আমির খান
আমির খান (ইংরেজি: Aamir Khan; হিন্দি: आमिर ख़ान; জন্ম: মোহাম্মদ আমির হোসেন খান মার্চ ১৪,১৯৬৫) একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা, প্রযোজক, পরিচালক, চিত্রনাট্য লেখক এবং টেলিভিশন উপস্থাপক। হিন্দি চলচ্চিত্রে সফল কর্মজীবনের মাধ্যমে, খান ভারতীয় চলচ্চিত্রের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং প্রভাবশালী অভিনেতা এক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।[1][2] তিনি চারটি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার এবং সাতটি ফিল্মফেয়ার পুরস্কারসহ অসংখ্য পুরস্কার এবং মনোনয়ন অর্জন করেছেন, এবং ভারত সরকার কর্তৃক ২০০৩ সালে পদ্মশ্রী এবং ২০১০ সালে পদ্মভূষণ পদকে সম্মানিত করা হয়। এছাড়া তিনি মাঝে মাঝে গান গেয়ে থাকেন।[1][2] তিনি নিজস্ব উদ্যোগে চলচ্চিত্র প্রযোজনা সংস্থা আমির খান প্রোডাকশন্স প্রতিষ্ঠা করেছেন।
আমির খান | |
---|---|
![]() ২০১২ সালে এনডিটিভির একটি ইভেন্টে আমির খান | |
জন্ম | মোহাম্মদ আমির হোসেন খান ১৪ মার্চ ১৯৬৫ |
জাতীয়তা | ভারতীয় |
নাগরিকত্ব | ভারতীয় |
পেশা |
|
কার্যকাল |
|
উল্লেখযোগ্য কর্ম | নিচে দেখুন |
আদি নিবাস | মুম্বই |
উচ্চতা | ৫ ফুট ৫ ইঞ্চি (১.৬৫ মিটার) |
দাম্পত্য সঙ্গী |
|
সন্তান |
|
পিতা-মাতা |
|
পুরস্কার | ![]() ![]() |
চাচা নাসির হুসেনের 'ইয়াদোঁ কি বারাত' (১৯৭৩) ছবিতে একজন শিশুশিল্পী হিসাবে তার অভিনয় জীবন শুরু হয়। তবে পেশাগতভাবে তার অভিনয় জীবনের সূচনা হোলি (১৯৮৪) ছবির মাধ্যমে। প্রথম বাণিজ্যিকভাবে সফল ছবি চাচাতো ভাই মনসুর খানের কেয়ামত সে কেয়ামত তক। এই ছবির জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ নবাগত অভিনেতা হিসেবে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পান। ১৯৮০ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত মোট সাতবার মনোনয়ন পেলেও তিনি ফিল্ম ফেয়ার পুরস্কার জেতেননি। অবশেষে ১৯৯৬ সালে "রাজা হিন্দুস্তানি" ছবির জন্য তিনি ফিল্ম ফেয়ার শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার পান।[3][4]
ভারত সরকারের তাকে শিল্পকলার প্রতি তার অবদানসমূহের জন্য ২০০৩ সালে পদ্মশ্রী পদক এবং ২০১০ সালে পদ্মভূষণ পদকে ভূষিত করেন।[5][6][7] ২০১৩ সালের এপ্রিলে, টাইম ম্যাগাজিনের তালিকার তিনি বিশ্বের ১০০ সবচেয়ে প্রভাবশালী ব্যক্তিদের মধ্যে ছিলেন।[8][9]
প্রাথমিক জীবন
আমির খান ভারতের মুম্বাইয়ে বান্দ্রা হলি ফ্যামিলী হাসপাতালে একটি মুসলিম সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন; তার পুরো নাম ছিলো আমির হোসেন খান। যিনি সক্রিয়ভাবে কয়েক দশক ধরে ভারতীয় চলচ্চিত্র শিল্পের সাথে জড়িত। তার পিতা তাহির হুসেন ছিলেন একজন চলচ্চিত্র পরিচালক এবং তার চাচা নাসির হোসেন ছিলেন একজন চলচ্চিত্র প্রযোজক, পরিচালক ও অভিনেতা।[10] তার পরিবার ভারতীয় চলচ্চিত্রের সাথে কয়েক দশক ধরে জড়িত। আমির খান এর মায়ের নাম হল জিনাত হোসেন।[11][12][13] তার ভাই বোনেরা হলেন "ফয়সাল খান", "ফরহাত খান" এবং "নিখাত খান"। ইমরান খান হলেন আমির খানের ভাগ্নে।
আমির খানের পূর্বপুরুষরা ছিলেন আফগানিস্তানের অধিবাসী। আমির খান প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ আবুল কালাম আজাদ (মাওলানা আবুল কালাম আজাদ)-এর বংশধর। আমির খানের উচ্চতা মাত্র পাঁচ ফুট পাঁচ ইঞ্চি।[14]
কর্মজীবন
অভিনয়
আমির খান মাত্র আট বছর বয়েসে ইয়াদোঁ কি বারাত (১৯৭৩) এবং মাদহোশ (১৯৭৪) শিশু অভিনেতা হিসাবে কাজ শুরু করেন। ১১ বছর পর প্রাপ্তবয়স্ক অভিনেতা হিসাবে কেতন মেহতার হোলি (১৯৮৪) ছবিতে কাজ করেন, যদিও ছবিটি তেমন সাড়া ফেলতে সক্ষম হয়নি। প্রথম উল্লেখযোগ্য ছবি হিসেবে ১৯৮৮ সালে কেয়ামত সে কেয়ামত তক মুক্তি পায়, যেটি মনসুর খান নির্দেশনা করেন | ছবিটি বিরাট সাফল্য পায় এবং মুখ্য ভূমিকায় আমির খান জনপ্রিয় হয়ে যান। আমিরের চকোলেট হিরো লুক এর জন্য তিনি "টিন আইডল" হিসাবে পরিচিতি পান। রাখ ছবির জন্য আমির জাতীয় পুরস্কার পান, স্পেশাল জুরি শ্রেণীতে| ৮০ দশকের শেষে এবং ৯০ দশকের শুরুতে আমির বেশ কয়েকটি ছবিতে অভিনয় করেন,যেমন দিল (১৯৯০), দিল হে কে মানতা নেহি (১৯৯১), জো জিতা ওহি সিকান্দার (১৯৯২), হাম হ্যায় রাহি পেয়ার কে (১৯৯৩) (যার চিত্রনাট্যও তিনি লেখেন), এবং রঙ্গিলা (১৯৯৫)| সব কটি ছবি সমালোচক কর্তৃক ও বাণিজ্যিকভাবে সাফল্য পায় | আমির বছরে ১টি কি ২টি ছবিতে অভিনয় করতে শুরু করলেন। ১৯৯৬ সালে দারমেশ দর্শন-এর রাজা হিন্দুস্তানি ছবিতে করীশমা কপূর-এর বিপরীতে অভিনয় করেন | রাজা হিন্দুস্তানি এর জন্য আমির প্রথম টাইম ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ড পান, সাতবার মনোনীত হওয়ার পর| রাজা হিন্দুস্তানি ৯০-এর দশকের বড় হিট ছবিগুলোর মধ্যে একটি ছিল| ১৯৯৭ এ অজয় দেবগন, জুহি চাওলা ও কাজলের সাথে ইশক নামের একটি কমেডি ছবিতে অভিনয় করেন ,যেটি বেশ ভালো সাফল্য পায়| বেশ কিছু ছবি, যেমন: সারফারোশ, ১৯৪৭ আর্থ এ দারুণ অভিনয় করার জন্য তিনি সমালোচক কর্তৃক প্রশংসিত হন| ২০০১ এ ‘লগান’ ছবিতে ‘ভুবন’ এর চরিত্রে অভিনয় করে অসাধারণ একটি গল্প আমাদেরকে উপহার দেন, যে ছবিটি ভারতীয় ক্রিকেট দলকে অণুপ্রাণিত করে ২০০১ এর ন্যাটওয়েস্ট সিরিজ ও ২০০৩-এর ক্রিকেট বিশ্বকাপে। ‘লগান’ বাণিজ্যিক সাফল্য পায় এবং সেরা বিদেশী ভাষার চলচ্চিত্র হিসেবে ৭৪তম একাডেমী অ্যাওয়ার্ডে মনোনিত হয়। দিল চাহ্তা হ্যাঁয় (২০০১) ছবিতে একজন আধুনিক যুবকের ভূমিকায় অভিনয় করে সকলকে তাক লাগিয়ে দেন। চার বছর কোনো ছবিতে কাজ না করার পর ২০০৫ এ কেতন মেহতার মঙ্গল পাণ্ডে: দ্য রাইজিং ছবিতে ছবির নামভূমিকায় অভিনয় করেন। ২০০৬ সালে রঙ দে বাসন্তী ছবির জন্য আমির সেরা অভিনেতা (সমালোচকদের পছন্দ) ফিল্মফেয়ার এর পুরস্কার পান। ছবিটি ২০০৬ এর শ্রেষ্ঠ বাণিজ্যিক সাফল্য পায় এবং বৈদেশিক ছবির শ্রেণীতেতে অস্কারের জন্য মননীত হয়। ২০০৭ এ আমির ছবির প্রযোজক হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেন এবং একটি ডিজলেক্সিয়ায় আক্রান্ত বাচ্চার গল্প আমাদের সামনে তুলে ধরেন, ছবির নাম তারে জমিন পার। ২০০৮ এ নিজেকে পুরোপুরি বদল করে আমির গজনী নামের দক্ষিণী পুনঃনির্মিত ছবিতে অভিনয় করেন, যেটি বিরাট সাফল্য পায়। ২০০৯ এ আমির থ্রি ইডিয়টস ছবিতে 'র্যাঞ্চো' চরিত্রে অভিনয় করেন,যেটি এখন পর্যন্ত বলিউড এর ইতিহাসে সর্বাধিক জনপ্রিয় ছবি | আমিরের পরের ছবি তালাশ ৩০ নভেম্বর, ২০১২-তে মুক্তি পেয়েছে। ২০১৪ তে মুক্তি পায় আমির অভিনীত পিকে মুভিটি। এ পর্যন্ত বলিউডের সবচেয়ে বেশি আয় করা ছবির তালিকায় রয়েছে আমিরের পিকে। প্রথম ছবি হিসেবে শুধু ভারতেই ৩০০ কোটি রুপি আয়ের মাইলফলক স্পর্শ করা ‘পিকে’[15] এখন পর্যন্ত প্রায় ৭০০ কোটি রুপি আয় করে তার এই সিনেমাটি বলিউডের সবচেয়ে বেশি আয় করা সিনেমার শীর্ষে অবস্থান করছে। আমির সামাজিক সমস্যা গুলো নিয়ে সত্যমেব জয়তে নামে একটি নতুন টক-শো পরিবেশনা করছেন, যেটি মানুষকে নতুন ভাবে চিন্তাভাবনা করতে বাধ্য করছে সামাজিক বিষয়গুলোকে নিয়ে এবং তার প্রতিকার নিয়ে। এই শোটিও ভারত ও এর বাইরে বিশাল সাফল্য অর্জন করেছে।
ব্যক্তিগত জীবন
.jpg)
আমির রীনা দত্ত নামের এক তরুণীকে ১৯৮৬ সালের ১৮ই এপ্রিল বিয়ে করেন, এই রীনা কেয়ামত সে কেয়ামত তক চলচ্চিত্রের একটি গানে কিছুক্ষণের জন্য অভিনয় করেছিলেন। তাদের জুনায়েদ নামের একটি পুত্র এবং ইরা নামের একটি মেয়ে হয়। রীনা আমিরের চলচ্চিত্র লগান এর প্রযোজক হিসেবে কাজ করেছিলেন। ২০০২ সালের ডিসেম্বরে আমির রীনাকে তালাক দেন এবং জুনায়েদ এবং ইরার দায়িত্ব রীনা নেন।[16]
২০০৫ সালের ২৮শে ডিসেম্বর আমির কিরণ রাওকে বিয়ে করেন যিনি আমিরের লগান চলচ্চিত্রের পরিচালক আশুতোষ গোয়ারিকর এর সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করেছিলেন।[17]
চলচ্চিত্রের তালিকা
অভিনেতা
বছর | চলচ্চিত্র | চরিত্র | অন্যান্য মন্তব্য | |
---|---|---|---|---|
১৯৭৩ | ইয়াদোঁ কি বারাত | ছোটো বেলার রতন | ||
১৯৭৪ | মদহোশ | শিশু শিল্পী | ||
১৯৮৪ | হো্লি | মদন শর্মা | ||
১৯৮৮ | কেয়ামাত সে কেয়ামাত তক | রাজ | ফিল্ম ফেয়ার : সেরা পুরুষ ডেব্যু, সেরা অভিনেতা মনোনয়ন | |
১৯৮৯ | রাখ | আমির হুসেন | ফিল্ম ফেয়ার : সেরা অভিনেতা মনোনয়ন | |
লাভ লাভ লাভ | অমিত | |||
১৯৯০ | আওয়াল নাম্বার | সানি | ||
তুম মেরে হো | শিব | |||
দিল | রাজা | ফিল্ম ফেয়ার : সেরা অভিনেতা মনোনয়ন | ||
দিওয়ানা মুঝসা নেহি | অজয় শর্মা | |||
জওয়ানি জিন্দাবাদ | শশি | |||
১৯৯১ | আফসানা পেয়ার কা | রাজ | ||
দিল হে কে মানতা নেহি | রঘু জেটলি | ফিল্ম ফেয়ার : সেরা অভিনেতা মনোনয়ন | ||
ইসিকি কা নাম জিন্দেগি | ছোটু | |||
দৌলত কি জং | রাজেস চৌধুরি | |||
১৯৯২ | জো জিতা ওহি সিকন্দর | সঞ্জয়লাল শরমা | ফিল্ম ফেয়ার : সেরা অভিনেতা মনোনয়ন | |
১৯৯৩ | পরম্পরা | রণবীর পৃথ্বী সিংহ | ||
হাম হ্যায় রাহি পেয়ার কে | রাহুল মলহোত্রা | ফিল্ম ফেয়ার : সেরা অভিনেতা মনোনয়ন | ||
১৯৯৪ | আন্দাজ আপনা আপনা | অমর | ফিল্ম ফেয়ার : সেরা অভিনেতা মনোনয়ন | |
১৯৯৫ | বাজি
|
ইন্সপেকটর অমর দামজি | ||
আতঙ্ক হি আতঙ্ক | রোহন | |||
রঙ্গিলা | মুন্না | |||
আকেলে হম আকেলে তুম | রোহিত | ফিল্ম ফেয়ার : সেরা অভিনেতা মনোনয়ন | ||
১৯৯৬ | রাজা হিন্দুস্তানি | রাজা হিন্দুস্তানি | ফিল্ম ফেয়ার : সেরা অভিনেতা | |
১৯৯৭ | ইশক | রাজা | ||
১৯৯৮ | গোলাম | সিদ্ধার্থ মারাঠে | ফিল্ম ফেয়ার : সেরা অভিনেতা মনোনয়ন ফিল্মফেয়ার : সেরা পুরুষ প্লেব্যাক | |
১৯৯৯ | সারফারোশ | অজয় সিং রাঠোড় | ফিল্ম ফেয়ার: সেরা অভিনেতা মনোনয়ন | |
মন | করণ দেব সিং | |||
আর্থ | দিল নাভেজ | অস্কারের জন্য প্রেরিত ভারতীয় চলচ্চিত্র | ||
২০০০ | মেলা | কিশান পেয়ারে | ||
২০০১ | লাগান | ভুবন | ফিল্ম ফেয়ার : সেরা অভিনেতা একাডেমি পুরস্কার: সেরা বিদেশী ভাষার চলচ্চিত্র মনোনয়ন | |
দিল চাহ্তা হ্যাঁয় | আকাশ মালহোত্রা | ফিল্ম ফেয়ার : সেরা অভিনেতা মনোনয়ন | ||
২০০৫ | মঙ্গল পাণ্ডে: দ্য রাইজিং | মঙ্গল পাণ্ডে | ফিল্ম ফেয়ার : সেরা অভিনেতা মনোনয়ন | |
২০০৬ | রং দে বসন্তি | দালজিৎ সিং (ডিজে) | ফিল্ম ফেয়ার : ক্রিটিক্স অ্যাওয়ার্ড ফর বেস্ট পারফরমেন্স সেরা অভিনেতা মনোনয়ন বাফটা পুরস্কার: অ-ইংরেজি ভাষার সেরা ছবি মনোনয়ন সেরা বিদেশি ভাষার চলচ্চিত্রে হিসেবে অস্কারের জন্য ভারতের সরকারি নিবেদন | |
ফানা | রেহান কাদরি | |||
২০০৭ | তারে জমিন পর | রাম শঙ্কর নিকুম্ব | ফিল্ম ফেয়ার : সেরা পার্শ্ব অভিনেতা মনোনয়ন | |
২০০৮ | গজনী | সঞ্জয় সিঙ্ঘানিয়া | ফিল্ম ফেয়ার : সেরা অভিনেতা মনোনয়ন | |
২০০৯ | থ্রি ইডিয়টস | র্যাঞ্চো / ফুনসুখ ওয়াংড়ু | ||
২০১২ | তালাশ | সুরজন সিং শেখাওয়াত | ||
২০১৩ | ধুম ৩ | সাহির খান/সমর খান | ||
২০১৪ | পিকে | পিকে (ভিনগ্রহবাসী) | ||
২০১৫ | দিল ধ্বকনে দো | |||
২০১৬ | দঙ্গল | মহাবীর ফোঘট | ||
২০১৮ | থাগস অব হিন্দোস্তান | ফিরাঙ্গী মাল্লা | ||
নেপথ্য গায়ক
বছর | চলচ্চিত্র | সঙ্গীত |
---|---|---|
১৯৯৮ | গোলাম | আতি কেয়া খণ্ডালা |
২০০০ | মেলা | দেখো ২০০০ জমানা আ গয়া |
২০০৫ | মঙ্গল পাণ্ডে: দ্যা রাইজিং | হোলি রে |
২০০৬ | ফনা | চান্দা চামকে ও মেরে হাত মে |
২০০৭ | তারে জমিন পর | বম বম বোলে |
প্রযোজক
বর্ষ | চলচ্চিত্র | পরিচালক |
---|---|---|
২০০১ | লাগান | আশুতোষ গোয়ারিকর |
২০০৭ | তারে জমিন পর | আমির খান |
২০০৮ | জানে তু ইয়া জানে না | আব্বাস টায়ারওয়ালা |
২০১০ | পিপলি লাইভ | আনুশা রিজভি |
২০১১ | ধোবি ঘাট | কিরণ রাও |
২০১১ | দিল্লি বেলি | অভিনয় দেও |
২০১২ | তালাশ | রিমা কাগতি |
লেখক ও পরিচালক
বর্ষ | চলচ্চিত্র | মন্তব্য |
---|---|---|
১৯৮৮ | কায়ামাত সে কায়ামাত তক | গল্প |
১৯৯৩ | হাম হ্যায় রাহি প্যার কে | চিত্রনাট্য |
২০০৭ | তারে জমিন পর | পরিচালক |
পুরস্কার এবং সম্মাননা
আমির খান ১৯৮৮ সালে কেয়ামাত সে কেয়ামাত তক চলচিত্রের জন্য ফিল্ম ফেয়ার সেরা পুরুষ ডেব্যু পুরস্কার পান । এরপর তার চলচিত্র জীবনে ১৬ বার ফিল্ম ফেয়ার সেরা অভিনেতা পুরস্কারের জন্য মনোনিত হন এবং এর ভিতরে ২ বার সেরা অভিনেতার পুরস্কার জিতেন লাগান ও রাজা হিন্দুস্তানি চলচিত্রের জন্য । এছাড়া আমির খান সম্মানসূচক সুনাম হিসেবে ২০০৩ সালে পদ্মশ্রী এবং ২০১০ সালে পদ্মভূষণ লাভ করেন ।
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- "Readers' Picks: Top Bollywood Actors"। Rediff। ১৭ আগস্ট ২০০৬। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জানুয়ারি ২০১০।
- "Powerlist: Top Bollywood Actors"। Rediff। ৮ আগস্ট ২০০৬। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জানুয়ারি ২০১০।
- Press Trust India (৩০ নভেম্বর ২০০০)। "'I become the audience'"। Rediff। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জানুয়ারি ২০১০।
- "The Aamir Khan Station"। IBOS Network। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০০৯।
- Padma Shri Awardees – Padma Awards – My India, My Pride – Know India: National Portal of India. India.gov.in. Retrieved on 19 October 2011.
- Padma Bhushan for Aamir Khan, Padma Sri for Sehwag – Times Of India. Articles.timesofindia.indiatimes.com. Retrieved on 19 October 2011.
- Padma Bhushan Awardees – Padma Awards – My India, My Pride – Know India: National Portal of India. India.gov.in. Retrieved on 19 October 2011.
- "P. Chidambaram, Aamir Khan in Time's 100 most influential global list"। indianexpress.com। এপ্রিল ১৮, ২০১৩।
- "Aamir Khan in TIME's 100 Most Influential People in the World List"। indiatimes.com। এপ্রিল ১৮, ২০১৩।
- "The Khans of Bollywood"। MiD DAY। Agencies। ১৮ মে ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০১১।
- "SPOTTED: Aamir Khan On 'Haj Pilgrimage' With Mother Zeenat Hussain | Businessofcinema.com"। ৩ নভেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০১৪।
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৩১ মে ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০১৮।
- Aamir Khan leaves for Hajj with his mother: Movies News Photos-IBNLive
- "ছোট হয়েও বড় যারা"। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০১৭।
- "'পিকে' বিতর্কে আমিরের পাঁচ উত্তর"। বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৫।
- "Aamir Khan Kiran Rao Wedding Marriage Amir Wife Reena Dutta Divorce"। ৪ আগস্ট ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ আগস্ট ২০১০।
- "Grand reception for Aamir Khan-Kiran Rao wedding"। The Indian Express। Press Trust of India। ১ জানুয়ারি ২০০৬। ২২ ফেব্রুয়ারি ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জানুয়ারি ২০১০।