তুর্কমেনিস্তান জাতীয় ফুটবল দল
তুর্কমেনিস্তান জাতীয় ফুটবল দল (তুর্কমেনীয়: Türkmenistanyň milli futbol ýygyndysy, রুশ: Сборная Туркмении по футболу, ইংরেজি: Turkmenistan national football team) আন্তর্জাতিক ফুটবলে তুর্কমেনিস্তানের প্রতিনিধিত্বকারী দল, যা তুর্কমেনিস্তানের ফুটবল খেলা নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান তুর্কমেনিস্তান ফুটবল ফেডারেশন কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত। আশখাবাদ স্টেডিয়াম দলটির হোম গ্রাউন্ড হিসেবে বিবেচিত হয়। তুর্কমেনিস্তান এ পর্যন্ত কখনোই ফিফা বিশ্বকাপের মূল পর্বে অংশ গ্রহণ করতে পারেনি।
![]() | |||
ডাকনাম(সমূহ) | পান্না (Emerald) সবুজ (Greens) কারাকুম সৈনিক (Karakum Warriors) | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | তুর্কমেনিস্তান ফুটবল ফেডারেশন (TFF) | ||
কনফেডারেশন | এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (এশিয়া) | ||
সাব-কনফেডারেশন | মধ্য এশীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (CAFA) (মধ্য এশিয়া) | ||
প্রধান কোচ | অ্যান্তে মিসে[1] | ||
অধিনায়ক | আরস্লানমিরাত আমানো | ||
সর্বাধিক ম্যাচ খেলা খেলোয়াড় | আরস্লানমিরাত আমানো (৪১)[2] | ||
শীর্ষ গোলদাতা | ক্যারিয়ার মুহাদো (১৩)[3] | ||
স্বাগতিক স্টেডিয়াম | আশখাবাদ স্টেডিয়াম | ||
ফিফা কোড | TKM | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১৩৩ (২৪ অক্টোবর ২০১৯) | ||
সর্বোচ্চ | ৮৬ (এপ্রিল ২০০৪) | ||
সর্বনিম্ন | ১৭৪ (সেপ্টেম্বর ২০০৭) | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১৫২ (১৮ অক্টোবর ২০১৯) | ||
সর্বোচ্চ | ৮৩ (৩১ মার্চ ২০০৪) | ||
সর্বনিম্ন | ১৫৪ (২৭ মার্চ ২০১৮) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
![]() ![]() (আলমাটি, কাজাখস্তান; ১ জুন ১৯৯২)[4] | |||
বৃহত্তম জয় | |||
![]() ![]() (আশখাবাদ, তুর্কমেনিস্তান; ১৯ নভেম্বর ২০০৩) | |||
বৃহত্তম হার | |||
![]() ![]() (দুশানবে, তাজিকিস্তান; ২২ জুন ১৯৯৭) ![]() ![]() (কুয়েত সিটি, কুয়েত; ১০ ফেব্রুয়ারি ২০০০) ![]() ![]() (দোহা, কাতার; ৩১ মে ২০০৪) ![]() ![]() (রিফা, বাহরাইন; ৩ আগস্ট ২০০৫) | |||
এএফসি এশিয়ান কাপ | |||
উপস্থিতি | ২ (প্রথম ২০০৪) | ||
সেরা সাফল্য | গ্রুপ পর্ব (২০০৪ ও ২০১৯) |
ইতিহাস
স্বাধীনতা অর্জনের পর তুর্কমেনিস্তান ১৯৯২ সালের ১ জুন কাজাখস্তান দলের বিপক্ষে তাদের প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলে।
২০০০ এর দশক

তুর্কমেনিস্তান ২০০৪ সালে এশিয়ান কাপের বাছাই পর্বে বিজয়ী হবার মাধ্যমে এএফসি এশিয়ান কাপ এর মূল পর্বে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। সেখানে (বাছাইপর্বে) তারা সংযুক্ত আরব আমিরাত, সিরিয়া ও শ্রীলঙ্কার সাথে গ্রুপ–জি তে ছিল।
২০০৩ সালে তারা ২০০৬ ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইয়ের প্রথম লেগে আশখাবাদে আফগানিস্তানকে ১১–০ গোলে পরাজিত করে। বেগেনচ কুলিয়েভ এবং রেজেপমিরাত আগাবায়েউ একটি করে হ্যাটট্রিক এবং গুভানচমুহমতে ওভেকভ দুটি গোল করে। আর নাজার বায়রামভ, ওমর বেরদিয়েভ এবং ডদিদার্ক্লাইচ উরাজভ একটি করে গোল করে। দ্বিতীয় লেগে বেজেঞ্চ কুলিয়েভের ২ গোলে ২–০ ব্যবধানে ম্যাচ জিতেছিল তুর্কমেনিস্তান। ২০০৩–এর ডিসেম্বর মাসে, তুর্কমেনিস্তানের জাতীয় দল তার ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ফিফার র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষ ১০০–এ পৌঁছেছিল। ২০০৪ এশিয়ান কাপ এবং ২০০৬ ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে সাফল্যের জন্য র্যাঙ্কিংয়ের ৯৯তম অবস্থানে পৌঁছে যায় দলটি। চীনে আয়োজিত ২০০৪ এশিয়ান কাপে তুর্কমেনিস্তান প্রতিবেশী উজবেকিস্থান, সৌদি আরব এবং ইরাকের সাথে গ্রুপ সি–তে ছিল। দুটি হার এবং সৌদি আরবের বিপক্ষে ড্রয়ের পরে গ্রুপ পর্ব থেকেই তারা ছিটকে যায়।
২০১০ এর দশক
২০১০ সালের ফেব্রুয়ারিতে তুর্কমেনিস্তান জাতীয় ফুটবল দল পরিচালনার দায়িত্ব নেন ইয়াজগুলো হোজাগেলদিয়েও, যিনি এইচটিটিইউ আগাবাতে কাজ করতেন।[5] তার নেতৃত্বেই দলটি ২০১০ এএফসি চ্যালেঞ্জ কাপে অংশ নিতে শ্রীলঙ্কায় গিয়েছিল। সেবারই তারা প্রথমবারের মতো ফাইনালে উঠে কিন্তু পেনাল্টি শ্যুটআউটে উত্তর কোরিয়ার বিপক্ষে হেরে যায়। সে বছরেই তুর্কমেনিস্তানের ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন স্থানীয় কোচ এবং তৎকালীন এফসি রুবিন কাজানের প্রধান কোচ কুর্বান বারদিয়েভকে দলের দায়িত্ব নিতে আমন্ত্রণ জানিয়েছিল।[6][7]
২০১১ সালের মার্চ মাসে কুয়ালালামপুরে অনুষ্ঠিত এএফসি চ্যালেঞ্জ কাপের বাছাই পর্বে পাকিস্তান, তাইওয়ানকে হারিয়ে এবং ভারতের সাথে ড্র করে তুর্কমেনিস্তান ২০১২ এএফসি চ্যালেঞ্জ কাপের চূড়ান্ত পর্বে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছিল। ২০১১ সালের গ্রীষ্মে, ২০১৪ ব্রাজিল বিশ্বকাপের মূল পর্বে যাওয়ার লড়াইয়ে তারা দ্বিতীয় রাউন্ডে ইন্দোনেশিয়ার মুখোমুখি হয়েছিল। আশখাবাদে প্রথম লেগে ১–১ গোলে ড্র করার পরে, শেষ পর্যন্ত তারা দ্বিতীয় লেগে ৪–৩ গোলে পরাজিত হয়েছিল। মোট ৫–৪ গোল পার্থক্যের কারণে তারা বাছাই পর্ব থেকেই ছিটকে গিয়েছিল।
২০১২ এএফসি চ্যালেঞ্জ কাপের প্রস্তুতির জন্য ২০১২ সালের শীতকালে দলটি তুরস্কে একটি প্রশিক্ষণ ক্যাম্প করতে গিয়েছিল। সেখানে ইয়াজগুলো হোজাগেল্ডিউ রোমানিয়ার সাথে একটি প্রীতি ম্যাচ আয়োজন করেছিল, যাতে তারা ৪–০ ব্যবধানে হেরেছিল।
২০১২ সালের মার্চ মাসে দলটি এএফসি চ্যালেঞ্জ কাপের চূড়ান্ত পর্বে অংশ নিতে কাঠমান্ডুতে গিয়েছিল। সেখানে তারা স্বাগতিক নেপালকে ৩–০ এবং মালদ্বীপকে ৩–১ গোলে পরাজিত করেছিল এবং ফিলিস্তিনের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচটি গোলশূন্য ড্র হয়েছিল। সেমিফাইনালে তুর্কমেনিস্তান ফিলিপাইনকে ২–১ গোলে হারায়। কিন্তু আগের টুর্নামেন্টের মতো এবারও তারা ফাইনাল ম্যাচে উত্তর কোরিয়ার কাছে ১–২ গোলে হেরেছিল।
২০১২ সালের অক্টোবরে, তুর্কমেনিস্তান দল ২০১২ ভিএফএফ কাপে অংশ গ্রহণ করে ভিয়েতনাম এবং লাওসকে হারায়। কিন্তু দক্ষিণ কোরিয়ার বিশ্ববিদ্যালয় সিলেকশন দলের বিপক্ষে ফাইনাল ম্যাচে ২–০ গোলে হেরে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করে।
২০১৩ সালের ২৩ মার্চ ২০১৪ এএফসি চ্যালেঞ্জ কাপ এর বাছাই পর্বে তুর্কমেনিস্তান কম্বোডিয়াকে ৭–০ গোলে হারায়। দ্বিতীয় রাউন্ডে তুর্কমেনিস্তানের সাথে ব্রুনাইয়ের খেলা হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু দলটি টুর্নামেন্টে না পৌঁছানোয় তুর্কমেনিস্তান ওয়াক ওভার পায় এবং নিয়মানুযায়ী তাদের ৩–০ ব্যবধানে জয়ী ঘোষণা করা হয়।[8] শেষ রাউন্ডে তুর্কমেনিস্তান ফিলিপাইনকে কাছে ১–০ গোলে হেরেছিল। তবুও লাওসের পাশাপাশি সেরা দ্বিতীয় স্থান অধিকারী দল হিসাবে ২০১৪ এএফসি চ্যালেঞ্জ কাপের মূল পর্বে অংশ গ্রহণের সুযোগ অর্জন করতে সক্ষম হয়।
২০১৪ সালের জানুয়ারিতে রহিম কুর্বান্মেমেডো আবারো জাতীয় দলের দায়িত্ব নেন। তারা মে মাসে তিনটি প্রশিক্ষণ ক্যাম্পের আয়োজন করে এবং এরপর ২০১৪ এএফসি চ্যালেঞ্জ কাপে অংশ নেয়। কিন্তু সেখানে তারা গ্রুপ পর্বেই বিদায় নেয় এবং এর ফলে তারা ২০১৫ এর এশিয়ান কাপে অংশ গ্রহণ করার সুযোগ হারায়।[9][10][11] ২০১৪ এএফসি চ্যালেঞ্জ কাপে তাদের খারাপ পারফরম্যান্সের ফলস্বরূপ প্রধান কোচসহ পুরো কোচিং স্টাফকে বরখাস্ত করা হয়েছিল।[12]

২০১৫ সালের বসন্তে, ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপের বাছাইপর্বে অংশ নেওয়ার জন্য দলটি প্রস্তুত করার জন্য অ্যামাঙ্গেলি কোউমোকে জাতীয় দলের নতুন প্রধান কোচ হিসাবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু দলটি টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল খারাপভাবে, এশিয়ার অন্যতম দুর্বল দল গুয়াম জাতীয় ফুটবল দল এর কাছে ০–১ গোলে হেরে। ২০১৫ সালের ১৬ জুন তারিখে, প্রথমবারের মতো তুর্কমেনিস্তান জাতীয় দলের ম্যাচ আশখাবাদের বাইরে অনুষ্ঠিত হয়েছিল এবং তা হয়েছিল দাশোগুজের স্পট টোপলুমি স্টেডিয়ামে। ১০,০০০ দর্শকের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত এ খেলায় তুর্কমেনিস্তান দল ইরানের সাথে ১:১ গোলে ড্র করে। তারপর দলটি ওমানকে ১:৩ গোলে হারায়। ২০১৬ সালের অক্টোবরে কোপেটড্যাগ স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হোম গেমে তুর্কমেনিস্তান ভারতকে ২:১ গোলে এবং গুয়ামকে ১:০ গোলে পরাজিত করেছিল। নভেম্বরে তুর্কমেনিস্তান সংযুক্ত আরব আমিরাতের সাথে একটি প্রীতি ম্যাচ খেলেছিল যাতে তারা ১–৫ গোলে পরাজিত হয়। আর ইরানের সাথে অফিসিয়াল ম্যাচে দলটি পরাজিত হয় ১:৩ গোলে। ১৭ নভেম্বর, ২০১৬ ঘরের মাঠে খেলায় তুর্কমেনিস্তানের জাতীয় দলটি ওমান জাতীয় ফুটবল দলকে ২:১ এ হারিয়েছিল। চূড়ান্ত পর্যায়ে তুর্কমেনিস্তানের জাতীয় দল ভারতকে ২:১ এ পরাজিত করেছিল। তুর্কমেনিস্তান দল গ্রুপ ডি তে তৃতীয় স্থান অর্জন করেছিল, যা দলকে ২০১৮ বিশ্বকাপের বাছাইপর্বের পরবর্তী পর্যায়ে যেতে না দিলেও ২০১৮ এর এশিয়ান কাপে লড়াইয়ের সুযোগ দিয়েছিল।
তুর্কমেনিস্তান শেষ পর্যন্ত ইতিহাসে দ্বিতীয়বারের মতো ২০১৯ এশিয়ান কাপের বাছাই পর্ব থেকে উত্তীর্ণ হয়েছে।
২০১৯ সালের মার্চে তুর্কমেনিস্তানের ফুটবল ফেডারেশন এক বছরের জন্য চুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে অ্যান্তে মিসেকে তুর্কমেনিস্তান জাতীয় ফুটবল দলের প্রধান কোচ হিসাবে ঘোষণা করে।[13] ক্রোয়েশিয়ান বিশেষজ্ঞ স্যান্দ্রো টমিক তুর্কমেনিস্তানের জাতীয় দলকে প্রশিক্ষণ দিতে সহায়তা করবে। ক্রোয়েশিয়ান কোচদের শুধুমাত্র জাতীয় দল নয়, বরং তুর্কমেনিস্তানে সামগ্রিক ফুটবলের উন্নয়নের জন্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। ৩ মাস পর নতুন কোচের প্রথম ম্যাচে দলটি উগান্ডার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে গোল শূন্য ড্র করে।[14]
বিশ্বকাপ পরিসংখ্যান
ফিফা বিশ্বকাপ | ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব | ||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সাল | পর্ব | অবস্থান | খেলা | জয় | ড্র | হার | গোল প্রদান | গোল হজম | খেলা | জয় | ড্র | হার | গোল প্রদান | গোল হজম | |
![]() ![]() |
![]() |
||||||||||||||
![]() ১৯৯৪ |
অংশ নেয়নি | অংশ নেয়নি | |||||||||||||
![]() |
কোয়ালিফাই করেনি | ৬ | ২ | ০ | ৪ | ৮ | ১৩ | ||||||||
![]() ![]() |
৬ | ৪ | ০ | ২ | ১২ | ৭ | |||||||||
![]() |
৮ | ৪ | ১ | ৩ | ২১ | ১০ | |||||||||
![]() |
১০ | ৩ | ১ | ৫ | ৯ | ১৩ | |||||||||
![]() |
২ | ০ | ১ | ১ | ৪ | ৫ | |||||||||
![]() |
৮ | ৪ | ১ | ৩ | ১০ | ১১ | |||||||||
![]() |
নির্ধারণ হয়নি | নির্ধারণ হয়নি | |||||||||||||
![]() ![]() ![]() | |||||||||||||||
মোট | – | ০/২১ | – | – | – | – | – | – | ৪০ | ১৭ | ৪ | ২০ | ৬৪ | ৫৬ |
এশিয়ান কাপ পরিসংখ্যান
এএফসি এশিয়ান কাপ মূল পর্ব | বাছাই পর্ব | |||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
স্বাগতিক/ সাল | ফলাফল | অবস্থান | খেলা | জয় | ড্র | হার | গোল প্রদান | গোল হজম | খেলা | জয় | ড্র | হার | গোল প্রদান | গোল হজম | ||
![]() ![]() | ![]() |
|||||||||||||||
![]() | অংশ নেয়নি | |||||||||||||||
![]() | কোয়ালিফাই করেনি | ৪ | ০ | ১ | ৩ | ৩ | ৮ | |||||||||
![]() |
৪ | ৩ | ০ | ১ | ১৫ | ৬ | ||||||||||
![]() | ১ম পর্ব | ১২ তম | ৩ | ০ | ১ | ২ | ৪ | ৬ | ৬ | ৪ | ২ | ০ | ১০ | ২ | ||
![]() ![]() ![]() ![]() | কোয়ালিফাই করেনি | |||||||||||||||
![]() | ||||||||||||||||
![]() | ||||||||||||||||
![]() | গ্রুপ পর্ব | ২১ তম | ৩ | ০ | ০ | ৩ | ৩ | ১০ | ১৪ | ৭ | ২ | ৫ | ১৯ | ২১ | ||
মোট | সেরা: গ্রুপ পর্ব | ২/১৭ | ৬ | ০ | ১ | ৫ | ৭ | ১৬ | ২৮ | ১৪ | ৫ | ৯ | ৪৭ | ৩৭ |
২০১০ এএফসি চ্যালেঞ্জ কাপ এর ফলাফল অনুযায়ী ২০১১ এএফসি এশিয়ান কাপে দল বাছাই করা হয়েছে।
এশিয়ান গেমস পরিসংখ্যান
এশিয়ান গেমস পরিসংখ্যান | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
স্বাগতিক/ সাল | ফলাফল | খেলা | জয় | ড্র | হার | গোল প্রদান | গোল হজম |
জাতীয় দল | |||||||
![]() | কোয়ার্টার ফাইনাল | ৫ | ১ | ৩ | ১ | ৭ | ৯ |
![]() | কোয়ার্টার ফাইনাল | ৬ | ৩ | ২ | ১ | ১০ | ৯ |
মোট | সেরা: কোয়ার্টার ফাইনাল | ১১ | ৪ | ৫ | ২ | ১৭ | ১৮ |
উল্লেখ্য: ২০০২ সাল থেকে অনূর্ধ্ব–২৩ দলগুলো এশিয়ান গেমস ফুটবল খেলে।
এএফসি চ্যালেঞ্জ কাপ পরিসংখ্যান
এএফসি চ্যালেঞ্জ কাপ মূল পর্ব | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
সাল | ফলাফল | খেলা | জয় | ড্র | হার | গোল প্রদান | গোল হজম |
![]() | অংশ নেয়নি | ||||||
![]() | গ্রুপ পর্ব | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৬ | ২ |
![]() | রানারআপ | ৫ | ৩ | ২ | ০ | ৬ | ২ |
![]() | রানারআপ | ৫ | ৩ | ১ | ১ | ৯ | ৪ |
![]() | গ্রুপ পর্ব | ৩ | ১ | ০ | ২ | ৬ | ৬ |
মোট | সেরা: রানারআপ | ১৬ | ৮ | ৪ | ৪ | ২৭ | ১৪ |
মধ্য এশীয় চ্যাম্পিয়নশিপ পরিসংখ্যান
স্বাগতিক/ সাল | পর্ব | খেলা | জয় | ড্র | হার | গোল প্রদান | গোল হজম | পার্থক্য | পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
![]() | – | – | – | – | – | – | – | – | – |
মোট | – | – | – | – | – | – | – | – | – |
আরসিডি কাপ/ইসিও কাপ পরিসংখ্যান
সাল | পর্ব | খেলা | জয় | ড্র | হার | গোল প্রদান | গোল হজম |
---|---|---|---|---|---|---|---|
![]() ![]() | কোনো আন্তর্জাতিক দল ছিল না | ||||||
![]() | রানারআপ | ৪ | ২ | ০ | ২ | ৬ | ৫ |
মোট | সেরা: রানারআপ | ৪ | ২ | ০ | ২ | ৬ | ৫ |
অন্যান্য দলের বিপক্ষে পরিসংখ্যান
ফিফা রাঙ্কিং ইতিহাস

সাম্প্রতিক ফলাফল ও আসন্ন ম্যাচ সমূহ
সাম্প্রতিক ম্যাচ সমূহের ফলাফল
জয় | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ড্র | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
হার
২০১৮ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১৯ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আসন্ন ম্যাচ সমূহ২০১৯
২০২০
|
সাফল্য
- এএফসি চ্যালেঞ্জ কাপ ২০১০ ও ২০১২: রানারআপ
- ইসিও কাপ ১৯৯৩: রানারআপ
- তুর্কমেনিস্তান প্রেসিডেন্ট'স কাপ ১৯৯৭: চ্যাম্পিয়ন
- তুর্কমেনিস্তান প্রেসিডেন্ট'স কাপ ২০০২: রানারআপ
- এইচসিএম সিটি কাপ (ভিয়েতনাম) ২০০৮: চ্যাম্পিয়ন
প্রশিক্ষক ও প্রশাসনিক কর্মকর্তাবৃন্দ
বর্তমান প্রশিক্ষকবৃন্দ
পদবী | নাম |
---|---|
প্রধান কোচ | ![]() |
গোলরক্ষক কোচ | ![]() |
সহকারী কোচ | ![]() |
সহকারী কোচ | ![]() |
সংবাহক | ![]() |
সংবাহক | ![]() |
সহকারী ফিজিওথেরাপিস্ট | ![]() |
বর্তমান প্রশাসনিক কর্মকর্তাগণ[17]
পদবী | নাম |
---|---|
সভাপতি | ![]() |
প্রশাসক | ![]() |
প্রশাসক | ![]() |
ম্যানেজার | ![]() |
প্রশিক্ষকবৃন্দ


ভিক্টর পোজেচেভস্কি[18] থাইল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ১৯৯৮ এশিয়ান গেমসে দলকে পরিচালনা করে। সে এমন কয়েকজনকে দলে অন্তর্ভুক্ত করে যারা ইতোমধ্যে ইউক্রেনের জাতীয় দলের হয়ে খেলেছে।
হোম স্টেডিয়াম

প্রতিষ্ঠা লগ্ন (১৯৯২) থেকে আজ পর্যন্ত তুর্কমেনিস্তান জাতীয় ফুটবল দলের মূল হোম স্টেডিয়াম হল আশখাবাদের কোপেটডাগ স্টেডিয়াম, যা ১৯৯৭ সালে নির্মাণ ও খুলে দেয়া হয়। স্টেডিয়ামটি এসকে কোপেটডাগ ক্লাবের হোম ভেন্যু হিসেবেও ব্যবহৃত হয়। ২০১৫ সালে পুনঃনির্মানের পর বর্তমানে স্টেডিয়ামটি ২৬,৫০৩ জন দর্শক ধারণ করতে পারে।
২০১৩ সাল থেকে ২০১২ সালের শেষ অবধি তুর্কমেনিস্তান জাতীয় দলের মূল হোম স্টেডিয়ামটি ছিল আশখাবাট অলিম্পিক স্টেডিয়াম (২০১৭ সালে অলিম্পিক স্টেডিয়ামের নামকরণ করা হয়েছিল সপরমুরাত তুর্কমানবাশি দ্য গ্রেট এর নামে)। ২০১৩–২০১৭ সালে এটি পুনঃসংস্কার করা হয়েছে এবং বর্তমানে স্টেডিয়ামটি ৪৫,০০০ জন দর্শক ধারণ করতে পারে। বর্তমানে স্টেডিয়ামটি জাতীয় দলের ম্যাচের জন্য ব্যবহৃত হয় না।
বিভিন্ন বছরে তুর্কমেনিস্তানের জাতীয় দল তাদের হোম ম্যাচগুলো তুর্কমেনিস্তানের অন্যান্য শহর এবং স্টেডিয়ামগুলোতে আয়োজন করেছিল। যেমন: আশগাবাতের নিসা স্টেডিয়াম (১৯৯৭ সালে চীনের বিপক্ষে ম্যাচ), দাশোগুজের স্পোর্ট টপলুমি (২০১৫ সালে ইরানের বিপক্ষে ম্যাচ ও ২০১৭ সালে বাহরাইনের বিপক্ষে ম্যাচ[19]), বলকানাবাতের স্পোর্ট টোপলুমি স্টেডিয়াম (২০১৭ সালে তাইপেইর বিপক্ষে ম্যাচ)।[20][21]
খেলোয়াড়বৃন্দ
বর্তমান দল
২০২২ ফিফা বিশ্বকাপের বাছাই ও এএফসি দ্বিতীয় পর্বে উত্তর কোরিয়া[22] ও শ্রীলঙ্কার[23] বিপক্ষে ম্যাচের জন্য ঘোষিত দল।
- খেলা ও গোল সংখ্যা: ৫ অক্টোবর ২০১৯ কুয়েতের বিপক্ষে ম্যাচ পর্যন্ত।
সর্বশেষ দল ঘোষণা করা হয়েছিল ২০১৯ সালের ৬ নভেম্বর।[24]
# | অব. | খেলোয়াড় | জন্ম তারিখ (বয়স) | ম্যাচ | গোল | ক্লাব |
---|---|---|---|---|---|---|
১ | গো | ম্যামেট ওরাজমুহাম্মেদো | ২০ ডিসেম্বর ১৯৮৬ (বয়স ৩২) | ১৭ | ০ | ![]() |
১৬ | গো | ব্যাটির বাবাইউ | ২১ আগস্ট ১৯৯১ (বয়স ২৭) | ০ | ০ | ![]() |
২২ | গো | রাহাত জাপারো | ২২ জানুয়ারি ১৯৯৬ (বয়স ২২) | ০ | ০ | ![]() |
৪ | র | স্যাপারো | ২২ এপ্রিল ১৯৯৪ (বয়স ২৪) | ১৮ | ১ | ![]() |
২ | র | জাফর বাবাজানো | ৯ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৭ (বয়স ৩১) | ৬ | ০ | ![]() |
১৫ | র | বাসিমও | ০ | ০ | ![]() | |
৩ | র | আনাগুলিউ | ১০ জুন ১৯৯৬ (বয়স ২২) | ০ | ০ | ![]() |
২০ | র | গুরবাঙ্গুলি আসিরো | ০ | ![]() | ||
১২ | র | আননওরোজো | ২৯ জুন ১৯৯০ (বয়স ২৮) | ২৯ | ০ | ![]() |
৬ | র | মেকান আসিরো | ০ | ![]() | ||
১৭ | র | আমির গুরবানি | ২৪ অক্টোবর ১৯৮৭ (বয়স ৩১) | ২ | ০ | ![]() |
১৮ | ম | গেলদিইউ | ১ অক্টোবর ১৯৮৭ (বয়স ৩১) | ২০ | ০ | ![]() |
৫ | ম | ইলইয়াসো | ১৮ জানুয়ারি ১৯৯২ (বয়স ২৬) | ০ | ০ | ![]() |
২০ | ম | মাগতিমো | ৩ | ০ | ![]() | |
১৩ | ম | রুসলান মিঙ্গাজো | ২৩ নভেম্বর ১৯৯১ (বয়স ২৭) | ২৬ | ৪ | ![]() |
২১ | ম | রেসুল হোজাএউ | ৭ জানুয়ারি ১৯৯৭ (বয়স ২১) | ১ | ১ | ![]() |
৭ | ম | আমানো অধিনায়ক | ২৮ মার্চ ১৯৯০ (বয়স ২৮) | ৩৫ | ৮ | ![]() |
১৯ | ম | সেইয়েতমুহাম্মেদো | ১ | ০ | ![]() | |
১৪ | ম | আন্নাদুরদিএউ | ১৩ এপ্রিল ১৯৯৩ (বয়স ২৫) | ১১ | ৩ | ![]() |
৯ | আ | ওরাজসাহেদো | ২৬ জানুয়ারি ১৯৯২ (বয়স ২৬) | ৪ | ২ | ![]() |
২৩ | আ | দিদার দারদিএউ | ১৬ জুলাই ১৯৯৩ (বয়স ২৫) | ৯ | ২ | ![]() |
১১ | আ | ইয়াগসিএউ | ১২ জানুয়ারি ১৯৯২ (বয়স ২৬) | ৫ | ২ | ![]() |
১০ | আ | মিহাইল তিতো | ১৮ অক্টোবর ১৯৯৭ (বয়স ২১) | ৫ | ০ | ![]() |
প্রতিদ্বন্দ্বী

তুর্কমেনিস্তানের জাতীয় দলের মূল প্রতিদ্বন্দ্বী হল মধ্য এশিয়ার দেশগুলো: কাজাখস্তান, তাজিকিস্তান, উজবেকিস্তান এবং কিরগিজস্তানের জাতীয় দল। তুর্কমেনিস্তান জাতীয় ফুটবল দলের প্রধান এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিপক্ষ হল উজবেকিস্তান এবং তাজিকিস্তানের জাতীয় দল। মধ্য এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যকার ম্যাচ সবসময় মধ্য এশিয়ার ফুটবল ভক্তদের মাঝে দুর্দান্ত আগ্রহ জাগিয়ে তোলে। মধ্য এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতার অন্যতম একটি উপকরণ হল ফুটবল।
ক্রীড়া উপকরণ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানসমূহ
সাল | প্রতিষ্ঠান |
---|---|
????—২০০৭ | ![]() |
২০০৭—২০১০ | ![]() |
২০১০—২০১১ | ![]() |
২০১২—২০১৬ | ![]() |
২০১৬—২০১৮ | ![]() |
২০১৯—বর্তমান | ![]() |
তথ্যসূত্র
- "Türekmenistanyň futbol hem-de futzal milli ýygyndylaryny horwatiýaly hünärmenleri türgenleşdirer - Türkmenistanyň Futbol Federasiýasy"। tff.com.tm। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুন ২০১৯।
- Strack-Zimmermann, Benjamin। "Arslanmyrat Amanow"। www.national-football-teams.com। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুন ২০১৯।
- "Players with 100+ Caps and 30+ International Goals"। www.rsssf.com। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুন ২০১৯।
- http://soccer-db.net/get_scores.php?page=2&status=%¬es=&id=tkm&game=%5B%5D
- "Главным тренером сборной Туркменистана по футболу назначен Язкули Ходжагельдыев - Интернет-газета Turkmenistan.Ru"। www.turkmenistan.ru। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মে ২০১৭।
- "Курбан Бердыев проконсультирует туркменскую сборную"। www.tatcenter.ru। ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মে ২০১৭।
- "Бердыев проконсультирует сборную Туркменистана"। www.championat.com। ১৩ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মে ২০১৭।
- "Государственное информационное агентство Туркменистана - TDH"। tdh.gov.tm। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মে ২০১৭।
- "AFC Challenge Cup: Philippines 2-0 Turkmenistan - AFC"। www.the-afc.com। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মে ২০১৭।
- "AFC Challenge Cup: Afghanistan 3-1 Turkmenistan - AFC"। www.the-afc.com। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মে ২০১৭।
- "AFC Challenge Cup: Turkmenistan 5-1 Laos - AFC"। www.the-afc.com। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মে ২০১৭।
- ihyzmatlary.com। "Не имеющая 8 месяцев главного тренера сборная Туркменистана скоро узнает соперников в квалификации ЧМ-2018 - Спорт"। turkmenportal.com। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মে ২০১৭।
- Анте Мише: «Я не Гарри Поттер, чтобы сборная Туркменистана сразу заиграла на высоком уровне» at turkmenportal.com, 28 March 2019
- Сборные Туркменистана и Уганды сыграли вничью в товарищеском матче
- turkmenportal। "Анте Мише: «Я не Гарри Поттер, чтобы сборная Туркменистана сразу заиграла на высоком уровне» - Спорт"। Туркменистан, интернет портал о культурной, деловой и развлекательной жизни в Туркменистане। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুন ২০১৯।
- New Turkmenistani (ইউক্রেনীয়)
- Туркменские футболисты проиграли команде Бахрейна в домашнем отборочном матче Кубка Азии-2019
- Гари Уайт: «Футболисты Тайваня приехали в Туркменистан за победой»
- Футболисты сборной Тайваня опробовали поле стадиона в Балканабате
- SRI-TKM
- Ante Mişe Dünýä çempionaty ― 2022-niň saýlama tapgyrynda KHDR we Şri-Lanka bilen boljak duşuşyklar üçin milli ýygyndyny kesgitledi
- "Turkmenistan head coach Ante Miše announces squad for 2022 FIFA World Cup Qualifiers"। Turkmenportal (ইংরেজি ভাষায়)। ২৩ আগস্ট ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১৯।