শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (শাবিপ্রবি নামেও পরিচিত) বাংলাদেশের সিলেটে অবস্থিত একটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়[1] বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মাধ্যম ইংরেজী। এটি এশিয়া মহাদেশের অন্যতম বড় একটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।[2]

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
শাহজালাল প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের লোগো
নীতিবাক্যঅর্জন.চর্চা.সৃষ্টি
ধরনসরকারি
স্থাপিত২৫শে আগষ্ট, ১৯৮৬
বৃত্তিদান২৫ মিলিয়ন (ইউএস ডলার)
আচার্যরাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ
উপাচার্যপ্রফেসর ফরিদ উদ্দীন আহমেদ
ডিন
শিক্ষায়তনিক কর্মকর্তা
১,৪৬৮
প্রশাসনিক কর্মকর্তা
৫০২
শিক্ষার্থী৯০০০ জন
ঠিকানা
সিলেট - ৩১১৪
, ,
শিক্ষাঙ্গনশহরে অবস্থিত (আখালিয়া)
৩২০ একর
একাডেমিক বিভাগ২৮
রঙসমূহখয়েরি এবং ধূসর
         
ক্রীড়াবিষয়ক১২
সংক্ষিপ্ত নামশাবিপ্রবি (SUST)
অধিভুক্তিবিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন
অ্যাসোসিয়েশন অব কমনওয়েলথ ইউনিভার্সিটি
আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয় সংস্থা
বিশ্ব ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় সঙ্ঘ
ওয়েবসাইটhttp://www.sust.edu

শাবিপ্রবি বাংলাদেশের অন্যতম তথ্যপ্রযুক্তি সমৃদ্ধ একটি বিশ্ববিদ্যালয়[3] বিশ্ববিদ্যালয়টি বাংলাদেশে প্রথমবারের মত সমন্বিত সম্মান কোর্স চালু করার পাশাপাশি ১৯৯৬-৯৭ সেশন থেকে স্নাতক কোর্সে সেমিস্টার পদ্ধতির (আমেরিকান সেমিস্টার পদ্ধতি) প্রবর্তন করে।[1] এছাড়া বাংলাদেশের একমাত্র অনুসন্ধান ইঞ্জিন "পিপীলিকা" সেটিও এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অবদান যা ২০১৩ সাল থেকে চালু হয়ে এপর্যন্ত সফল ভাবে তথ্য সেবা প্রদান করছে। এটি দেশের সর্বপ্রথম বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

বিভিন্ন অলিম্পিয়াড সহ সাহিত্য ও বিজ্ঞান বিষয়ক বিভিন্ন প্রতিযোগিতার সিলেট অঞ্চলের আয়োজন এই বিশ্ববিদ্যালয় করে থাকে। শাবিপ্রবির আয়োজিত প্রতিযোগিতাগুলোর মধ্যে রয়েছে জাতীয় হাইস্কুল প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা, জাতীয় মহিলা প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা, বাংলাদেশ জীববিজ্ঞান অলিম্পিয়াড, বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড, বাংলাদেশ বিজ্ঞান অলিম্পিয়াড, বাংলাদেশ পদার্থবিজ্ঞান অলিম্পিয়াড, বাংলাদেশ জ্যোতির্বিজ্ঞান অলিম্পিয়াড ইত্যাদি। বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক ও সিনিয়র শিক্ষার্থীরা মিলে এগুলোর সিলেট অঞ্চলের আঞ্চলিক প্রতিযোগিতার আয়োজন ও পরিচালনা করে থাকে।

ইতিহাস

'এক কিলো'; শাবিপ্রবির প্রবেশমুখের ১ কিলোমিটার রাস্তা

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, প্রকৌশল শাস্ত্রে বিশেষ অবদান প্রদানকারী ও বাংলাদেশে নেতৃত্ব স্থানীয় এ বিশ্ববিদ্যালয়টি ২৫শে আগষ্ট ১৯৮৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৯৯১ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি তিনটি বিভাগ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কার্যক্রম শুরু হয়। এর ক্যাম্পাসটি সিলেট শহর হতে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে কুমারগাঁওয়ে অবস্থিত। বিশ্ববিদ্যালয়ে ৭টি অনুষদের অধীনে ২৮ টি ডিপার্টমেন্ট রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ও দ্বিতীয় সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয় যথাক্রমে ২৯ এপ্রিল ১৯৯৮ এবং ৬ ডিসেম্বর ২০০৭ সালে।[4] এছাড়া সর্বোচ্চ সংখ্যক গবেষনাপত্র সম্পাদনের মাধ্যমে ওয়েবমেট্রিক্স র‌্যাঙ্কিং এ এই বিশ্ববিদ্যালয় খুব ভাল অবস্থান দখল করে আছে। ইদানীংকালে বাংলাদেশের সবগুলো সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রাজুয়েটরাই আনুপাতিক হারে সবচেয়ে বেশি বিশ্বের অন্যান্য দেশে উচ্চশিক্ষা ও গবেষণার কাজে নিয়োজিত থাকছেন। বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষক শিক্ষার্থীরা গবেষণায় খুবই পারদর্শী।

একাডেমিক কার্যক্রম

একাডেমিক কার্যক্রম বছরে ২টি সেমিস্টারে ক্রেডিট পদ্ধতিতে সম্পন্ন হয়। শতকরা ৭৫ ভাগ নম্বরপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান করা হয়।

ভর্তি কার্যক্রম

শাবিপ্রবিতে শিক্ষার্থীরা অস্নাতক, স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর পর্যায়ে ভর্তি হতে পারে। শিক্ষার্থীদের তুখোড় প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা দিয়ে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ পেতে হয়। ভর্তি পরীক্ষায় এক আসনের বিপরীতে প্রায় ৬৪ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে।[5] ভর্তি পরীক্ষা বিভিন্ন স্কুলে ভর্তি কমিটির তত্ত্বাবধায়নে সম্পন্ন হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশে প্রথমবারের মত এসএমএস ভিত্তিক স্বয়ংক্রিয় ভর্তি পরীক্ষার রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতি উদ্ভাবন করে। আগ্রহী শিক্ষার্থীরা মোবাইল ফোনের এসএমএস-এর মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৩ সেপ্টেম্বর ২০০৯ তারিখে এ পদ্ধতির উদ্বোধন করেন।[6][7][8][9] এই উদ্ভাবনের জন্য, বিশ্ববিদ্যালয় ২০১০ সালে দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর মধ্যে অনুষ্ঠিত একটি প্রতিযোগিতায় Ambillion পুরস্কার,[2] E-Content এ জাতীয় পুরস্কার এবং উন্নয়নের জন্য আইসিটি পুরস্কার ২০১০ লাভ করেছে।[10][11]

অনুষদ এবং বিভাগসমূহ

একাডেমিক ভবন বি এর একটি দৃশ্য

শাবিপ্রবিতে ৬ টি অনুষদের অধীনে ২৮ টি বিভাগ রয়েছে। প্রতিষ্ঠাকালীন পরিকল্পনা অনুসারে ৮ টি অনুষদের অধীনে আরো একাধিক বিভাগ খোলার পরিকল্পনা রয়েছে। ইতিমধ্যে সফটওয়্যার প্রকৌশল বিভাগ খোলার অনুমোদন পেয়ে গেছে প্রতিষ্ঠানটি।[12]

অনুষদসমূহ
অনুষদের নামবিভাগ সমূহ
ফলিত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অনুষদ কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ (CSE)
তড়িৎ ও ইলেক্ট্রনিক প্রকৌশল বিভাগ (EEE)
শিল্প ও উৎপাদন প্রকৌশল বিভাগ (IPE)
যন্ত্রকৌশল বিভাগ (MEE)
পুর ও পরিবেশ প্রকৌশল বিভাগ (CEE)
কেমি কৌশল ও বৃহদাণু বিজ্ঞান বিভাগ (CEP)
পেট্রোলিয়াম ও খনিকৌশল বিভাগ (PME)
খাদ্য প্রকৌশল ও চা প্রযুক্তি বিভাগ (FET)
সফটওয়্যার প্রকৌশল (SWE)
জীব বিজ্ঞান অনুষদ জৈব রসায়ন ও আণবিক জীববিদ্যা (BMB)
জিন প্রকৌশল ও জৈবপ্রযুক্তি (GEB)
কৃষি ও খনিজ বিজ্ঞান অনুষদ বনবিদ্যা ও পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগ (FES)
ভৌত বিজ্ঞান অনুষদ গণিত বিভাগ (MAT)
পদার্থ বিভাগ (PHY)
রসায়ন বিভাগ (CHE)
জিওগ্রাফি এন্ড এনভায়রনমেন্ট বিভাগ (GEE)
পরিসংখ্যান বিভাগ (STA)
সমুদ্রবিজ্ঞান (OCG)
ব্যবস্থাপনা এবং ব্যবসা প্রশাসন অনুষদ ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগ (BBA)
সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ অর্থনীতি বিভাগ (ECO)
রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ (PSS)
লোকপ্রশাসন বিভাগ (PAD)
সমাজকর্ম বিভাগ (SCW)
সমাজবিজ্ঞান বিভাগ (SOC)
নৃবিজ্ঞান বিভাগ (ANP)
ইংরেজি বিভাগ (ENG)
বাংলা বিভাগ (BNG)
মোট অনুষদঃ ৬ টি মোট বিভাগঃ ২৬ টি

চিকিৎসা বিজ্ঞান অনুষদ

  • এম.এ.জি. ওসমানী মেডিকেল কলেজ
  • জালালাবাদ রাগীব-রাবেয়া মেডিকেল কলেজ
  • নর্থ ইস্ট মেডিকেল কলেজ
  • সিলেট ওমেন'স মেডিকেল কলেজ
  • দুররে সামাদ রাহমান ওমেন'স রেড ক্রিসেন্ট মেডিকেল কলেজ

সংশ্লিষ্ট কলেজ

সিলেট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ ক্যাম্পাসের একটি দৃশ্য, শাবিপ্রবির সঙ্গে সম্বন্ধযুক্ত একটি কলেজ

সিলেট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে সংযুক্ত একটি বিশেষায়িত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। কলেজটি ৩ টি বিভাগ নিয়ে গঠিত:

  • কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ(CSE)
  • পুরকৌশল বিভাগ (CE)
  • তড়িৎ ও ইলেক্ট্রনিক প্রকৌশল বিভাগ (EEE)

ইন্সটিটিউট

এটি বাংলাদেশের অন্যতম গবেষনাকারী প্রতিষ্ঠান। পদার্থ ও পরিসংখ্যান শাস্ত্রে গবেষনার পাশা-পাশি এতে রয়েছে কয়েকটি প্রসিদ্ধ ইন্সটিটিউটঃ

  • তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ইন্সটিটিউট
  • স্থাপত্য গবেষণা কেন্দ্র
  • কম্পিউটার প্রকৌশল গবেষণা কেন্দ্র
  • পদার্থবিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্র
  • পরিসংখ্যান গবেষণা কেন্দ্র

সহযোগী বিশ্ববিদ্যালয়

সাস্টের সাথে নিম্নোক্ত বিশ্ববিদ্যালয় সমূহের একাডেমিক সহযোগিতা চুক্তি রয়েছে:

উপাচার্যবৃন্দ

নাম দায়িত্ব গ্রহণ দায়িত্ব হস্থান্তর
অধ্যাপক ড. ছদরুদ্দিন আহমেদ চৌধুরী ১ জুন ১৯৮৯ ৩১ মে ১৯৯৩
অধ্যাপক ড. সৈয়দ মুহিব উদ্দিন আহমেদ ২৬ জুন ১৯৯৩ ২৫ জুন ১৯৯৭
অধ্যাপক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান ২০ জুলাই ১৯৯৭ ১৯ জুলাই ২০০১
অধ্যাপক ড. মোঃ সালেহ উদ্দিন ২০ জুলাই ২০০১ ২৫ ডিসেম্বর ২০০১
অধ্যাপক মোঃ শফিকুর রহমান ৩ মার্চ ২০০২ ২৭ এপ্রিল ২০০৩
অধ্যাপক ড. মুসলেহ উদ্দিন আহমেদ ২৮ এপ্রিল ২০০৩ ২২ অক্টোবর ২০০৬
অধ্যাপক মোঃ আমিনুল ইসলাম ২৩ অক্টোবর ২০০৬ ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৯
অধ্যাপক ড. মোঃ সালেহ উদ্দিন ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩
অধ্যাপক ড. মোঃ ইলিয়াস উদ্দিন বিশ্বাস সংযুক্ত দায়িত্ব, ২০ মার্চ ২০১৩ ২৭ জুলাই ২০১৩
অধ্যাপক ড. মোঃ আমিনুল হক ভুঁইয়া ২৮ জুলাই ২০১৩ ২৭ জুলাই ২০১৭
অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ ২১ আগস্ট ২০১৭ বর্তমান

শিক্ষাঙ্গন

৫টি একাডেমিক ভবন, ২টি প্রশাসনিক ভবন, বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্র, কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ, একটি মিলনায়তনসহ অনেকগুলো ভবন সমন্বয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্য্যক্রম চলছে। বর্তমানে ২৫ টি বিভাগে প্রায় ৮ হাজার ছাত্রছাত্রী পড়াশোনা করছে। [14]

আবাসিক হলসমূহ

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে ছাত্রদের ৩টি এবং ছাত্রীদের ২টি মোট পাঁচটি ছাত্রাবাস রয়েছে। এছাড়া শিক্ষকদের জন্য রয়েছে ডরমেটরি এবং আবাসিক সুবিধা। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ছাত্রাবাস শাহপরান হল। প্রতিটি হলের তত্বাবধানে রয়েছেন একজন প্রভোস্ট। সাধারণত সিনিয়র শিক্ষকদের মধ্য হতে প্রভোস্ট নির্বাচন করা হয়। এটি দেশের সর্বপ্রথম বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে শিক্ষার্থী এবং স্টাফদের জন্য বিনামূল্যে সম্পূর্ণ ক্যাম্পাসে ওয়াই ফাই চালু করে।[2]

সাস্টের পাঁচটি শিক্ষার্থীদের আবাসিক হল হচ্ছে :

  • শাহপরান ছাত্র হল
  • বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছাত্র হল
  • সৈয়দ মুজতবা আলী ছাত্র হল
  • জাহানারা ইমাম ছাত্রী হল
  • বেগম সিরাজুন্নেসা চৌধুরী ছাত্রী হল

ভাস্কর্য

বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অবস্থিত সিলেটের প্রথম মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক ভাস্কর্য চেতনা '৭১' (ভাস্কর্য)'। ২০০৫-০৬ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীরা ২০০৯ সালের ২৬ শে মার্চ চেতনা '৭১ নামে অস্থায়ী ভাস্কর্য নির্মাণ করেন। পরবর্তীতে স্থায়ী ভাস্কর্য নির্মাণ শুরু হয়। [15]

মেডিকেল সেন্টার

ক্যাফেটেরিয়া

সংগঠন

২০১৬ সালে মঞ্চায়িত একটি নাটকের দৃশ্য।
বিশ্ববিদ্যালয়টির বিভিন্ন সংগঠন সহশিক্ষামূলক কাজে সক্রিয়; এখানে বছরের অধিকাংশ দিন বিভিন্ন ধরনের আনুষ্ঠানিকতা বা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়, যেমনঃ চাকরি মেলা, উচ্চশিক্ষা বিষয়ক সেমিনার, ক্রীড়া প্রতিযোগীতা, টুর্নামেন্ট, জাতীয় বিতর্ক প্রতিযোগীতা, ফটোগ্রাফি প্রতিযোগীতা, নাট্যোৎসব, স্কিলস হান্ট ইত্যাদি। এছাড়া বিভিন্ন অলিম্পিয়াডের আঞ্চলিক ও জাতীয় কেন্দ্র হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়টির ক্যাম্পাস সুপরিচিত।

সাংবাদিক সংগঠন

  • শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাব [16]

বিজ্ঞান বিষয়ক সংগঠন

  • সাস্ট সায়েন্স অ্যারেনা[17]
  • কোপার্নিকাস এস্ট্রোনমিক্যাল মেমোরিয়াল অব সাস্ট (ক্যাম-সাস্ট)[18]
  • বিজ্ঞান আন্দোলন মঞ্চ
  • বিজ্ঞানের জন্য ভালবাসা
  • বাংলাদেশ ওপেন সায়েন্স অর্গানাইজেশন
  • রোবো সাস্ট

পরিবেশ বিষয়ক সংগঠন

  • গ্রিন এক্সপ্লোরার সোসাইটি, পরিবেশ বিষয়ক সংগঠন

নাট্য সংগঠন

  • থিয়েটার সাস্ট[19]
  • দিক থিয়েটার
  • আজ মুক্তমঞ্চ
  • অঙ্গীকার

স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন

  • স্বপ্নোত্থান [20]
  • সঞ্চালন
  • কিন

অন্যান্য সংগঠন

  • সাস্ট ক্যারিয়ার ক্লাব
  • সাস্ট সাহিত্য সংসদ
  • চোখ ফিল্ম সোসাইটি
  • শাহজালাল ইউনিভার্সিটি স্পীকার্স ক্লাব
  • ধুমপান ও মাদকবিরোধী সংগঠন
  • ধূমপান ও নিরকোটিন বিরোধী সংগঠন
  • বাংলাদেশ ন্যাশনাল ক্যাডেট কোর, সাস্ট
  • বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি
  • উদীচী
  • চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্র
  • ক্যারিয়ার ডিজাইন সেন্টার
  • কার্টুন ফ্যাক্টরী
  • চোখ ফিল্ম সোসাইটি
  • ধ্রুবতারা
  • এডুকেশন ওয়াচ
  • মাভৈ: আবৃত্তি সংসদ (আবৃত্তি বিষয়ক একমাত্র সংগঠন)
  • নোঙর
  • নিরাপদ সড়ক চাই
  • অন্বেশন
  • প্রমিসিং ইয়থ
  • রিম
  • শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় ফটোগ্রাফি অ্যাসেসিয়েশন (সুপা)[21]
  • শিকড়
  • স্টুডেন্ট এইড
  • স্পোর্টস সাস্ট
  • সাস্ট লেখক ক্লাব
  • ইউসাব
  • শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় ডিবেটিং সোসাইটি
  • টুরিস্ট ক্লাব

উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ত্ব

চিত্রশালা

তথ্যসূত্র

  1. "Shahjalal University of Science & Technology"www.sust.edu। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুলাই ২০১৭
  2. "::: Star Weekend Magazine :::"www.thedailystar.net। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুলাই ২০১৭
  3. "Shahjalal University of Science & Technology"www.sust.edu। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুলাই ২০১৭
  4. "Shahjalal University of Science & Technology"www.sust.edu। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুলাই ২০১৭
  5. BanglaNews24.com। "bangla news and entertainment 24x7 - banglanews24.com"banglanews24.com। ৬ আগস্ট ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুলাই ২০১৭
  6. "News Details"bssnews.net। ২০১১-০৯-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৪-৩০
  7. "Priyo.com"Priyo.com। ২৫ সেপ্টেম্বর ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১২
  8. "বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন - গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার"bangladesh.gov.bd
  9. "Bangladesh Today report by bd64"। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুলাই ২০১৭
  10. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১৩ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১২
  11. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২০ আগস্ট ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১২
  12. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫
  13. "Shahjalal University of Science and Technology"lu.se। ২৪ মে ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১২
  14. "শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়"bd-pratidin.com। সংগ্রহের তারিখ ৬ ডিসেম্বর ২০১৮
  15. চেতনা ’৭১,মুন্সী মো. মিছবাহ্ উদ্দিন, দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ০৭-০৯-২০১১ খ্রিস্টাব্দ।
  16. http://www.sustpressclub.org/
  17. "শাবিপ্রবির বিজ্ঞানীরা চাহনিতে স্বপ্ন, চলনে আত্মবিশ্বাস"দৈনিক যায়যায় দিন
  18. "CAM-SUST -Pursuing The Infinity"cam-sust.org। ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ এপ্রিল ২০১৯
  19. "সিলেটে সম্মিলিত নাট্য পরিষদ'র নাট্যোৎসবে 'থিয়েটার সাস্ট'র নাটক"। Sylhetview24.com। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জানুয়ারি ২০১৬
  20. "স্বপ্ন দেখাচ্ছে 'স্বপ্নোত্থান'"দৈনিক শেয়ার বিজ
  21. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৮

আরও দেখুন

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.