এবিপি আনন্দ

এবিপি আনন্দ (আগের ছিল: স্টার আনন্দ) ভারতের একটি জাতীয় বাংলা সংবাদ চ্যানেল।

এবিপি আনন্দ
উদ্বোধন১ জুন ২০০৫
মালিকানাআনন্দবাজার পত্রিকা ও স্টার গোষ্ঠী
দেশ ভারত
প্রাপ্তিস্থান
কৃত্রিম উপগ্রহ
টাটা স্কাই (ভারত)চ্যানেল ৮৫২

এই চ্যানেলটি স্টার টিভিআনন্দবাজার পত্রিকার একটি যৌথ প্রযোজনা। ১ জুন ২০০৫ তারিখ থেকে একটি ২৪ ঘণ্টার ফ্রি-টু-এয়ার চ্যানেল হিসাবে এর সম্প্রচার শুরু হয়। স্থানীয় ভাষায় সংবাদ পরিবেশনার ক্ষেত্রে একটি আদর্শ উপস্থাপনা করার পাশাপাশি এবিপি আনন্দ বাংলা, সর্বভারতীয় ও বিশ্বসংবাদ পরিবেশনার ক্ষেত্রে চিত্তাকর্ষক পরিচালনা এবং গভীর ও বিশ্লেষণাত্মক সংবাদ প্রচারের ঐতিহ্যের সূচনা ঘটায়। এবিপি আনন্দ সম্প্রচারিত হয় মিডিয়া কনটেন্ট অ্যান্ড কমিউনিকেশন সার্ভিসেস ইন্ডিয়া প্রাইভেট লিমিটেড (এমসিসিএস)-এর দ্বারা, যা ভারতীয় গণমাধ্যম জগতের দুই বৃহত্তম ব্র্যান্ড আনন্দবাজার গোষ্ঠীর ১০০% মালিকানাধীন এবিপিটিভি এবং স্টার গোষ্ঠীর সম্পূর্ণ মালিকানাধীন স্টার নিউজ ব্রডকাস্টিং লিমিটেড-এর একটি ৭৪:২৬ যৌথ উদ্যোগ। কলকাতাকেন্দ্রিক ও স্টেট-অব-দ্য-আর্ট প্রযোজনার সুবিধাযুক্ত এবিপি আনন্দ একটি বিরাট ব্যুরো নেটওয়ার্ক চালু করে বাঙালি দর্শকদের সামনে একটি অপ্রতিদ্বন্দ্বী, বোধগম্য ও প্রত্যক্ষ সংবাদ পরিবেশনা শুরু করে। সম্প্রচার শুরুর সপ্তাহতেই এবিপি আনন্দ কলকাতা ও পশ্চিমবঙ্গের ৪০% মার্কেটশেয়ার দখল করে নেয়। তারপর থেকে বাঙালি মানস ও চিন্তাধারার উপযোগী অনুষ্ঠান সম্প্রচার করে এই চ্যানেল প্রভূত জনপ্রিয়তা অর্জন করে।

এবিপি আনন্দে সম্প্রচারিত কয়েকটি অনুষ্ঠান হল স্টার খবর, হয় মা নয় বৌমা (টেলিভিশন ধারাবাহিক সমালোচনা ও সংবাদ পরিবেশনা মূলক অনুষ্ঠান), এক ডজন গল্প (সারা দিনের সেরা ১২টি খবরের বিশ্লেষণ), হ্যালো ভিআইপি (বাংলা ও ভারতের কৃতী ব্যক্তিত্বদের সাক্ষাৎকার) ইত্যাদি। এছাড়াও অনেক বিশেষ অনুষ্ঠান সম্প্রচার ও স্পনসর করে থাকে এবিপি আনন্দ। এবিপি আনন্দের সঞ্চালকেরা হলেন সুমন দে, রেশমি, অমিত, দীপক, ঋতব্রত, মানস, শিলাদিত্য, প্রদীপ্ত, বিতনু, অমিত, রজত, শৌণক প্রমুখ।

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.