শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ
শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ বাংলাদেশের কিশোরগঞ্জ জেলায় অবস্থিত চিকিৎসা বিষয়ক উচ্চ শিক্ষা দানকারী একটি প্রতিষ্ঠান। সরাসরি সরকারি ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত এই প্রতিষ্ঠানটি ২০১২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়; যা বর্তমানে দেশের একটি অন্যতম প্রধান চিকিৎসাবিজ্ঞান বিষয়ক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এখানে ১ বছর মেয়াদী হাতে-কলমে শিখনসহ স্নাতক পর্যায়ের ৫ বছর মেয়াদি এম.বি.বি.এস. শিক্ষাক্রম চালু রয়েছে; যাতে প্রতিবছর ৫২ জন শিক্ষার্থীকে ভর্তি করা হয়ে থাকে।[3]
ধরন | সরকারি মেডিকেল বিদ্যালয় |
---|---|
স্থাপিত | ২০১১ |
প্রাতিষ্ঠানিক অধিভুক্তি | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় |
অধ্যক্ষ | মনছুর খলীল |
শিক্ষায়তনিক কর্মকর্তা | ২০ |
শিক্ষার্থী | ২৬০ |
অবস্থান | , ২৪.৭৬১৭° উত্তর ৯০.৩৯৯৩° পূর্ব |
শিক্ষাঙ্গন | নগর[1][2] |
ভাষা | ইংরেজি |
ইতিহাস
শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ ২০১১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি বাংলাদেশের প্রথম ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামের নামে নামকরণ করা হয়।
২০১০-২০১১ সালে বাংলাদেশ সরকার দেশে স্বাস্থ্যসেবা উন্নয়নের লক্ষ্যে যশোর, সাতক্ষীরা, কিশোরগঞ্জ ও কুষ্টিয়ায় ৪ টি মেডিকেল কলেজ স্থাপনের একটি পদক্ষেপ অনুমোদন করে। জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (একনেক) কার্যনির্বাহী কমিটি প্রকল্পটি অনুমোদন দেয়। শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠার জন্য বাজেট হিসাবে আনুমানিক ৫.৪৫ বিলিয়ন টাকা ব্যয়ের অনুমোদন দেয়া। প্রকল্পের মধ্যে ছয়তলা হাসপাতাল ভবন, একাডেমিক ভবনের জন্য পাঁচতলা কলেজ, নার্স প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, শিক্ষার্থী ছাত্রাবাস, ইন্টার্নি ডাক্তারদের হোস্টেল, ডাক্তারদের ছাত্রাবাস, স্টাফ নার্সদের ছাত্রাবাস, মসজিদ, মিলনায়তন, অধ্যক্ষ ও পরিচালকদের আবাসিক ভবন, জিমনেসিয়াম ইত্যাদি স্থাপনা তৈরিসহ সরঞ্জাম সংগ্রহ, একটি মাইক্রো-বাস, দুটি অ্যাম্বুলেন্স এবং আসবাবপত্র কেনার বিষয় অন্তর্ভুক্ত ছিল।
তথ্যসূত্র
- "কিশোরগঞ্জে শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজের জমি হস্তান্তর"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-১১-০২।
- "সৈয়দ নজরুল মেডিকেল কলেজের ভূমি বুঝে পেল কর্তৃপক্ষ"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-১১-০৩।
- "ভর্তিচ্ছু ছাত্র ছাত্রীদের জন্য বিস্তারিত নির্দেশনা" (PDF)। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার - স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। ২২ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১৫।