ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের একটি বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়। [1] এটি ২০০১ সালে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন ১৯৯২-এর অধীনে ফজলে হাসান আবেদের ব্র্যাক সংস্থার শাখা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়।
![]() | |
নীতিবাক্য | উৎকর্ষের অনুপ্রেরণ |
---|---|
ধরন | বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় |
স্থাপিত | ২০০১ |
আচার্য | রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ |
উপাচার্য | অধ্যাপক ভিনসেন্ট চ্যাং |
ডিন | ৯ |
শিক্ষার্থী | ৮০০০ |
ঠিকানা | , , ২৩.৭৮০২১৭° উত্তর ৯০.৪০৭১৮১° পূর্ব |
শিক্ষাঙ্গন | শহুরে |
রঙসমূহ | |
সংক্ষিপ্ত নাম | BRACU |
অধিভুক্তি | বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন |
ওয়েবসাইট | bracu |
ইতিহাস
২০০১ সালে বাংলাদেশী সমাজকর্মী ফজলে হাসান আবেদ এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন।
শিক্ষাগত বৈশিষ্ট্য

.jpg)
বিদ্যালয়
- ব্র্যাক বিজনেস স্কুল (ব্র্যাক ব্যবসা বিদ্যালয়)
- ব্র্যাক ল স্কুল (ব্র্যাক আইন বিদ্যালয়)
- জেমস পি গ্রান্ট স্কুল অফ পাবলিক হেলথ
- প্রকৌশল ও কম্পিউটার বিজ্ঞান অনুষদ
প্রতিষ্ঠান
- ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অফ গভর্নেন্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট
- ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অফ ল্ঙ্গুয়েজ (বি.আই.এল.)
- ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব অ্যাডুকেশন ডেভেলপমেন্ট
- ব্র্যাক জেমস পি গ্রান্ট স্কুল অফ পাবলিক হেলথ
কেন্দ্র
- জলবায়ু পরিবর্তন ও পরিবেশগত গবেষণা কেন্দ্র
- উদ্যোক্তা উন্নয়ন কেন্দ্র
- নিয়ন্ত্রণ এবং প্রয়োগ গবেষণা কেন্দ্র
- পেশাগত উন্নয়ন কেন্দ্র
স্নাতকোত্তর বিভাগ/অনুষদ
- স্থাপত্য বিভাগ
- অর্থনীতি
- ইংরেজি বিভাগ
- ব্যবসায় প্রশাসন
- গণিত বিভাগ
- ফার্মেসী বিভাগ
- কম্পিউটার সায়েন্স ও প্রকৌশল বিভাগ (সিএসই)
- আইন (LL.B)
- ফলিত পদার্থবিজ্ঞান ও ইলেকট্রনিকস
- জীবপ্রযুক্তি (বায়োটেকনোলজি)
- ইলেকট্রিক এন্ড ইলেকট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই)
- ইলেকট্রনিক এন্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং (ইসিই)
- মাইক্রোবায়োলজি (আণবিক জীববিজ্ঞান)
- নৃবিজ্ঞান (সামাজিক বিজ্ঞান)
স্নাতক
- ব্যবসায় প্রশাসন (এমবিএ)
ক্যাম্পাস
আবাসিক ক্যাম্পাস
স্নাতকার্থীদের জন্য ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় একটি বাধ্যতামূলক ত্রৈমাসিক সেমিস্টাররের ব্যবস্থা করেছে। এটি টার্ক নামে পরিচিত। এই আবাসিক সেমিস্টার ক্যাম্পাসটি সাভার, ঢাকায় অবস্থিত। এই ক্যাম্পাসে পুরুষ ও মহিলা শিক্ষার্থীদের জন্য আলাদা শোবার কক্ষ, শিক্ষকের থাকার ঘর, কম্পিউটার ল্যাব, শ্রেণী কক্ষ, সেমিনার হল শাল্লা (যা শাল্লা থেকে নামকরণ করা হয়েছে) , সাধারণ স্থান, চারটি ভোজনশালা (ত্রিপ্তি, সুগন্ধা, তুষ্টি, সৌরভি এবং কোস্তুরি), গ্রন্থাগার, চিকিৎসা কেন্দ্র এবং মানসিক পরামর্শ কেন্দ্র রয়েছে।
সংস্থান এবং সুবিধা
- আয়শা আবেদ গ্রন্থাগার
- জিডিএলএন কেন্দ্র
- পরামর্শদান ইউনিট
- লেখা কেন্দ্র
- ক্যাফেটারিয়া
- ক্লাব
আর্থিক সহায়তা
ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় পূর্ণ অনুদান দেয়া থেকে শুরু করে আংশিক মওকুফসহ শিক্ষার্থীদের আর্থিক সহায়তা প্রদান করে।[2]
বৃত্তি
- কর্মক্ষমতা ভিত্তিক বৃত্তি
- মেধা ভিত্তিক বৃত্তি
- বিনামূল্যে বৃত্তি
আর্থিক দাবিত্যাগ
- সহোদর
- ব্র্যাক বৃত্তিদান
- প্রয়োজন ভিত্তিক বৃত্তি
- শারীরিকভাবে প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থী
- ব্র্যাকু কর্মী শিশু বৃত্তি
- মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তান
- পত্নী, বাবা - ছেলে / মেয়ে, মা - ছেলে / মেয়ে
- ব্র্যাক কর্মীদের শিশু
উপাচার্য

যোগদানের বছর | কার্যকালের মেয়াদ শেষ | নাম |
---|---|---|
২০০১ | ২০১০ | জামিলুর রেজা চৌধুরী |
২০১০ | ২০১৪ | আইনুন নিশাত |
২০১৪ | ২০১৮ | সৈয়দ সাদ আন্দালিব |
২০১৮ | বর্তমান | ভিনসেন্ট চ্যাং |
তথ্যসূত্র
- "বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন"। ১৭ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১২।
- "বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, বৃত্তি নিয়ে পড়ালেখা"। প্রথম আলো। ১৫ জানুয়ারি ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০১৭।
বহিঃসংযোগ
![]() |
উইকিমিডিয়া কমন্সে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে। |