জন টার্নার
জন নেপিয়ের ওয়াইন্ডাম টার্নার (বরং জুন ৭, ১৯২৯) একটি কানাডিয়ান আইনজীবী এবং রাজনীতিবিদ যিনি কানাডার প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রীদের তালিকা কানাডায় ১৭ তম প্রধানমন্ত্রী) অফিসে ৩০ জুন থেকে ১৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৮৪ পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেছেন।[1]
| সঠিক মাননীয় জন টার্নার পিসি সিসি কিউসি | |
|---|---|
 | |
| কানাডার প্রধানমন্ত্রী ড | |
| কাজের মেয়াদ ৩০ জুন, ১৯৮৪ – ১৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৮৪ | |
| সার্বভৌম শাসক | দ্বিতীয় এলিজাবেথ |
| গভর্নর জেনারেল | জিনে সোভা |
| ডেপুটি | জিন ক্রিশিয়েন |
| পূর্বসূরী | পিয়ের ট্রুডো |
| উত্তরসূরী | ব্রায়ান মূলরোনি |
| বিরোধী দলনেতা | |
| কাজের মেয়াদ ১৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৮৪ – ৭ ফেব্রুয়ারী, ১৯৯০ | |
| সার্বভৌম শাসক | দ্বিতীয় এলিজাবেথ |
| প্রধানমন্ত্রী | ব্রায়ান মূলরোনি |
| পূর্বসূরী | ব্রায়ান মূলরোনি |
| উত্তরসূরী | ভেষজ গ্রে |
| অর্থমন্ত্রী | |
| কাজের মেয়াদ ২৮ জানুয়ারী, ১৯৭২ – ১০ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৫ | |
| প্রধানমন্ত্রী | পিয়ের ট্রুডো |
| পূর্বসূরী | এডগার বেনসন |
| উত্তরসূরী | কুঁড়ি ড্ররি (অভিনয়) |
| বিচারমন্ত্রী কানাডার অ্যাটর্নি জেনারেল | |
| কাজের মেয়াদ ৬ জুলাই, ১৯৬৮ – ২৮ জানুয়ারী, ১৯৭২ | |
| প্রধানমন্ত্রী | পিয়ের ট্রুডো |
| পূর্বসূরী | পিয়ের ট্রুডো |
| উত্তরসূরী | অটো ল্যাং |
| সলিসিটার জেনারেল কানাডার | |
| কাজের মেয়াদ ২০ এপ্রিল, ১৯৬৮ – ৫ জুলাই, ১৯৬৮ | |
| প্রধানমন্ত্রী | পিয়ের ট্রুডো |
| পূর্বসূরী | লরেন্স পেনেল |
| উত্তরসূরী | জর্জ ম্যাকিলারথ |
| গ্রাহক ও কর্পোরেট বিষয়ক মন্ত্রী মো কানাডার রেজিস্ট্রার জেনারেল | |
| কাজের মেয়াদ ২১ ডিসেম্বর, ১৯৬৭ – ৫ জুলাই, ১৯৬৮ | |
| প্রধানমন্ত্রী | লেস্টার বি পিয়ারসন পিয়ের ট্রুডো |
| পূর্বসূরী | গাই ফ্যাভেরআ |
| উত্তরসূরী | জর্জ ম্যাকিলারথ |
| সেন্ট লরেন্স—সেন্ট। জর্জ সংসদ সদস্য | |
| কাজের মেয়াদ ১৮ জুন, ১৯৬২ – ২৫ জুন, ১৯৬৮ | |
| পূর্বসূরী | ইগান চেম্বারস |
| উত্তরসূরী | জেলা বিলুপ্ত |
| অটোয়া-কার্লটন সংসদ সদস্য | |
| কাজের মেয়াদ ২৫ জুন, ১৯৬৮ – ১২ ফেব্রুয়ারী, ১৯৭৬ | |
| পূর্বসূরী | পল তারদিফ |
| উত্তরসূরী | জিন পিগট |
| ভ্যানকুভার কোয়াড্রা সংসদ সদস্য | |
| কাজের মেয়াদ ৪ সেপ্টেম্বর, ১৯৮৪ – ২৫ অক্টোবর, ১৯৯৩ | |
| পূর্বসূরী | বিল ক্লার্ক |
| উত্তরসূরী | টেড ম্যাকউহ্নি |
| ব্যক্তিগত বিবরণ | |
| জন্ম | জন নেপিয়ের ওয়াইন্ডাম টার্নার জুন ৭, ১৯২৯ রিচমন্ড, সারে, ইংল্যান্ড, যুক্তরাজ্য |
| রাজনৈতিক দল | লিবারেল |
| দাম্পত্য সঙ্গী | জিলস কিলগৌড় (বি. ১৯৬৩) |
| সন্তান | ৪ |
| পিতামাতা | লিওনার্ড টার্নার ফিলিস রস |
| বাসস্থান | ডিয়ার পার্ক, টরন্টো, অন্টারিও, কানাডা |
| প্রাক্তন শিক্ষার্থী | ব্রিটিশ কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় ম্যাগডালেন কলেজ, অক্সফোর্ড প্যারিস বিশ্ববিদ্যালয় |
| পেশা | আইনজীবী |
| স্বাক্ষর |  |
তার রাজনৈতিক কর্মজীবনে, টার্নার ১৯৬৮ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর পিয়ের ট্রুডো অধীনে বিচারপতি মন্ত্রক ও অর্থ মন্ত্রী সহ মন্ত্রিপরিষদ পদে ছিলেন। বিশ্বব্যাপী মন্দা এবং অপ্রত্যাশিত মজুরি এবং মূল্য নিয়ন্ত্রণ বাস্তবায়নের প্রবণতা, টার্নার ১৯৭৫ সালের ১ জানুয়ারি থেকে রাজনীতিতে বিরাজমানভাবে ফিরে আসেন এবং টার্নার ফিরে আসেন এবং সফলভাবে লিবারেল নেতৃত্বের বিরুদ্ধে লড়াই করেন। ডেনমার্কের গভর্নর জেনারেল ড্যান ডব্লিউ ডব্লিউ ডব্লিউ ডব্লিউ ডব্লিউ ডব্লিউ ডব্লিউ ডব্লিউ ডব্লিউ ডব্লিউ ডব্লিউ ডব্লিউ ডব্লিউ ডব্লিউ ডব্লিউ ডব্লিউ ডব্লিউ ডব্লিউ ডব্লিউ ডব্লিউ ডব্লিউ ডব্লিউ ডব্লিউ ডব্লিউ বুশ ড। প্রধানমন্ত্রী হিসাবে, এবং ১৯৮৪ সালে একটি ভূমিধসে নির্বাচন হারাতে গিয়েছিলাম টার্নার লিবারেল লিডার হিসেবে থাকতেন এবং পরবর্তী ছয় বছরের জন্য অফিসিয়াল প্রতিপক্ষের নেতৃত্বে থাকতেন, ১৯৮৮ সালে তার দলকে বিনয়ী পুনরুদ্ধারের নেতৃত্ব দেন; তিনি ১৯৯০ সালে লিবারেল নেতা পদত্যাগ করেন এবং ১৯৯৩ সালের নির্বাচনে এমপি হিসেবে পদত্যাগ করেন। টার্নার ১৮৯৬ সালে ম্যাকেনজি বোয়েল থেকে যুক্তরাজ্য এ জন্মগ্রহণকারী কানাডার প্রথম প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। বয়স ৯০, টার্নার বর্তমানে প্রধানমন্ত্রীর তালিকা কানাডায় দীর্ঘমেয়াদী জীবনযাত্রা; কানাডীয় প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী প্রবীণ জীবিত ছিলেন।[2]
তথ্যসূত্র
- "Former Prime Minister John Turner to be inducted into UBC Sports Hall of Fame"। Canadian Interuniversity Sport। মার্চ ২৫, ২০০৪। ডিসেম্বর ১১, ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ৬, ২০০৮।
- https://books.google.com/books?id=n2diDAAAQBAJ&pg=PA9&dq=John+Turner+1929&hl=en&sa=X&ved=0ahUKEwjKkprq853UAhWEiywKHcBMDQIQ6AEILTAD#v=onepage&q=John%20Turner%201929&f=false