নেপাল
নেপাল
যুক্তরাষ্ট্রীয় গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রী নেপাল सङ्घीय लोकतान्त्रिक गणतन्त्र नेपाल সঙ্ঘীয় লোকতান্ত্রিক গণতন্ত্র নেপাল |
||||||
---|---|---|---|---|---|---|
|
||||||
নীতিবাক্য: जननी जन्मभूमिष्च स्वर्गादपि गरीयसी (সংস্কৃত) "মা এবং মাতৃভূমি স্বর্গ থেকেও অধিক প্রিয়" |
||||||
জাতীয় সঙ্গীত: নেপালের জাতীয় সঙ্গীত |
||||||
![]() নেপালের অবস্থান |
||||||
![]() নেপালের অবস্থান |
||||||
রাজধানী এবং বৃহত্তম নগরী | কাঠমান্ডু ২৭°৪২′ উত্তর ৮৫°১৯′ পূর্ব | |||||
সরকারি ভাষা | নেপালি | |||||
National languages [1] | মৈথিলী নেপালি (দাপ্তরিক) |
|||||
সরকার | যুক্তরাষ্ট্রীয় প্রজাতন্ত্র | |||||
• | রাষ্ট্রপতি | বিদ্যা দেবী ভাণ্ডারী | ||||
• | প্রধানমন্ত্রী | কে পি শর্মা ওলী | ||||
একীভূতকরণ ডিসেম্বর ২১ ১৭৬৮ | ||||||
আয়তন | ||||||
• | মোট | ১,৪৭,১৮১ কিমি২ (৯৫তম) ৫৬,৮২৭ বর্গ মাইল |
||||
• | জল/পানি (%) | ২.৮ | ||||
জনসংখ্যা | ||||||
• | জুলাই ২০০৫ আনুমানিক | ২৭,১৩৩,০০০ (৪০তম) | ||||
• | ২০০২ আদমশুমারি | ২৩,১৫১,৪২৩ | ||||
মোট দেশজ উৎপাদন (ক্রয়ক্ষমতা সমতা) |
২০০৫ আনুমানিক | |||||
• | মোট | $৩৯.১৪ বিলিয়ন (৮৭তম) | ||||
• | মাথা পিছু | $১,৬৭৫ (১৫৩তম) | ||||
জিনি সহগ (২০০৩-০৪) | ৪৭.২ উচ্চ |
|||||
মানব উন্নয়ন সূচক (২০০৩) | ০.৫২৬ নিম্ন · ১৩৬তম |
|||||
মুদ্রা | রুপি (NPR) | |||||
সময় অঞ্চল | নেপাল সময় (ইউটিসি+৫:৪৫) | |||||
• | গ্রীষ্মকালীন (ডিএসটি) | পর্যবেক্ষণ করা হয়নি (ইউটিসি+৫:৪৫) | ||||
কলিং কোড | ৯৭৭ | |||||
ইন্টারনেট টিএলডি | .np | |||||
১. | রাজার রাষ্ট্রীয় প্রধান হিসেবে যে ক্ষমতা ছিল তা প্রধানমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। ২০০৭-রর নভেম্বরে সাংবিধানিক সভা কর্তৃক রাজতন্ত্রের ভাগ্য নির্ধারিত না হওয়া পর্যন্ত এই পদ বহাল থাকবে। |
নামকরণ
নেপাল নামটির সঠিক উৎপত্তি সম্বন্ধে জানা যায়নি, তবে সবচেয়ে জনপ্রিয় মত অনুসারে নেপাল নামটি দুটি শব্দ নে এবং পাল থেকে এসেছে যাদের অর্থ যথাক্রমে পবিত্র এবং গুহা। তাহলে নেপাল শব্দের অর্থ দাঁড়াচ্ছে পবিত্র গুহা।
ইতিহাস
নেপালের রাজধানী কাঠমুন্ডুর উপত্যকায় প্রাপ্ত নিওলিথিক যুগের বেশকিছু উপাদান এটিই নির্দেশ করে যে হিমালয়ান অঞ্চলে প্রায় ৯০০০ বছর থেকে মানুষ বসবাস করছে। এটি প্রতিষ্ঠিত যে প্রায় ২৫০০ বছর পূর্বে নেপালে তিব্বতী-বার্মীয় জনগোষ্ঠীর বসবাস ছিল। ১৫০০ খৃস্টপূর্বাব্দে ইন্দো ইরানীয় বা আর্য জাতিগোষ্ঠী এই হিমালয়ান উপত্যকায় প্রবেশ করে। ১০০০ খৃস্টপূর্বাব্দের দিকে এই অঞ্চলটিতে বিভিন্ন গোষ্ঠীর জন্য স্বতন্ত্র রাজ্য ও কনফেডারেশন গড়ে উঠে। এরকমই একটি কনফেডারেশন ছিল সাকিয়া যার একসময়কার রাজা ছিলেন সিদ্ধার্থ গৌতম (৫৬৩-৪৮৩ খৃস্টাপূর্বাব্দ) যিনি গৌতম বুদ্ধ বা শুধু বুদ্ধ নামেই পরিচিত। তিনি পবিত্র ও সাধনাময় জীবনযাপনের জন্য তার রাজত্ব ত্যাগ করেছিলেন। ২৫০ খৃস্টপূর্বাব্দে এই অঞ্চলটি উত্তর ভারতের মৌর্য সম্রাজ্যের (Mauryan) অধীনে আসে এবং পরবর্তীতে ৪র্থ শতাব্দীতে এটি গুপ্ত সম্রাজ্যের অধীনে একটি পুতুল রাষ্ট্রে পরিণত হয়। পঞ্চম শতাব্দীর শেষ হতে শুরু করে পরবর্তী বেশ কিছুটা সময় শাসন করে একদল শাসক যারা সাধারণভাবে লিচ্ছবি (Licchavis) নামে পরিচিত। লিচ্ছভি সাম্রাজ্যের (Licchavi) পতন ঘটে অষ্টম শতাব্দীতে এবং এরই সাথে শুরু হয় নেওয়ারি (Newari) যুগের। ৮৭৯ সালে নেওয়ারিদের রাজত্ব শুরু হলেও সমগ্র রাষ্ট্রের উপর তাদের নিয়ন্ত্রণ অনেকটাই অনিশ্চিত ছিল। একাদশ শতাব্দীর শেষ ভাগে নেপালের দক্ষিণাংশ দক্ষিণ ভারতের চালুক্য সাম্রাজ্যের (Chalukaya) অধীনে আসে। চালুক্যদের রাজত্বকালে নেপালের ধর্মে ব্যাপক পরিবর্তন আসে কারণ সব রাজাই হিন্দু ধর্মের পৃ্ষ্ঠপোষকতা করতেন এবং বৌদ্ধ ধর্মের প্রসারের বিপরীতে হিন্দু ধর্মের প্রচারে অবদান রাখেন।
দ্বাদশ শতাব্দীতে যেসব রাজা অধিষ্ঠান করেন তাদের নামের শেষে সাধারণ একটি শব্দ ছিল আর তা হল মল্ল যার অর্থ হচ্ছে কুস্তীগীর।
গোর্খারাজ পৃথ্বীনারায়ণ শাহ কয়েক দশক ধরে যুদ্ধের পর কাঠমান্ডু উপত্যকা দখল করে ছোটবড় রাজ্যে বিভক্ত নেপালকে একটি রাষ্ট্রীয় সংহতি দান করেন। নেপালের ইতিহাসে এই সময় থেকে একটি শক্তিশালী কেন্দ্রীয় ঐক্যবদ্ধ রাষ্ট্র হিসেবে হিমালয় কন্যা নেপালের যাত্রা শুরু বলা যায়। এই পৃথ্বীনারায়ণ শাহকে আজকের নেপালের প্রতিষ্ঠাতা বলা যায়।[2]
রাজনীতি
বর্তমানে নেপালের রাজনীতি একটি বহুদলীয় প্রজাতন্ত্রের কাঠামোতে সংঘটিত হয়। প্রধানমন্ত্রী হলেন সরকার প্রধান। সরকারের হাতে নির্বাহী ক্ষমতা ন্যস্ত। আইনসভার উপর আইন প্রণয়নের দায়িত্ব ন্যস্ত। বর্তমানে বিদ্যা দেবী ভাণ্ডারী নেপালের রাষ্ট্রপতি এবং খালেদ প্রসাদ শর্মা নেপাল প্রধানমন্ত্রী।
২০০৮ সালের মে মাস পর্যন্ত নেপাল একটি সাংবিধানিক রাজতন্ত্র ছিল। ঐ মাসের ২৮ তারিখে নেপালের আইনসভা সংবিধানে সংশোধন আনে এবং নেপালকে একটি প্রজাতন্ত্রে রূপান্তরিত করে।
- নেপালি কংগ্রেস
- নেপাল কমিউনিস্ট পার্টি (একীকৃত মার্ক্সবাদী-লেনিনবাদী)
- নেপালের কমিউনিস্ট পার্টি (সংযুক্ত মার্কসবাদী)
- নেপালের কম্যুনিস্ট পার্টি (মাওবাদী)
- মধেসী জনাধিকার ফোরম
- তরাঈ মধেস লোকতান্ত্রিক পার্টি
- নেপাল মজুর কৃষক পার্টি
প্রশাসনিক অঞ্চলসমূহ

নেপালকে ১৪টি প্রশাসনিক অঞ্চলে (নেপালি ভাষায় अञ्चल) ভাগ করা হয়েছে, যেগুলি আবার ৭৫টি জেলায় (নেপালি ভাষায় जिल्ला) বিভক্ত। নেপাল ১৪ টি জোনে ভাগ করা। ৭৫ টি জেলা।
- পূর্বাঞ্চল
- মধ্যাঞ্চল
- পশ্চিমাঞ্চল
- মধ্যপশ্চিমাঞ্চল
- সুদুর পশ্চিমাঞ্চল
ভূগোল
নেপালের ভূ-প্রকৃতি অত্যন্ত বৈচিত্র্যপূর্ণ নেপালের আকৃতি অনেকটা চতুর্ভুজের মত, প্রায় ৮০০ কিমি (৫০০মাইল) দৈর্ঘ্য এবং ২০০ কিমি(১২৫ মাইল) প্রস্থ। নেপালের মোট আয়তন প্রায় ১৪৭,১৮১ বর্গকিমি(৫৬,৮২৭ বর্গমাইল)। ভূ-প্রকৃতির বৈচিত্র্য অনুসারে নেপাল তিন ভাগে বিভক্ত- পর্বত, পাহাড়ী উঁচু ভূমি(Hill and Siwalik region) এবং নীচু সমতল ভূমি অর্থাৎ তরাই।
প্রধান ভৌগোলিক ক্ষেত্র-
দক্ষিণে ভারতের সীমান্তঘেঁষা তরাই নিম্নভূমি নারায়ণী ও কর্ণালী নদীবিধৌত।
অর্থনীতি
নেপালের অর্থনীতি মূলত পর্যটন শিল্পের উপর নির্ভরশীল। প্রত্যেক বছর পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে হাজারো মানুষ নেপাল ভ্রমণ করে।
জনসংখ্যা

শ্রেনী | সংখ্যা |
---|---|
মোট জনসংখ্যা | ২৬,৪৯৪,৫০৪ (২০১১) |
বৃদ্ধি হার | ১.৩৫% |
বয়সসীমা ১৪ বছরের নীচে | ৩৪.১৯% |
বয়সসীমা ১৫ থেকে ৫৯ এর মধ্যে | ৫৪.১৫% |
বয়সসীমা ৬০ এর উপরে | ৮.১৩% |
গড় বয়স | ২০.০৭ |
গড় বয়স (পুরুষ) | ১৯.৯১ |
গড় বয়স (মহিলা) | ২০.২৪ |
অনুপাত (পুরুষ:মহিলা) | ১,০০:৯৪.১৬ |
অনুমিত অয়ুষ্কাল(গড়)(তথ্যসূত্র:[3]) | ৬৬.১৬ বছর |
অনুমিত অয়ুষ্কাল (পুরুষ) | ৬৪.৯৪ |
অনুমিত অয়ুষ্কাল (মহিলা) | ৬৭.৪৪ |
স্বাক্ষরতার হার (গড়) | ৬৫.৯% |
স্বাক্ষরতার হার (পুরুষ) | ৭৫.১% |
স্বাক্ষরতার হার (মহিলা) | ৫৭.৪% |
সাম্প্রতিক সময়ে প্রচুর লোক দক্ষিণের সমতল ভূমি অর্থাৎ তরাই-এ বসবাস শুরু করলেও এখনো দেশের সিংহভাগ মানুষ বাস করে মধ্য উচ্চভূমিতে। উত্তরের পার্বত্য অঞ্চল জনবিরল। রাজধানী কাঠমুন্ডু দেশের সবচেয়ে বড় শহর এবং এর জনসংখ্যা প্রায় ৮০০,০০০(মেট্রোপলিটন এলাকায়: ১৫ লক্ষ)।
নেপালি ভাষা নেপালের সরকারি ভাষা। এখানকার প্রায় ৬০% লোক নেপালি ভাষাতে কথা বলেন। এছাড়াও নেপালে আরও প্রায় ১২০টি ভাষা প্রচলিত। এদের মধ্যে মৈথিলী ভাষা (প্রায় ১১% বক্তা), ভোজপুরি ভাষা (প্রায় ৮%), মুর্মি ভাষা, নেওয়ারি ভাষা, এবং মগর ভাষা উল্লেখযোগ্য। আন্তর্জাতিক কর্মকাণ্ডে ইংরেজি ভাষা ব্যবহার করা হয়।
সংস্কৃতি

নেপালের সংস্কৃতি হিন্দু এবং বৌদ্ধ সংস্কৃতির মিশ্রণে হয়েছে। নেপালের প্রধান পর্ব বিজযা দশলী, বুদ্ধ জযন্তী, তিহার, ল্হোসার আদি।নেপালের রাষ্ট্রীয় পোশাক দৌরা সুরুৱাল (পুরুষ) এবং সারী (মহিলা)।
নেপালের সংস্কৃতি অনেকগুলো দেশীয়, আদিবাসী গোষ্ঠীর সংস্কৃতির সমন্বয়ে গড়ে উঠেছে, ফলে নেপাল এক বহুসাংস্কৃতিক রাষ্ট্র। নেপালের সংস্কৃতি বেশ সমৃদ্ধ এবং বৈচিত্র্যপূর্ণ, বিশেষকরে নেওয়ার জনগোষ্ঠীর সংস্কৃতি। নেওয়ার জনগোষ্ঠী অনেকগুলো পার্বণ পালন করে এবং তারা তাদের গান ও নাচের জন্য সুপরিচিত।
নেপালের সাধারণ খাদ্যতালিকা- ডাল-ভাত-তরকারী, এর সাথে থাকে আচার বা চাটনী। নিচু সমতল ভূমিতে ঘরের কাঠামো তৈরির প্রধান উপকরণ বাঁশ, গোবর মিশ্রিত কাদা দিয়ে ঘরের দেয়াল তৈরি করা হয়। এধরনের ঘর শীতের দিনে বেশ গরম এবং গরমের দিনে বেশ ঠান্ডা থাকে।
নেপালী বৎসর ১২ মাসে বিভক্ত এবং বছরের শুরু হয় মধ্য এপ্রিলে। নেপালে সাপ্তহিক ছুটির দিন হচ্ছে শনিবার।
নেওয়ারী সঙ্গীতে ঐকতান সৃষ্টির জন্য বিভিন্ন ধরনের বাদ্যযন্ত্র ব্যবহৃত হয়, অধিকাংশই বাজাতে হয় ঘষে ঘষে, তবে বাঁশি ও বাঁশিজাতীয় আরো কিছু বাদ্যযন্ত্র রয়েছে। তারযুক্ত বাদ্যযন্ত্র খুব কম ব্যবহৃত হয়। সঙ্গীত রয়েছে বিভিন্ন ব্যঞ্জনার, যা ভিন্ন ভিন্ন ঋতু এবং উৎসবকে মূর্ত করে তোলে। যেমন, পাহান চারে সঙ্গীত পরিবেশিত হয় অত্যন্ত দ্রুত লয়ে এবং ডাপা সঙ্গীত পরিবেশিত হয় খুব ধীর লয়ে। কিছু বাদ্যযন্ত্র আছে যেগুলো শুধুমাত্র যন্ত্রসঙ্গীতেই ব্যবহৃত হয়, যেমন- ধিমাই ও ভুসিয়া। ধিমাই বাজে সবচেয়ে উচ্চগ্রামে। পাহাড়গুলোতে ভিন্ন ভিন্ন জনগোষ্ঠীর নিজস্ব সঙ্গীত রয়েছে, লোকগীত বা লোক দোহারী অত্যন্ত জনপ্রিয়। লোকগাঁথা নেপালী সমাজ ও সংস্কৃতির সাথে ওতপ্রোতভাবে মিশে আছে। চিরায়ত লোকগল্পগুলোর মূলে রয়েছে দৈনন্দিন বাস্তবতা, প্রেম-ভালবাসা, যুদ্ধ-বিগ্রহ, দানব, দেবতা যার মধ্য দিয়ে প্রকাশ পায় প্রচলিত বিশ্বাস ও সংস্কৃতি। অনেক নেপালী লোককাহিনী গান ও নাচ সহযোগে পরিবেশিত হয়।

উদ্ভিদ ও প্রাণীজগৎ
বন্যপ্রাণী বৈচিত্র্যা নেপালের একটি উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ঠ ।অত্যন্ত ঠান্ডা থেকে উষ্ণপ্রধান আবহাওয়ার তারতম্যের জন্য ,নেপালে উদ্ভিদ ও প্রাণীজগতে[4] এক বিরাট বিভিন্নতা বা বৈচিত্র আছে। বন্যপ্রাণী পর্যটন এই দেশের অন্যতম পর্যটন। এখানে কিছু বন্যপ্রাণী আছে যা একমাত্র নেপালে দেখা যায় যেমন স্পিনি ব্যাব্লার। নেপালেই বিভিন্ন প্রজাতির রডোডেন্ড্রন দেখা যায়। নেপালে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণের জন্য অনেকগুলি জাতীয় উদ্যান স্থাপন করা হয়। যার মধ্যে গুরত্বপূর্ণ ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট হল সাগরমাতা রাষ্ট্রীয় উদ্যান ও চিতোয়ান রাষ্ট্রীয় উদ্যান
- মোনাল, নেপালের জাতীয় পাখী
- সাগরমাতা ন্যাশনাল পার্ক অন্তরভুক্ত ফোরটসে টাঙ্গা অঞ্চলে হোয়াইট উইংড গ্রস বিক
- টিবেটান স্নোকক
- স্নো লেপার্ড
- তিব্বতীয় শেয়াল
গণমাধ্যম
নেপাল থেকে প্রকাশিত কয়েকটি পত্রিকার নামঃ কান্তিপুর ন্যাশনাল ডেইলি নেপাল সমাচারপত্র হিমালয়ান টাইমস কাঠমন্ডু পোস্ট রাজধানী ডেইলী বুধবার সাপ্তাহিক জন আস্থা সপ্তাহিক
পর্যটন কেন্দ্র
দর্শনীয় স্থান
নাগরকট, পোখরা, কাঠমুন্ডু
বহিঃসংযোগ
![]() |
উইকিমিডিয়া কমন্সে নেপাল সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে। |
- "Nepal"। Ethnologue। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০১৬।
all Regional languages are now considered national language of Nepal
- শেখর রহিম, অনুবাদ ও সম্পাদনা (২০১২)। নেপাল বিপ্লবঃ প্রজাতন্ত্র ও সংবিধান অর্জনের সংগ্রাম। ঢাকা: শ্রাবণ। পৃষ্ঠা ২৮৭। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য); - "Nepal Life expectancy at birth – Demographics"। Indexmundi.com। ২৬ জুলাই ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১২।
- Zuchora-Walske, Christine (১ সেপ্টেম্বর ২০০৮)। Nepal in Pictures। Twenty-First Century Books। পৃষ্ঠা 14–। আইএসবিএন 978-0-8225-8578-7।