বরিশাল সিটি কর্পোরেশন

বরিশাল সিটি কর্পোরেশন বাংলাদেশের অন্যতম মহানগরী বরিশাল এর স্থানীয় সরকার সংস্থা। ১৮৬৯ সালে বরিশাল টাউন কমিটি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় ও ১৮৭৬ সালে বরিশাল মিউনিসিপ্যালিটিতে উন্নীত হয়। ১৯৮৫ সালে একে একটি প্রথম শ্রেনীর পৌরসভা হিসেবে ঘোষণা করা হয়। পরবর্তীতে ২০০২ সালে "বরিশাল সিটি কর্পোরেশন (সংশোধন) আইন ২০০২" এর মাধ্যমে পৌরসভা বরিশাল সিটি কর্পোরেশনে উন্নীত হয়। বর্তমানে বরিশাল সিটি কর্পোরেশন এলাকায় বসবাসকারী জনসংখ্যা প্রায় ৫ লক্ষ ও আয়তন ৫৮ বর্গ কিলোমিটার। বর্তমানে ৩০টি ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত সিটি কর্পোরেশনে ৩০জন সাধারণ আসনের ওয়ার্ড কাউন্সিলর নির্বাচিত হন এবং ১০ জন সংরক্ষিত আসনে মহিলা কাউন্সিলর নির্বাচিত হন। ৩০টি ওয়ার্ডের মধ্য থেকে মাননীয় মেয়র ও সম্মানিত কাউন্সিলরগণ জনগনের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হয়ে থাকেন।

বরিশাল সিটি কর্পোরেশন
স্থানীয় সরকার
নগর ভবন
বরিশাল সিটি কর্পোরেশন লোগো
ধরন
ধরন
এক কক্ষ
মেয়াদসীমা৫ বছর
ইতিহাস
প্রতিষ্ঠাকাল২৫ জুলাই ২০০২ (2002-07-25)
পূর্বসূরীশওকত হোসেন হিরণ
উত্তরসূরীআহসান হাবিব কামাল
নতুন অধিবেশন শুরু অক্টোবর ২০১৩ (2013-10-08) [1]
নেতৃত্ব
নগরপিতাসেরনিবাত সাদিক আব্দুল্লাহ, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
আসন৪১
নির্বাচন
ভোটদান ব্যবস্থাএফপিটিপি
সর্বশেষ নির্বাচন১৫ জুন ২০১৩ (2013-06-15)
সভাস্থল
নগর ভবন

ইতিহাস

ব্রিটিশ সরকার নাগরিক সেবা প্রদানের লক্ষ্যে বরিশাল শহরে ১৮৬৯ সালে ‘বরিশাল টাউন কমিটি’ নামে প্রথম মিউনিসিপ্যালিটি গঠন করে। যা টাউন কমিটি অ্যাক্ট VI, ১৮৬৮ দ্বারা বাস্তবায়িত হয় ও পদাধিকার বলে তৎকালীন জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বা পরবর্তীকালের ডেপুটি কমিশনারগণ তার চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করতেন। [2] সে অনুযায়ী তৎকালীন জেলা প্রশাসক জে.সি. প্রাইজ টাউন কমিটির প্রথম চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। [3]

১৮৭৬ সালে মিউনিসিপ্যালিটি অ্যাক্ট দ্বারা বরিশাল শহরকে মিউনিসিপ্যালিটি হিসাবে ঘোষণা করা হয়।[4] স্থানীয় বুদ্ধিজীবীদের মধ্য থেকে ১ জন চেয়ারম্যান, ১ জন ভাইস চেয়ারম্যান ও ১৫ জন কমিশনার দ্বারা মিউনিসিপ্যালিটি গঠন করা হয়। চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান, কমিশনারদের মধ্যে ১০ জন নির্বাচিত, ৪ জন মনোনীত ও ১ জন প্রাক্তন কর্মকর্তা। জনসাধারণের মধ্যে থেকে প্যারীলাল রায় ছিলেন বরিশাল মিউনিসিপ্যালিটির প্রথম চেয়ারম্যান। সেসময় বরিশাল মিউনিসিপ্যালিটির আয়তন ছিল ৭ বর্গমাইল (১৮.১৩ বর্গ কিলোমিটার। [4] ও জনসংখ্যা ছিল ১২,৫০১ জন। [5] প্রতিষ্ঠাকালে বরিশাল মিউনিসিপ্যালিটির ওয়ার্ড ছিল ২টি, পাকিস্তান আমলে, বাড়িয়ে ১০ ওয়ার্ড করা হয় ও শহরের আয়তন হয় ২০ বর্গকিলোমিটার ও জনসংখ্যা প্রায় ১ লাখ। [5] বাংলাদেশ স্বাধীনের পূর্ব পর্যন্ত এ মিউনিসিপ্যালিটির ১০টি ইউনিয়নের নির্বাচিত মেম্বারদের ভোটে একজন চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হতেন। স্বাধীনতা পরবর্তীকালে পৌরসভার আয়তন বাড়িয়ে ২৫ বর্গকিলোমিটার করা হয়। [5] ১৯৮৫ সালে বরিশাল পৌরসভাকে প্রথম শ্রেনীর পৌরসভা হিসেবে ঘোষণা করা হয়। পরবর্তীতে সিটি কর্পোরেশন স্থাপনকল্পে "বরিশাল সিটি কর্পোরেশন আইন, ২০০১" প্রণীত হয় ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ৫৯ অনুচ্ছেদের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে একটি স্থানীয় প্রশাসনিক ইউনিট হিসেবে বরিশাল সিটি কর্পোরেশন এলাকা প্রতিষ্ঠিত হয়৷ এই আইন ২০০২ সালে সংশোধিত হয়ে "বরিশাল সিটি কর্পোরেশন (সংশোধন) আইন ২০০২" প্রণীত হয় ও ২৫ জুলাই ২০০২ আনুষ্ঠানিক ভাবে বরিশাল সিটি কর্পোরেশনে উন্নীত হয় [6] ২৫ বর্গকিলোমিটার থেকে বর্ধিত এর আয়তন দাঁড়ায় ৫৮ বর্গকিলোমিটারে।

প্রশাসনিক অবকাঠামো

বরিশাল সিটি কর্পোরেশন ম্যাপ

বরিশাল সিটি কর্পোরেশন ৩টি থানা, ৩০টি ওয়ার্ড ও ২২৫ টি মহল্লা নিয়ে গঠিত। ৩০টি ওয়ার্ডে ৩০জন সাধারণ আসনের ওয়ার্ড কাউন্সিলর এবং ১০ জন সংরক্ষিত আসনে মহিলা কাউন্সিলর নির্বাচিত হন। ৩০টি ওয়ার্ডের মধ্য থেকে মাননীয় মেয়র ও সম্মানিত কাউন্সিলরগণ জনগনের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হয়ে থাকেন।

ভৌগোলিক সীমানা

বরিশাল সিটি করপোরেশন অধিভুক্ত নগর এলাকার আয়তন ৫৮ বর্গ কিমি এবং এর অবস্থান ২২°৩৮' থেকে ২২°৪৫' উত্তর অক্ষাংশে এবং ৯০°১৮' থেকে ৯০°২৩' পূর্ব দ্রাঘিমাংশে। এর উত্তরে কাউনিয়া ও এয়ারপোর্ট থানা, দক্ষিণে বন্দর থানা এবং নলছিটি ও বাকেরগঞ্জ উপজেলা, পূর্বে কাউনিয়া ও বন্দর থানা, পশ্চিমে এয়ারপোর্ট ও কোতোয়ালী থানা এবং নলছিটি উপজেলা।

জনসংখ্যার উপাত্ত

২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের মোট জনসংখ্যা ৩,২৮,২৭৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১,৬৯,৪৭৫ জন এবং মহিলা ১,৫৮,৮০৩ জন। মোট পরিবার ৭২,৭০৯টি।[7]

শিক্ষা

২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের সাক্ষরতার হার ৭৫.৩%।[7]

প্রশাসক, চেয়ারম্যান এবং মেয়রদের তালিকা

  • জে.সি. প্রাইজ (১৮৬৯-?) [3]
  • প্যারীলাল রায়, চেয়ারম্যান (১৮৮৫-১৮৮৮) [3]
  • দীনবন্ধু সেন, ভাইস চেয়ারম্যান (১৮৮৫-১৮৮৮)
  • দ্বারকানাথ দত্ত, চেয়ারম্যান (১৮৮৯-১৮৯২)
  • ডাঃ তারিণী কুমার গুপ্ত, ভাইস চেয়ারম্যান (১৮৮৯-১৮৯২)
  • অশ্বিনী কুমার দত্ত (১৮৯৩-১৮৯৬) [8][9]
  • ডাঃ তারিণী কুমার গুপ্ত, ভাইস চেয়ারম্যান (১৮৯৩-১৮৯৬)
  • ডাঃ তারিণী কুমার গুপ্ত, চেয়ারম্যান (১৯১০-১৯১৯) (পরপর তিনবার)
  • খানবাহাদুর হাশেম আলী খান (১৯৫২-?) [10][11]
  • আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ (১৯৭৪-?) [12]
  • আবদুর রহমান বিশ্বাস (১৯৭৬-৭৭) [13]
  • আনিচ তালুকদার (৫ জুলাই ১৯৭৯ - ২৪ মার্চ ১৯৮১) , (৩১ আগস্ট ১৯৮১ - ২৪ জুন ১৯৮২) (ভারপ্রাপ্ত) [14]
  • গোলাম মাওলা (১৯৮৪-১৯৯০) [15]
  • আহসান হাবিব কামাল (১৯৯১-২০০৩) [12][16][17]
  • মজিবর রহমান সারোয়ার (২০০৩-২০০৮) [18]
  • আওলাদ হোসেন দিলু (২২ জুলাই ২০০৭-১১ সেপ্টেম্বর ২০০৮) (ভারপ্রাপ্ত) [19]
  • শওকত হোসেন হিরণ (২০০৮-২০১৩) [20][21]
  • আলতাফ মাহমুদ শিকদার (জুন, ২০১৩ - অক্টোবর, ২০১৩) (ভারপ্রাপ্ত) [22]
  • আহসান হাবিব কামাল (২০১৩ - আগস্ট, ২০১৮) [23]
  • সেরনিয়াবাত সাদিক অাব্দুল্লাহ (২০১৮ - বর্তমান)

শিক্ষাব্যবস্থা

বরিশাল শহরবাসীর শিক্ষার হার ৭৫.৩% যা দেশের গড় শিক্ষার হার (৫৬.৫%) থেকে তুলনামূলক বেশী। [24] বরিশাল শহরে আধুনিক শিক্ষার প্রসার ঘটে ১৮২৯ সালে বরিশাল ইংলিশ স্কুল স্থাপনের মাধ্যমে, যা বর্তমানে বরিশাল জিলা স্কুল নামে পরিচিত। এটি সমগ্র বরিশাল বিভাগের মধ্যে প্রথম ও দেশের অন্যতম প্রাচীন বিদ্যালয়। আধুনিক শিক্ষার প্রসারের জন্য অশ্বিনীকুমার দত্ত ১৮৮৪ সালে ব্রজমোহন বিদ্যালয় ও ১৮৮৯ সালে ব্রজমোহন কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। তখন এ কলেজের মান এতই উন্নত ছিল যে অনেকে একে দক্ষিণ বাংলার অক্সফোর্ড বলে আখ্যায়িত করেন। [25] এটি সহ উচ্চশিক্ষার জন্য বর্তমানে বরিশাল শহরে একটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, একটি মেডিকেল কলেজ, একটি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, বরিশাল পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট ও বেশ কয়েকটি সরকারি ও বেসরকারী কলেজ রয়েছে। এর মধ্যে সরকারী সৈয়দ হাতেম আলী কলেজ, সরকারী মহিলা কলেজ, অমৃত লাল দে কলেজ, সরকারী বরিশাল কলেজ, তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া কলেজ, বরিশাল ল' কলেজ উল্লেখযোগ্য।

প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা

বরিশাল মহানগরী এলাকার জন্য একটি স্বতন্ত্র পুলিশ বাহিনী গঠনের লক্ষে বরিশাল মহানগরী পুলিশ আইন, ২০০৯ প্রণীত হয় ও ২৬ অক্টোবর ২০০৬ সালে বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ গঠন করা হয়। [26][27] বর্তমানে বরিশাল মেট্রোপলিটনের অধীনে চারটি ধানা রয়েছে। [28]

উল্লে­খযোগ্য স্থান ও স্থাপনা

  • বিবির পুকুর
  • বেলস পার্ক (বঙ্গবন্ধু উদ্যান)
  • অশ্বিনী কুমার টাউন হল
  • বিভাগীয় যাদুঘর (কালেক্টরেট ভবন)
  • ব্রজমোহন কলেজ
  • শের ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
  • জামে কশাই মসজিদ
  • এবাদুল্লাহ জামে মসজিদ
  • অক্সফোর্ড মিশন এপিফানী গির্জা
  • ব্যাপ্টিস্ট মিশন গির্জা
  • সেইন্ট পিটার চার্চ
  • বাংলাদেশ ব্যাংক
  • লাকুটিয়া জমিদার বাড়ি
  • নারিকেল বাগান
  • শঙ্কর মঠ
  • কীর্তনখোলা নদী
  • মুক্তিযোদ্ধা পার্ক
  • ত্রিশ গোডাউন পার্ক, বদ্ধভূমি স্মৃতিসৌধ
  • কবি জীবনানন্দ দাশের বাড়ি ও গ্রন্থাগার
  • প্লানেট পার্ক
  • পদ্ম পুকুর
  • স্বাধীনতা পার্ক
  • মুক্তিযোদ্ধা শাহজাহান পার্ক
  • চারণ কবি মুকুন্দ দাস কালী মন্দির

তথ্যসূত্র

  1. "মেয়র কামালের দায়িত্বভার গ্রহন,বিপুল সংবর্ধণা"। বরিশাল নিউজ। ৮ অক্টোবর ২০১৩। ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ এপ্রিল ২০১৫
  2. জ্যাক, জে, সি,। বাকেরগঞ্জ জেলা গ্যাজেটিয়ার Chapter 3 (PDF) (১৯২৮ সংস্করণ)। কলকাতাঃ বেঙ্গল সচিবালয় পুস্তক বিভাগ। পৃষ্ঠা ১২৯। ২৪ নভেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ এপ্রিল ২০১৫
  3. "বরিশাল সিটি করপোরেশন"। বাংলাপিডিয়া। সংগ্রহের তারিখ ১৫ এপ্রিল ২০১৫
  4. জ্যাক, জে, সি,। বাকেরগঞ্জ জেলা গ্যাজেটিয়ার - স্থানীয় ও স্বায়ত্তশাসিত সরকার (PDF) (১৯২৮ সংস্করণ)। কলকাতাঃ বেঙ্গল সচিবালয় পুস্তক বিভাগ। পৃষ্ঠা ১১১। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ এপ্রিল ২০১৫
  5. "Barisal citizens want real development, not mere promises"। ঢাকা ট্রিবিউন। ২ জুন ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১৫ এপ্রিল ২০১৫
  6. "বরিশাল সিটি কর্পোরেশন আইন, ২০০১ - (২০০১ সনের ১১ নং আইন"। গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার - লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ। ৯ এপ্রিল ২০০১। সংগ্রহের তারিখ ১২ এপ্রিল ২০১৫
  7. "ইউনিয়ন পরিসংখ্যান সংক্রান্ত জাতীয় তথ্য" (PDF)web.archive.org। Wayback Machine। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০১৯
  8. "অশ্বিনীকুমার দত্ত"http://bn.banglapedia.org/। বাংলাপিডিয়া। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০১৫ |ওয়েবসাইট= এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)
  9. "Aswini Kumar Datta - Famous Bengali and Related Peoples"BdBiography.com। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০১৫
  10. "খানবাহাদুর হাশেম আলী খান"http://bn.banglapedia.org/। বাংলাপিডিয়া। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০১৫ |ওয়েবসাইট= এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)
  11. "খানবাহাদুর হাশেম আলী খান স্মরণে"দৈনিক ইত্তেফাক। ১৭ এপ্রিল ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০১৫
  12. "নব নির্বাচিত মেয়র কামাল বরিশাল মহানগরীর চাবি গ্রহণ করতে যাচ্ছেন"। দৈনিক ইনকিলাব। ৭ অক্টোবর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০১৫
  13. "পুরোপুরি অবসর জীবনে সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুর রহমান বিশ্বাস"। দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন। ২৫ জুলাই ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০১৫
  14. "বরিশাল সাবেক পৌর চেয়ারম্যান আনিচ তালুকদারের ইন্তেকাল"। দৈনিক পরিবর্তন। ৭ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ মে ২০১৫
  15. "বরিশাল পৌরসভার সাবেক চেয়ারম্যানের ইন্তেকাল"দৈনিক নয়াদিগন্ত। ১৫ মে ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মে ২০১৫
  16. "মেয়র প্রার্থী আহসান হাবিব কামাল"। বরিশাল নিউজ। ২৭ মে ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০১৫
  17. "কারও ভরসা নেই লিপস্টিক মার্কা উন্নয়নে :কামাল"দৈনিক সমকাল। ৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০১৫
  18. "বরিশাল বিএনপিতে দুই যুগের কোন্দল"। আজকের বরিশাল। ২৭ মার্চ ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০১৫
  19. "রিশাল সিটি কর্পোরেশনের (বিসিসি) প্রায় ৪শ' কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা"। দৈনিক মানবকন্ঠ। ২২ জুলাই ২০১৪। ১৬ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মে ২০১৫
  20. "শওকত হোসেন হিরণ আর নেই"দৈনিক ইত্তেফাক। সংগ্রহের তারিখ ১০ এপ্রিল ২০১৪
  21. "শওকত হোসেন হিরণের সংক্ষিপ্ত জীবনী"বরিশাল এইজ। সংগ্রহের তারিখ ১০ এপ্রিল ২০১৪
  22. "বিসিসি'স ভারপ্রাপ্ত মেয়রের দায়িত্ব নিলেন আলতাফ মাহমুদ"। আমাদের বরিশাল। ৩০ জুন ২০১৩। ৩ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০১৫
  23. "বরিশালে মেয়র পদে বিজয়ী কামাল"। প্রিয়.কম। ১৬ জুন ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০১৫
  24. "Bangladesh Bureau of Statistics Region Census 2011 page 30" (PDF)। Bangladesh Bureau of Statistics। সংগ্রহের তারিখ ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৪
  25. "বিএম কলেজ - আমাদের বরিশাল"। ১৬ জুন ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০১৫
  26. "বরিশাল মহানগরী পুলিশ আইন, ২০০৯"। Legislative and Parliamentary Affairs Division - People's Republic of Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ ১৯ এপ্রিল ২০১৫
  27. "Metropolitan Police Bangladesh"www.police.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ১৯ এপ্রিল ২০১৫
  28. "এক থানার জনবল দিয়ে চলছে চার থানা"দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ১৯ এপ্রিল ২০১৫

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.