২০১১ ক্রিকেট বিশ্বকাপ

২০১১ আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ (আনুষ্ঠানিকভাবে আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০১১) হচ্ছে আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপের ১০ম প্রতিযোগিতাভারত, শ্রীলঙ্কাবাংলাদেশে এই বিশ্বকাপ আয়োজিত হয়েছিল। শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ভারত এই বিশ্বকাপে জয়ী হয়।[1] এই বিশ্বকাপেই বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো আয়োজক দেশ হওয়ার সুযোগ পায়। বিশ্বকাপের সব ম্যাচই একদিনের আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের। চৌদ্দটি জাতীয় ক্রিকেট দল এই টুর্নামেন্টে অংশ নেয়। এদের মধ্যে দশটি পূর্ণ সদস্য ও চারটি সহকারী সদস্য দল।[2] বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয় ফেব্রুয়ারি ও ২ এপ্রিল, ২০১১-এর মধ্যে। ১৯ ফেব্রুয়ারি ঢাকার মিরপুরের শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে প্রথম ম্যাচটি খেলা হয়।[3] টুর্নামেন্ট শুরু হওয়ার দু'দিন আগে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটি আয়োজিত হয়েছিল ঢাকার বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে[4] ফাইনাল ম্যাচটি আয়োজিত হয়েছিল ২ এপ্রিল মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে ভারত ও শ্রীলঙ্কার মধ্যে।

আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০১১
২০১১ আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপের লোগো
তারিখ১৯ ফেব্রুয়ারি – ২ এপ্রিল ২০১১
ব্যবস্থাপকআন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল
ক্রিকেটের ধরনএকদিনের আন্তর্জাতিক
প্রতিযোগিতার ধরনরাউন্ড রবিননক-আউট
আয়োজক ভারত
 শ্রীলঙ্কা
 বাংলাদেশ
বিজয়ী ভারত (২য়তম শিরোপা)
অংশগ্রহণকারী১৪
খেলার সংখ্যা৪৯
দর্শক সংখ্যা১২,২৯,৮২৬ (ম্যাচ প্রতি ২৫,০৯৮ জন)
প্রতিযোগিতার সেরা
খেলোয়াড়
যুবরাজ সিং
সর্বোচ্চ রান তিলকরত্নে দিলশান (৫০০)
সর্বোচ্চ উইকেট শহীদ আফ্রিদি (২১)
জহির খান (২১)

উদ্বোধনী খেলাটি অনুষ্ঠিত হয়েছে বাংলাদেশ বনাম ভারতের মধ্যে ঢাকায় ১৯ ফেব্রুয়ারি শের-ই-বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়াম, মিরপুর, ঢাকায়।

যোগ্যতা

আইসিসি’র পূর্ণ সদস্যসমূহ সরাসরি বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। আইসিসি’র ১০টি পূর্ণ সদস্যগুলো হল:

দলের নাম যোগ্যতার ধরন
 অস্ট্রেলিয়া পূর্ণ সদস্য
 বাংলাদেশ পূর্ণ সদস্য
 ইংল্যান্ড পূর্ণ সদস্য
 ভারত পূর্ণ সদস্য
 নিউজিল্যান্ড পূর্ণ সদস্য
 পাকিস্তান পূর্ণ সদস্য
 দক্ষিণ আফ্রিকা পূর্ণ সদস্য
 শ্রীলঙ্কা পূর্ণ সদস্য
 ওয়েস্ট ইন্ডিজ পূর্ণ সদস্য
 জিম্বাবুয়ে পূর্ণ সদস্য

এছাড়া আইসিসি সহযোগী সদস্যদের মধ্য থেকে ৪টি দলকে বিশ্বকাপ খেলতে দেয়া হয়। ৪টি দল বেছে নেয়ার জন্য সহযোগী দেশগুলোর জাতীয় দলগুলোর মধ্যে একটি প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। সর্বশেষ ২০০৯ সালে আইসিসি বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব প্রতিযোগিতাটি অনুষ্ঠিত হয় দক্ষিণ আফ্রিকাতে।[5]

দলের নাম যোগ্যতার ধরন
 আয়ারল্যান্ড ১ম ২০০৯ আইসিসি বিশ্বকাপ কোয়ালিফাইয়ার
 কানাডা ২য় ২০০৯ আইসিসি বিশ্বকাপ কোয়ালিফাইয়ার
 নেদারল্যান্ডস ৩য় ২০০৯ আইসিসি বিশ্বকাপ কোয়ালিফাইয়ার
 কেনিয়া ৪র্থ ২০০৯ আইসিসি বিশ্বকাপ কোয়ালিফাইয়ার

গণমাধ্যম এবং প্রচার

মাস্কট
স্টাম্পি,২০১১ ক্রিকেট বিশ্বকাপের মাস্কট

বিশ্বকাপের মাস্কটটি ২ এপ্রিল ২০১০ কলম্বোতে উন্মোচন করা হয়, যার নাম 'স্টাম্পি'। একটি প্রতিযোগিতা করে ২ আগস্ট ২০১০ এর নাম চূড়ান্ত করা হয়, যাতে অংশগ্রহণ করে বাংলাদেশ, ভারত ও শ্রীলঙ্কার ক্রিকেটামোদিরা। স্টাম্পি হচ্ছে ১০ বছর বয়সী তরুণ উদ্যমী হাতি।[6]

গান

বিশ্বকাপ ক্রিকেটের থিম সং 'দে ঘুমাকে' [বাংলায় 'মার ঘুরিয়ে] ২০১০ সালের শেষ দিন অর্থাৎ ৩১ ডিসেম্বর প্রকাশ হয়। যেহেতু ২০১১ বিশ্বকাপ ক্রিকেটের আয়োজক বাংলাদেশ, ভারত ও শ্রীলঙ্কা; তাই গানটির তিনটি সংস্করণ প্রকাশ করা হয়।

সম্প্রচার

২০১১ ক্রিকেট বিশ্বকাপের সম্প্রচার সত্ব আইসিসি ২০ লক্ষ আমেরিকান ডলারে ইএসপিএন-স্টার স্পোর্টসের কাছে বিক্রয় করেছে। যার মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী ২২০টিরও বেশি দেশে খেলাগুলো সম্প্রচার করা হয়েছে।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠান

মূল নিবন্ধ: ২০১১ ক্রিকেট বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান

পুরস্কার

২০১১ আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ বিজয়ী দল পুরস্কার হিসেবে ৪০ লক্ষ আমেরিকান ডলার (বাংলাদেশী মুদ্রায় ২৮ কোটি টাকা) পাবে।[7]

মাঠসমূহ

বিশ্বকাপের সবগুলো ভেন্যুর নাম ২রা নভেম্বর ২০০৯ আইসিসি ঘোষণা করে। যার মধ্যে শ্রীলঙ্কায় ২টি স্টেডিয়াম শুধুমাত্র বিশ্বকাপের জন্য তৈরি করা হয় (ক্যান্ডি ও হাম্বানতোতা)।[8]

ভারত
কলকাতা চেন্নাই নয়াদিল্লী নাগপুর আহমেদাবাদ
ইডেন গার্ডেন্স এম. এ. চিদাম্বরম স্টেডিয়াম ফিরোজ শাহ কোটলা বিদর্ভ ক্রিকেট
অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়াম
সরদার প্যাটেল স্টেডিয়াম
ধারণক্ষমতা: ৯০,০০০ ধারণক্ষমতা: ৪৫,০০০ ধারণক্ষমতা: ৪৮,০০০ ধারণক্ষমতা: ৪৪,০০০ ধারণক্ষমতা: ৪৮,০০০
মুম্বই মোহালি ব্যাঙ্গালোর
ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়াম পাঞ্জাব ক্রিকেট
অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়াম
এম. চিন্নাস্বামী স্টেডিয়াম
ধারণক্ষমতা: ৩৩,০০০ ধারণক্ষমতা: ৩৫,০০০ ধারণক্ষমতা: ৪০,০০০
শ্রীলঙ্কা বাংলাদেশ
কলম্বো পাল্লেকেলে হাম্বানতোতা চট্টগ্রাম ঢাকা
আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম পাল্লেকেলে আন্তর্জাতিক
ক্রিকেট স্টেডিয়াম
মহিন্দ রাজাপক্ষ
আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম
জহুর আহমেদ
চৌধুরী স্টেডিয়াম
শের-ই-বাংলা
ক্রিকেট স্টেডিয়াম
ধারণক্ষমতা: ৩৫,০০০ ধারণক্ষমতা: ৩৫,০০০ ধারণক্ষমতা: ৩৫,০০০ ধারণক্ষমতা: ২০,০০০ ধারণক্ষমতা: ২৫,০০০
চিত্র:Pallekele International Cricket Stadium (2).jpg
হাম্বানতোতা
পল্লেকেলে
শ্রীলঙ্কার মাঠসমূহ
বাংলাদেশের মাঠসমূহ

আম্পায়ারগণ

আম্পায়ার নির্বাচিত প্যানেল বিশ্বকাপ ক্রিকেটে খেলা পরিচালনা করার জন্য ১জন সংরক্ষিত আম্পায়ার হিসেবে এনামুল হককে ছাড়াও ১৮জন আম্পায়ার মনোনীত করে। তন্মধ্যে ৫ জন অস্ট্রেলিয়ার, ৬ জন এশিয়ার, ৩ জন ইংল্যান্ডের, ২ জন নিউজিল্যান্ডের ও ১ জন করে দক্ষিণ আফ্রিকা এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের। নিচে ছক আকারে আম্পায়ারদের তালিকা দেখানো হলো:-

অস্ট্রেলিয়া
নিউজিল্যান্ড
দক্ষিণ আফ্রিকা
পাকিস্তান

ভারত
  • শাবির তারাপোরে
  • আমিশ সাহেবা
ইংল্যান্ড
শ্রীলঙ্কা
ওয়েস্ট ইন্ডিজ

খেলাসমূহ

প্রস্তুতিমূলক খেলা

নিচের ১৪টি ম্যাচ বিশ্বকাপ শুরুর আগে খেলা হয়[9] (এই খেলাগুলো ওডিআইয়ের মর্যাদাভুক্ত নয়)।

ওয়ার্ম আপ ম্যাচ
১২ ফেব্রুয়ারি ২০১১
স্কোরকার্ড
ওয়েস্ট ইন্ডিজ 
২৫৩/৮ (৫০ ওভার)
 কেনিয়া
১৯২ (৪৫৩ ওভার)
১২ ফেব্রুয়ারি ২০১১
স্কোরকার্ড
শ্রীলঙ্কা 
২৫১/৫ (৫০ ওভার)
 নেদারল্যান্ডস
১৯৫ (৪৭.৩ ওভার)
১২ ফেব্রুয়ারি, ২০১১ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
কানাডা 
১১২ (৩৭.৩ ওভার)
 বাংলাদেশ
১১৩/১ (১৯.২ ওভার)
১২ ফেব্রুয়ারি, ২০১১ (দিন/রাত)
নিউজিল্যান্ড 
৩১১/৬ (৫০ ওভার)
 আয়ারল্যান্ড
২৭৯ (৪৮.২ ওভার)
১২ ফেব্রুয়ারি, ২০১১ (দিন/রাত)
জিম্বাবুয়ে 
১৫২ (৪১.৫ ওভার)
 দক্ষিণ আফ্রিকা
১৫৩/২ (২৩.৩ ওভার)
১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১১ (দিন/রাত)
ভারত 
২১৪ (৪৪.৩ ওভার)
 অস্ট্রেলিয়া
১৭৬ (৩৭.৫ ওভার)
১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১১
জিম্বাবুয়ে 
২৪৪/৮ (৫০ ওভার)
 আয়ারল্যান্ড
২৪৫/৬ (৪৯.৩ ওভার)
১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১১
কেনিয়া 
২৬৩/৫ (৫০ ওভার)
 নেদারল্যান্ডস
২৬৪/৮ (৪৯.১ ওভার)
১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১১ (দিন/রাত)
পাকিস্তান 
২৮৫/৯ (৫০ ওভার)
 বাংলাদেশ
১৯৬ (৪১.৪ ওভার)
১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১১ (দিন/রাত)
অস্ট্রেলিয়া 
২১৭ (৪৭.১ ওভার)
 দক্ষিণ আফ্রিকা
২১৮/১ (৪৪.২ ওভার)
১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১১ (দিন/রাত)
ওয়েস্ট ইন্ডিজ 
২৮১ (৫০ ওভার)
 শ্রীলঙ্কা
২৮২/৬ (৪৭.৩ ওভার)
১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১১
ইংল্যান্ড 
২৪৩ (৪৯.৪ ওভার)
 কানাডা
২২৭ (৪৬.১ ওভার)
১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১১ (দিন/রাত)
ভারত 
৩৬০/৫ (৫০ ওভার)
 নিউজিল্যান্ড
২৪৩ (৪৩.১ ওভার)
১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১১ (দিন/রাত)
ইংল্যান্ড 
২৭৩ (৪৯.৪ ওভার)
 পাকিস্তান
২০৬ (৪৬.১ ওভার)

গ্রুপ পর্ব ও ফলাফল

প্রতি গ্রুপের শীর্ষস্থানীয় ৪টি দল কোয়ার্টার ফাইনাল এ উঠবে।

গ্রুপ এ

দল খেলা টা এনআর এনআরআর
 পাকিস্তান +০.৭৫৮১০
 শ্রীলঙ্কা +২.৫৮২
 অস্ট্রেলিয়া +১.১২৯
 নিউজিল্যান্ড +১.১৩৫
 জিম্বাবুয়ে +০.০৩০
 কানাডা −১.৯৮৭
 কেনিয়া −৩.০৪২
২০ ফেব্রুয়ারি
স্কোরকার্ড
কেনিয়া 
৬৯ (২৩.৫ ওভার)
 নিউজিল্যান্ড
৭২/০ (৮ ওভার)
৭ মার্চ, ২০১১ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
কেনিয়া 
১৯৮ (৫০ ওভার)
 কানাডা
১৯৯/৫ (৪৫.৩ ওভার)
৮ মার্চ, ২০১১ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
পাকিস্তান 
১৯২ (৫০ ওভার)
 নিউজিল্যান্ড
৩০২/৭ (৪১.৪ ওভার)
১০ মার্চ, ২০১১ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
শ্রীলঙ্কা 
৩২৭/৬ (৫০ ওভার)
 জিম্বাবুয়ে
১৮৮ (৩৯ ওভার)
১৪ মার্চ, ২০১১ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
জিম্বাবুয়ে 
১৫১ (৩৯.৪ ওভার)
 পাকিস্তান
১৬৪/৩ (৩৪.১/৩৮ ওভার)
২০ মার্চ, ২০১১
স্কোরকার্ড
জিম্বাবুয়ে 
৩০৮/৬ (৫০ ওভার)
 কেনিয়া
১৪৭ (৩৬ ওভার)

গ্রুপ বি

দল খেলা টা এনআর এনআরআর
 দক্ষিণ আফ্রিকা +২.০২৬১০
 ভারত +০.৯০০
 ইংল্যান্ড +০.০৭২
 ওয়েস্ট ইন্ডিজ +১.০৬৬
 বাংলাদেশ –১.৩৬১
 আয়ারল্যান্ড –০.৬৯৬
 নেদারল্যান্ডস –২.০৪৫
১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১১ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
ভারত 
৩৭০/৪ (৫০ ওভার)
 বাংলাদেশ
২৮৩/৯ (৫০ ওভার)
২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১১ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
ওয়েস্ট ইন্ডিজ 
২২২ (৪৭.৩ ওভার)
 দক্ষিণ আফ্রিকা
২২৩/৩ (৪২.৫ ওভার)
২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১১ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
বাংলাদেশ 
২০৫ (৪৯.২ ওভার)
 আয়ারল্যান্ড
১৭৮ (৪৫ ওভার)
২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১১ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
ভারত 
৩৩৮ (৪৯.৫ ওভার)
 ইংল্যান্ড
৩৩৮/৮ (৫০ ওভার)
২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১১ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
ওয়েস্ট ইন্ডিজ 
৩৩০/৮ (৫০ ওভার)
 নেদারল্যান্ডস
১১৫ (৩১.৩ ওভার)
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ২১৫ রানে বিজয়ী
ফিরোজ শাহ কোটলা মাঠ, নয়াদিল্লী
২ মার্চ, ২০১১ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
ইংল্যান্ড 
৩২৭/৮ (৫০ ওভার)
 আয়ারল্যান্ড
৩২৯/৭ (৪৯.১ ওভার)
আয়ারল্যান্ড ৩ উইকেটে বিজয়ী
এম. চিন্নাস্বামী স্টেডিয়াম, বেঙ্গালুরু
৩ মার্চ, ২০১১
স্কোরকার্ড
দক্ষিণ আফ্রিকা 
৩৫১/৫ (৫০ ওভার)
 নেদারল্যান্ডস
১২০ (৩৪.৫ ওভার)
দক্ষিণ আফ্রিকা ২৩১ রানে বিজয়ী
পাঞ্জাব ক্রিকেট সংস্থা স্টেডিয়াম, মোহালি
৬ মার্চ, ২০১১
স্কোরকার্ড
ইংল্যান্ড 
১৭১ (৪৫.৪ ওভার)
 দক্ষিণ আফ্রিকা
১৬৫ (৪৭.৪ ওভার)
ইংল্যান্ড ৬ রানে বিজয়ী
এম. এ. চিদাম্বরম স্টেডিয়াম, চিপক, চেন্নাই
৬ মার্চ, ২০১১ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
আয়ারল্যান্ড 
২০৭ (৪৭.৫ ওভার)
 ভারত
২১০/৫ (৪৬ ওভার)
৯ মার্চ, ২০১১ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
নেদারল্যান্ডস 
১৮৯ (৪৬.৪ ওভার)
 ভারত
১৯১/৫ (৩৬.৩ ওভার)
ভারত ৫ উইকেটে বিজয়ী
ফিরোজ শাহ কোটলা মাঠ, নয়াদিল্লী
১১ মার্চ, ২০১১
স্কোরকার্ড
ওয়েস্ট ইন্ডিজ 
২৭৫ (৫০ ওভার)
 আয়ারল্যান্ড
২৩১ (৪৯ ওভার)
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৪৪ রানে বিজয়ী
পাঞ্জাব ক্রিকেট সংস্থা স্টেডিয়াম, মোহালি
১১ মার্চ, ২০১১ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
ইংল্যান্ড 
২২৫ (৪৯.৪ ওভার)
 বাংলাদেশ
২২৭/৮ (৪৯ ওভার)
১২ মার্চ, ২০১১ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
ভারত 
২৯৬ (৪৮.৪ ওভার)
 দক্ষিণ আফ্রিকা
৩০০/৭ (৪৯.৪ ওভার)
দক্ষিণ আফ্রিকা ৩ উইকেটে বিজয়ী
বিদর্ভ ক্রিকেট সংস্থা স্টেডিয়াম, জামথা, নাগপুর
১৪ মার্চ, ২০১১ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
নেদারল্যান্ডস 
১৬০ (৪৬.২ ওভার)
 বাংলাদেশ
১৬৬/৪ (৪০.২ ওভার)
১৫ মার্চ, ২০১১ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
দক্ষিণ আফ্রিকা 
২৭২/৭ (৫০ ওভার)
 আয়ারল্যান্ড
১৪১ (৩৩.২ ওভার)
১৭ মার্চ, ২০১১ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
ইংল্যান্ড 
২৪৩ (৪৮.৪ ওভার)
 ওয়েস্ট ইন্ডিজ
২২৫ (৪৪.৪ ওভার)
ইংল্যান্ড ১৮ রানে বিজয়ী
এম. এ. চিদাম্বরম স্টেডিয়াম, চিপক, চেন্নাই
১৮ মার্চ, ২০১১
স্কোরকার্ড
নেদারল্যান্ডস 
৩০৬ (৫০ ওভার)
 আয়ারল্যান্ড
৩০৭/৪ (৪৭.৪ ওভার)
২০ মার্চ, ২০১১ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
ভারত 
২৬৮ (৪৯.১ ওভার)
 ওয়েস্ট ইন্ডিজ
১৮৮ (৪৩ ওভার)
ভারত ৮০ রানে বিজয়ী
এম. এ. চিদাম্বরম স্টেডিয়াম, চিপক, চেন্নাই

নকআউট পর্ব

কোয়ার্টার ফাইনাল সেমি ফাইনাল ফাইনাল
                   
২৩ মার্চ – ঢাকা, বাংলাদেশ        
  ওয়েস্ট ইন্ডিজ  ১১২
৩০ মার্চ – মোহালি, ভারত
  পাকিস্তান  ১১৩/০  
  পাকিস্তান  ২৩১
২৪ মার্চ – আহমেদাবাদ, ভারত
      ভারত  ২৬০/৯  
  অস্ট্রেলিয়া  ২৬০/৬
২ এপ্রিল – মুম্বাই, ভারত
  ভারত  ২৬১/৫  
  ভারত  ২৭৭/৪
২৫ মার্চ – ঢাকা, বাংলাদেশ    
    শ্রীলঙ্কা  ২৭৪/৬
  নিউজিল্যান্ড  ২২১/৮
২৯ মার্চ – কলম্বো, শ্রীলঙ্কা
  দক্ষিণ আফ্রিকা   ১৭২  
  নিউজিল্যান্ড  ২১৭
২৬ মার্চ – কলম্বো, শ্রীলঙ্কা
      শ্রীলঙ্কা  ২২০/৫  
  ইংল্যান্ড  ২২৯/৬
  শ্রীলঙ্কা  ২৩১/০  
 

কোয়ার্টার ফাইনাল

২৩ মার্চ, ২০১১ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
ওয়েস্ট ইন্ডিজ 
১১২ (৪৩.৩ ওভার)
 পাকিস্তান
১১৩/০ (২০.৫ ওভার)
২৪ মার্চ, ২০১১ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
অস্ট্রেলিয়া 
২৬০/৬ (৫০ ওভার)
 ভারত
২৬১/৫ (৪৭.৪ ওভার)
ভারত ৫ উইকেটে বিজয়ী
সরদার প্যাটেল স্টেডিয়াম, মোতেরা, আহমেদাবাদ
২৫ মার্চ, ২০১১ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
নিউজিল্যান্ড 
২২১/৮ (৫০ ওভার)
 দক্ষিণ আফ্রিকা
১৭২ (৪৩.২ ওভার)
২৬ মার্চ, ২০১১ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
ইংল্যান্ড 
২২৯/৬ (৫০ ওভার)
 শ্রীলঙ্কা
২৩১/০ (৩৯.৩ ওভার)
শ্রীলঙ্কা ১০ উইকেটে বিজয়ী
রানাসিংহে প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো

সেমি-ফাইনাল

২৯ মার্চ, ২০১১
প্রতিবেদন
নিউজিল্যান্ড 
২১৭ (৪৮.৫ ওভার)
 শ্রীলঙ্কা
২২০/৫ (৪৭.৫ ওভার)
৩০ মার্চ ২০১১ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
ভারত 
২৬০/৯ (৫০ ওভার)
 পাকিস্তান
২৩১ (৪৯.৫ ওভার)

ফাইনাল

২ এপ্রিল, ২০১১ (দিন/রাত)
প্রতিবেদন
শ্রীলঙ্কা 
২৭৪/৬ (৫০ ওভার)
 ভারত
২৭৭/৪ (৪৮.২ ওভার)
ভারত ৬ উইকেটে বিজয়ী
ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়াম, মুম্বই

পরিসংখ্যান

তথ্যসূত্র

  1. Live Cricket Scores | Ball by Ball coverage | ESPN Cricinfo
  2. "2011 World Cup Schedule"। from CricketWorld4u। ২০০৯-১০-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-০৭
  3. "Final World Cup positions secured"। from BBC। ২০০৯-০৪-১৭। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৪-১৭
  4. "Opening ceremony of 2011 World Cup on Feb 17 in Bangladesh: ICC"Daily News and Analysis। PTI। ২ সেপ্টেম্বর ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১০
  5. 2009 ICC World Cup qualifiers website ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৮ জুন ২০১২ তারিখে Retrieved on 10 March 2010
  6. First Look: Mascot for 2011 Cricket World Cup by Rediff Sport. Retrieved on 2 April 2010.
  7. Prize Money for ICC Cricket World Cup 2011 confirmed ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৪ মে ২০১০ তারিখে by the ICC. Retrieved on 25 April 2010.
  8. Venues of 2011 World Cup ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৩ এপ্রিল ২০১০ তারিখে by ICC Retrieved on 10 March 2010.
  9. Warm up matches schedule. Cricinfo. Retrieved 1 February 2011.

বহিঃসংযোগ

আনুষ্ঠানিক সাইট

অন্যান্য সাইট

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.