শ্রেষ্ঠ শিশু শিল্পী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (বাংলাদেশ)

শ্রেষ্ঠ শিশু শিল্পীর জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের শিশু শিল্পীদের জন্য সর্বাপেক্ষা সম্মানীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার; যা জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের অংশ হিসাবে ১৯৭৭ সাল থেকে প্রদান করা হচ্ছে। প্রথমবারের মত এই পুরস্কার অর্জন করেন মাস্টার আদনান মেঘের অনেক রং (১৯৭৬) চলচ্চিত্রের জন্য। সর্বাধিক তিনবার এই পুরস্কার অর্জন করেন প্রার্থনা ফারদিন দিঘী। দুইবার এই পুরস্কার অর্জন করেন আজাদ রহমান শাকিল।

বাংলাদেশ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার শ্রেষ্ঠ শিশু শিল্পী
পুরষ্কারের কারণবাংলাদেশের চলচ্চিত্রে শিশু শিল্পীদের অভিনয়ের জন্য
অবস্থানঢাকা
দেশবাংলাদেশ
পুরস্কারদাতাবাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী
প্রথম পুরস্কৃত১৯৭৬
সর্বশেষ পুরস্কৃত২০১৮
বর্তমানে আধৃতফাহিম মোহতাসিম লাজিম
(পুত্র)
ওয়েবসাইটঅফিসিয়াল ওয়েবসাইট

বিজয়ী সঙ্গীত পরিচালক

১৯৭০-এর দশক
বছর সঙ্গীত পরিচালক চলচ্চিত্র মন্তব্য
১৯৭৬ আদনান মেঘের অনেক রং [1]
১৯৭৭ শ্রেষ্ঠ শিশু শিল্পীর পুরস্কার দেওয়া হয় নি
১৯৭৮ আজাদ রহমান শাকিল
সুমন		 ডুমুরের ফুল
অশিক্ষিত
১৯৭৯ ইলোরা গহর ও সজীব সূর্য দীঘল বাড়ী

১৯৮০-এর দশক
বছর সঙ্গীত পরিচালক চলচ্চিত্র মন্তব্য
১৯৮০ আজাদ রহমান শাকিল ডানপিঠে ছেলে [1]
১৯৮১ কোন পুরস্কার দেয়া হয় নি
১৯৮২ বিন্দী হুসাইন লাল কাজল
১৯৮৩ শ্রেষ্ঠ শিশু শিল্পীর পুরস্কার দেয়া হয় নি
১৯৮৪ আঁখি আলমগীর ভাত দে
১৯৮৫ জয় রামের সুমতি
১৯৮৬ কামরুন্নাহার আজাদ স্বপ্না মায়ের দাবী
১৯৮৭ রাসেল ও সুবর্ণ শিরীন রাজলক্ষ্মী শ্রীকান্ত
১৯৮৮ তুষার আগমন
১৯৮৯ শ্রেষ্ঠ শিশু শিল্পীর পুরস্কার দেয়া হয় নি

১৯৯০-এর দশক
বছর সঙ্গীত পরিচালক চলচ্চিত্র মন্তব্য
১৯৯০ দোদুল লাখে একটা [1]
১৯৯১ জয়সন সান্ত্বনা
১৯৯২ বেবি সিমী উচিত শিক্ষা
১৯৯৩ অনিক অবুঝ সন্তান
১৯৯৪ শিলা আহমেদ আগুনের পরশমণি
১৯৯৫ তন্ময় অন্য জীবন
১৯৯৬ অরুণ সাহা দীপু নাম্বার টু
১৯৯৭ নিশি দুখাই
১৯৯৮ শ্রেষ্ঠ শিশু শিল্পীর পুরস্কার দেয়া হয় নি
১৯৯৯ শ্রেষ্ঠ শিশু শিল্পীর পুরস্কার দেয়া হয় নি

২০০০-এর দশক
বছর সঙ্গীত পরিচালক চলচ্চিত্র মন্তব্য
২০০০ শ্রেষ্ঠ শিশু শিল্পীর পুরস্কার দেয়া হয় নি [1]
২০০১ শ্রেষ্ঠ শিশু শিল্পীর পুরস্কার দেয়া হয় নি
২০০২ রাসেল ফরাজী মাটির ময়না
২০০৩ প্রিয়াংকা কখনো মেঘ কখনো বৃষ্টি
২০০৪ অমল দূরত্ব [2]
২০০৫ হৃদয় ইসলাম টাকা
২০০৬ প্রার্থনা ফারদিন দিঘী কাবুলিওয়ালা
২০০৭ শ্রেষ্ঠ শিশু শিল্পীর পুরস্কার দেয়া হয় নি
২০০৮ প্রার্থনা ফারদিন দিঘী ১ টাকার বউ [3]
২০০৯ সৈয়দা ওয়াহিদা সাবরীনা গঙ্গাযাত্রা [4]

২০১০-এর দশক
বছর সঙ্গীত পরিচালক চলচ্চিত্র মন্তব্য
২০১০ প্রার্থনা ফারদিন দিঘী চাচ্চু আমার চাচ্চু [5]
২০১১ সেমন্তী খণ্ড গল্প ১৯৭১ [6]
২০১২ মামুন ঘেটুপুত্র কমলা [7]
২০১৩ স্বচ্ছ একই বৃত্তে [8]
২০১৪ আবির হোসেন অংকন বৈষম্য [9][10]
২০১৫ যারা যারিব প্রার্থনা [11]
২০১৬ আনুম রহমান খান শঙ্খচিল
২০১৭ নাইমুর রহমান আপন ছিটকিনি [12]
২০১৮ ফাহিম মোহতাসিম লাজিম পুত্র [12]

পরিসংখ্যান

একাধিকবার বিজয়ী
৩ বার
  • প্রার্থনা ফারদিন দিঘী
২ বার

তথ্যসূত্র
  1. "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রাপ্তদের নামের তালিকা (১৯৭৫-২০১২)"। বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০১৫।
  2. "National Film Awards for the last fours years announced" [চার বছরের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ঘোষণা]। দ্য ডেইলি স্টার। ঢাকা, বাংলাদেশ। ১ সেপ্টেম্বর ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুলাই ২০১৭।
  3. "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০০৮ ঘোষণা"। দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুলাই ২০১৭।
  4. "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০০৯"। বাংলানিউজ টোয়েন্টিফোর.কম। ঢাকা, বাংলাদেশ। ২৪ মার্চ ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুলাই ২০১৭।
  5. "সেরা ছবি গহীনে শব্দ, অভিনয়ে সাকিব-পূর্ণিমা"। দৈনিক আজাদী। ২২ মার্চ ২০১২। ২০১৬-১১-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুলাই ২০১৭।
  6. "সেরা ছবিসহ ছয়টি বিভাগে 'গেরিলা' পুরস্কৃত"। প্রথম আলো। ১৫ জানুয়ারি ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ডিসেম্বর ২০১৮।
  7. "'জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১২' ঘোষণা"। দৈনিক ইত্তেফাক। ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুলাই ২০১৭।
  8. "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-২০১৩"। বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০১৫।
  9. "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-২০১৪"। বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০১৫।
  10. "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১৪ ঘোষণা"। দৈনিক জনকণ্ঠ। ঢাকা, বাংলাদেশ। ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০১৬।
  11. "২০১৫ সালের 'জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার' ঘোষণা"। দৈনিক জনকণ্ঠ। ঢাকা, বাংলাদেশ। ১৯ মে ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মে ২০১৭।
  12. "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-২০১৭ ও ২০১৮"। তথ্য অধিদফতর। সংগ্রহের তারিখ ৭ নভেম্বর ২০১৯।
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.