিত ঘটনা।[8] জন ডোমিনিক ক্রোসান ও রিচার্ড জি. ওয়াটস বলেছেন যে, যিশুর ক্রুশারোহণ যে কোনও ঐতিহাসিক ঘটনার মতোই নিশ্চিত।[9] পল আর. এডি ও ]]গ্রেগ বয়েড (ধর্মতত্ত্ববিদ)
  4. খ্রিস্টানদের ধর্মীয় বিশ্বাস, মেরি পবিত্র আত্মার প্রভাবে অলৌকিকভাবে গর্ভবতী হয়েছিলেন। মুসলমানেরা বিশ্বাস করেন, ঈশ্বরের আদেশে অলৌকিক উপায়ে তিনি তাঁর পুত্রকে গর্ভে ধারণ করেন। এই দৃষ্টিভঙ্গি থেকে উভয় ক্ষেত্রেই যোসেফকে যিশুর পালক পিতা মনে করা হয়।
  5. প্রাচীন গ্রিক: Ἰησοῦς; হিব্রু ভাষায়: ישוע‎; আরবি: عيسى, প্রতিবর্ণী. ইশা
  6. নূতন নিয়মে যিশুর বিভিন্ন নাম ও উপাধি উল্লিখিত হয়েছে।
  7. আধুনিক গবেষণার অবস্থান পর্যালোচনা করতে গিয়ে ২০১১ সালে বার্ট এরম্যান লেখেন, "প্রাচীন ইতিহাসের প্রত্যেক বিশিষ্ট গবেষক, খ্রিস্টানই হোন বা অখ্রিস্টান, তাঁর (যিশু) নিশ্চিত অস্তিত্ব কার্যত স্বীকার করেছেন।" ("He certainly existed, as virtually every competent scholar of antiquity, Christian or non-Christian, agrees".)[14] রিচার্ড এ. বারিজ বলেছেন: "কেউ কেউ আছেন যাঁরা ভিন্নমত পোষণ করে বলেন যে, যিশু হলেন চার্চের কল্পনায় উদ্ভুত এক চরিত্র। [তাঁরা বলেন] যিশু বলে কারও অস্তিত্ব কোনওদিনই ছিল না। আমাকে বলতেই হবে যে, আমি এমন কোনও সম্মানীয় বিদগ্ধ সমালোচককে চিনি না, যিনি আর এমন কথা বলেন।" ("There are those who argue that Jesus is a figment of the Church's imagination, that there never was a Jesus at all. I have to say that I do not know any respectable critical scholar who says that any more".)[15] রবার্ট এম. প্রাইস যিশুর ঐতিহাসিক অস্তিত্বে বিশ্বাস করেন না। তিনি তাঁর মত যে অধিকাংশ গবেষক সমর্থন করেন না, তা তিনি স্বীকার করেছেন।[16] জেমস ডি. জি. ডান যিশুর অনস্তিত্ব-সংক্রান্ত তত্ত্বগুলিকে বলেছেন "একটি সম্পূর্ণ মৃত তত্ত্ব"। ("a thoroughly dead thesis".)[17] ১৯৭৭ সালে ধ্রুপদি ইতিহাসবিদ মাইকেল গ্র্যান্ট লিখেছিলেন, "সাম্প্রতিক বছরগুলিতে 'কোনও চিন্তাশীল গবেষক যিশুর ঐতিহাসিক অনস্তিত্ব প্রমাণ করার স্পর্ধা দেখান না' অথবা যাঁরা দেখান তাঁরা সংখ্যায় অনেক কম। তাঁরাও স্বীয় অমতের সপক্ষে অধিকতর শক্তিশালী এবং বস্তুত পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রমাণ দাখিল করতে সক্ষম হন না।" ("In recent years, 'no serious scholar has ventured to postulate the non historicity of Jesus' or at any rate very few, and they have not succeeded in disposing of the much stronger, indeed very abundant, evidence to the contrary".)[18] রবার্ট ই. ভ্যান ভুর্স্ট বলেছেন যে, বাইবেল-গবেষক ও ধ্রুপদি ইতিহাসবিদগণ মনে করেন, যিশুর অনস্তিত্ব-সংক্রান্ত তত্ত্বগুলিকে কার্যকরভাবে ভ্রান্ত বলে প্রমাণিত হয়েছে।[19]
  8. এরম্যান লিখেছেন: "সুসমাচারের বিবৃতিগুলি সম্পূর্ণ নির্ভুল না হলেও যে ধর্মীয় সত্য সেগুলি বহন করে সেগুলির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ [--] এই ধারণা গবেষক মহলে বহুল প্রচলিত, এমনকি তা সেই জগতের বাইরে বহুশ্রুত বা বিশ্বসসনীয় না হলেও।" ("The notion that the Gospel accounts are not completely accurate but still important for the religious truths they try to convey is widely shared in the scholarly world, even though it's not so widely known or believed outside of it.")[21]
  9. স্যান্ডার্স লিখেছেন: "আদি খ্রিস্টানরা যিশুর জীবনের এক আখ্যান রচনা করেননি, কিন্তু তা ব্যবহার করেছেন নিজেদের উদ্দেশ্যসাধনের কাজে এবং সেইভাবেই তা সংরক্ষণ করেন, স্বতন্ত্র ভাগে ভাগে-তাঁর বাণী ও কর্ম-বিষয়ক ছোটো ছোটো পংক্তিমালায়। পরবর্তীকালে লেখক ও সম্পাদকেরা সেই ভাগগুলিকে সরিয়ে এনে সাজিয়ে-গুছিয়ে নেন। ... আদি খ্রিস্টানদের দ্বারা কয়েকটি বিষয় সংশোধিত করা হয় এবং তাঁরাই কয়েকটি সৃষ্টি করেন।" ("The earliest Christians did not write a narrative of Jesus' life, but rather made use of, and thus preserved, individual units—short passages about his words and deeds. These units were later moved and arranged by authors and editors. ... Some material has been revised and some created by early Christians.")[22]
  10. বিষয়টি বিবিসি এইভাবে বর্ণনা করেছে: "বছর ১: সিই – যা আজকাল ‘কারেন্ট ইরা’ (বর্তমান যুগ) বলে কথিত, তার সূত্রপাত যিশু নামক ইহুদি ধর্মগুরুর জন্মের সঙ্গে সঙ্গে। তাঁর অনুগামীরা বিশ্বাস করতেন যে তিনিই প্রতিশ্রুত ত্রাণকর্তা এবং পরবর্তীকালে তাঁরা ইহুদিধর্ম থেকে পৃথক হয়ে খ্রিস্টধর্ম প্রবর্তন করেন।" ("Year 1: CE – What is nowadays called the 'Current Era' traditionally begins with the birth of a Jewish teacher called Jesus. His followers came to believe he was the promised Messiah and later split away from Judaism to found Christianity."[36]

তথ্যসূত্র

  1. Meier, John P. (১৯৯১)। A Marginal Jew: The roots of the problem and the person। Yale University Press। পৃষ্ঠা 407। আইএসবিএন 978-0-300-14018-7।
  2. Rahner 2004, পৃ. 732।
  3. Sanders 1993, পৃ. 10–11।
  4. Finegan, Jack (১৯৯৮)। Handbook of Biblical Chronology, rev. ed। Hendrickson Publishers। পৃষ্ঠা 319। আইএসবিএন 978-1-56563-143-4।
  5. Brown, Raymond E. (১৯৭৭)। The birth of the Messiah: a commentary on the infancy narratives in Matthew and Luke। Doubleday। পৃষ্ঠা 513। আইএসবিএন 978-0-385-05907-7।
  6. Humphreys, Colin J.; Waddington, W. G. (১৯৯২)। "The Jewish Calendar, a Lunar Eclipse and the Date of Christ's Crucifixion" (PDF)Tyndale Bulletin43 (2): 340।
  7. Dunn 2003, পৃ. 339।
  8. Ehrman 1999, পৃ. 101।
  9. Crossan ও Watts 1999, পৃ. 96।
  10. Theissen ও Merz 1998
  11. McGrath 2006, পৃ. 4–6।
  12. Ehrman, Bart D. (২০১৪)। How Jesus became God: The Exaltation of a Jewish Preacher from Galilee। HarperOne। আইএসবিএন 978-0-06-177818-6।
  13. Ehrman, Bart (২০১১)। Forged: writing in the name of God – Why the Bible's Authors Are Not Who We Think They Are। HarperCollins। পৃষ্ঠা 285। আইএসবিএন 978-0-06-207863-6।
  14. Burridge, Richard A.; Gould, Graham (২০০৪)। Jesus Now and Then। Wm. B. Eerdmans Publishing। পৃষ্ঠা 34আইএসবিএন 978-0-8028-0977-3।
  15. Price, Robert M. (২০০৯)। "Jesus at the Vanishing Point"। Beilby, James K.; Eddy, Paul R.। The Historical Jesus: Five Views। InterVarsity। পৃষ্ঠা 55, 61। আইএসবিএন 978-0-8308-7853-6।
  16. Sykes, Stephen W. (২০০৭)। "Paul's understanding of the death of Jesus"। Sacrifice and Redemption। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 35–36। আইএসবিএন 978-0-521-04460-8।
  17. Grant, Michael (১৯৭৭)। Jesus: An Historian's Review of the Gospels। Scribner's। পৃষ্ঠা 200আইএসবিএন 978-0-684-14889-2।
  18. Van Voorst 2000, পৃ. 16।
  19. Powell 1998, পৃ. 168–73।
  20. Bart D. Ehrman, MDiv, PhD. Historical Jesus. 'Prophet of the New Millennium.' Course handbook, p. 10 (Lecture Three. V. B.) The Teaching Company, 2000, Lecture 24
  21. Sanders 1993, পৃ. 57।
  22. Dunn, James D.G. (২০১৩)। The Oral Gospel Tradition। Wm. B. Eerdmans Publishing। পৃষ্ঠা 290–91।
  23. James Orr, সম্পাদক (১৯৩৯)। "International Standard Bible Encyclopedia Online"। Wm. B. Eerdmans Publishing Co.।
  24. Levine 2006, পৃ. 4।
  25. Charlesworth, James H. (২০০৮)। The Historical Jesus: An Essential Guide। পৃষ্ঠা 113। আইএসবিএন 978-1-4267-2475-6।
  26. Sanders 1993, পৃ. 11।
  27. Sanders 1993, পৃ. 11, 14।
  28. Grudem 1994, পৃ. 568–603।
  29. Tabor, James (২০১৩-০৩-২২)। "What the Bible Says About Death, Afterlife, and the Future"। UNCC।
  30. Hoekema, Anthony A. (১৯৯৪)। The Bible and the Future। Eerdmans Publishing। পৃষ্ঠা 88–89। আইএসবিএন 978-0-85364-624-2।
  31. Wilhelm, Joseph (১৯১১)। "The Nicene Creed"The Catholic Encyclopedia11। Robert Appleton Company।
  32. Garrett, James L. (২০১৪)। Systematic Theology, Volume 2, Second Edition: Biblical, Historical, and Evangelical। Wipf and Stock Publishers। পৃষ্ঠা 766। আইএসবিএন 978-1-62564-852-5।
  33. "anno Domini"Merriam Webster Online Dictionary। Merriam-Webster। ২০০৩। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ৩, ২০১৬Etymology: Medieval Latin, in the year of our Lord
  34. BBC Team (ফেব্রুয়ারি ৮, ২০০৫)। "History of Judaism 63 BCE–1086 CE"BBC Religion & Ethics। British Broadcasting Corporation। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ২০, ২০১৬
  35. "Quran 3:46–158"। মে ১, ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
  36. Siddiqui, Mona (২০১৩)। Christians, Muslims, and Jesus। Yale University Press। আইএসবিএন 978-0-300-16970-6।
  37. Jacobs, Joseph; Kohler, Kaufmann; Gottheil, Richard; Krauss, Samuel। "Jesus of Nazareth"Jewish Encyclopedia

গ্রন্থপঞ্জি

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.