দিলীপ কুমার

দিলীপ কুমার (মারাঠি: दिलीप कुमार; জন্ম: ১১ ডিসেম্বর ১৯২২, জন্ম নাম মুহাম্মদ ইউসুফ খান) হলেন একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা, যিনি "ট্রাজেডি কিং" নামে সুপরিচিত,[1] এবং সত্যজিৎ রায়ের মতে সর্বশেষ রচনাশৈলী একজন গুণী অভিনেতা।[2] তিনি ১৯৪৪ সালে "বোম্বে টকিজের" ব্যানারে "জোয়ার ভাটা" চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্র শিল্পে পদার্পণ করেন। তিনি চলচ্চিত্র শিল্প ছয় দশকের অধিক সময় ধরে বিচরণ করেছেন এবং অভিনয় করেছেন ৬০টির বেশি ছায়াছবিতে। তিনি বিভিন্ন ধরনের বৈচিত্রময় ভূমিকায় অভিনয় করেছেন, যেমন- যেমন রোমান্টিক ধাঁচের চলচ্চিত্র হিসেবে ১৯৪৯ সালের আন্দাজ, ১৯৫২ সালের বেপরোয়া বা হঠকারী এবং চালবাজ চরিত্রে আন, ১৯৫৫ সালে নাটকীয় চলচ্চিত্র দেবদাস, ১৯৫৫ সালের হাস্যরসাত্মক চলচ্চিত্র আজাদ, ১৯৬০ সালে ঐতিহাসিক চলচ্চিত্র মুঘল-ই-আজম, এবং ১৯৬১ সালের সামাজিক ঘরানার চলচ্চিত্র গঙ্গা যমুনা

দিলীপ কুমার
দিলীপ কুমার ২০০৬ সালে
জন্ম
মুহাম্মদ ইউসুফ খান

(1922-12-11) ১১ ডিসেম্বর ১৯২২
পেশোয়ার, ব্রিটিশ ভারত
(এখন খাইবার পাখতুনখা, পাকিস্তান)
জাতীয়তাভারতীয়
পেশাচিত্রাভিনেতা
প্রযোজক
রাজনীতিবিদ
কার্যকাল১৯৪৪–১৯৯৮
দাম্পত্য সঙ্গীসায়রা বানু (১৯৬৬ - বর্তমান)
আসমা (১৯৮২)
স্বাক্ষর

১৯৭৬ সালে, দিলীপ কুমার ছবিতে অভিনয় থেকে পাঁচ বছর বিরতি নেন এবং ছায়াছবি ক্রান্তি প্রধান চরিত্রে অভিয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে নিয়মিত হন এবং প্রধান চরিত্রে নিয়মিত অভিনয় চালিয়ে যান। যেমন: "শক্তি" (১৯৮২), "কর্ম" (১৯৮৬) এবং "সওদাগর" (১৯৯১)। তার সর্বশেষ অভিনীত চলচ্চিত্র ছিল "কিলা" (১৯৯৮)। দিলীপ কুমার অভিনেত্রী "বৈজয়ন্তীমালার" সাথে সবচেয়ে বেশীসংখ্যক চলচ্চিত্রে কাজ করেছেন, যেখানে তারা উভয়েই একসাথে নিজেদের প্রযোজিত প্রতিষ্ঠান থেকে "গঙ্গা যমুনা" সহ সাতটি ছায়াছবিতে অভিনয় করেন। তাদের দুজনের মধ্যে সবসময়ের জন্য বোঝাপড়া খুবই ভাল ছিল।[3][4]

ভারত সরকার ১৯৯১ সালে তাকে পদ্মভূষণ পুরস্কারে পদক দিয়ে সম্মানিত করেন এবং ১৯৯৪ সালে ভারতীয় চলচ্চিত্রের প্রতি তার অবদানসমূহের জন্য দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার পদকে ভূষিত করেন এবং রাজ্যসভায় তাকে একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ভারতীয় পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষের সদস্য মনোনীত করা হয়। তিনি ১৯৫৪ সালে ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার প্রথম পদক গ্রহণ করা ব্যক্তি এবং এখনও পর্যন্ত সবচেয়ে বেশিবার ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পাওয়ার ইতিহাস তার ঝুলিতে যিনি এখনও পর্যন্ত মোট আটটি বিভাগে পুরষ্কার জিতেছেন।[5] সমালোচকরা হিন্দি চলচ্চিত্রের ইতিহাসে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ অভিনেতা হিসেবে তাকে প্রশংসিত করেন।[6][7][8] একটি ব্লগ পোস্টে অমিতাভ বচ্চন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ অভিনেতা হিসেবে দিলীপ কুমারকে বেছে নিয়ে বিবৃতি প্রদান করেন।[9]

প্রাথমিক জীবন

দিলীপ কুমার পাকিস্তানের খাইবারে মুহাম্মদ ইউসুফ খান নাম নিয়ে ১১ ডিসেম্বর ১৯২২ সালে একটি মুসলিম সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।[10] তার পিতা লালা গোলাম সারওয়ার একজন ফলের ব্যবসায়ী ছিলেন যিনি (মহারাষ্ট্র, ভারত) পেশোয়ার ও দেওলালীর মধ্যে ফলের বাগানের মালিক। দিলীপ কুমার নাসিকের কাছাকাছি মর্যাদাপূর্ণ দেওলিয়ার বার্নস স্কুল থেকে প্রাথমিক শিক্ষা জীবন শুরু করেন।[11] ১৯৩০ সালে শেষ সময়ে, ১২ সদস্যর পরিবার নিয়ে মুম্বাইয়ে পাড়ি জমান। ১৯৪০ সালে দিলীপ কুমার পুনে বাড়ি ছাড়েন যেখানে তিনি একজন ক্যান্টিন মালিক এবং একজন শুষ্ক ফল সরবরাহকারী হিসাবে তার কর্মজীবন শুরু করেন। ১৯৪৩ সালে, "বম্বে টকিজ" এর মালিকানাধীন অভিনেত্রী দেবিকা রানী ও তার স্বামী হিমাংশু রাই পুনের অন্ধ সামরিক ক্যান্টিনে দিলীপ কুমারের সাথে সমঝোতার প্রচেষ্টা করেন।[12] এবং ১৯৪৪ সালের "জোয়ার ভাটা" চলচ্চিত্রটির জন্য দিলীপকে প্রধান চরিত্রে অন্তর্ভুক্ত করেন এবং এই চলচ্চিত্রটিতে অভিনয়ের মাধ্যমে বলিউড শিল্পে প্রবেশ করেন। তার প্রকৃত নাম মুহাম্মদ ইউসুফ খান হলেও হিন্দি লেখক ভগবতি চরণ বর্মা তাকে স্ক্রীননেম দিলীপ কুমার দেন।[13] এটা বিশ্বাস করা হয় যে দিলীপ কুমার বিভিন্ন ভাষায় কথা বলতে পারেন; যেমন: ইংরেজি, হিন্দি, উর্দু এবং পুশতু ভাষা।[14]

কর্মজীবন

দিলীপ কুমার এর প্রথম চলচ্চিত্র "জোয়ার ভাটা" (১৯৪৪) অলক্ষিত ছিল যা তাকে খ্যাতির চূড়ায় না পৌছাতে সাহায্য না করলেও পরবর্তীতে ১৯৪৭ সালে "নুর জাহানের" বিপরীতে "জঙ্গু" বক্স অফিসে তার প্রথম ব্যবসা সফল চলচ্চিত্রসহ ব্যাপক প্রশংসা অর্জন করেন। তার পরবর্তী গুরুত্বপূর্ণ ব্যাবসাসফল চলচ্চিত্র ছিল "শহীদ" (১৯৪৮)। তিনি বলেন, তিনি একটি ত্রিভূজ প্রেমের গল্পে রাজ কাপুরনার্গিস পাশাপাশি অভিনয় করেন যা মেহবুব খানের ১৯৪৯ সালের আন্দাজ সঙ্গে তার যুগান্তকারী ভূমিকা পেয়েছিলেন। তিনি ১৯৫০ সালের ব্যবসা সফল বিয়োগান্তক ভূমিকায় অভিনয় করেন; জোগান (১৯৫০), দীদার (১৯৫১), দাগ (১৯৫২), দেবদাস (১৯৫৫), ইহুদী (১৯৫৮) ও মধুমতি (১৯৫৮)। তিনি মেহবুব খানের "অমর" (১৯৫৪) সালের একটি চলচ্চিত্রে খলনায়কের চরিত্রে অভিনয় করেন। এই ছায়াছবিটি তাকে "ট্রাজেডি রাজা" হিসাবে পর্দায় প্রতিষ্ঠিত করেন। তিনি "দাগ" চলচ্চিত্রটির জন্য ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার জিতে নেওয়া প্রথম অভিনেতা ছিলেন এবং দেবদাস চলচ্চিত্রটির জন্য আবারও পুরস্কার প্রাপ্তির সামনে হাজির হন।[15] তিনি নার্গিস, কামিনী কুশল, মিনা কুমারী, মধুবালা এবং বৈজয়ন্তীমালা-সহ সময়ের শীর্ষ অনেক জনপ্রিয় অভিনেত্রীদের সঙ্গে জুটি গড়ে তোলেন।

সামাজিক অবস্থা

কুমারের সঙ্গে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সায়রা বানু

দিলীপ কুমার ভারত ও পাকিস্তানের মানুষদের কাছাকাছি একসাথে আনার প্রচেষ্টায় সক্রিয় রয়েছেন। তিনি রাজ্যসভার একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ভারতীয় পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ সদস্য মনোনীত হয়েছিলেন।[12]

তাকে ১৯৯৪ সালে দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার প্রদান করা হয়। ১৯৯৮ সালে তাকে পাকিস্তানের সরকার দ্বারা প্রদত্ত সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার নিশান-ই-ইমতিয়াজ প্রদান করা হয়। তিনি দ্বিতীয় ভারতীয় হিসেবে এই পুরস্কার লাভ করেন। কারগিল যুদ্ধের সময়, শিব সেনা প্রধান বাল ঠাকরে বলেন, "ভারতীয় মাটির উপর যে দেশের ভয়ানক আগ্রাসন উদ্ধৃত" তাই দিলীপ কুমার তার নিশান-ই-ইমতিয়াজ পুরস্কার ফেরত দেওয়ার দাবি করেন।[16] দিলীপ কুমার এটির প্রত্যাখ্যান করে বলেন:

এই পুরস্কার মানবিক কার্যক্রম জন্য আমাকে দেওয়া হয়েছে, যা আমার নিজের জন্য নিবেদিত। আমি ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সাংস্কৃতিক ও সাম্প্রদায়িক ফাঁক দুর করে বহু বছর ধরে সেতুবন্ধনের জন্য কাজ করেছি, দরিদ্রের সাহায্যের জন্য কাজ করেছি। রাজনীতি এবং ধর্ম এই গণ্ডি তৈরি করেছে। আমি দুই দেশকে একত্রিত করার জন্য সংগ্রাম করছি যাই হোক না কেন আমি করতে পারি। আমাকে বলুন, কারগিল সংঘাতের সাথে এর কোন সম্পর্ক আছে?

[17]

দিলীপ কুমার তার টুইটার একাউন্ট চালু করেন এবং তার প্রথম টুইট ২০১১ সালে তার ৮৯তম জন্মদিনে ছিল।[18][19]

ব্যক্তিগত জীবন

দিলীপ কুমার, অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের সাথে প্রথম প্রেমে পড়েন, কিন্তু তারা বিয়ে করতে পারেননি।[20] পরবর্তীকালে তিনি রোমাঞ্চকরভাবে অভিনেত্রী মধুবালা সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন, কিন্তু তাদের পরিবার এই বিয়েতে বিরোধিতা করে।[21][22] তিনি ১৯৬৬ সালে তার চেয়ে ২২ বছর কম বয়সী সৌন্দর্য রাণী অভিনেত্রী সায়রা বানুকে বিয়ে করেন। তিনি ১৯৮০ সালে দ্বিতীয়বারের মত আসমা নামের একজন মেয়েকে বিয়ে করেন কিন্তু বিয়ের কিছুদিন পরেই তাদের সংসার শেষ হয়ে যায়।[23]

দিলীপ কুমার তার জীবনে প্রথমবার তার স্ত্রী সায়রা বানুর সাথে ২০১৩ সালে মক্কা ওমরাহ পালন করেন।[24]

পুরস্কার এবং জনপ্রিয়তা

দিলীপ কুমারকে ব্যাপকভাবে হিন্দি চলচ্চিত্রের ইতিহাসে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ অভিনেতাদের একজন হিসেবে বিবেচনা করা হয়।[6][7][8] তিনি একজন ভারতীয় অভিনেতা হিসেবে সর্বোচ্চসংখ্যক পুরস্কার বিজয়ী হওয়ার জন্য গিনেস বিশ্ব রেকর্ড ঝুলিতে নিজের জায়গা দখল করে নেন।[9][25] তিনি তার অভিনয় জীবন জুড়ে অনেক পুরস্কার পেয়েছেন ৮ বার ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ অভিনেতা পুরষ্কার সহ ১৯ বার ফিল্মফেয়ার মনোনয়ন পেয়েছেন।[26] তিনি ১৯৯৩ সাল থেকে ফিল্মফেয়ার আজীবন সম্মাননা পুরস্কার দিয়ে সম্মানিত হন[27] এবং ২৫ জানুয়ারি ২০১৫ তে ভারত সরকার তাকে পদ্মবিভূষণ দেওয়ার ঘোষণা করে; আর তা ১৩ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে তার জন্মদিন উপলক্ষে তাকে প্রদান করা হয়।

চলচ্চিত্রের তালিকা

বছর চলচ্চিত্র ভূমিকা পুরস্কার
১৯৪৪ জোয়ার ভাটা জগদীশ
১৯৪৫ প্রতীমা
১৯৪৭ মিলন রমেশ
জুগনু সুরাজ
১৯৪৮ শহীদ রাম
নাদিয়া কে পার
মেলা মোহান
ঘার কি ইজ্জাত ছন্দা
আনোখা প্যায়ার অশোক
১৯৪৯ শবনম মনোজ
আনদাজ দিলীপ
১৯৫০ জোগান বিজয়
বাবুল অশোক
আরজু বাদল
১৯৫১ তারানা মতিলাল
হালচাল কিশোর
দিদার শামু
১৯৫২ সাঙ্গদিল শঙ্কর
দাগ শঙ্কর বিজয়ী: ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার
আন জয় তিলক
১৯৫৩ শিকাস্ট ড. রাম সিং
ফুটপাথ নশু
১৯৫৪ অমর অমরনাথ
১৯৫৫ উদান খাতোলা
ইনসানিয়াত মঙ্গল
দেবদাস দেবদাস বিজয়ী: ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার
আজাদ বিজয়ী ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার
১৯৫৭ নয়া ডর শঙ্কর বিজয়ী: ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার
মুসাফির
১৯৫৮ ইহুদী যুবরাজ মার্কাস
মধুমতি আনান্দ/দিবেন মনোনীত: ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার'
১৯৫৯ পাইগাম রতন লাল মনোনীত: ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার'
১৯৬০ কোহিনুর যুবরাজ রানা দেবেন্দ্র বাহাদুর বিজয়ী: ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার
মুঘল-ই-আযম যুবরাজ সেলিম
১৯৬১ গঙ্গা যমুনা গঙ্গা মনোনীত: ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার'
১৯৬৪ লিডার বিজয় খান্না বিজয়ী: ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার
১৯৬৬ দিল দিয়া দার্দ লিয়া শঙ্কর/রাজা সাহেব মনোনীত: ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার'
১৯৬৭ রাম অর শ্যাম রাম/শ্যাম (দ্বৈত ভূমিকা) বিজয়ী: ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার
১৯৬৮ সংঘর্ষ মনোনীত: ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার'
আদমী রাজেশ/রাজা সাহেব মনোনীত: ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার'
১৯৭০ সাজিনা মাহাতো সাজিনা
গোপি গোপি মনোনীত: ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার'
১৯৭২ দাস্তান অনিল/সুনীল(দ্বৈত ভূমিকা)
আনোখা মিলন
১৯৭৪ সাগিনা মনোনীত: ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার'
ফির কাব মিলোগী
১৯৭৬ বৈরাগ কৈলাশ/ভোলানাথ/সঞ্জয় (ট্রিপল ভূমিকা) মনোনীত: ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার'
১৯৮১ ক্রান্তি সানগা/ক্রান্তি
১৯৮২ বিধাতা শসসের সিং
শক্তি অশবিনী কুমার মনোনীত: ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার'
১৯৮৩ মাজদোর দিনানাথ সাক্সিনা
১৯৮৪ দুনিয়া মোহন কুমার
মশাল বিনোদ কুমার মনোনীত: ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার'
১৯৮৬ ধরম অধিকারী
কর্মা বিশ্বনাথ প্রতাপ সিং, ইলিয়াস রানা
১৯৮৯ কানুন আপনা আপনা কালেক্টার জগৎ প্রতাপ সিং
১৯৯০ ইজ্জতদার ব্রহ্মা দত্ত
আগ কা দরিয়া
১৯৯১ সওদাগর ঠাকুর বীর সিং মনোনীত: ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার'
১৯৯৮ কিলা জগন্নাথ / অমরনাথ সিং (দ্বৈত ভূমিকা)

তথ্যসূত্র

  1. "Tragedy king Dilip Kumar turns 88"Indian Express। ১১ ডিসেম্বর ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০১২
  2. "Unmatched innings"The Hindu। 28 August 28। সংগ্রহের তারিখ 21 June 2012 এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  3. Suresh Kohli (৮ জানুয়ারি ২০০৪)। "Celebrating The Tragedy King"The Hindu। Delhi, India। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০১-৩০
  4. Coomi Kapoor (৮ অক্টোবর ২০০৭)। "Personalised fiction, anyone?"The Star (Malaysia)। Malaysia। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০১-৩০
  5. "Dilip Kumar turns 86"The Hindu। Chennai, India। ১১ ডিসেম্বর ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ডিসেম্বর ২০১০
  6. Sharma, Vishwamitra (২০০৭)। Famous Indians of the 21st CenturyPustak Mahal। পৃষ্ঠা 196। আইএসবিএন 81-223-0829-5।
  7. Dawar, Ramesh (২০০৬)। Bollywood: yesterday, today, tomorrow। Star Publications। পৃষ্ঠা 8। আইএসবিএন 1-905863-01-2।
  8. A documentary on the life of Dilip Kumar. Bollywood Hungama. Retrieved 7 August 2011.
  9. "Dilip Kumar is my idol and inspiration: Amitabh Bachchan - The Times of India"। Timesofindia.indiatimes.com। ১১ ডিসেম্বর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৮-০৬
  10. Renuka Vyavahare, TNN Dec 28, 2011, 08.13PM IST (২০১১-১২-২৮)। "Here's why Dilip Kumar speaks Marathi fluently! – Times Of India"। Articles.timesofindia.indiatimes.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৯-২৮
  11. Meghnad Desai, Baron Desai (2004), Nehru's hero Dilip Kumar in the life of India, Lotus Collection, Roli Books, আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-৭৪৩৬-৩১১-৪.
  12. Nihalani, Govind; Chatterjee, Saibal (২০০৩)। Encyclopaedia of Hindi cinema। India: Popular Prakashan Pvt ltd। পৃষ্ঠা 470–473। আইএসবিএন 978-81-7991-066-5। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০১২
  13. "Leading News Resource of Pakistan"। Daily Times। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৯-২৮
  14. "rediff.com, Movies: Tragedy King Dilip Kumar"। Rediff.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৮-০৬
  15. The Rediff Interview/ Dilip Kumar. Rediff. Retrieved 31 July 2011.
  16. ANALYSIS: Dilip Kumar turns 88. Daily Times. Retrieved 31 July 2011.
  17. "Dilip Kumar joins Twitter on 89th birthday"Hindustan Times। ১৩ ডিসেম্বর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩
  18. "Dilip Kumar reconnects with fans on Twitter"Indian Express। ১৪ ডিসেম্বর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩
  19. "'Excerpt from Dilip Kumar's Biography'"Tribune। ডিসে ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ৩ জানুয়ারি ২০১৪
  20. "'She loved Dilipsaab till the day she died'"Rediff.com। মার্চ ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৩
  21. Kumar, Anuj (৬ জানুয়ারি ২০১০)। "Capturing Madhubala's pain"The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৩
  22. Bhatia, Ritu (২ সেপ্টেম্বর ২০১২)। "Don't mind the (age) gap"India Today। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৩
  23. http://www.arabnews.com/spiritually-thrilled-after-umrah-dilip-kumar-extends-makkah-stay
  24. Kumar-Guinness-World-Records-TV-show.htm Dilip Kumar on TV show?
  25. "Things that u don't know about Filmfare Awards...(Part IV)"Sify Movies। ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ডিসেম্বর ২০১০
  26. "Lifetime Achievement (Popular)"। Filmfare Awards। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ডিসেম্বর ২০১০

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.