সার্হিও বুস্কেৎস্

সার্হিও বুস্কেৎস বুর্গোস (স্পেনীয়: Sergio Busquets Burgos, স্পেনীয় উচ্চারণ: [ˈserxjo βusˈkets], কাতালান উচ্চারণ: [βusˈkɛts]; জন্ম ১৬ জুলাই ১৯৮৮) একজন স্পেনীয় ফুটবলার যিনি লা লিগার দল ফুটবল ক্লাব বার্সেলোনা এবং স্পেন জাতীয় দলের হয়ে একজন ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার হিসেবে খেলেন।

সার্হিও বুস্কেৎস
২০১৮ বিশ্বকাপে স্পেনের হয়ে বুস্কেৎস্
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নাম সার্হিও বুস্কেৎস বুর্গোস
জন্ম (1988-07-16) ১৬ জুলাই ১৯৮৮[1]
জন্ম স্থান সাবাদেয়, স্পেন[1]
উচ্চতা ১.৮৯ মিটার (৬ ফুট   ইঞ্চি)[1]
মাঠে অবস্থান ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার
ক্লাবের তথ্য
বর্তমান ক্লাব বার্সেলোনা
জার্সি নম্বর
যুব পর্যায়ের খেলোয়াড়ী জীবন
১৯৯৫–১৯৯৬ সিডি বাদিয়া
১৯৯৬–১৯৯৯ বারবেরা আন্দালুসিয়া
১৯৯৯–২০০৩ লেইদা
২০০৩–২০০৫ ইউনিও জাবাক
২০০৫–২০০৭ বার্সেলোনা
জ্যেষ্ঠ পর্যায়ের খেলোয়াড়ী জীবন*
বছর দল উপস্থিতি (গোল)
২০০৬ বার্সেলোনা সি (০)
২০০৭–২০০৮ বার্সেলোনা বি ২৫ (২)
২০০৮– বার্সেলোনা ৩১৩ (৭)
জাতীয় দল
২০০৮–২০০৯ স্পেন অনূর্ধ্ব ২১ (১)
২০০৯– স্পেন ১০৭ (২)
২০০৮– কাতালোনিয়া (০)
  • পেশাদারী ক্লাবের উপস্থিতি ও গোলসংখ্যা শুধুমাত্র ঘরোয়া লিগের জন্য গণনা করা হয়েছে এবং ২৫ অগাস্ট ২০১৮ তারিখ অনুযায়ী সঠিক।

† উপস্থিতি(গোল সংখ্যা)।

‡ জাতীয় দলের হয়ে খেলার সংখ্যা এবং গোল ১ জুলাই ২০১৮ তারিখ অনুযায়ী সঠিক।

সার্হিও বুস্কেৎস ২০০৮ সালে যখন বার্সেলোনার মূল দলে জায়গা পান তখন তিনি একজন অখ্যাত খেলোয়াড় ছিলেন। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই তিনি নিজেকে দলের একজন অপরিহার্য খেলোয়াড় হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেন। এবং এর এক বছর পরেই তিনি স্পেন জাতীয় দলে ডাক পান। তিনি ২০১০ বিশ্বকাপ এবং ইউরো ২০১২ জয়ী স্পেন দলের সদস্য ছিলেন।

ক্লাব ক্যারিয়ার

বুসকেটস বার্সেলোনার সাবাদেল শহরে জন্মগ্রহণ করেন। ২০০৫ সালে তিনি বার্সেলোনার যুব একাডেমীতে যোগ দেন। বার্সেলোনায় নিজের দ্বিতীয় মৌসুমে তিনি জুভেনিল এ দলের হয়ে খেলেন এবং ২৬ খেলায় ৭ গোল করেন। দুই বছর পর, তিনি গার্দিওলার অধীনে বি দলে সুযোগ পান। ঐ মৌসুমে বার্সেলোনার মূল দলেও তার অভিষেক হয়, কাতালোনিয়া কাপের একটি খেলায় তিনি বদলি হিসেবে নামেন।

২০০৮ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর, রেসিং স্যান্তান্দারের বিপক্ষে তিনি তার প্রথম লা লিগার খেলায় মাঠে নামেন। তিনি পুরো ৯০ মিনিট খেলেন এবং খেলাটি ১–১ গোলে ড্র হয়।[2] ২০০৮ সালের ২২ অক্টোবর, বাসেলের বিপক্ষে চ্যাম্পিয়নস লিগের গ্রুপ পর্বের খেলায় তিনি বার্সেলোনার হয়ে তার প্রথম গোল করেন। খেলায় ৫–০ গোলের ব্যবধানে জিতে বার্সেলোনা।[3] ডিসেম্বরে, এফসি শাখতার দোনেত্‍স্ক-এর বিপক্ষে তিনি বার্সেলোনার হয়ে তার দ্বিতীয় গোল করেন। যদিও ঘরের মাঠে খেলাটিতে বার্সা ২–৩ ব্যবধানে পরাজিত হয়।[4]

২০১১ সালে চ্যাম্পিয়নস লিগের একটি খেলায় রবিন ভ্যান পার্সি এবং সেস্‌ ফ্যাব্রিগাসের সাথে বুস্কেৎস্।

২০০৮ সালের ২২ ডিসেম্বর, বুস্কেৎস্ বার্সেলোনার সাথে ২০১৩ সাল পর্যন্ত চুক্তি সাক্ষর করেন।[5][6] ২০০৯ সালের ৭ মার্চ, বুস্কেৎস্ তার প্রথম লীগ গোল করেন। ঘরের মাঠে অ্যাথলেতিক বিলবাও-এর বিপক্ষে ঐ খেলায় বার্সেলোনা ২–০ গোলের ব্যবধানে জয় লাভ করে। ২৭ মে, চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের বিপক্ষে তিনি প্রথম একাদশে জায়গা পান। খেলায় বার্সেলোনা ২–০ ব্যবধানে জয় লাভ করে।[7] এই জয়ের মাধ্যমে কার্লেস এবং সার্হিও বুস্কেৎস্ তৃতীয় পিতা এবং পুত্র সমন্বয়ে পরিণত হন, যারা একই দলের হয়ে ইউরোপীয় ফুটবলের সর্বোচ্চ প্রতিযোগিতা জিতেছেন। এর আগে এই কৃতিত্ব গড়েছিলেন ম্যানুয়েল স্যানচেস মার্তিনেজ ও ম্যানুয়েল স্যানচেস হনতিউয়েলু (রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে) এবং সিজার মালদিনি ও পাওলো মালদিনি (এসি মিলানের হয়ে)।

বুস্কেৎস্’র দূর্দান্ত ফর্ম ২০০৯–১০ মৌসুমেও বজায় ছিল।[8][9] গার্দিওলা ইয়াইয়া তরের চেয়ে তাকেই বেশি পছন্দ করতেন।

২০১০ সালের ২৮ এপ্রিল, চ্যাম্পিয়নস লিগের কোয়ার্টার ফাইনালে ইন্টার মিলানের বিপক্ষে খেলায় থিয়াগো মোত্তা বুস্কেৎস্’র মুখে কনুই দ্বারা আঘাত করলে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন।[10] এজন্য থিয়াগো মোত্তাকে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখান রেফারি, ফলে তাকে মাঠ ছাড়তে হয়। দৃশ্যত আঘাতের অভিনয় করার জন্য পরবর্তীকালে, বুস্কেৎস্ মিডিয়ার সমালোচনার মুখে পড়েন।[10][11][12]

২০১০–১১ মৌসুমে বার্সেলোনায় বুস্কেৎস্ সেন্ট্রাল ডিফেন্ডার হিসেবেও খেলেন। ২০১১ সালের ২৭ জানুয়ারি, তিনি বার্সেলোনার সাথে ২০১৫ সাল পর্যন্ত চুক্তি সাক্ষর করেন।[13] ৮ মার্চ, চ্যাম্পিয়নস লিগের রাউন্ড অব ১৬-এর আর্সেনালের বিপক্ষে খেলায় সেন্টার ব্যাক হিসেবে খেলার সময় তিনি ওন গোল করে বসেন এবং আর্সেনালকে ১–১ সমতায় নিয়ে আসেন। অবশ্য খেলায় বার্সেলোনা ৩–১ গোলের ব্যবধানে জয় লাভ করে এবং কোয়ার্টার ফাইনালে পৌছায় (দুই লেগ মিলিয়ে গোল ব্যবধান ৪–৩)।[14]

২০১২ সালের ২৪ এপ্রিল, চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালে চেলসির বিপক্ষে বুস্কেৎস্ একটি বিরল প্রকৃতির গোল করেন। আইজ্যাক কুয়েঙ্কার ক্রস থেকে সহজ টোকায় বল জালে জড়ান এবং দলকে ১–০ গোলে এগিয়ে নিয়ে যান। অবশ্য খেলাটি ২–২ গোলে ড্র হয় এবং বার্সেলোনা দুই লেগ মিলিয়ে ৩–২ গোল ব্যবধানে পরাজিত হয়ে প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়।[15]

বুস্কেটসের ২৫তম জন্মদিনে বার্সেলোনা ঘোষণা করে যে তারা বুস্কেটসের সাথে চুক্তি নবায়ন বিষয়ে একমত হয়েছেন। ২০১৩ সালের ২৭ আগস্ট, তিনি এই চুক্তি স্বাক্ষর করেন, যার মেয়াদ ২০১৮ সাল পর্যন্ত।[16]

আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার

বুস্কেৎস্ তার ২০১০ বিশ্বকাপ পদকের সাথে।

২০০৮ সালের ১১ অক্টোবর, ২০০৯ উয়েফা ইউরোপীয়ান অনূর্ধ্ব-২১ ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের বাছাইপর্বের প্লে-অফের প্রথম লেগের খেলায় সুইজারল্যান্ডের বিপক্ষে স্পেনের অনূর্ধ্ব-২১ দলে বুস্কেৎস্’র অভিষেক হয়। খেলার ১৭তম মিনিটেই তিনি গোল করেন, কিন্তু শের্ষ পর্যন্ত সুইজারল্যান্ড অনূর্ধ্ব-২১ দল ১–২ ব্যবধানে জয় লাভ করে। অবশ্য দ্বিতীয় লেগের খেলায় স্পেন অনূর্ধ্ব-২১ দল ঘুরে দাড়ায় এবং দুই লেগ মিলিয়ে ৪–৩ গোল ব্যবধানে তারা জয় লাভ করে।

“আমি যদি একজন খেলোয়াড় হতাম, তাহলে বুস্কেৎস্’র মত হতে চাইতাম।”

— ভিসেন্তে দেল বস্ক, জুন ২০১০[17]

২০০৯ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি, ইংল্যান্ডের বিপক্ষে একটি প্রীতি খেলার জন্য তিনি সিনিয়র দলে ডাক পান।[18] অবশেষে ২০০৯ সালের ১ এপ্রিল, তুরস্কের বিপক্ষে ২০১০ বিশ্বকাপের বাছাইপর্বের খেলায় স্পেনের হয়ে তার অভিষক হয়। দ্বিতীয়ার্ধ শেষ হওয়ার ১৬ মিনিট আগে ডেভিড সিলভার বদলি হিসেবে তিনি মাঠে নামেন। খেলায় স্পেন ২–১ ব্যবধানে জয় লাভ করে।

স্পেন জাতীয় দলের ম্যানেজার ভিসেন্তে দেল বস্ক তাকে ২০১০ বিশ্বকাপের স্কোয়াডে জায়গা দেন। বুস্কেৎস্ সবগুলো খেলাতেই স্পেনের হয়ে মাঠে নামেন।

ক্যারিয়ার পরিসংখ্যান

ক্লাব

২০ মে ২০১৮ পর্যন্ত হালনাগাদকৃত।[19][20]
ক্লাব মৌসুম লীগ কাপ ইউরোপ অন্যান্য[21] মোট
উপস্থিতি গোল উপস্থিতি গোল উপস্থিতি গোল উপস্থিতি গোল উপস্থিতি গোল
বার্সেলোনা বি ২০০৭–০৮ ৩০৩০
২০০৮–০৯
!মোট ৩২৩২
বার্সেলোনা ২০০৮–০৯ ২৪৪১
২০০৯–১০ ৩৩১০৫২
২০১০–১১ ২৮১২৪৬
২০১১–১২ ৩১১০৫২
২০১২–১৩ ৩১৪৫
২০১৩–১৪ ১৪২২
২০১৪-১৫ ৩৩১০৪৭
২০১৫-১৬ ৩৫৫৩
২০১৬-১৭ ৩৩৪৮
২০১৭-১৭ ৩১১০৫০
মোট ৩১১৫৬৯৭১৮৪৮২১৩
সর্বমোট ৩৩৬৫৬৯৭১৮৫০৭১৫

আন্তর্জাতিক

১ জুলাই ২০১৮ পর্যন্ত হালনাগাদকৃত।[22]
জাতীয় দলসালউপস্থিতিগোল
স্পেন ২০০৯১০
২০১০১৬
২০১১১১
২০১২১৪
২০১৩১২
২০১৪১১
২০১৫
২০১৬১২
২০১৭
২০১৮
মোট১০৭

সম্মাননা

ক্লাব

বার্সেলোনা
  • লা লিগা (৮): ২০০৮–০৯, ২০০৯–১০, ২০১০–১১, ২০১২–১৩, ২০১৪–১৫, ২০১৫–১৬, ২০১৭–১৮
  • কোপা দেল রে (৬): ২০০৮–০৯, ২০১১–১২, ২০১৪–১৫, ২০১৫–১৬, ২০১৬–১৭, ২০১৭–১৮
  • স্পেনীয় সুপার কাপ (৬): ২০০৯, ২০১০, ২০১১, ২০১৩, ২০১৬, ২০১৮
  • উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ (৩): ২০০৮–০৯, ২০১০–১১, ২০১৪–১৫
  • ইউরোপীয়ান সুপার কাপ (৩): ২০০৯, ২০১১, ২০১৫
  • ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ (৩): ২০০৯, ২০১১, ২০১৫

আন্তর্জাতিক

একক

  • লা লিগা ব্রেকথ্রু প্লেয়ার: ২০০৯
  • ব্রাভো অ্যাওয়ার্ড: ২০০৯
  • লা লিগা বর্ষসেরা দলঃ ২০১৫–১৬
  • উয়েফা লা লিগা বর্ষসেরা দল: ২০১৫–১৬
  • উয়েফা ইউরো প্রতিযোগিতার সেরা দল: ২০১২
  • উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ বর্ষসেরাসেরা দলঃ ২০১৪–১৫
  • ফিফা ফিফপ্রো বিশ্ব একাদশ: দ্বিতীয় দল: ২০১৬
  • ফিফা ফিফপ্রো বিশ্ব একাদশ: তৃতীয় দল: ২০১৫
  • ফিফা ফিফপ্রো বিশ্ব একাদশ: চতুর্থ দল: ২০১৩

সম্মানসূচক পদক

  • প্রিন্স অফ অ্যাস্তুরিয়াস এওয়ার্ডস: ২০১০
  • রয়্যাল অর্ডার অফ স্পোর্টস মেরিট স্বর্ণপদক: ২০১১[23]

ব্যক্তিগত জীবন

বুস্কেটসের বাবা কার্লেসও একজন ফুটবলার ছিলেন। তিনি ১৯৯০-এর দশকে বার্সেলোনার হয়ে গোলরক্ষক হিসেবে কিছু খেলায় মাঠে নামেন।[24]

তথ্যসূত্র

  1. "Busquets"। Goal.com। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৩
  2. "Racing Santander vs. Barcelona"। Soccerway। ১৩ সেপ্টেম্বর ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ৫ মে ২০১৩
  3. "Basel overwhelmed by five-star Barça"উয়েফা। ২২ অক্টোবর ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ৫ মে ২০১৩
  4. "Shakhtar brush aside youthful Barcelona"উয়েফা। ৯ ডিসেম্বর ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ৫ মে ২০১৩
  5. "Busquets thrilled to commit future to Barça"উয়েফা। ২২ ডিসেম্বর ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ৫ মে ২০১৩
  6. "Busquets signs new Barcelona contract"। Tribal Football। ২৩ ডিসেম্বর ২০০৮। ২৭ ডিসেম্বর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ মে ২০১৩
  7. McNulty, Phil (২৭ মে ২০০৯)। "Barcelona 2-0 Man Utd"। বিবিসি স্পোর্ট। সংগ্রহের তারিখ ৫ মে ২০১৩
  8. Hughes, Rob (২৫ নভেম্বর ২০০৯)। "Barcelona responds like a true champion"। The New York Times। সংগ্রহের তারিখ ৫ মে ২০১৩
  9. Minshull, Phil (১৬ মার্চ ২০১০)। "Distractions looming as Barca bid for the double"। বিবিসি। সংগ্রহের তারিখ ৫ মে ২০১৩
  10. Mole, Giles (২৯ এপ্রিল ২০১০)। "Barcelona v Inter Milan: Thiago Motta fumes at Sergio Busquets' 'terrible behaviour'"। The Daily Telegraph। সংগ্রহের তারিখ ৫ মে ২০১৩
  11. Dickinson, Matt (২৯ এপ্রিল ২০১০)। "Inter Milan hold off Barcelona to reach Champions League final"। The Times। সংগ্রহের তারিখ ৫ মে ২০১৩
  12. Jenson, Pete (৩০ এপ্রিল ২০১০)। "Banned Motta asks Uefa to act over Busquets 'theatre'"। The Independent। সংগ্রহের তারিখ ৫ মে ২০১৩
  13. "Busquets signs new Barca deal"। ESPN Soccernet। ২৭ জানুয়ারি ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ৫ মে ২০১৩
  14. Sanghera, Mandeep (৮ মার্চ ২০১১)। "Barcelona 3 - 1 Arsenal (agg 4 - 3)"। বিবিসি স্পোর্ট। সংগ্রহের তারিখ ৫ মে ২০১৩
  15. Dawkes, Phil (২৪ এপ্রিল ২০১২)। "Barcelona 2-2 Chelsea (agg 2-3)"। বিবিসি স্পোর্ট। সংগ্রহের তারিখ ৫ মে ২০১৩
  16. "Sergio Busquets signs new contract"ফুটবল ক্লাব বার্সেলোনা। ২৭ আগস্ট ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১০ অক্টোবর ২০১৩
  17. "Del Bosque: "Si yo fuera jugador me gustaría parecerme a Busquets"" [দেল বস্কঃ “আমি যদি একজন খেলোয়াড় হতাম, তাহলে বুস্কেৎস্’র মত হতে চাইতাম।”] (স্পেনীয় ভাষায়)। Libertad Digital। ২২ জুন ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ৫ মে ২০১৩
  18. "Lista de convocados para el amistoso ante Inglaterra" (স্পেনীয় ভাষায়)। Real Federación Española de Fútbol। ৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ৫ মে ২০১৩
  19. "Official site statistics"ফুটবল ক্লাব বার্সেলোনা। ২১ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ মে ২০১৩
  20. "Transfermarkt player statistics"। Transfermarkt। সংগ্রহের তারিখ ৫ মে ২০১৩
  21. অন্যান্য’র মধ্যে রয়েছে স্পেনীয় সুপার কাপ, ইউরোপীয়ান সুপার কাপ, ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ সহ অন্যান্য প্রতিদ্বন্দিতামূলক প্রতিযোগিতা।
  22. "Busquets, Sergi"। National Football Teams। সংগ্রহের তারিখ ৫ মে ২০১৩
  23. "Los campeones del mundo de fútbol ya tienen la Real Orden del Mérito Deportivo" (স্পেনীয় ভাষায়)। El Mundo Deportivo। ৫ জানুয়ারি ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ৫ মে ২০১৩
  24. "Tú, tranquilo; ya me pondré nervioso yo"El País (স্পেনীয় ভাষায়)। ২৬ মে ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ১০ অক্টোবর ২০১৩

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.