মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্রসমূহে নারীদের ভোটাধিকার লাভের সময়কাল
এই তালিকাটি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্রসমূহে নারীদের ভোটাধিকার লাভের সময়কাল নির্দেশ করে।
নারীবাদ | ||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
ধারাবাহিকের একটি অংশ | ||||||||
![]() | ||||||||
ইতিহাস
|
||||||||
প্রকারসমূহ
|
||||||||
ধারণা
|
||||||||
|
||||||||
তালিকা এবং বিষয়শ্রেণী
|
||||||||
![]() | ||||||||

২০০৫ সালের ৩০ জানুয়ারি ইরাকের নাসারোয়াসালামে নারীরা দেশটির ইতিহাসে প্রথমবারের মত ভোটদান করছে।
তাদের নিরাপত্তার কাজে নিয়োজিত ছিল ইরাকি নিরাপত্তারক্ষী বাহিনী ও মার্কিন বাহিনী
বাংলাদেশ, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়ার মত মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্রসমূহে স্বাধীনতার পরপরই সার্বজনীন ভোটাধিকার চালু হয়।[1]
সময়কাল
১৯১৭
ক্রিমীয় গণপ্রজাতন্ত্র[2] (১৯১৭ সালের ডিসেম্বর মাস থাকে ১৯১৮ সালের জানুয়ারি মাস পর্যন্ত বিরাজমান এক রাষ্ট্র)
১৯১৮
আজারবাইজান গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র[3], (সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্তর্গত ছিল।)- কিরগিজ সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েত প্রজাতন্ত্র (সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্তর্গত ছিল।)
১৯২১
- আজারবাইজান সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েত প্রজাতন্ত্র[4](সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্তর্গত ছিল।)
১৯২৪
- তাজিক সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েত প্রজাতন্ত্র[4] (সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্তর্গত ছিল।)
- কাজাখ সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েত প্রজাতন্ত্র[4] (সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্তর্গত ছিল।)
১৯২৭
- তুর্কমেন সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েত প্রজাতন্ত্র[4] (সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্তর্গত ছিল।)
১৯৩৮
- উজবেক সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েত প্রজাতন্ত্র[4] (সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্তর্গত ছিল।)
১৯৫২
লেবানন[4] (শিক্ষার প্রয়োজনে)[5] আইভরি কোস্ট[4]
১৯৫৯
১৯৬০
গাম্বিয়া[4]
১৯৬৫
আফগানিস্তান (প্রথম বার)
১৯৬৭
দক্ষিণ ইয়েমেন[4]
১৯৭০
- পূর্ব ইয়েমেন[4]
১৯৭২
১৯৭৮
নাইজেরিয়া (উত্তর)
১৯৯৬
আফগানিস্তান (তালেবান কর্তৃক নিষিদ্ধ হয়)
২০০২
আফগানিস্তান (সন্ত্রাসীগোষ্ঠী তালেবানের পতনের পর দেশটির নারীরা পুনরায় ভোটাধিকার পান)
তথ্যসূত্র
- Caraway, Teri L. (২০০৪)। "Inclusion and Democratization: Class, Gender, Race, and the Extension of Suffrage"। Comparative Politics (ইংরেজি ভাষায়)। 36 (4): 443–460। doi:10.2307/4150170। জেস্টোর 4150170।
- Pipes, Richard (১৯৯৭)। The Formation of the Soviet Union: Communism and Nationalism, 1917-1923 (ইংরেজি ভাষায়)। Harvard University Press। পৃষ্ঠা 81। আইএসবিএন 9780674309517।
- Tadeusz Swietochowski. Russian Azerbaijan, 1905-1920: The Shaping of a National Identity in a Muslim Community. Cambridge University Press, 2004. আইএসবিএন ০৫২১৫২২৪৫৫, 9780521522458, p.144
- Lewis, Jone Johnson। "International Woman Suffrage Timeline" (ইংরেজি ভাষায়)। About.com। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০১৩।
- Elections in Asia and the Pacific: A Data Handbook : Volume I: Middle East, Central Asia, and South Asia (ইংরেজি ভাষায়)। Oxford University Press। ২০০১। পৃষ্ঠা 174। আইএসবিএন 0191530417।
- "Timeline of Women's Suffrage Granted, by Country" (ইংরেজি ভাষায়)। Infoplease। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০১৩।
- "A World Chronology of the Recognition of Women's Rights to Vote and to Stand for Election" (ইংরেজি ভাষায়)। Inter-Parliamentary Union। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০১৩।
- "Timeline: Brunei" (ইংরেজি ভাষায়)। BBC News। ২০১১-০১-১১। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৪-২৪।
- Apollo Rwomire (২০০১)। African Women and Children: Crisis and Response (ইংরেজি ভাষায়)। পৃষ্ঠা 8। আইএসবিএন 9780275962180।
- Henderson, Simon। "Women in Gulf Politics:A Progress Report" (ইংরেজি ভাষায়)। Washington Institute। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০১৩।
- Al Kitbi, Ebtisam (২০ জুলাই ২০০৪)। "Women's Political Status in the GCC States" (ইংরেজি ভাষায়)। Carnegie Endowment for International Peace। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০১৩।
- "Women in Saudi Arabia 'to vote and run in elections'"। BBC News (ইংরেজি ভাষায়)। London। সেপ্টেম্বর ২৫, ২০১১। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ২৫, ২০১১।
This article is issued from
Wikipedia.
The text is licensed under Creative
Commons - Attribution - Sharealike.
Additional terms may apply for the media files.