কুষ্টিয়া পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট
কুষ্টিয়া পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট বাংলাদেশের একটি বৃহৎ কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এটি একটি সরকারী শিক্ষালয়। এখানে সাতটি শাখায় ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স চালু রয়েছে এটি হাতে-কলমে কাজ শেখার উপযুক্ত কর্মশালা। বর্তমানে এই প্রতিষ্ঠানে চার বছর অধ্যয়ন শেষে ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়।[1]
কুষ্টিয়া পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের প্রধান দরজা | |
ধরন | সরকারী |
---|---|
স্থাপিত | ১৯৬৪ |
অধ্যক্ষ | প্রকৌশলী ড.নুরুল হক |
শিক্ষার্থী | ২৩০০ |
অবস্থান | , ২৩.৯০১৭২৫° উত্তর ৮৯.১৩৪০১৩° পূর্ব |
শিক্ষাঙ্গন | শহুরে |
সংক্ষিপ্ত নাম | পলিটেকনিক কলেজ, কুষ্টিয়া। |
ওয়েবসাইট | kushtiapi |
অবস্থান
এটি কুষ্টিয়া শহরের মাঝে কলেজ রোড এলাকায় অবস্থিত।
ইতিহাস
এটি ১৯৬৪ সালে খ্রিষ্টাব্দে সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।বর্তমানে ২৩০০ জন ছাত্র-ছাত্রী এবং চারটি টেকনোলজি (সিভিল, ইলেট্রিক্যাল, মেকানিক্যাল ও পাওয়ার) নিয়ে ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স চালু হয়। অত্র প্রতিষ্ঠানে চার বছর মেয়াদী এই কোর্সে ১১টি বিভাগ চলমান রয়েছে।[1]
ক্যাম্পাস
মূল ক্যাম্পাসে চারতলা বিশিষ্ট একটি ভবন, তিনটি বড় ওয়ার্কশপ ভবন, অফিস, লাইব্রেরী, ওয়ার্কশপ এবং ল্যবরেটরী এবং একটি ৫০০ ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন অডিটোরিয়াম। এছাড়া মূল ভবনের উত্তর পাশে রয়েছে মসজিদ সংলগ্ন শহীদ মিনার।
টেকনোলজি
একাডেমিক টেকনোলজি সমূহের মধ্যে রয়েছে
- কম্পিউটার
- ইলেকট্রনিক্স
- ইলেকট্রিক্যাল
- মেকানিক্যাল
- সিভিল
- পাওয়ার
- ইলেক্টো-মেডিক্যাল
ছাত্রাবাস
ছাত্রদের জন্য ২টি এবং ছাত্রীদের জন্য ১টি আবাসিক হল রয়েছে।
তথ্যসূত্র
- "Welcome to Kushtia Polytechnic Institute, Kushtia"। http://kushtiapi.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ৪ ডিসেম্বর ২০১৫।
|প্রকাশক=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)