দল | খেলা | জয় | পরাজয় | টাই | ফলাফল হয়নি | এনআরআর | পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|---|
![]() |
৬ | ৬ | ০ | ০ | ০ | +২.৫৬৪ | ১২ |
![]() |
৬ | ৪ | ১ | ০ | ১ | +২.২৫৭ | ৯ |
![]() |
৬ | ৪ | ২ | ০ | ০ | +০.৩৭১ | ৮ |
![]() |
৬ | ৩ | ২ | ০ | ১ | +০.১৩৬ | ৭ |
![]() |
৬ | ২ | ৪ | ০ | ০ | -০.৭৫৩ | ৪ |
![]() |
৬ | ১ | ৫ | ০ | ০ | -১.৮৫৩ | ২ |
![]() |
৬ | ০ | ৬ | ০ | ০ | -২.২১৮ | ০ |
- নকআউট পর্বে উত্তীর্ণ।
২০১৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপের এ-গ্রুপের খেলাগুলো ১৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৪ মার্চ, ২০১৫ তারিখ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়। গ্রুপটিতে স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়াসহ ইংল্যান্ড, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ, নিউজিল্যান্ড, আফগানিস্তান এবং স্কটল্যান্ড ক্রিকেট দল একে-অপরের বিপক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। ২০১৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতার এই পর্বে সাতটি দল রাউন্ড-রবিন পদ্ধতিতে খেলে। শীর্ষস্থানীয় চার দল - নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশ কোয়ার্টার ফাইনালে বি-গ্রুপের শীর্ষস্থানীয় চার দলের মুখোমুখি হয়। এর ফলে গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায় নিলেও প্রত্যেক দলই কমপক্ষে ছয়টি খেলায় অংশ নিতে পেরেছে।[1]
দল | খেলা | জয় | পরাজয় | টাই | ফলাফল হয়নি | এনআরআর | পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|---|
![]() |
৬ | ৬ | ০ | ০ | ০ | +২.৫৬৪ | ১২ |
![]() |
৬ | ৪ | ১ | ০ | ১ | +২.২৫৭ | ৯ |
![]() |
৬ | ৪ | ২ | ০ | ০ | +০.৩৭১ | ৮ |
![]() |
৬ | ৩ | ২ | ০ | ১ | +০.১৩৬ | ৭ |
![]() |
৬ | ২ | ৪ | ০ | ০ | -০.৭৫৩ | ৪ |
![]() |
৬ | ১ | ৫ | ০ | ০ | -১.৮৫৩ | ২ |
![]() |
৬ | ০ | ৬ | ০ | ০ | -২.২১৮ | ০ |
ব |
||
নিউজিল্যান্ড ৯৮ রানে বিজয়ী হ্যাগলে ওভাল, ক্রাইস্টচার্চ দর্শক সংখ্যা: ১৭,২২৮ আম্পায়ার: মারাইজ ইরাসমাস (দক্ষিণ আফ্রিকা) ও নাইজেল লং (ইংল্যান্ড) সেরা খেলোয়াড়: কোরে অ্যান্ডারসন (নিউজিল্যান্ড) |
ব |
||
অস্ট্রেলিয়া ১১১ রানে বিজয়ী মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড, মেলবোর্ন দর্শক সংখ্যা: ৮৪,৩৩৬ আম্পায়ার: আলীম দার (পাকিস্তান) ও কুমার ধর্মসেনা (শ্রীলঙ্কা) সেরা খেলোয়াড়: অ্যারন ফিঞ্চ |
স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়া দল টসে পরাজিত হয়ে ব্যাটিংয়ে নামে। উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান অ্যারন ফিঞ্চ শূন্য রানে বেঁচে যান। পরবর্তীতে তিনি ১২৮ বলে ১৩৫ রান তোলেন।[3] ইনিংসের শেষ তিন বলে ব্রাড হাড্ডিন, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল ও মিচেল জনসনকে ধারাবাহিকভাবে আউট করে স্টিভেন ফিন একদিনের আন্তর্জাতিকে হ্যাট্রিক করেন।[4]
জেমস অ্যান্ডারসনকে রান আউটের মাধ্যমে খেলার সমাপ্তি ঘটে। এরপূর্বে জেমস টেলরকে এলবিডব্লিউ দেয়া হলে সিদ্ধান্ত তৃতীয় আম্পায়ারের কাছে চলে যায় ও ব্যাটসম্যানের অনুকূলে আসে। পরবর্তীতে আইসিসি এ সিদ্ধান্তের জন্য দুঃখপ্রকাশ করে জানায় যে, সিদ্ধান্ত পর্যালোচনা পদ্ধতির ধারা ৩.৬এ এর পরিশিষ্ট ৬-এর নিয়ম অনুযায়ী বলটি ডেড হিসেবে গণ্য করা হয়ে থাকে। সুতরাং ভুলবশতঃ অ্যান্ডারসনকে আউট দেয়া হয়েছে।[5]
ব |
||
নিউজিল্যান্ড ৩ উইকেটে বিজয়ী ইউনিভার্সিটি ওভাল, ডুনেডিন দর্শক সংখ্যা: ৪,৬৮৪ আম্পায়ার: সাইমন ফ্রাই (অস্ট্রেলিয়া) ও নাইজেল লং (ইংল্যান্ড) সেরা খেলোয়াড়: ট্রেন্ট বোল্ট (নিউজিল্যান্ড) |
ব |
||
বাংলাদেশ ১০৫ রানে বিজয়ী ম্যানুকা ওভাল, ক্যানবেরা দর্শক সংখ্যা: ১০,৯৭২ আম্পায়ার: স্টিভ ডেভিস (অস্ট্রেলিয়া) ও জোয়েল উইলসন (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) সেরা খেলোয়াড়: মুশফিকুর রহিম (বাংলাদেশ) |
ব |
||
নিউজিল্যান্ডের টিম সাউদি বিশ্বকাপের ইতিহাসে তৃতীয় সেরা (৭/৩৩) ও নিউজিল্যান্ডের একদিনের আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে সেরা বোলিং পরিসংখ্যান গড়েন।[9] নিউজিল্যান্ডের ব্রেন্ডন ম্যাককুলাম বিশ্বকাপের ইতিহাসে দ্রুততম (১৮ বলে) অর্ধ-শতক ও একদিনের আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে তৃতীয় সেরা ব্যাটিং করেন।[10]
ব |
||
কোন বল মাঠে গড়ানো ছাড়াই খেলা পরিত্যক্ত ব্রিসবেন ক্রিকেট গ্রাউন্ড, ব্রিসবেন আম্পায়ার: বিলি বাউডেন (নিউজিল্যান্ড) ও কুমার ধর্মসেনা (শ্রীলঙ্কা) |
ব |
||
শ্রীলঙ্কা ৪ উইকেটে বিজয়ী ইউনিভার্সিটি ওভাল, ডুনেডিন দর্শক সংখ্যা: ২,৭১১ আম্পায়ার: ক্রিস গফানি (নিউজিল্যান্ড) ও রিচার্ড ইলিংওর্থ (ইংল্যান্ড) সেরা খেলোয়াড়: মাহেলা জয়াবর্ধনে (শ্রীলঙ্কা) |
লাহিরু থিরিমানে ও তিলকরত্নে দিলশান - শ্রীলঙ্কার উদ্বোধনী ব্যাটসম্যানদ্বয় গোল্ডেন ডাক পান। একদিনের আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে এটি দ্বিতীয় ঘটনা।[12] প্রথম আফগান বোলার হিসেবে হামিদ হাসান ৫০ ওডিআই উইকেট পান। এছাড়াও আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অঙ্গনে ৭ম দ্রুততম সময়ে তিনি এ কৃতিত্বের অধিকারী।[12]
ব |
||
মইন আলী ১২৮ (১০৭) জোশ ডেভি ৪/৬৮ (১০ ওভার) |
ইংল্যান্ড ১১৯ রানে বিজয়ী হ্যাগলে ওভাল, ক্রাইস্টচার্চ দর্শক সংখ্যা: ১২,৩৮৮ আম্পায়ার: এস. রবি (ভারত) ও রড টাকার (অস্ট্রেলিয়া) সেরা খেলোয়াড়: মইন আলী (ইংল্যান্ড) |
ব |
||
আফগানিস্তান ১ উইকেটে বিজয়ী ইউনিভার্সিটি ওভাল, ডুনেডিন দর্শক সংখ্যা: ৩,২২৯ আম্পায়ার: সাইমন ফ্রাই (অস্ট্রেলিয়া) ও রুচিরা পল্লিয়াগুরু (শ্রীলঙ্কা) সেরা খেলোয়াড়: সামিউল্লাহ শেনওয়ারি (আফগানিস্তান) |
প্রথমবারের মতো স্কটল্যান্ড বিশ্বকাপে দুই শতাধিক রান সংগ্রহ করে।[13] ৯ম উইকেট জুটিতে অ্যালাসডেয়ার ইভান্স ও মজিদ হক স্কটল্যান্ডের একদিনের ইতিহাসে ৬২ রানের সেরা জুটি গড়েন।[13] প্রথমবারের মতো আফগানিস্তান বিশ্বকাপে জয়ী হয়।[13]
ব |
||
শ্রীলঙ্কা ৯২ রানে বিজয়ী মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড, মেলবোর্ন দর্শক সংখ্যা: ৩০,০১২ আম্পায়ার: আলীম দার (পাকিস্তান) ও পল রেইফেল (অস্ট্রেলিয়া) সেরা খেলোয়াড়: তিলকরত্নে দিলশান (শ্রীলঙ্কা) |
তিলকরত্নে দিলশান ও কুমার সাঙ্গাকারা শ্রীলঙ্কার একদিনে আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে দ্বিতীয় উইকেটে অপরাজিত ২১০* রানের সর্বোচ্চ জুটি গড়েন।[14] চতুর্থ ক্রিকেটার হিসেবে সাঙ্গাকারা ৪০০ ওডিআইয়ে অংশগ্রহণ করেন।[15] দিলশানের অপরাজিত ১৬১* রান একদিনে আন্তর্জাতিকে ছক্কাবিহীন সর্বোচ্চ রান।[16]
ব |
||
নিউজিল্যান্ড ১ উইকেটে বিজয়ী ইডেন পার্ক, অকল্যান্ড দর্শক সংখ্যা: ৪০,০৫৩ আম্পায়ার: মারাইজ ইরাসমাস (দক্ষিণ আফ্রিকা) ও রিচার্ড ইলিংওর্থ (ইংল্যান্ড) সেরা খেলোয়াড়: ট্রেন্ট বোল্ট (নিউজিল্যান্ড) |
বিশ্বকাপের ইতিহাসে প্রথমে ব্যাটিংয়ে নেমে অস্ট্রেলিয়া সর্বনিম্ন রান সংগ্রহ করে।[18] অস্ট্রেলিয়ার একদিনের আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে সবচেয়ে বাজে ধস নামে। ২৬ রানের ব্যবধানে শেষ ৮ উইকেটের পতন ঘটে।[19] এ খেলাটি চ্যাপেল-হ্যাডলি ট্রফির অংশবিশেষ। সাধারণতঃ অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডের মধ্যকার ওডিআই সিরিজে ট্রফি প্রদান করা হয়।[20]
ব |
||
শ্রীলঙ্কা ৯ উইকেটে বিজয়ী ওয়েস্টপ্যাক স্টেডিয়াম, ওয়েলিংটন দর্শক সংখ্যা: ১৮,১৮৩ আম্পায়ার: ব্রুস অক্সেনফোর্ড (অস্ট্রেলিয়া) ও রড টাকার (অস্ট্রেলিয়া) সেরা খেলোয়াড়: কুমার সাঙ্গাকারা (শ্রীলঙ্কা) |
ব |
||
অস্ট্রেলিয়া ২৭৫ রানে জয়ী ওয়াকা গ্রাউন্ড, পার্থ দর্শক সংখ্যা: ১২,৭১০ আম্পায়ার: কুমার ধর্মসেনা (শ্রীলংকা) ও মাইকেল গফ (ইংল্যান্ড) সেরা খেলোয়াড়: ডেভিড ওয়ার্নার |
অস্ট্রেলিয়ার ৪১৭/৬ রানের সংগ্রহ বিশ্বকাপ ক্রিকেটের ইতিহাসে এ পর্যন্ত সর্বোচ্চ। [22] আফগানিস্তানের দৌলত জাদরান বিশ্বকাপ ক্রিকেট ম্যাচের ইতিহাসে তৃতীয় বোলার হিসেবে একই ম্যাচে ১০০ রানের উপরে রান দেন।[22]
ব |
||
বাংলাদেশ ৬ উইকেটে বিজয়ী স্যাক্সটন ওভাল, নেলসন দর্শক সংখ্যা: ৩,৪৯২ আম্পায়ার: সাইমন ফ্রাই (অস্ট্রেলিয়া) ও ব্রুস অক্সেনফোর্ড (অস্ট্রেলিয়া) সেরা খেলোয়াড়: কাইল কোয়েতজার (স্কটল্যান্ড) |
কাইল কোয়েতজার স্কটল্যান্ডের পক্ষে বিশ্বকাপে প্রথমবারের মতো সেঞ্চুরি করেন। এছাড়াও তার এ সংগ্রহটি সহযোগী দেশগুলোর পক্ষে বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ রান।[23] বিশ্বকাপের কোন খেলায় স্কটল্যান্ড প্রথমবারের মতো ৩০০+ রান সংগ্রহ করে। বাংলাদেশ সফলভাবে একদিনের আন্তর্জাতিকে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে বিজয়ী হয়।[24] দ্বিতীয় বাংলাদেশী ক্রিকেটার হিসেবে তামিম ইকবাল একদিনের আন্তর্জাতিকে ৪,০০০ রান সংগ্রহ করেন।
ব |
||
নিউজিল্যান্ড ৬ উইকেটে বিজয়ী ম্যাকলিন পার্ক, নেপিয়ার দর্শক সংখ্যা: ১০,০২২ আম্পায়ার: যোহান ক্লোয়েত (দক্ষিণ আফ্রিকা) ও মারাইজ ইরাসমাস (দক্ষিণ আফ্রিকা) সেরা খেলোয়াড়: ড্যানিয়েল ভেট্টোরি (নিউজিল্যান্ড) |
ব |
||
অস্ট্রেলিয়া ৬৪ রানে বিজয়ী সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ড, সিডনি দর্শক সংখ্যা: ৩৯,৯৫১ আম্পায়ার: আলীম দার (পাকিস্তান) ও ইয়ান গোল্ড (ইংল্যান্ড) সেরা খেলোয়াড়: গ্লেন ম্যাক্সওয়েল (অস্ট্রেলিয়া) |
আম্পায়ার হিসেবে ইয়ান গোল্ড তার শততম একদিনের আন্তর্জাতিকের খেলা পরিচালনা করেন।[27] গ্লেন ম্যাক্সওয়েল একদিনের আন্তর্জাতিকে তার প্রথম সেঞ্চুরি করেন। এছাড়াও ৫১ বলে গড়া তার এ সেঞ্চুরিটি বিশ্বকাপে দ্বিতীয় দ্রুততম ও অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে দ্রুততম সেঞ্চুরি।[28]
একদিনের আন্তর্জাতিকে দ্বিতীয় খেলোয়াড় হিসেবে কুমার সাঙ্গাকারা ১৪,০০০ রান সংগ্রহ করেন।[29] কুমার সাঙ্গাকারা ধারাবাহিকভাবে তৃতীয় শতরান করেন।[26] মিচেল জনসনের বলে তিলকরত্নে দিলশান একাধারে ছয়টি চারের মার মারেন। এটি বিশ্বকাপের ইতিহাসে প্রথম ঘটনা।[30] দীনেশ চন্ডিমাল রিটায়ার্ড হার্ট হন। ফলে, তিনি নিজ ইনিংস সম্পন্ন করতে পারেননি।[26]
ব |
||
বাংলাদেশ ১৫ রানে বিজয়ী অ্যাডিলেড ওভাল, অ্যাডিলেড দর্শক সংখ্যা: ১১,৯৬৩ আম্পায়ার: বিলি বাউডেন (নিউজিল্যান্ড) ও পল রেইফেল (অস্ট্রেলিয়া) সেরা খেলোয়াড়: মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ (বাংলাদেশ) |
বিশ্বকাপের ইতিহাসে বাংলাদেশের পক্ষে মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ প্রথম সেঞ্চুরি করেন।[33] বাংলাদেশের পক্ষে বিশ্বকাপের যে-কোন উইকেটে মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ-মুশফিকুর রহিম ১৪১ রানের সর্বোচ্চ জুটি গড়েন।[34] এছাড়াও একদিনের আন্তর্জাতিকে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের জুটি। একদিনের আন্তর্জাতিকে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশ দলগতভাবে নিজেদের সর্বোচ্চ রান তোলে।[33] বাংলাদেশ দ্বিতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্ব অতিক্রম করে ও কোয়ার্টার ফাইনালে প্রথমবারের মতো অংশগ্রহণের সুযোগ পায়।[32]
ব |
||
শ্রীলঙ্কা ১৪৮ রানে বিজয়ী বেলেরিভ ওভাল, হোবার্ট দর্শক সংখ্যা: ৩,৫৪৯ আম্পায়ার: রিচার্ড ইলিংওর্থ (ইংল্যান্ড) ও জোয়েল উইলসন (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) সেরা খেলোয়াড়: কুমার সাঙ্গাকারা (শ্রীলঙ্কা) |
কুমার সাঙ্গাকারা একদিনের আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে ধারাবাহিকভাবে ৪র্থ শতরান করে রেকর্ড গড়েন।[35] উইকেট-কিপার হিসেবে তিনি ৫৪ ডিসমিসাল করেন যা ক্রিকেট বিশ্বকাপে যে-কোন খেলোয়াড়ের তুলনায় সর্বাধিক।[35] অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস শ্রীলঙ্কার পক্ষে বিশ্বকাপে দ্রুততম ও একদিনের আন্তর্জাতিকে দ্বিতীয় দ্রুততম অর্ধ-শতক করেন মাত্র ২০ বলে।[35] একদিনের আন্তর্জাতিকে স্কটল্যান্ড দ্বিতীয় ইনিংসে তাদের সর্বোচ্চ রান তোলে।
ব |
||
নিউজিল্যান্ড ৩ উইকেটে জয়ী সেডন পার্ক, হ্যামিলটন দর্শক সংখ্যা: ১০,৩৪৭ আম্পায়ার: কুমার ধর্মসেনা (শ্রীলঙ্কা) ও রিচার্ড কেটেলবরা (ইংল্যান্ড) সেরা খেলোয়াড়: মার্টিন গাপটিল |
মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে বিশ্বকাপে ধারাবাহিকভাবে দ্বিতীয় সেঞ্চুরি করেন।[36] নিউজিল্যান্ডের ৪র্থ খেলোয়াড় হিসেবে রস টেলর একদিনের আন্তর্জাতিকে ৫,০০০ রান সংগ্রহ করেন।[36]
ব |
||
ইংল্যান্ড ৯ উইকেটে বিজয়ী (ডি/এল) সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ড, সিডনি দর্শক সংখ্যা: ৯,২০৩ আম্পায়ার: বিলি বাউডেন (নিউজিল্যান্ড) ও এস. রবি (ভারত) সেরা খেলোয়াড়: ক্রিস জর্দান (ইংল্যান্ড) |
ব |
||
অস্ট্রেলিয়া ৭ উইকেটে বিজয়ী বেলেরিভ ওভাল, হোবার্ট দর্শক সংখ্যা: ১২,১৭৭ আম্পায়ার: রিচার্ড ইলিংওর্থ (ইংল্যান্ড) ও ইয়ান গোল্ড (ইংল্যান্ড) সেরা খেলোয়াড়: মিচেল স্টার্ক (অস্ট্রেলিয়া) |
পর্ব | ![]() | |
---|---|---|
গণমাধ্যম | ||
সাধারণ তথ্যাবলী |