সিলেটি

সিলেটি (সিলেটি ভাষা: ꠍꠤꠟꠐꠤ) হচ্ছে একটি ইন্দো-আর্য জাতিগোষ্ঠী ভাষার জনগণ যারা সিলেটি ভাষায় কথা বলে এবং বাংলাদেশের সিলেট বিভাগ ও ভারতের রাজ্য আসামের বরাক উপত্যকায় বাস করে। এছাড়াও উল্লেখযোগ্য সংখ্যক সিলেটি ভারতের শিলং, মেঘালয়ত্রিপুরা এবং যুক্তরাজ্যের লন্ডন শহরে বসবাস করে। ঐতিহাসিকভাবে বিচ্ছিন্ন থাকার জন্য এবং তাদের ভাষার সাথে পারস্পরিক অবোধগম্যতার কারণে তাদেরকে (সিলেটি) বাঙালিদের বিপরীত (অবাঙালি)একটি পৃথক জাতি গোষ্ঠী হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে।[16][17][18]

সিলেটি
ꠍꠤꠟꠐꠤ
সিলেটি
মোট জনসংখ্যা
আনু.~২কোটি ১৮লাখ [1]
উল্লেখযোগ্য জনসংখ্যার অঞ্চলসমূহ
সিলেট বিভাগ ( বাংলাদেশ)
বরাক উপত্যকা ( ভারত)
শিলং ( ভারত)
ত্রিপুরা ( ভারত)
 সৌদি আরব১,৩০৯,০০৪[2]
 সংযুক্ত আরব আমিরাত১,০৮৯,৯১৭[3]
 যুক্তরাজ্য৪৫১,০০০[4]
 কাতার২৮০,০০০[5]
 মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র২৫৭,৭৪০[6][7][lower-alpha 1]
 মালয়েশিয়া২২১,০০[8]
 কুয়েত২০০,০০০[9]
 ইতালি১৩৫,০০০[10]
 সিঙ্গাপুর১০০,০০০[11]
 বাহরাইন৯৭,১১৫[12]
 কানাডা৬৯,৪৯০[13]
 অস্ট্রেলিয়া৫৪,৫৬৬[14]
ভাষা
সিলেটি(প্রাথমিক ও প্রধান)
দ্বিতীয় = বাংলা ইংরেজি, আরবি, উর্দু সহ বিভিন্ন ভাষা
ধর্ম
বাংলাদেশ: ইসলাম (৮১%), হিন্দু (১৮%)[15]
ভারত: হিন্দু (সংখ্যাগুরু), ইসলাম (সংখ্যালঘু) সংখ্যালঘু:

সিলেটি জাতি

সিলেটি জনগোষ্ঠী পরিচিত শব্দ হিসেবে সিলেটি জাতি নামে খ্যাত; যার মধ্যে ভারতের দক্ষিণ আসামের বরাক উপত্যকার জনগণ, এবং বাংলাদেশের সিলেট বিভাগের সুরমা উপত্যকার জনগণ অন্তর্গত। সিলেটি জাতির মধ্যে বিভিন্ন ধর্মের লোক, যেমন- মুসলিম, হিন্দু, খ্রিস্টান, দেবদেবীর উপাসক এবং নাস্তিকরা অন্তর্ভুক্ত। বাংলাদেশে একটি গুঁজব ছড়ায় যে দক্ষিণ আসাম, মেঘালয়, ত্রিপুরা, বৃহত্তর ময়মনসিংহ, বৃহত্তর ঢাকা, বৃহত্তর কুমিল্লা, বৃহত্তর নোয়াখালী, বৃহত্তর চট্টগ্রাম এবং পার্বত্য চট্টগ্রামকে সিলেট উপকেন্দ্রের সাথে নিয়ে সিলেটের লোকজন সিলেটকে একটি স্বতন্ত্র রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ভারতের সাথে সম্মিলিত পরিকল্পনা করেছে। এই কাল্পনিক ধারনাটি লন্ডনে একটি বেনামী দল বা ব্যক্তি বিশেষের দ্বারা ছড়িয়ে পড়ে এবং এরফলে এটি বাংলাদেশে সিলেটি জাতিকে ভোগান্তিতে ফেলে। সিলেটি জাতি বাংলাদেশের বাইরে ইউরোপীয় দেশ বিশেষ করে যুক্তরাজ্য, এবং যুক্তরাষ্ট্রে জনসংখ্যা এবং মানবাধিকার বৃদ্ধির কারণে ব্যাপক স্বীকৃতি এবং গুরুত্ব পেয়েছে। সিলেটিদের একটি জাতি হিসেবে সিলেটবিদ এবং মানবাধিকার কর্মীরা প্রচার করছে।[19]

১৯৪৭-এর দেশ ভাগের আগমুহূর্ত পর্যন্ত, সিলেটিরা ব্রিটিশ ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় আসামের সাথে ছিল।[20]

প্রাথমিক ইতিহাস

সিলেটি প্রবাসী মূলত অর্থনৈতিকভাবে স্বচ্ছলতার প্রয়োজনে আবির্ভূত হয়, অন্যদিকে উন্নততর কর্মসংস্থান সন্ধানী অল্পবয়সী যুবকেরা সিলেটি প্রবাসী প্রতিষ্ঠার নেতৃত্ব দেন।[21] ব্রিটিশ রাজের অস্থিরতার সময়, সিলেটের যেসব যুবকেরা ব্রিটিশ বণিক হিসেবে কাজ করত, তারা উন্নততর জীবন সন্ধানের জন্য জাহাজ ছেড়ে লন্ডনে নেমে পড়ে এবং অন্যরা মাতৃভূমিতে প্রবেশের জন্য বিকল্প পথ খুঁজে পায়, যা শৃঙ্খল স্থানান্তর ঘটায় এবং লন্ডনের পূর্ব প্রান্তে কর্মক্ষেত্রের আশেপাশে তাদের স্থান করে দেয়। ফলে লুটন, বার্মিংহাম, ম্যানচেস্টার, লিডস, ব্র্যাডফোর্ড, ওল্ডহ্যাম ইত্যাদির মতো শিল্প নগরী এবং শহরগুলিতে ভাল কাজের পরিবেশ লাভ করায় বিপুল পরিমান সিলেটি এসব জায়গায় আসতে থাকে।[22] সিলেটিরা একটি নাবিক জাতি; সমুদ্র যাত্রা সমস্ত সিলেটিদের রক্তে সমাহিত হয়ে আছে, এবং যা সিলেটের যুবকদের জন্য একটি দুঃসাহসিক অভিযান ছিল; এবং ব্রিটিশ রাজ কর্তৃক ১৭৯৩ সালের চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত আইন অনুসারে তাদের জমিদারি পুনর্বিবেচনা না করা পর্যন্ত দেশের সমগ্র সামাজিক, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক অবস্থা পরিবর্তন এবং সমুদ্রে যাওয়া প্রয়োজনীয় হয়ে ওঠে। সিলেটের তরুণরা প্রধানত কলকাতা, মুম্বাই এবং সিঙ্গাপুর থেকে জাহাজে উঠে। প্রথম দিককার কিছু সিলেটি নাবিক ব্রিটেন এবং আমেরিকা পরিদর্শন করে এবং কর্মসংস্থান চায়; যদিও ম্যাগনা কার্টা লিবার্টটামের অনুসারে, তাদের উপর কোন আইনানুগ নিষেধাজ্ঞা ছিল না যাতে তারা স্বাধীনভাবে ব্রিটেন প্রবেশ করতে বা বের হতে পারে; কিছু লেখক বিক্ষিপ্তভাবে বলেন যে সিলেটি নাবিকরা জানত যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করতে যেরূপ প্রয়োজন ছিল, মাতৃভূমিতে প্রবেশে তেমন অভিপ্রায় ঘোষণা করতে হয় না। প্রথম দিকের সংগৃহীত ইতিহাস সিলেটি প্রবাসী এবং সিলেটি নাবিকদের মধ্যে একটি শক্তিশালী সংযোগ নির্দেশ করে।[23]

বর্ণ এবং সামাজিক স্তর

সিলেটের লোকজন সামাজিকভাবে চারটি জাতি, যাকে বলা হয় চতুর্বর্ণ এবং তিনটি সামাজিক শ্রেণীতে বিভক্ত। 'বর্ণ' বা রং এবং 'জাতি শব্দদ্বয় 'হিন্দু প্রথা' থেকে উদ্ভূত, যা মানুষকে চারটি বর্ণ বা রঙে বিভক্ত করেছেঃ সাদা, লাল, হলুদ এবং কালো। সাদা লোকেরা ব্রাহ্মণ, যারা পাদ্রী, শিক্ষক এবং ধর্ম প্রচারক হওয়ার জন্য নির্ধারিত; লোহিত বর্ণের মানুষজন ক্ষত্রিয়, যারা রাজা-বাদশা, শাসক, যোদ্ধা এবং সৈন্য হওয়ার জন্য নির্ধারিত; হলুদ বর্ণের লোকেরা বৈশ্য, যারা গবাদি পশু পালন, হালচাষ, কারিগর এবং বণিক হওয়ার জন্য জন্মগ্রহণ করেছেন; এবং কৃষ্ণকায় লোকেরা শূদ্র, যারা সাধারণ জনগোষ্ঠীর শ্রমিক এবং মজুর।[24][25] সিলেটি হিন্দুদের মধ্যে সকল বর্ণ গোষ্ঠীর লোকজন বিদ্যমান।

মোগল সাম্রাজ্যের মধ্যবর্তী সময়ে মুসলমানদের মধ্যে শ্রেণিবিভাগ গড়ে ওঠে এবং এটি তিনটি স্তরে বিভক্তঃ আশরাফ, আজলাফ এবং আরজাল। আশরাফরা ছিল প্রধানত উচ্চ শ্রেণীর, যারা ধর্মগুরু, শিক্ষক, ধর্মপ্রচারক, রাজা, গভর্নর, যোদ্ধা এবং সৈন্য; আজলাফ হল মধ্যবিত্ত শ্রেণীর, যারা গবাদি পশু পালন, হালচাষ, কারিগর এবং বণিক হওয়ার জন্য নির্ধারিত; এবং আরজাল শ্রমিক শ্রেনীর জন্য নির্ধারিত, যারা সব ধরনের সেবামূলক কাজ করে থাকে।[26][27] আরজাল সামাজিক শ্রেণীভুক্ত ব্যক্তিদের পারিবারিক নাম বা উপনাম নেই; আরজাল পুরুষরা সাধারণত তাদের শেষ নাম হিসাবে ইসলামের বীরদের বা সম্মানিত নাম ব্যবহার করে, যা নামের শেষে প্রায় এক ডজন আরজাল লোকদের দ্বারা ব্যবহৃত হয় এবং সেগুলো নিম্নরূপঃ

  1. আহমদ/আহমেদ;
  2. মোহাম্মদ বা মুহাম্মদ;
  3. আলী;
  4. হুসেন, হুসাইন বা হোসাইন;
  5. হাসান;
  6. জামান;
  7. ইসলাম;
  8. হক;
  9. আদ-দীন, আল-দীন, উদ-দীন বা উদ্দিন;
  10. উল্লাহ্‌;
  11. মিয়; এবং
  12. আলম।

আরজাল সামাজিক শ্রেণীর নারীরা তাদের নামের শেষে আধা ডজনের মতো নাম ব্যবহার করেন, নিচে সেগুলো দেওয়া হলঃ

  1. বেগম;
  2. খাতুন;
  3. খানম;
  4. নাহার;
  5. নিসা/নেসা;
  6. বিবি; এবং
  7. বানু।

অনেক আরজাল পুরুষদের আল্লাহর নিরানব্বইটি বৈশিষ্ট্যবাচক নামের একটি দেওয়া হয় এবং এই বৈশিষ্ট্যপূর্ণ নাম থেকে সৃষ্টিকর্তাসৃষ্টির মধ্যে পার্থক্য বজায় রাখার জন্য বান্দাসূচক (ইসলামি পরিভাষায় আল্লাহ্‌র গোলাম) উপসর্গ প্রয়োজন পড়ে।

প্রবাসী

সিলেটি প্রবাসী বলতে সিলেট বিভাগের বংশোদ্ভূতদের বোঝায়, যারা সিলেট বিভাগ থেকে এসেছেন, এবং সিলেটের সাথে যাদের একটি নির্দিষ্ট দেশে আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে। সিলেটি প্রবাসীর সংখ্যা প্রায় ১০ লাখ, বিশেষত যুক্তরাজ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, জার্মানি, ইতালি, ফ্রান্স, অস্ট্রেলিয়া, পর্তুগাল, স্পেন, সুইডেন, ফিনল্যান্ডমধ্য প্রাচ্য এবং অন্যান্য ইউরোপীয় দেশ মিলিয়ে। ২০০৮-এর একটি গবেষণায় দেখা যায়, ব্রিটেনে সর্বোচ্চ সংখ্যক সিলেটি প্রবাসী বসবাস করে, যেখানে ৫,০০,০০০ লোক সিলেটি ভাষায় কথা বলে, যা যুক্তরাজ্যে বাস করা মোট বাংলাদেশীদের ৯৫%।[28] ২০০৯ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী এর প্রকৃত সংখ্যা আরো অনেক বেশি।[29] বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে থাকা সিলেটি প্রবাসীদের রেমিট্যান্স প্রেরণ করা ব্যতীত বাংলাদেশে সিলেটিরা প্রতিকূলভাবে প্রভাবিত হয়েছে এবং উন্নয়ন উদ্যোগের অভাবে সিলেটি সম্প্রদায়ের লোকেরা চরমভাবে সরকারি উদ্যোগের অভাব বোধ করছে।[30] নব্য-শাস্ত্রীয় তত্ত্ব অনুযায়ী, দরিদ্র লোকেরা সবচেয়ে ধনী দেশগুলোতে পাড়ি জমাবে এবং ঘনবসতিপূর্ণ এলাকার লোকেরা আরো বেশি জনবিরল অঞ্চলে চলে যাবে। যদিও এই তত্ত্ব স্পষ্টভাবে সমাধান করা হয়নি। মেধা পাচার মূলত হৃদয় থেকে হৃদয়ের একটি স্থানান্তর ছিল, বিশেষত অর্থনৈতিক বিকাশের ক্ষেত্রে, যখন সিলেটের তরুণরা আর্থিক সংকটের পরিপ্রেক্ষিতে ব্যাপক জনসংখ্যার বাংলাদেশ থেকে স্পিটলফীল্ডের জনাকীর্ণ রাস্তায় চলে আসে, বাংলাদেশের সকল এলাকা থেকে দরিদ্ররা সিলেট চলে আসে একটি উন্নততর জীবনের জন্য, যা সিলেটে অধিক জনসংখ্যা এবং সম্পদের অপ্রাপ্যতা সৃষ্টি করে। [31]

উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. Sylheti Ethnologue.
  2. Migration Profile - Saudi Arabia
  3. Migration Profile - UAE
  4. "2011 Census: Ethnic group, local authorities in the United Kingdom"। Office for National Statistics। ১১ অক্টোবর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫
  5. "Population of Qatar by nationality - 2017 report"। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭
  6. US Census Bureau American Community Survey (2009-2013) See Row #62
  7. "ASIAN ALONE OR IN ANY COMBINATION BY SELECTED GROUPS: 2015"। U.S. Census Bureau। সংগ্রহের তারিখ ১৫ অক্টোবর ২০১৫
  8. Aina Nasa (২৭ জুলাই ২০১৭)। "More than 1.7 million foreign workers in Malaysia; majority from Indonesia"New Straits Times। সংগ্রহের তারিখ ২২ অক্টোবর ২০১৭
  9. "Kuwait restricts recruitment of male Bangladeshi workers"Dhaka Tribune। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬
  10. "In pursuit of happiness"Korea Herald। ৮ অক্টোবর ২০১২।
  11. "Bangladeshis in Singapore"High Commission of Bangladesh, Singapore। ৩ নভেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
  12. "Bahrain: Foreign population by country of citizenship"gulfmigration.eu। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১৫
  13. "NHS Profile, Canada, 2011, Census Data"Government of Canada, Statistics Canada। সংগ্রহের তারিখ ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫
  14. "Census shows Indian population and languages have exponentially grown in Australia"SBS Australia। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুন ২০১৭
  15. সিলেট বিভাগ Banglapedia
  16. Tanweer Fazal (2012)Minority Nationalisms in South Asia: 'We are with culture but without geography': locating Sylheti identity in contemporary India, Nabanipa Bhattacharjee.' pp.59–67.
  17. Sebastian M. Rasinger (2007). Bengali-English in East London: A Study in Urban Multilingualism. pp. 26-27. Retrieved on 2017-05-02.
  18. Glanville Price (2000). Encyclopedia of the Languages of Europe. pp. 91-92.
  19. Jagaran Patrika, P.16, London (1984)
  20. Zia Haider Rahman, A Community Without Aspirations, The Guardian, 2 May 2007, https://www.theguardian.com/commentisfree/2007/may/02/yesterdaysawthepublication,
  21. "আপন মহিমায় টিকে থাকুক সিলেটি ভাষা"। প্রথম আলো। ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ডিসেম্বর ২০১৭
  22. Claire Alexander, Joya Chaterji and Annu Jalais, The Bengal Diaspora: Rethinking Muslim Migration, p.2, Routledge (2015) London.
  23. Across Seven Seas and Thirteen Rivers: Life Stories of Pioneer Sylheti Settlers in Britain, Caroline Adams, Tassaduq Ahmed and Dan Jones, THAP (1987), London, আইএসবিএন ৯৭৮-০৯০৬৬৯৮১৪৩
  24. Mahabharata (12.181)
  25. Hiltebeitel, Alf (2011). Dharma : its early history in law, religion, and narrative. Oxford University Press. pp. 529–531.আইএসবিএন ৯৭৮-০-১৯-৫৩৯৪২৩-৮
  26. Habib, Mohammed (1358), The Political Theory of the Delhi Sultanate
  27. Asghar Ali Engineer. "On reservation for Muslims". The Milli Gazette. Pharos Media & Publishing Pvt Ltd,. Retrieved 1 September 2004
  28. Benjamin Zeitlyn (সেপ্টেম্বর ২০০৮)। "Challenging Language in the Diaspora" (PDF)Bangla Journal6 (14): 126–140। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৫
  29. Neighbourhood Statistics (২০০৭)। "Lead View Trend"। neighbourhood.statistics.gov.uk। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৫
  30. Yong, T.T.; Rahman, M.M. (২০১৩)। Diaspora Engagement and Development in South Asia। Palgrave Macmillan। পৃষ্ঠা 108। আইএসবিএন 9781137334459। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৫
  31. Anne Kershen, Strangers, Aliens and Asians – Huguenots, Jews and Bangladesh in Spitalsfields 1660–2000, p.19 (2004)
  32. "Bangladeshi perfumer wins Middle Eastern hearts"The Daily Star। ২১ এপ্রিল ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২ এপ্রিল ২০১৭
  1. Includes Bangladeshi Americans, Americans of Bangladeshi descent and Bengali Indian Americans, Americans of Indian descent whose ancestral origins are in West Bengal, the Barak Valley and Tripura
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.