জেরুসালেম

জেরুসালেম শহরটির এশিয়া মহাদেশের মধ্যপ্রাচ্যের অবস্থান ভূ-মধ্যসাগর ও মৃত সাগরের মধ্যবর্তী যোধাইয়ান পর্বতের মালভূমিতে। জেরুসালেম ৩৪ ডিগ্রী অক্ষাংশ ও ৩১.৫২ ডিগ্রী দ্রাঘিমাংশের উত্তরে অবস্থিত। জেরুসালেম একদিকে ইজরায়েল এবং পশ্চিম, অন্যদিকে ফিলিস্তিন এবং পূর্বের দ্বারা বিভক্ত বিভিন্ন কারণে। জেরুসালেম শহরটি কিছু ধর্মের কাছে খুবই তাৎপর্যপূর্ণ ও গুরুত্বপূর্ণ। তন্মধ্যে রয়েছে ইব্রাহিমীয় ধর্মের ইহুদী, খ্রিস্টধর্ম এবং ইসলাম। যার কারণে এটি একটি পবিত্র শহর হিসেবেও বিবেচিত। জেরুসালেমে প্রতিটি ধর্মের সবচেয়ে পবিত্র কিছু জায়গা পাওয়া যায় এবং তিনটি ধর্মের মধ্যে ভাগাভাগি হয় এমন স্থান হল হারাম আল-শরিফ। জেরুসালেমের একটু দক্ষিণে, জর্ডন নদীর পশ্চিম প্রান্তেই আছে মৃত সাগর বা ডেড সী

জনসংখ্যা: জেরুজালেমের জনসংখ্যা ৫,০০০ বছরের ইতিহাসে বহুবার পরিবর্তিত হয়েছে।মধ্যযুগ থেকেই জেরুজালেমের পুরানো শহরটি ইহুদি,মুসলিম,খ্রিস্টান এবং আর্মেনিয়ান এই চারটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১৯০৫ সালের পূর্বের জনসংখ্যার তথ্য অনুমানের উপর ভিত্তি করে পাওয়া যায়। যেগুলো প্রধানত বিদেশী পরিব্রাজক বা সংস্থার কাছ থেকে জানা।কারণ পূর্বের জনসংখ্যার তথ্য সাধারণত জেরুজালেম জেলার মত বিস্তৃত এলাকার জন্য থাকত। এই অনুমান থেকে পাওয়া যায় যে ক্রুসেড যুদ্ধ শেষ হওয়ার পর, ঊনবিংশ শতকের মাঝামাঝি পর্যন্ত মুসলমানরা জেরুজালেমের বৃহত্তম গোষ্ঠী ছিল। ১৮৩৮ সাল থেকে ১৮৭৬ সালের মধ্যে ইহুদি বা মুসলমানরা সর্ববৃহৎ গোষ্ঠী ছিল কিনা তা নিয়ে বেশ কয়েকটি ধারণা বিদ্যমান, এবং ১৮৮২ সাল থেকে ১৯২২ সালের মধ্যে কখনো ইহুদীরা সংখ্যাগরিষ্ঠ হয় তা নিয়ে মতবিরোধ রয়েছে।১৯৫০ সালে, জেরুজালেমের জনসংখ্যা ছিল প্রায় ১,২০,৮৯৫।

২০১৬ সালের হিসাবে জেরুজালেমের মোট জনসংখ্যা ছিল ৮৮২,৭০০ জন। এর মধ্যে ৫৩৬,৬০০ জন ইহুদি এবং ৩৪৫,৯০০ জন অন্যান্য গোষ্ঠীর (৩১৯,৮০০ জন মুসলিম ১৫,৮০০ জন খ্রিস্টান এবং ১০,৩০০ জন শ্রেণীবিহীন) সদস্য ছিল। ২০০৩ সালে পুরানো শহরের জনসংখ্যা ছিলো ৩,৯৬৫ জন ইহুদী এবং ৩১,৪০৫ জন "আরব ও অন্যান্য" ধর্মাবলম্বী।

২০১৯ সালে জেরুজালেমের জনসংখ্যা ৯,১৯,৪০৭ বলা হয়েছে জাতিসংঘের এক প্রতিবেদনে।

ইতিহাস

এই জেরুজালেম শহরের সঙ্গে জড়িয়ে আছে সহস্র বছরেরও প্রাচীন ইতিহাস। জেরুজালেম শহরটি বর্তমানে ইসরাইলেই অবস্থিত। বিশ্বের সবচেয়ে পবিত্র স্থানগুলোর একটি বলে গণ্য করা হয় এই শহরকে। জেরুজালেমের নাম ইহুদী, ইসলামখ্রিস্টান ধর্মের সাথে ওতোপ্রতোভাবে ও গভীরভাবে জড়িত। প্রাচীন কাল থেকেই ভয়াবহ সংঘর্ষ চলে আসছে নানান কিছুকে কেন্দ্র করে। বাইবেল অনুসারে, রাজা ডেভিড জেরুজালেম শাসন করেন এবং এটিকে ইসরায়েল রাজ্যের রাজধানী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেন (২ স্যামুয়েল ৫:৬–৭:৬)। তার পুত্র রাজা সলোমন টেম্পল মাউন্টে প্রথম ইহুদী মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন। ইতিহাসে বলে, এটিই প্রথম প্রাথনালয় জেরুজালেমে।

৫৮৬ খ্রিস্ট পূর্বাব্দে ব্যবিলনীয়রা জেরুজালেম অধিকৃত করে। তারা সেই সব মন্দির ধ্বংস করে এবং ইহুদীদের নির্বাসনে পাঠায়। ইহুদীদের সাথে শুরু হয় বৈরিতা। মহান কুরুশ ব্যাবিলনের ইহুদিদের বন্দিদশা থেকে মুক্ত করে জেরুজালেমে ফিরে যেতে দেন। এরও প্রায় ৫০ বছর পরে পার্শিয়ান রাজা সাইরাস ইহুদীদের আবারো জেরুজালেমে ফেরত আসতে দেন এবং আবার মন্দির স্থাপন করেন। এছাড়াও ৫৩৯ এবং ৫৩০ খ্রিস্টপূর্বের মাঝামাঝি কোন এক সময় সাইরাস সিলিন্ডারের ঘোষণা পত্রের মাধ্যমে বৈশ্বয়ীক মানবাধিকার ঘোষণা করেছিলেন যা বিশ্বের ইতিহাসে ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ প্রথম মানবাধিকারের সনদ।

৩৩২ খ্রিস্ট পূর্বাব্দে এসে আলেক্সা্ন্ডার দ্য গ্রেট জেরুজালেমের নিয়ন্ত্রণ নেয়। পরবর্তীতে কয়েক শত বছর ধরে নানান দল এই শহরটিকে নিয়ন্ত্রণ করে। তাদের মধ্যে রোমান, পার্শিয়ান, আরবস, ফাটিমিড, সেলজুক, তুর্কি, ক্রুশাডার, ইজিপশিয়ান, মামেলুকিস ও মুসলিমরা ছিলো।

জেরুজালেম শহরটি অনেকাভাবে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের কাছে। কেননা এখানেই শিশু হিসেবে এসেছিলেন যিশু খ্রিস্ট, যিনি খ্রিষ্ট ধর্ম প্রচারক। । প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় এখানেই ধর্ম প্রচার করেছেন তিনি এবং জীবনের শেষে এখানেই ক্রুশে বিদ্ধ হয়েছেন ও ঈশ্বরের দ্বারা পুনরত্থিত হয়েছেন বলে বর্ণিত আছে। আবার ইহুদীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ তাদের ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা মোজেসেরও পূণ্যভূমি এই জেরুজালেম। ইহুদীদের প্রথম মন্দির এই শহরে অবস্থিত ছিলো। যা টেম্পল মাউন্টে অবস্থিত ছিল। ৩৭ খ্রিষ্টাব্দে রাজা হেরড সেখানে দ্বিতীয় মন্দির তৈরি করেন এবং সেটার চারপাশে দেয়াল তুলে দেন। রোমানরা এগুলো ধ্বংস করে দেয় ৭০ খ্রিষ্টাব্দে।

৬৩২ খ্রিষ্টাব্দে ইসলামের নবী মোহাম্মদ (সা:) বোরাকে চড়ে মিরাজে গমন করেন। যা ধর্মীয়ভাবে খুবই মর্যাদাকর ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের কাছে। পাশাপাশি ইসলাম ধর্মীয় ইতিহাসে জেরুজালেমকে পবিত্র নগরী হিসেবেই আলোকপাত করা হয়েছে বেশী।

গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা

আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৪৫০০ থেকে প্রায় ১৯৬৭ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত এবং সাম্প্রতিক সময়ে ইসরায়েলের রাজধানী হিসেবে জেরুজালেমকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্বীকৃতি দান করার ঘটনাসহ নানা ঘটনা এবং সময় জেরুসালেমকে আলোচনায় রেখেছে বিশ্বের সামনে।[1]

নোট - গুরুত্বপূর্ণ দিনপঞ্জি। এখানে একটি বিশদ নোট আছে। যা জেরুজালেমের অনেক ইতিহাস উল্লেখ করে।

১৯৬৭ সালের ৫ থেকে ১০ জুন পর্যন্ত ইসরায়েল এবং মিশর, জর্ডানসিরিয়ার মধ্যে সংঘটিত হয়। মিশর তখন ইউনাইটেড আরব রিপাবলিক নামে পরিচিত ছিল। একে অনেক ইতিহাসবিদ 'জুন যুদ্ধ', ১৯৬৭ আরব-ইসরায়েলি যুদ্ধ বা তৃতীয় আরব-ইসরায়েলি যুদ্ধও বলা হয়। সিনাই উপদ্বীপে ইসরায়েলি সীমান্তে মিশরের সেনা সমাবেশের পর ৫ জুন মিশরীয় বিমানক্ষেত্রে ইসরায়েলের হামলার মাধ্যমে এই যুদ্ধ শুরু হয়।[2]

১৯৬৭ সালের ছয় দিনের যুদ্ধে পূর্ব জেরুজালেম ইসরায়েলের কাছে পরাজিত হয় এবং কয়েক সপ্তাহ পর ইসরায়েলি জেরুজালেম পৌরসভা, পূর্ব জেরুজালেম ও আশেপাশের কয়েকটি এলাকায় বর্ধিত হয়। আইডিএফ ও মাগরিবি মহল্লা, ১৩৫টি বাড়ী বিশিষ্ট পুরাতন শহরের দখল নেয় এবং, দ্বাদশ শতকের আফদালিয়া বা শেখ ঈদ মসজিদ সম্পূর্ণ ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়ে বোরাক দেয়ালের সামনে একটি চত্বর সৃষ্টি করে। ইসরায়েল জেরুজালেমকে একীভূত বলে ঘোষণা দেয় এবং এর সকল ধর্মীয় পুণ্যস্থানে সকল ধর্মের মানুষের অবাধ প্রবেশাধিকারের ঘোষণা দেয়।

আরব-ইসরায়েল যুদ্ধ

ডেভিড বেন গুরিয়ন ১৯৪৮ সালের ১৪ মে ইসরায়েলের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। ইহুদীবাদসহ নানা বিষয়ের জের ধরে ইসরায়েল ও আরব লীগের বিভিন্ন দেশের মধ্যে বেশ কয়েকবার যুদ্ধ সংঘঠিত হয়।

  • প্রথম আরব-ইসরায়েল যুদ্ধ - ১৯১৭ খ্রিষ্টাব্দের বেলফোর ঘোষণার পর ইসরায়েল রাষ্ট্রের প্রথম প্রধানমন্ত্রী ডেভিড বেন গুরিয়ন ১৯৪৮ সালের ১৪ মে ইসরায়েলের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।১৫ মে মিসর, ট্রান্স জর্ডান, লেবানন, সিরিয়া এবং ইরাক বাহিনী ইসরায়েল আক্রমণ করে। এটা হলো প্রথম আরব-ইসরায়েল যুদ্ধ। এই যুদ্ধের ফলে ৭,০০,০০০ আরব ইসরায়েল এলাকা থেকে চলে আসতে বাধ্য হয় এবং শরণার্থী হয়ে পড়ে। যেসব আরব সেখানে থেকে যায় তারা ইসরায়েলের নাগরিকত্ব গ্রহণ করে এবং তাদের সংখ্যা ইসরায়েল জনসংখ্যার শতকরা ২০ ভাগ। এদিকে যেসব ইহুদি বিভিন্ন আরব রাষ্ট্র থেকে চলে আসে এবং তাদের দুই-তৃতীয়াংশ নতুন ইসরায়েল রাষ্ট্রে বসবাস শুরু করে। আত্মরক্ষার নিমিত্তে যুদ্ধ এই অজুহাতে ইসরায়েল জাতিসংঘ কর্তৃক বরাদ্দকৃত ভূমির চেয়ে শতকরা ২০ ভাগ বেশি ভূমি দখল করে নেয়। এই যুদ্ধে ট্রান্সজর্ডান পশ্চিম তীর এবং পূর্ব জেরুজালেম  দখল করে নেয় এবং সরকারিভাবে নাম পরিবর্তন করে শুধু জর্ডান নাম ধারণ করে। গাজা ভূখ- মিসরের দখলে আসে।
  • দ্বিতীয় আরব-ইসরায়েল যুদ্ধ - এই যুদ্ধকে সুয়েজ যুদ্ধও বলা হয়ে থাকে। মিশরের নেতা কর্নেল জামাল আবদেল নাসের মিশরকে বহিরাগতদের প্রভাব থেকে মুক্ত করতে চান এবং বাণিজ্যের জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ সুয়েজ খালের অঞ্চল থেকে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীকে হটিয়ে এই খালটিকে জাতীয়করণ করলে আমেরিকা, ইসরায়েল, ব্রিটেন, ফ্রান্স- মিশরের ওপর ক্ষুব্ধ হয়। এর সূত্র ধরে ফ্রান্স, ব্রিটেন ও ইসরায়েল মিশরকে আক্রমণ করার ষড়যন্ত্র করে। ১৯৫৬ সালে ইসরায়েল, ব্রিটেন ও ফ্রান্স একত্রে মিশর আক্রমণ করে। এর উদ্দেশ্য ছিল সুয়েজ খালের উপর পশ্চিমা নিয়ন্ত্রণ পুনপ্রতিষ্ঠিত করা এবং মিশরের রাষ্ট্রপতি জামাল আবদেল নাসেরকে ক্ষমতাচ্যুত করা। লড়াই শুরু হওয়ার পর আরব মিত্রবাহিনী যুক্তরাষ্ট্র, সোভিয়েত ইউনিয়ন ও জাতিসংঘ আক্রমণকারী পক্ষকে সরে আসতে বাধ্য করে। ১৯৫৬ সালের অক্টোবর থেকে ১৯৫৭ সালের মার্চ পর্যন্ত সুয়েজ খাল বন্ধ ছিল। মিশরের বিপক্ষ শক্তি পরিকল্পনা অনুযায়ী মিশরকে আক্রমণ করলেও, বহির্বিশ্বের প্রচন্ড চাপ ও সমালোচনার মুখে তাদেরকে মিশর থেকে সরে আসতে হয় এবং সুয়েজ খাল মিশরেরই থেকে যায়।[3]
  • তৃতীয় আরব-ইসরায়েল যুদ্ধ - ১৯৬৭ সালের ৫ থেকে ১০ জুন, মাত্র ছয়দিন পর্যন্ত ইসরায়েল এবং মিশর, জর্ডান ও সিরিয়ার মধ্যে এই যুদ্ধ সংঘটিত হয়। একে জুন যুদ্ধও বলা হয়। সিনাই উপদ্বীপে ইসরায়েলি সীমান্তে মিশরের সেনা সমাবেশের পর ৫ জুন মিশরীয় বিমানক্ষেত্রে ইসরায়েলের অতর্কিত হামলার মাধ্যমে এই যুদ্ধ শুরু হয়।  ছয়দিন পর ইসরায়েল যুদ্ধে চূড়ান্ত জয়লাভ করে। ইসরায়েলি বাহিনী মিশরের কাছ থেকে গাজা ভূখন্ডসিনাই উপদ্বীপ, জর্ডানের কাছ থেকে পশ্চিম তীর ও পূর্ব জেরুজালেম এবং সিরিয়ার কাছ থেকে গোলান মালভূমি ছিনিয়ে নেয়।
  • চতুর্থ আরব-ইসরায়েল যুদ্ধ - ১৯৭৩ সালের অক্টোবরে প্রায় আঠারো দিন চলে এই যুদ্ধ। মিসর এবং সিরিয়া ইসরায়েল আক্রমণ করে এবং প্রাথমিক পর্যায়ে সাফল্য অর্জন করে। কিন্তু পরবর্তীতে ইসরায়েল আক্রমণ প্রতিহত করে।

ভাষা

জেরুসালেমের ইতিহাস যেহেতু বিচিত্র এবং অনেক দীর্ঘ তাই শহরটিতে ভাষাগত ও সংস্কৃতিগতভাবে বিচিত্রতা খুঁজে পাওয়া যায়। ইসরায়েলে ৩৩টির মত ছোট-বড় ভাষা ও উপভাষা প্রচলিত। ভাষার সরকারি মর্যাদা ও ভাষা সংক্রান্ত নীতিমালার উপর ইসরায়েলে বেশ কিছু আইন আছে। ইসরায়েলের দুটি সরকারি ভাষা হিব্রু এবং আরবি। ইংরেজী তাদের আধা-সরকারি ভাষা। হিব্রু প্রধান ভাষা ব্যবহৃত হয় জেরুসালেমসহ পুরো ইসরায়েলে। ইসরায়েল-আরব নাগরিকদের ব্যবহৃত মূল ভাষা আরবি।[4]

সরকার পদ্ধতি

ইসরায়েলে সংসদীয় গণতন্ত্র পদ্ধতি আছে। আইন, নির্বাহী এবং বিচার বিভাগীয় শাখা নিয়ে মুল কাঠামো গঠিত। রাষ্ট্রপতিশাসিত সরকার ব্যবস্থা। সংসদের নাম নেসেট।[5][6]

তথ্যসূত্র

  1. Pappas, Alex (২০১৭-১২-০৬)। "Trump officially recognizes Jerusalem as Israel's capital, orders embassy move for US"Fox News (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-১৩
  2. "ইসরায়েলের কাছে আরবরা কেন পরাজিত হয়েছিল?" (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৭-০৬-০৬। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-১৩
  3. "Milestones: 1945–1952 - Office of the Historian"history.state.gov। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-১৩
  4. "ইসরায়েলকে ইহুদি রাষ্ট্র ঘোষণার প্রতিক্রিয়া কী হবে?" (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-০৭-২০। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-১৩
  5. knesset.gov.il https://knesset.gov.il/history/eng/eng_hist_all.htm। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-১৩ |শিরোনাম= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)
  6. "How and Why Israelis Vote"mosaicmagazine.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-১৩
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.