ময়মনসিংহ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট
ময়মনসিংহ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের একটি প্রাচীন ও বৃহত্তম সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ।
![]() | |
ধরন | সরকারী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট |
---|---|
স্থাপিত | ১৯৬৩ |
অধ্যক্ষ | ইঞ্জিনিয়ার মোঃ আব্দুল হালিম |
শিক্ষায়তনিক কর্মকর্তা | ১২০ |
শিক্ষার্থী | ২৬০০ |
অবস্থান | মাসকান্দা , , ২৪.৭৩৯৫৮৯° উত্তর ৯০.৪০৭৭০৬° পূর্ব |
সংক্ষিপ্ত নাম | MPI |
ইতিহাস
এটি ১৯৬৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রথম বর্ষে মাত্র ১২০ জন ছাত্র-ছাত্রী এবং তিনটি টেকনোলজি (সিভিল, ইলেট্রিক্যাল, মেকানিক্যাল ) নিয়ে ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স চালু হয়।পরর্বতীতে ফার্ম টেকনোলজী নামে নতুন একটি টেকনোলজী চালু হয়। ৮০-র দশকে ফার্ম টেকনোলজী পাওয়ার নামে রুপান্তরিত হয়। বর্তমানে অত্র প্রতিষ্ঠানে চার বছর মেয়াদী এই কোর্সে ৭টি টেকনোলোজি চলমান রয়েছে।
অবস্থান
ময়মনসিংহ পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট মাসকান্দা এলাকায় অবস্থিত। এর উত্তরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ, দক্ষিণে মাসকান্দা বাসষ্ট্যান্ড,দক্ষিণ পশ্চিমে সরকারি মৎস প্রজনন কেন্দ্র ও কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (TTC)। ময়মনসিংহ রেলওয়ে স্টেশন থেকে এর দূরত্ব প্রায় ৩ কিলোমিটার দক্ষিণে।[1]
ক্যাম্পাস
মূল ক্যাম্পাসে তিনতলা বিশিষ্ট একটি ভবন, অফিস, লাইব্রেরী, আধুনিক যন্ত্রপাতি সমৃদ্ধ তিনটি বড় ওয়ার্কশপ ভবন , ল্যবরেটরী এবং একটি ৪০০ জন ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন অডিটোরিয়াম।
এছাড়া মূল ভবনের দক্ষিণ পাশে রয়েছে মসজিদ ও শহীদ মিনার।
বিভাগ
- তড়িৎ প্রকৌশল বিভাগ
- যন্ত্র প্রকৌশল বিভাগ
- পুরকৌশল বিভাগ
- কম্পিউটার প্রকৌশল বিভাগ
- ইলেকট্রনিক্স প্রকৌশল বিভাগ
- তাড়িত চিকিৎসা প্রকৌশল বিভাগ
- শক্তি প্রকৌশল বিভাগ
ছাত্রাবাস
ছাত্রদের জন্য দুটি এবং ছাত্রীদের জন্য একটি আবাসিক হল রয়েছে।
- শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন হল
- শহিদ খাইরুল হল
- মহুয়া ছাত্রী হল