মিরান্ডা
হুয়াও মিরান্ডা দে সুজা ফিলহো (জন্ম: ৭ সেপ্টেম্বর ১৯৮৪), হুয়াও মিরান্ডা, বা সংক্ষিপ্তভাবে মিরান্ডা নামে পরিচিত, হচ্ছেন ব্রাজিলের একজন ফুটবলার, যিনি ইতালীয় ক্লাব ইন্তারনাজিওনালে এবং ব্রাজিল জাতীয় ফুটবল দলের হয়ে একজন সেন্টার-ব্যাক হিসেবে খেলেন।
![]() ২০১৪ সালে ব্রাজিলের হয়ে মিরান্ডা | |||
ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | হুয়াও মিরান্ডা দে সুজা ফিলহো | ||
জন্ম | ৭ সেপ্টেম্বর ১৯৮৪ | ||
জন্ম স্থান | পারানাভাই, ব্রাজিল | ||
উচ্চতা | ১.৮৬ মি (৬ ফু ১ ইঞ্চি)[1] | ||
মাঠে অবস্থান | সেন্টার-ব্যাক | ||
ক্লাবের তথ্য | |||
বর্তমান ক্লাব | ইন্তারনাজিওনালে | ||
জার্সি নম্বর | ২৫ | ||
যুব পর্যায়ের খেলোয়াড়ী জীবন | |||
করিতিবা | |||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়ের খেলোয়াড়ী জীবন* | |||
বছর | দল | উপস্থিতি† | (গোল)† |
২০০৪–২০০৫ | করিতিবা | ৪৯ | (২) |
২০০৫–২০০৬ | সোচাক্স | ২০ | (০) |
২০০৬–২০১১ | সাও পাওলো | ১২৮ | (৪) |
২০১১–২০১৫ | আতলেতিকো মাদ্রিদ | ১১৭ | (৭) |
২০১৫– | ইন্তারনাজিওনালে | ৮৮ | (১) |
জাতীয় দল‡ | |||
২০০৯– | ব্রাজিল | ৪৪ | (২) |
† উপস্থিতি(গোল সংখ্যা)। |
তিনি যুব পর্যায়ে করিতিবার হয়ে খেলেছেন, যেখানে ২০০৪–০৫ মৌসুমে দলটির সিনিয়র পর্যায়ে খেলেছেন। ২০০৬ মৌসুমে পুনরায় ব্রাজিলীয় ক্লাবে খেলার পূর্বে তিনি ফ্রান্সের ক্লাব সোচাক্সে খেলেছেন। ২০১১ সালে, তিনি লা লিগার দল আতলেতিকো মাদ্রিদে যোগদান করেন, যেখানে তিনি ঘরোয়া এবং ইউরোপীয় ট্রফিসহ বেশ কয়েকটি ট্রফি জয়লাভ করেছেন। উক্ত দলটিতে তিনি প্রায় ৪ মৌসুম অতিবাহিত করেন। পরবর্তীতে ২০১৫ সালে, তিনি ইতালীয় ক্লাব ইন্তারনাজিওনালে-এ ১৫ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে যোগদান করেন।
মিরান্ডা ২০০৯ সালে ব্রাজিল জাতীয় ফুটবল দলের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেন। তিনি ২০০৯ ফিফা কনফেডারেশন কাপে এবং ২০১৫ কোপা আমেরিকায় ব্রাজিলের হয়ে খেলেছেন।
সম্মাননা
ক্লাব

- করিতিবা
- চ্যাম্পিওনাটো পারানেন্স: ২০০৪
- সাও পাওলো
- সিরি এ: ২০০৬, ২০০৭, ২০০৮
- আতলেতিকো মাদ্রিদ
- লা লিগা: ২০১৩–১৪[2]
- কোপা দেল রে: ২০১২–১৩[3]
- স্পেনীয় সুপার কাপ: ২০১৪; রানার-আপ ২০১৩[4]
- উয়েফা ইউরোপা লীগ: ২০১১–১২[5]
- উয়েফা সুপার কাপ: ২০১২[6]
- উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ: রানার-আপ ২০১৩–১৪[7]
আন্তর্জাতিক
- ফিফা কনফেডারেশন্স কাপ: ২০০৯
- সুপারক্লাসিকো দে লাস আমেরিকাস: ২০১৪
তথ্যসূত্র
- http://clubatleticodemadrid.com/jugadores/joao-miranda-de-souza-filho-2013-2014
- "Atletico Madrid win La Liga"। Sport 24। ১৭ মে ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জানুয়ারি ২০১৫।
- "Real Madrid – At. Madrid" (Spanish ভাষায়)। RFEF। ১৭ মে ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জানুয়ারি ২০১৫।
- "Barcelona 0–0 Atletico Madrid: Catalans win Spanish Super Cup"। BBC Sport। ২৯ আগস্ট ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জানুয়ারি ২০১৫।
- "Falcao at double as Atlético march to title"। UEFA.com। ৯ মে ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জানুয়ারি ২০১৫।
- "Chelsea 1–4 Atletico Madrid"। BBC Sport। ১ সেপ্টেম্বর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জানুয়ারি ২০১৫।
- "Madrid finally fulfil Décima dream"। UEFA.com। ২৪ মে ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জানুয়ারি ২০১৫।
- "São Paulo domina premiação da CBF" (Portuguese ভাষায়)। Globo Esporte। ৩ ডিসেম্বর ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০০৯।
- "Hexacampeão, São Paulo domina também o Prêmio Craque Brasileirão" (Portuguese ভাষায়)। Globo Esporte। ৮ ডিসেম্বর ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০০৯।
- "Hexacampeão, Flamengo recebe troféu de campeão nacional" (Portuguese ভাষায়)। Globo Esporte। ৮ ডিসেম্বর ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০০৯।
- "Prêmio Craque do Brasileirão" (Portuguese ভাষায়)। Globo Esporte। ডিসেম্বর ৬, ২০১০। সংগ্রহের তারিখ মে ১৯, ২০০৯।
বহিঃসংযোগ
![]() |
উইকিমিডিয়া কমন্সে মিরান্ডা সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে। |
- আতলেতিকো মাদ্রিদ অফিসিয়াল প্রোফাইল
- National-Football-Teams.com-এ João Miranda (ইংরেজি)
- João Miranda – ফিফা প্রতিযোগিতার রেকর্ড (ইংরেজি)