দল | খেলা | জয় | পরাজয় | টাই | ফলাফল হয়নি | এনআরআর | পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|---|
![]() |
৬ | ৬ | ০ | ০ | ০ | +১.৮২৭ | ১২ |
![]() |
৬ | ৪ | ২ | ০ | ০ | +১.৭০৭ | ৮ |
![]() |
৬ | ৪ | ২ | ০ | ০ | -০.০৮৫ | ৮ |
![]() |
৬ | ৩ | ৩ | ০ | ০ | −০.০৫৩ | ৬ |
![]() |
৬ | ৩ | ৩ | ০ | ০ | -০.৯৩৩ | ৬ |
![]() |
৬ | ১ | ৫ | ০ | ০ | -০.৫২৭ | ২ |
![]() |
৬ | ০ | ৬ | ০ | ০ | -২.০৩২ | ০ |
- নকআউট পর্বে উত্তীর্ণ।
২০১৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপের বি-গ্রুপের খেলাগুলো ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৫ মার্চ, ২০১৫ তারিখ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়। গ্রুপটিতে সহঃ স্বাগতিক দেশ নিউজিল্যান্ডে ভারত, পাকিস্তান, সংযুক্ত আরব আমিরাত, আয়ারল্যান্ড, জিম্বাবুয়ে, ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দল একে-অপরের বিপক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। ২০১৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতার এই পর্বে সাতটি দল রাউন্ড-রবিন পদ্ধতিতে খেলে। ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা, পাকিস্তান এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজ - শীর্ষস্থানীয় চার দল কোয়ার্টার ফাইনালে এ-গ্রুপের শীর্ষস্থানীয় চার দলের মুখোমুখি হবে। এরফলে গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায় নিলেও প্রত্যেক দলই কমপক্ষে ছয়টি খেলায় অংশ নিতে পেরেছে।[1]
দল | খেলা | জয় | পরাজয় | টাই | ফলাফল হয়নি | এনআরআর | পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|---|
![]() |
৬ | ৬ | ০ | ০ | ০ | +১.৮২৭ | ১২ |
![]() |
৬ | ৪ | ২ | ০ | ০ | +১.৭০৭ | ৮ |
![]() |
৬ | ৪ | ২ | ০ | ০ | -০.০৮৫ | ৮ |
![]() |
৬ | ৩ | ৩ | ০ | ০ | −০.০৫৩ | ৬ |
![]() |
৬ | ৩ | ৩ | ০ | ০ | -০.৯৩৩ | ৬ |
![]() |
৬ | ১ | ৫ | ০ | ০ | -০.৫২৭ | ২ |
![]() |
৬ | ০ | ৬ | ০ | ০ | -২.০৩২ | ০ |
ব |
||
দক্ষিণ আফ্রিকা ৬২ রানে বিজয়ী সেডন পার্ক, হ্যামিল্টন দর্শক সংখ্যা: ৮,৩৩২ আম্পায়ার: রড টাকার (অস্ট্রেলিয়া) ও র্যানমোর মার্টিনেজ (শ্রীলঙ্কা) সেরা খেলোয়াড়: ডেভিড মিলার (দক্ষিণ আফ্রিকা) |
একদিনের আন্তর্জাতিকে ইতিহাসে ৫ম উইকেট জুটিতে ডেভিড মিলার ও জেপি ডুমিনি অবিচ্ছিন্নভাবে সর্বোচ্চ ২৫৬* রানের নতুন রেকর্ড গড়েন।[2]
ব |
||
ভারত ৭৬ রানে বিজয়ী অ্যাডিলেড ওভাল, অ্যাডিলেড দর্শক সংখ্যা: ৪১,৫৮৭ আম্পায়ার: ইয়ান গোল্ড (ইংল্যান্ড) ও রিচার্ড কেটেলবরা (ইংল্যান্ড) সেরা খেলোয়াড়: বিরাট কোহলি (ভারত) |
ব্যাটিংয়ে নেমে ৮ম ওভারে রোহিত শর্মা’র (১৪) উইকেট পড়ে। ২য় উইকেটে শিখর ধাওয়ান (৭৩)-বিরাট কোহলি (১০৭) ১২৯ রানে জুটি গড়েন। ৩য় উইকেটে সুরেশ রায়না-বিরাট কোহলি ১১০ রান তোলেন। শেষ ৫ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে মাত্র ২৭ রান তোলে ভারত ৩০০ রানে নির্ধারিত ৫০ ওভার শেষ করে। রবীন্দ্র জাদেজা, এমএস ধোনি ও অজিঙ্কা রাহানেকে ধারাবাহিকভাবে আউট করে পাকিস্তান দলগত হ্যাট্রিক করে। তারা যথাক্রমে ওয়াহাব রিয়াজ ও সোহেল খানের শিকারে পরিণত হন। ক্রিকেট বিশ্বকাপের ৬ষ্ঠ মোকাবেলায় পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারত অপরাজিত অবস্থায় থাকে।
ব |
||
আয়ারল্যান্ড ৪ উইকেটে বিজয়ী স্যাক্সটন ওভাল, নেলসন দর্শক সংখ্যা: ৪,১৪৩ আম্পায়ার: রিচার্ড ইলিংওর্থ (ইংল্যান্ড) ও ব্রুস অক্সেনফোর্ড (অস্ট্রেলিয়া) সেরা খেলোয়াড়: পল স্টার্লিং (আয়ারল্যান্ড) |
আয়ারল্যান্ড ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ব্যাটিংয়ে পাঠায়। ৩১/২ থেকে ৮৭/৫-এ পরিণত হয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল। ৬ষ্ঠ উইকেটে লেন্ডল সিমন্স-ড্যারেন স্যামি ১৫৪ রানের জুটি গড়ে দলকে ৫০ ওভারে ৩০৪/৭ নিয়ে যান। বিশাল রানকে তাড়া করতে গিয়ে ৭১ রানে আয়ারল্যান্ডের ১ম উইকেটের পতন ঘটে। পল স্টার্লিং-এড জয়েস ২য় উইকেটে ১০৬ রানে জুটি গড়েন। নায়ল ও’ব্রায়ান ৬০ বলে অপরাজিত ৭৯ রান তোলে চার ওভারেরও বেশি বল বাকী থাকতে দলকে ৪ উইকেটের জয় এনে দেন। এরফলে ক্রিকেট বিশ্বকাপে টেস্টখেলুড়ে দলের বিপক্ষে আয়ারল্যান্ডের চতুর্থ জয়লাভ।[3]
ব |
||
জিম্বাবুয়ে ৪ উইকেটে বিজয়ী স্যাক্সটন ওভাল, নেলসন দর্শক সংখ্যা: ২,৬৪৩ আম্পায়ার: যোহান ক্লোয়েত (দক্ষিণ আফ্রিকা) ও ক্রিস গফানি (নিউজিল্যান্ড) সেরা খেলোয়াড়: শন উইলিয়ামস (জিম্বাবুয়ে) |
সংযুক্ত আরব আমিরাত দল একদিনের আন্তর্জাতিকে তাদের সর্বোচ্চ ইনিংস গড়ে।[4]
ব |
||
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৫০ রানে বিজয়ী হ্যাগলে ওভাল, ক্রাইস্টচার্চ দর্শক সংখ্যা: ১৪,৪৬১ আম্পায়ার: মারাইজ ইরাসমাস (দক্ষিণ আফ্রিকা) ও নাইজেল লং (ইংল্যান্ড) সেরা খেলোয়াড়: আন্দ্রে রাসেল (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) |
পাকিস্তান দল তাদের একদিনের আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে সবচেয়ে বাজে ব্যাটিং করে। দলটি মাত্র ১ রানে ৪ উইকেট হারায়।[5] ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল একদিনের আন্তর্জাতিকে পাকিস্তানের বিপক্ষে রানের ব্যবধানে সবচেয়ে বড় জয় পায়।[6]
ব |
||
ভারত ১৩০ রানে বিজয়ী মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড, মেলবোর্ন দর্শক সংখ্যা: ৮৬,৮৭৬ আম্পায়ার: আলীম দার (পাকিস্তান) ও রিচার্ড কেটেলবরা (ইংল্যান্ড) সেরা খেলোয়াড়: শিখর ধাওয়ান (ভারত) |
শিখর ধাওয়ান একদিনের আন্তর্জাতিকে তার ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রান তোলেন। ক্রিকেট বিশ্বকাপের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে জয়লাভ করে ভারত দল।[7][8] দক্ষিণ আফ্রিকার অধিনায়ক এবি ডি ভিলিয়ার্সকে দলের ধীরগতিতে বোলিংয়ের কারণে ম্যাচ ফি'র ২০% জরিমানা করা হয়। অন্যান্য খেলোয়াড়দেরকে একই কারণে ম্যাচ ফি'র ২০% জরিমানা করা হয়।[9]
ব |
||
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৭৩ রানে বিজয়ী (ডি/এল) ম্যানুকা ওভাল, ক্যানবেরা দর্শক সংখ্যা: ৫,৫৪৪ আম্পায়ার: স্টিভ ডেভিস (অস্ট্রেলিয়া) ও ইয়ান গোল্ড (ইংল্যান্ড) সেরা খেলোয়াড়: ক্রিস গেইল (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) |
প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে ক্রিস গেইল বিশ্বকাপের ইতিহাসে ও প্রথম অ-ভারতীয় ব্যাটসম্যান হিসেবে একদিনের আন্তর্জাতিকে দ্বি-শতক হাঁকান।[10] এছাড়াও গেইলের দ্বি-শতক একদিনের আন্তর্জাতিকে দ্রুততম।[11] ১৬ ছক্কা মেরে রোহিত শর্মা ও এবি ডি ভিলিয়ার্সের সাথে একদিনের আন্তর্জাতিকে সর্বোচ্চ ছক্কার রেকর্ডে ভাগ বসান গেইল।[12] মারলন স্যামুয়েলসের সাথে ৩৭২ রানের জুটি গড়ে একদিনের আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে যে-কোন উইকেটে সর্বোচ্চ রানের জুটি গড়েন।[13] ব্রায়ান লারা'র পর দ্বিতীয় ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান হিসেবে ক্রিস গেইল একদিনের আন্তর্জাতিকে ৯,০০০ রানের মাইলফলক স্পর্শ করেন।[14]
ব |
||
আয়ারল্যান্ড ২ উইকেটে বিজয়ী ব্রিসবেন ক্রিকেট গ্রাউন্ড, ব্রিসবেন দর্শক সংখ্যা: ৫,২৪৯ আম্পায়ার: মাইকেল গফ (ইংল্যান্ড) ও নাইজেল লং (ইংল্যান্ড) সেরা খেলোয়াড়: গ্যারি উইলসন (আয়ারল্যান্ড) |
বিশ্বকাপের কোন খেলায় প্রথম আমিরাতি ক্রিকেটার হিসেবে সাইমন আনোয়ার সেঞ্চুরি করেন।[15] সাইমন আনোয়ার ও আমজাদ জাভেদ বিশ্বকাপের ইতিহাসে ৭ম উইকেট জুটিতে ১০৩-রানের জুটি গড়েন।[15]
ব |
||
দক্ষিণ আফ্রিকা ২৫৭ রানে বিজয়ী সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ড, সিডনি দর্শক সংখ্যা: ২৩,৬১২ আম্পায়ার: স্টিভ ডেভিস (অস্ট্রেলিয়া) ও ইয়ান গোল্ড (ইংল্যান্ড) সেরা খেলোয়াড়: এবি ডি ভিলিয়ার্স (দক্ষিণ আফ্রিকা) |
এবি ডি ভিলিয়ার্স একদিনের আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে দ্রুততম ১৫০ রান সংগ্রহ করেন মাত্র ৬৪ বল মোকাবেলা করে।[16] এছাড়াও এটি বিশ্বকাপের ইতিহাসে দ্বিতীয় দ্রুততম সেঞ্চুরি।[17] শেষ ৫ ওভারে তিনি ৭৩ রান তোলেন যা এ সময়ের যে-কোন ব্যাটসম্যানের মধ্যে সর্বাধিক।[17] ওয়েস্ট ইন্ডিজের জেসন হোল্ডার ১০৪ রান দেন যা বিশ্বকাপের যে-কোন বোলারের তুলনায় সবচেয়ে বেশী। এছাড়াও তিনি একদিনের আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে ধারাবাহিকভাবে দুই ওভারে সবচেয়ে বেশী রান দেন।[17] ২৫৭ রানের ব্যবধানে জয়ী হয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা দল ২০০৭ সালে বারমুদার বিপক্ষে জয়ী ভারত দলের সমকক্ষ হয়।[18]
ব |
||
ভারত ৯ উইকেটে বিজয়ী ওয়াকা গ্রাউন্ড, পার্থ দর্শক সংখ্যা: ৮,৭১৮ আম্পায়ার: বিলি বাউডেন (নিউজিল্যান্ড) ও মাইকেল গফ (ইংল্যান্ড) সেরা খেলোয়াড়: রবিচন্দ্রন অশ্বিন (ভারত) |
ব |
||
পাকিস্তান ২০ রানে বিজয়ী ব্রিসবেন ক্রিকেট গ্রাউন্ড, ব্রিসবেন দর্শক সংখ্যা: ৯,৮৪৭ আম্পায়ার: রিচডর্ড কেটেলবরা (ইংল্যান্ড) ও জোয়েল উইলসন (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) সেরা খেলোয়াড়: ওয়াহাব রিয়াজ (পাকিস্তান) |
পাকিস্তানের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে বিশ্বকাপের কোন খেলায় ওয়াহাব রিয়াজ অর্ধ-শতকসহ ৪ উইকেট লাভ করেন।[19]
ব |
||
দক্ষিণ আফ্রিকা ২০১ রানে বিজয়ী ম্যানুকা ওভাল, ক্যানবেরা দর্শক সংখ্যা: ৮,৮৩১ আম্পায়ার: স্টিভ ডেভিস (অস্ট্রেলিয়া) ও র্যানমোর মার্টিনেজ (শ্রীলঙ্কা) সেরা খেলোয়াড়: হাশিম আমলা (দক্ষিণ আফ্রিকা) |
একদিনের আন্তর্জাতিকে প্রথম দল হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকা ধারাবাহিকভাবে দুই ইনিংসে ৪০০ রান সংগ্রহ করে। ৪১১/৪ বিশ্বকাপের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান।[20] হাশিম আমলা ও ফাফ দু প্লেসিস একদিনের আন্তর্জাতিকে দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে দ্বিতীয় উইকেটে ২৪৭ রানের সর্বোচ্চ রান তোলেন।[21]
ব |
||
পাকিস্তান ১২৯ রানে বিজয়ী ম্যাকলিন পার্ক, নেপিয়ার দর্শক সংখ্যা: ২,৪০৬ আম্পায়ার: যোহান ক্লোয়েত (দক্ষিণ আফ্রিকা) ও এস. রবি (ভারত) সেরা খেলোয়াড়: আহমেদ শেহজাদ (পাকিস্তান) |
পাকিস্তানের পক্ষে চতুর্থ খেলোয়াড় হিসেবে শহীদ আফ্রিদি একদিনের আন্তর্জাতিকে ৮,০০০ রান সংগ্রহ করেন।[22]
ব |
||
ভারত ৪ উইকেটে বিজয়ী ওয়াকা গ্রাউন্ড, পার্থ দর্শক সংখ্যা: ১৭,৫৫৭ আম্পায়ার: কুমার ধর্মসেনা (শ্রীলঙ্কা) ও নাইজেল লং (ইংল্যান্ড) সেরা খেলোয়াড়: মোহাম্মদ শমী (ভারত) |
বিশ্বকপে ভারত ধারাবাহিকভাবে অষ্টম জয় পায় যা তাদের দীর্ঘতম জয়ের ধারায় যৌথভাবে অবস্থান করে।[24]
ব |
||
পাকিস্তান ২৯ রানে বিজয়ী (ডি/এল) ইডেন পার্ক, অকল্যান্ড দর্শক সংখ্যা: ২২,৭১৩ আম্পায়ার: রিচার্ড কেটেলবরা (ইংল্যান্ড) ও ব্রুস অক্সেনফোর্ড (অস্ট্রেলিয়া) সেরা খেলোয়াড়: সরফরাজ আহমেদ (পাকিস্তান) |
বৃষ্টির কারণে প্রত্যকে দলের ইনিংস ৪৭ ওভার নির্ধারণ করা হয়। ফলে ডি/এল পদ্ধতিতে দক্ষিণ আফ্রিকার জয়ের লক্ষ্যমাত্রা ২৩২ নির্ধারিত হয়। প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে পাকিস্তান দক্ষিণ আফ্রিকাকে পরাজিত করে।
ব |
||
আয়ারল্যান্ড ৫ রানে বিজয়ী বেলেরিভ ওভাল, হোবার্ট দর্শক সংখ্যা: ৪,০৪৮ আম্পায়ার: রুচিরা পল্লিয়াগুরু (শ্রীলঙ্কা) ও পল রেইফেল (অস্ট্রেলিয়া) সেরা খেলোয়াড়: এড জয়েস (আয়ারল্যান্ড) |
ব |
||
ভারত ৮ উইকেটে বিজয়ী সেডন পার্ক, হ্যামিল্টন দর্শক সংখ্যা: ১০,১৯২ আম্পায়ার: কুমার ধর্মসেনা (শ্রীলঙ্কা) ও রিচার্ড কেটেলবরা (ইংল্যান্ড) সেরা খেলোয়াড়: শিখর ধাওয়ান (ভারত) |
খেলার ফলাফলে ভারত বি গ্রুপে শীর্ষস্থান দখল করে।[26] পাশাপাশি বিশ্বকাপে ধারাবাহিকভাবে ৯ম জয় পায়।[27]
ব |
||
দক্ষিণ আফ্রিকা ১৪৬ রানে বিজয়ী ওয়েলিংটন রিজিওন্যাল স্টেডিয়াম, ওয়েলিংটন দর্শক সংখ্যা: ৪,৯০১ আম্পায়ার: স্টিভ ডেভিস (অস্ট্রেলিয়া) ও রড টাকার (অস্ট্রেলিয়া) সেরা খেলোয়াড়: এবি ডি ভিলিয়ার্স (দক্ষিণ আফ্রিকা) |
এবি ডি ভিলিয়ার্স বর্তমানে যে-কোন বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতায় সর্বাধিক ২০ ছক্কা মেরে রেকর্ড গড়েন। এছাড়াও সকল বিশ্বকাপে সর্বাধিক ছক্কা (৩৬) হাঁকান।[29]
ব |
||
ভারত ৬ উইকেটে বিজয়ী ইডেন পার্ক, অকল্যান্ড দর্শক সংখ্যা: ৩০,০৭৬ আম্পায়ার: ক্রিস গফানি (নিউজিল্যান্ড) ও ব্রুস অক্সেনফোর্ড (অস্ট্রেলিয়া) সেরা খেলোয়াড়: সুরেশ রায়না (ভারত) |
বিশ্বকাপে ভারতের পক্ষে ৫ম উইকেট জুটিতে সুরেশ রায়না-মহেন্দ্র সিং ধোনি অপরাজিত ১৯৬* রানের সর্বোচ্চ জুটি গড়েন।
ব |
||
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৬ উইকেটে বিজয়ী ম্যাকলিন পার্ক, নেপিয়ার দর্শক সংখ্যা: ১,২২১ আম্পায়ার: আলীম দার (পাকিস্তান) ও র্যানমোর মার্টিনেজ (শ্রীলঙ্কা) সেরা খেলোয়াড়: জেসন হোল্ডার (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) |
সংযুক্ত আরব আমিরাতের সাইমন আনোয়ার বিশ্বকাপে সহযোগী দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ রান সংগ্রহকারী হন। আমজাদ জাভেদ ও নাসির আজিজ বিশ্বকাপে ৭ম উইকেটে ১০৭-রানের নতুন রেকর্ড গড়েন। এছাড়াও সংযুক্ত আরব আমিরাতের পক্ষে টেস্টভূক্ত দলের বিপক্ষে যে-কোন উইকেটে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড গড়েন।[30]
ব |
||
পাকিস্তান ৭ উইকেটে বিজয়ী অ্যাডিলেড ওভাল, অ্যাডিলেড দর্শক সংখ্যা: ৯,৮৮৯ আম্পায়ার: মারাইজ ইরাসমাস (দক্ষিণ আফ্রিকা) ও রুচিরা পল্লিয়াগুরু (শ্রীলঙ্কা) সেরা খেলোয়াড়: সরফরাজ আহমেদ (পাকিস্তান) |
পর্ব | ![]() | |
---|---|---|
গণমাধ্যম | ||
সাধারণ তথ্যাবলী |