রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (সংক্ষেপেঃ রুয়েট) বাংলাদেশের একটি শীর্ষস্থানীয় প্রকৌশল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এটি বাংলাদেশের দ্বিতীয় প্রাচীনতম এবং উত্তরাঞ্চলের একমাত্র প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়। এটি বাংলাদেশের ৫ টি মর্যাদাপূর্ণ এবং বিশেষায়িত প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর মধ্যে অন্যতম। বাংলাদেশে PhD প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান গুলোর মধ্যে অন্যতম। অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মত রুয়েট এর ভর্তি পরীক্ষা অনেক প্রতিযোগিতাপূর্ণ বলে ধরা হয়। প্রতিবছর উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে আনুমানিক ১২০০০ ছাত্র/ছাত্রী ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন।
![]() | |
নীতিবাক্য | "ঐশী জ্যোতিই আমাদের পথ প্রদর্শক" |
---|---|
ধরন | সরকারি |
স্থাপিত | ১৯৬৪ |
আচার্য | রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ |
উপাচার্য | প্রফেসর ডঃ মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম শেখ |
শিক্ষায়তনিক কর্মকর্তা | ২৫৪[1] |
শিক্ষার্থী | ৩৬৪৬ |
অবস্থান | , |
শিক্ষাঙ্গন | ১৫২ একর (০.৬১ বর্গ কিমি) |
অধিভুক্তি | বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন |
ওয়েবসাইট | ruet |
ইতিহাস
এটি ১৯৬৪ সালের ডিসেম্বরে ১২২ জন ছাত্র নিয়ে রাজশাহী প্রকৌশল মহাবিদ্যালয় নামে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে প্রকৌশল অনুষদ হিসেবে যাত্রা শুরু করে। তখন এখানে যন্ত্রকৌশল, পুরকৌশল এবং তড়িৎকৌশল বিভাগের অধীনে সন্মান ডিগ্রী প্রদান করা হত। কিন্তু প্রশাসনিক জটিলতার কারনে এর শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছিল। কারণ এর প্রশাসন নিয়ন্ত্রণ করত শিক্ষা মন্ত্রনালয়; একাডেমিক ক্যারিকুলাম ঠিক করত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় আর অবকাঠামোগত উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ করত পাবলিক ওয়ার্ক ডিপার্টমেন্ট। এ সমস্যা সমাধানের জন্য ১৯৭৩ সালে কয়েকটি কমিশন ও কমিটি গঠন করা হয়। এই কমিশন ও কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে দেশের চারটি প্রকৌশল মহাবিদ্যালয় কে স্বায়ত্তশাসন দেওয়ার ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এর জন্য বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন উপাচার্য ডঃ ওয়াহিদ উদ্দীনের নেতৃত্বে ১৫ সদস্যের একটি শক্তিশালী কমিটি গঠন করা হয়।এই কমিটি দেশের চারটি প্রকৌশল মহাবিদ্যালয় কে একত্রে নিয়ে ১৯৮৬ সালের জুলাই মাসে বাংলাদেশ ইনিস্টিটিউট অব টেকনোলজি (বিআইটি) গঠন করে। কিন্তু সীমিত স্বায়ত্তশাসন এবং বিআইটি অধ্যাদেশের কিছু সাংবিধানিক সীমাবদ্ধতার কারনে এই প্রতিষ্ঠানটির উন্নয়ন বাধাগ্রস্থ হচ্ছিল। তখনই বিআইটি গুলিকে পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপন্তরের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। এর ফলশ্রুতিতে জাতীয় সংসদে বিশ্ববিদ্যালয় বিলটি পাশের মাধ্যমে ২০০৩ সালের ১লা সেপ্টেম্বর এটিকে রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রুয়েট) এ রূপান্তর করা হয়। বর্তমানে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রকৌশল, প্রযুক্তি ও নগর পরিকল্পনা বিষয়ে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর পর্যায়ে প্রায় তিন হাজার শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করে। মোট শিক্ষকের সংখ্যা দুই শতাধিক।
অনুষদ ও বিভাগ
রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, রুয়েটে বর্তমানে ৪ টি পূর্নাঙ্গ অনুষদের অধীনে মোট ১৮ টি ডিগ্রী প্রদানকারী বিভাগ আছে।
অনুষদের নাম | বিভাগ সমূহ | আসনসংখ্যা |
যন্ত্রকৌশল অনুষদ | ইন্ডাস্ট্রিয়াল ও প্রোডাকশন কৌশল বিভাগ
যন্ত্রকৌশল বিভাগ কেমিক্যাল ও ফুড প্রসেস ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ |
৬০ ১৮০ ৬০ ৬০ ৬০ ৩০ |
তড়িৎ এবং কম্পিউটার কৌশল অনুষদ | তড়িৎ এবং ইলেকট্রনিক কৌশল বিভাগ কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ তড়িৎ ও কম্পিউটার কৌশল বিভাগ ইলেক্ট্রনিক ও টেলিকমিউনিকেশন কৌশল বিভাগ |
১৮০ ১৮০ ৬০ ৬০ |
পুরকৌশল অনুষদ | পুরকৌশল বিভাগ নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগ স্থাপত্য বিভাগ বিল্ডিং ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড কনস্ট্রাকশন ম্যানেজমেন্ট বিভাগ |
১৮০ ৬০ ৩০ ৩০ |
অ্যপ্লাইড সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদ | পদার্থ বিভাগ মানবিক বিভাগ রসায়ন বিভাগ গণিত বিভাগ |
গবেষণাগারসমুহ
পুরকৌশল অনুষদ | তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক অনুষদ | যন্ত্রকৌশল অনুষদ | কম্পিউটার বিজ্ঞান ও ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদ |
---|---|---|---|
সয়েল মেকানিক্স ল্যাব | ইলেকট্রনিক ল্যাব | মেট্রোলোজি ল্যাব | ডিজিটাল ও হার্ডওয়ার ল্যাব |
স্ট্রেংথ অব ম্যাটেরিয়াল ল্যাব | ইলেকট্রিক্যাল মেশিন ল্যাব | হিট ইঞ্জিন ল্যাব | সফটওয়ার ও নেটয়ার্ক ল্যাব |
এনভায়রনমেন্ট ল্যাব | ইলেকট্রিক্যাল মেজারমেন্ট ল্যাব | ফ্লুইড ল্যাব | সফটওয়ার ল্যাব #২ |
পাবলিক হেলথ ল্যাব | টেলিকমিউনিকেশন ল্যাব | উড ল্যাব | আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ও রোবোটিক্স ল্যাব |
ট্রান্সপোর্টেশন ল্যাব | ন্যানো টেকনোলজি ল্যাব | মেশিন শপ | এনালাইটিক্যাল প্রোগ্রামিং ল্যাব |
কম্পিউটার ল্যাব
|
কম্পিউটার ল্যাব
মাইক্রোওয়েব ল্যাব হাই ভোল্টেজ ল্যাব ফটোভোলাটিক ল্যাব |
ফাউন্ড্রি শপ | সফটওয়ার ল্যাব #১
|
বয়লার শপ | |||
কম্পিউটার ল্যাব | |||
ওয়েল্ডিং শপ ও শিট মেটাল |
ক্যাম্পাস

রুয়েট ক্যাম্পাস রাজশাহী শহর থেকে ৩ কি.মি. পূর্বে বহমান পদ্মার তীর ঘেষে অবস্থিত। তার পূর্বেই রয়েছে বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপিঠ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়। রুয়েট ক্যাম্পাসের আয়তন ১৫২ একর। এতে ডিপার্টমেন্ট ভবন, ল্যাবেরেটরি, ওয়ার্কশপ, লাইব্রেরী, জিমনেশিয়াম, কেন্দ্রীয় সাধারণ কক্ষ, ক্যাফেটেরিয়া, শিক্ষার্থীদের আবাসিক হল, শিক্ষক ও কর্মচারীদের আবাসিক এলাকা অবস্থিত। রুয়েটগেট থেকে পাঁচ কিমি পশ্চিমে ৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন কাঁটাখালী নর্দার্ন বিদ্যুৎকেন্দ্র অবস্থিত।
সুযোগ-সুবিধা সমুহ
লাইব্রেরী
এখানে ৫ তলা বিশিষ্ট লাইব্রেরী ভবন আছে। লাইব্রেরীতে সকল বিভাগের ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য সহায়ক বই সমুহ রয়েছে।
চিকিৎসা কেন্দ্র
শহীদ লেফটেন্যান্ট সেলিম হলের সম্মুখে মেডিক্যাল সেন্টারটি অবস্থিত। দুইজন এমবিবিএস ডাক্তারের তত্ত্বাবধানে মেডিক্যাল অফিসার ও কর্মচারীদের নিয়ে গড়ে উঠা মেডিক্যাল সেন্টারটি ছাত্রদের সকল শারীরিক অসুস্থতার আরোগ্যসাধন করে থাকে। এখানে অসুস্থ শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে ঔষধ সরবরাহ করা হয়। তাছাড়া জরুরি প্রয়োজনের জন্য মেডিক্যাল সেন্টারের নিজস্ব একটি এ্যাম্বুলেন্স রয়েছে।
কম্পিউটার সেন্টার
প্রত্যেক বিভাগীয় ভবনে একটি করে অত্যন্ত আধুনিক কম্পিউটার সেন্টার রয়েছে।
ছাত্রকল্যাণ পরিচালক
ছাত্র-ছাত্রীদের যাবতীয় বিষয়াদি দেখাশোনার জন্যে রয়েছে ছাত্র কল্যাণ পরিচালক।
বর্তমানে এই বিভাগ পরিচালনায় আছেনঃ
১। অধ্যাপক ড. মো. রবিউল আওয়াল
২। মো. মামুনুর রশিদ
৩। আবু সাঈদ
শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড এবং সুবিধা অসুবিধা লক্ষ্য রাখাই এই বিভাগের কাজ।
মিলনায়তন
রুয়েট প্রশাসনিক ভবনের পাশেই ৭০০ আসনবিশিষ্ট শীতাতপনিয়ন্ত্রিত একটি আধুনিক মিলনায়তন রয়েছে, যেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব অনুষ্ঠানের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক সেমিনার ও কনফারেন্সগুলো অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়াও প্রতিটি ডিপার্টমেন্টের নিজস্ব সেমিনার রুম ও কনফারেন্স হল রয়েছে।
আবাসিক হল
এই বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের আবাসিক সুবিধা নিশ্চিত করতে ছাত্রদের জন্য ৭ টি এবং ছাত্রীদের জন্য ১টি আবাসিক হল আছে। ছাত্রদের হলগুলোর নামকরনে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ব্যতীত বাকি সবাই অত্র প্রতিষ্ঠানের ছাত্র ছিলেন এবং মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে শাহাদত বরণ করেন।
হলের নাম | বর্তমান প্রভোস্ট | আসনসংখ্যা |
শহীদ লেঃ সেলিম হল | অধ্যাপক ড. আশরাফুল আলম | ৩৫০ |
শহীদ প্রেসিডেণ্ট জিয়াউর রহমান হল | অধ্যাপক ড. কামরুজ্জামান রিপন | ৫০০ |
শহীদ শহিদুল ইসলাম হল | অধ্যাপক বশির | ২২০ |
শহীদ আব্দুল হামিদ হল | অধ্যাপক শহিদুল ইসলাম | ২২০ |
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর হল। | ছাত্র কল্যাণ পরিচালক, রুয়েট | ২৫০ |
টিনশেড হল | অধ্যাপক ড. মির্জা গোলাম রাব্বানী | ১০০ |
দেশরত্ন শেখ হাসিনা হল[2][3] | অধ্যাপক ড. নীরেন্দ্র নাথ মুস্তাফী | ১৫০ |
এছাড়া ছাত্রীদের আবাসন সমস্যা সমাধানের জন্য নতুন ১ টি আবাসিক হল নির্মাণ করা হবে যা একনেকে অনুমোদন পেয়েছে।
ব্যায়ামাগার
রুয়েটের শিক্ষার্থীদের নিয়মিত শরীরচর্চা এবং ইনডোর গেম্স খেলার সুবিধার্থে শহীদ শহিদুল ইসলাম হলের সামনে একটি আধুনিক সুযোগ সুবিধা সম্বলিত ব্যায়ামাগার রয়েছে।
মসজিদ
উপাচার্যের বাসভবনের সামনে সুদৃশ্য একটি জামে মসজিদ রয়েছে। রাজশাহী নগরীতে রুয়েটের এই মসজিদ বহুল আলোচিত। দুই ঈদেই এখানে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়াও প্রতিটি ডিপার্টমেন্ট এবং হল গুলোতে আলাদা মসজিদ আছে।
পানি সংগ্রাহাগার ও ওয়াটার ট্রিটমেণ্ট প্লাণ্ট
বিশুদ্ধ পানির সরবরাহ নিশ্চিত করতে রুয়েট ক্যাম্পাসে একটি বিশাল পানি সংগ্রাহাগার ও একটি ওয়াটার ট্রিটমেণ্ট প্লাণ্ট স্থাপিত হয়েছে।
ক্যাফেটেরিয়া
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের পাশে চমৎকার একটি ক্যাফেটেরিয়া রয়েছে। এখানে কমদামে বেশ স্বাস্থ্যসম্মত খাবার পাওয়া যায়।
সংগঠন এবং সহ-শিক্ষা কার্যক্রম
- অনুরণন- কালচারাল ক্লাব অফ রুয়েট;
- আইইইই রুয়েট ছাত্র শাখা;
- রোবোটিক সোসাইটি অফ রুয়েট;
- ইনোভেশন সোসাইটি অফ রুয়েট
- রুয়েট ডিবেটিং ক্লাব(রুয়েট ডিসি);
- রুয়েট ক্যারিয়ার ফোরাম;
- সোসাইটি অব কম্পিউটার এইডেড ডিজাইনার, রুয়েট;
- রেডিও রুয়েট;
- নিরাপদ রক্তের বন্ধন, নিরব;
- টিম অগ্রদূত;
- টিম ক্র্যাক প্লাটুন;
- রুয়েট সাহিত্য সংঘ (রুসাস);
- ম্যাথেমেটিকাল সোসাইটি অফ রুয়েট;
- ধ্রুবক;
- রুয়েট ক্যারিয়ার ক্লাব;
- ফটোগ্রাফিক সোসাইটি অফ রুয়েট
- অ্যাস্ট্রোফিজিক্স ক্লাব
- রুয়েট চেস ক্লাব
- রুয়েট সকার সোসাইটি
- রুয়েট প্রোগ্রামিং এসোসিয়েশন
- টেলিকমিউনিকেশন ক্লাব
- ব্লগারস এসোসিয়েশন অফ রুয়েট
- অ্যস্ট্রনমিকাল সোসাইটি অব রুয়েট
- অ্যানড্রয়েড ডেভেলপার অফ রুয়েট।
কৃতি শিক্ষার্থী
- শহীদ মুক্তিযোদ্ধা লেফটেন্যান্ট সেলিম মো. কামরুল হাসান, বীর প্রতীক - '৬৭ ব্যাচের শিক্ষার্থী, ১৯৭১ সালের ৩১ মার্চ তিনি দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে যোগ দিয়ে স্বাধীনতা যুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন এবং ১৯৭২ সালের ৩০ জানুয়ারি, পাকিস্তানি বাহিনীর স্থানীয় দোসরদের হাত থেকে অবরুদ্ধ মিরপুর মুক্ত করতে গিয়ে তিনি শাহাদাতবরণ করেন;
- বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ শহিদুল ইসলাম - '৬৭ ব্যাচের শিক্ষার্থী, ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর কুষ্টিয়া সদর উপজেলার উজানগ্রাম ইউনিয়নের করিমপুর গ্রামে হানাদার পাক বাহিনীর সাথে সম্মুখ যুদ্ধে শহীদ হন
চিত্রমালা
- সাদা-কালো লোগো
- প্রধান প্রবেশ পথ (রুয়েটগেট)
- ক্যাফেটেরিয়া
- কেন্দ্রীয় সাধারন কক্ষ (CCR)
- কেন্দ্রীয় মিলনায়তন
- কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ
- তড়িৎ ও ইলেক্ট্রনিক কৌশল বিভাগ
- যন্ত্রকৌশল বিভাগ
- ফ্লুইড মেকানিক্স ল্যাব
- মেশিন, মেজারমেন্ট ও ইলেক্ট্রনিক ল্যাব
- হিট ইঞ্জিন ল্যাব
- মেশিন শপ
- ওয়েল্ডিং এন্ড ফেব্রিকেশন শপ
- শহীদ মিনার
- খেলার মাঠ-১
- প্রফেসরদের আবাসিক এলাকা
- শিক্ষকদের আবাসিক এলাকা
- শহীদ আব্দুল হামিদ হল
- শহীদ লেঃ সেলিম হল
- শহীদ শহিদুল ইসলাম হল
- দেশরত্ন শেখ হাসিনা হল
- শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান হল
তথ্যসূত্র
- "UGC Annual Report 2008"। ২০১০-১২-২৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০১-১৭।
- UK BD news
- বিজয় নিউজ ২৪ ডটকম