ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার দক্ষিণাঞ্চল পরিচালনার জন্য নিয়োজিত স্থানীয় সরকার সংস্থা। এটি বাংলাদেশের একটি নগরপ্রশাসন ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান। সার্বিকভাবে ঢাকা শহরের দক্ষিণভাগ পরিচালনের দায়িত্বে রয়েছে এই ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন। অধুনালুপ্ত ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিভাজিত হয়ে একাংশ ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ৫৭টি ওয়ার্ড এবং ১৯টি ওয়ার্ডের (মহিলাদের জন্য সংরক্ষিত আসন) সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে।[1]
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন | |
---|---|
সিটি কর্পোরেশন | |
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন | |
স্থানাঙ্ক: ২৩°৪৫′ উত্তর ৯০°২২′ পূর্ব | |
দেশ | |
বিভাগ | ঢাকা |
জেলা | ঢাকা |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৯শে নভেম্বর, ২০১১ |
সদর দপ্তর | ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন |
সরকার | |
• মেয়র | সাঈদ খোকন (বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ) |
আয়তন-অ | |
• মোট | ২৭৭.৩৬২ কিমি২ (১০৭.০৯০ বর্গমাইল) |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
ওয়েবসাইট | প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট |
ইতিহাস
দক্ষিণ ঢাকা বুড়িগঙ্গা নদীতীরে অবস্থিত প্রায় সাতশত বছরের প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী বন্দর নগরী। মোঘল সম্রাট জাহাঙ্গীরের আমলে ১৬০৮ সালে ঢাকায় রাজধানী স্থাপিত করেন। বাংলার সুবেদার ইসলাম খাঁ ঢাকার উন্নয়নে মনোনিবেশ করেন। এই সময় গরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ও অট্রালিকা গড়ে ওঠে শুরু করে। নগরবাসীর কল্যাণে মোঘল সুবেদারগণ কিছু উল্লেখযোগ্য কাজ করেন যার মধ্যে চকবাজার থেকে সূত্রাপুরের লোহারপুল পর্যন্ত প্রায় ৪ কিলোমিটার দীর্ঘ ইটের রাস্তা নির্মাণ, সৈয়দ আওলাদ হোসেন লেনের মসজিদ নির্মাণ, ঢাকার বর্তমান কেন্দ্রীয় কারাগার যা একটি দুর্গ ছিল তা ইসলাম খান পুনঃনির্মাণ করেছিলেন। এই সময় শৌর্যবীর্যের দিক দিয়ে ঢাকা পৃথিবীর ১২তম অবস্থানে ছিল।[2]
১৭৫৭ সালে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বাংলার শাসনভার গ্রহণ করার পর ঢাকা নগরীর উন্নয়ন ব্যহত হয়। কোম্পানী নগরবাসীকে কোন সুযোগ সুবিধা না দিয়ে লুণ্ঠনে ব্যস্ত থাকে। এভাবেই কিছু সময় চরম অব্যবস্থাপনায় অতিবাহিত হয়। মোঘল আমলে শহরের প্রশাসনিক কাজকর্ম যেমন: শান্তিরক্ষা, স্বাস্থ্যবিধি ও নৈতিক মানরক্ষাসহ বিভিন্ন দায়িত্ব ছিল সরকারের। কিন্তু ১৭৭২ সালে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর পুনর্বিন্যাসের ফলে একজন ইউরোপীয় ম্যাজিস্ট্রেট শহরের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মনোনীত হন। ১৮১৩ সালে ম্যাজিস্ট্রেট জেমস ওল্ডহ্যামের অনুরোধে সরকার গঠন করা হয়। ১৮২৩ সালে নগর উন্নয়নে গঠন করা হয় কমিটি অব ইমপ্রূভমন্ট। এই কমিটি উল্লেখযোগ্য উন্নয়ন কাজ করে এবং ১৮২৯ সালের নভেম্বরে কমিটি ভেঙ্গে যায়। পরবর্তিতে ১৮৪০ সালে সরকার ‘ঢাকা কমিটি’ নামে একটি কমিটি গঠন করেন। যা ১৮৪০ থেকে ১৮৬৪ সাল পর্যন্ত স্থায়ী ছিল। এই কমিটির কোন উল্লেখযোগ্য উন্নয়ন কাজের কথা জানা যায়নি।
অবশেষে ১৮৬৪ সালের ১লা আগষ্ট ঢাকা পৌরসভা স্থাপিত হয়। ঢাকা মিউনিসিপ্যাল কমিটি অ্যাক্ট নামে আগস্ট মাসে গঠন করা হয় ‘ঢাকা মিউনিসিপ্যাল কমিটি’। ১৮৬৪ সালের পূর্ব পর্যন্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পদাধিকার বলে মিউনিসিপ্যালিটির সভাপতি ছিলেন।
ভাইস চেয়ারম্যান নিয়োগ করতেন লেফট্যানেন্ট গভর্নর, ডিভিশনাল কমিশনার, ম্যাজিস্ট্রেট, নির্বাহী প্রকৌশলী ও সিভিল সার্জন ছিলেন পদাধিকার বলে সভাপতি।
কমিশনারের সংখ্যা ছিল ১৪ থেকে ২৩ পর্যন্ত। জেল ম্যাজিস্ট্রেট মি. স্কিনার পৌরসভার প্রথম চেয়ারম্যান এবং ঢাকা কলেজের শিক্ষক জর্জ বিলার্ট ছিলেন ভাইস চেয়ারম্যান। প্রথম নির্বাচিত চেয়ারম্যান ছিলেন আনন্দ চন্দ্র রায়চৌধুরী ও ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন জনাব খান আব্দুল্লাহ।
১৮৮০ থেকে ১৯০১ সালের মধ্যে ঢাকার নবাব ও অন্যান্য ধনাঢ্য ব্যক্তির সহায়তায় ঢাকায় পানি ও বৈদ্যুতিক আলোর ব্যবস্থা করা হয়। এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ এলাকাগুলোকে পৌরসভা বেশি অগ্রাধিকার দিয়েছিল। পৌরসভার পাশাপাশি ছিল নবাবদের নিয়ন্ত্রিত পঞ্চায়েত। মহল্লার পঞ্চায়েত প্রধান নির্বাচিত হত সমাজের বিত্তবানরা। তাদের প্রধান কাজ ছিল সামাজিক শৃঙ্খলা রক্ষা করা। ১৯৩২ সালে ঢাকা পৌরসভার জন্য নতুন অ্যাক্ট প্রবর্তন করা হয় যা ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত চলমান ছিল।
১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট পাকিস্তান যুক্ত হবার সঙ্গে সঙ্গে ঢাকা হল পূর্ব পাকিস্তানের রাজধানী। তখন ঢাকার লোকসংখ্যা ছিল মাত্র ২ লক্ষ ৯৫ হাজার। প্রাদেশিক রাজধানীর পদমর্যাদা পাওয়ার পর ঢাকার গুরুত্ব বেড়ে যায়। ফলে শহরের পুনঃবিন্যাস অপরিহার্য হয়ে পড়ে। ১৯৪৭ সালের শেষের দিকে সরকার ঢাকা পৌরসভা বাতিল ঘোষণা করে। এরপর ১৯৫৩ সাল পর্যন্ত পৌরসভায় কোন নির্বাচন না হওয়ায় সরকার মনোনীত ব্যক্তিবর্গই ঢাকা পৌরসভার কাজ পরিচালনা করতেন। ১৯৬০ সালে সরকার মিউনিসিপ্যাল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অর্ডিন্যান্স জারি করেন। এই অর্ডিন্যান্সে নির্বাচিত চেয়ারম্যানের স্থলে সরকারি পদস্থ কর্মকর্তাকে মনোনয়নদানের আদেশ দেয়া হয়। তবে ভাইস চেয়ারম্যান পদটি নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মধ্য থেকেই নির্বাচনের বিধি বহাল থাকে। ঢাকা পৌরসভা পূর্বে সাতটি ওয়ার্ডে বিভক্ত ছিল। পাকিস্তান আমলে ১৯৬০ সালে সরকার এই পৌরসভার ২৫টি ইউনিয়নকে ৩০টি ইউনিয়নে বিভক্ত করে এবং ইউনিয়ন চেয়ারম্যানদের ঢাকা পৌরসভার সদস্য হিসেবে মনোনীত করেন। পাশাপাশি বেশ কয়েকজন সরকারি ও বেসরকারি ব্যক্তিকে মনোনীত কমিশনার বা সদস্য করা হয়। ১৯৬১ সালে ঢাকার লোকসংখ্যা ছিল ৫ লক্ষ ৫০ হাজার ১৪৩ জন।
১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর দেশের স্বাধীনতা অর্জনের সাথে সাথে স্বাধীন বাংলাদেশের রাজধানী হিসেবে ঢাকা শহরের গুরুত্ব অনেকাংশে বৃদ্ধি পায়। ১৯৭৪ সালে ঢাকার লোকসংখ্যা ছিল ১৬ লক্ষ হাজার ৪৯৫ জন। এরই প্রেক্ষাপটে ১৯৭৭ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ঢাকা নগরীকে ৫০টি ওয়ার্ডে বিভক্ত করে নির্বাচনের মাধ্যমে ঢাকা পৌরসভা গঠন করা হয়। ১৯৭৮ সালে ঢাকা পৌরসভাকে ঢাকা মিউনিসিপ্যাল করর্পোরেশনে উন্নীত করা হয়। পৌরসভার চেয়ারম্যান ঢাকা মিউিনিসিপ্যাল করর্পোরেশনের মেয়র নামে পরিচিতি পায়। এই সময় ৫০ জন নির্বাচিত কমিশনারসহ ৫ জন মনোনীত কমিশনার রাখার বিধান ছিল। ব্যারিস্টার আবুল হাসনাত তৎকালীন মিউনিসিপ্যাল করপোরেশনের প্রথম মেয়র হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
১৯৮১ সালে ঢাকার লোকসংখ্যা ছিল ৩৪ লক্ষ ৪০ হাজার ১৪৭ জন। ১৯৮২ সালে মিরপুর এবং গুলশান পৌরসভাকে বিলুপ্ত করে ঢাকা মিউনিসিপ্যাল করর্পোরেশেনের আওতায় নিয়ে আসা হয় এবং ঢাকা নগরীকে মহানগরীতে রূপান্তরিত করা হয়। এর ফলে ওয়ার্ডের সংখ্যা দাঁড়ায় ৫৬টি। আয়তন ও জনসংখ্যা বাড়তে থাকায় ১৯৮৩ সালে ঢাকা মিউনিসিপ্যাল করপোরেশনের দায়িত্বের পরিধি এবং ওয়ার্ডের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৭৫টি।
১৯৯০ সালে ঢাকা মিউনিসিপ্যাল করপোরেশনের নাম পরিবর্তন করে ঢাকা সিটি করপোরেশন করা হয় এবং জনসেবার মান ও কার্যক্রম উন্নত ও গতিশীল করার লক্ষ্যে ঢাকা মহানগরীকে প্রশাসনিক বিকেন্দ্রীকরণের মাধ্যমে ১০টি আঞ্চলিক কার্যাালয়ে বিভক্ত করা হয়। ১৯৯১ সালে ঢাকার লোকসংখ্যা ছিল ৬৮ লক্ষ ৪৪ হাজার ১৩১ জন। ১৯৯৪ সালে ঢাকা সিটি করপোরেশন ৭৫টি ওয়ার্ড থেকে ৯০টি ওয়ার্ডে উন্নীত হয় এবং প্রথম জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে ঢাকা সিটি করপোরেশনের প্রধান হিসেবে জনাব মোহাম্মদ হানিফ মেয়র নির্বাচিত হন। একই সঙ্গে ঢাকা সিটি করপোরেশনের ৯০ জন ওয়ার্ড কমিশনারও জনগণের সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হন। ঢাকা সিটি করপোরেশনের ৯০ জন নির্বাচিত ওয়ার্ড কমিশনার ছাড়াও ১৮ জন মনোনীত মহিলা কমিশনারের বিধান ছিল। ২০০১ সালে সরকারি এক গেজেটে সংরক্ষিত আসনে মহিলা কমিশনারের সংখ্যা ১৮ থেকে বাড়িয়ে ৩০-এ উন্নীত করা হয়। তখন ঢাকার লোকসংখ্যা ছিল ১ কোটি ৭ লক্ষ ১২ হাজার ২০৬ জন। ২০০২ সালে এমপি জনাব সাদেক হোসেন খোকা নগরবাসীর প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত মেয়র হন এবং ৩০টি মহিলা সংরক্ষিত আসনে সরাসরি নির্বাচন হয়। বর্তমানে ঢাকা মহানগরীর জনসংখ্যা প্রায় ১ কোটি ৫০ লক্ষ।
নগরবাসীর সেবা সহজলভ্য করার বৃহত্তর স্বার্থে ২০১১ সালের ৩০শে নভেম্বর সরকার এক অধ্যাদেশে বলা হয় ঢাকা সিটি করপোরেশনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন এবং ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন নামে দুইভাগে বিভক্ত করে দুইটি সেনা সংস্থা প্রতিষ্ঠা করে। কিন্তু আইনী জটিলতার কারণে তাৎক্ষণিকভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠান করা সম্ভব হয়নি। ২০১৫ সালের ২৮ মার্চ মেয়র পদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত জনাব মোহাম্মদ সাঈদ খোকন জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে প্রথম মেয়র নির্বাচিত হন। ৬ মে ২০১৫ সালে নবনির্বাচিত মাননীয় মেয়র শপথ গ্রহণ করেন।
ভৌগলিক সীমানা
প্রশাসনিক এলাকাসমূহ
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনকে ৫টি অঞ্চলে বিভক্ত করা হয়েছে। এই ৫টি অঞ্চলে ৫৭টি প্রশাসনিক ওয়ার্ড রয়েছে। প্রতিটি ওয়ার্ডে একজন দায়িত্বপ্রাপ্ত কমিশনার আছেন। এছাড়া এই ৫টি অঞ্চলে মহিলাদের জন্য ১৯টি সংরক্ষিত কাউন্সিলর আসন রয়েছে।[1]
ওয়ার্ড | কমিশনার | ওয়ার্ডের এলাকার নামসমূহ | ওয়ার্ডের আয়তন (বর্গ কি.মি.) |
---|---|---|---|
ওয়ার্ড-০১ | ওয়াহিদুল হাসান মিল্টন | খিলগাঁও “এ” এবং সি জোন খিলগাঁও কলোনী “সি”ও | ০.৮২৫ |
ওয়ার্ড-০২ | মোহাম্মাদ আনিসুর রহমান | গোড়ান | ১.১৫১ |
ওয়ার্ড-০৩ | মোহাম্মাদ মাক্সুদ হোসেন (মহসিন) | মেরাদিয়া | ১.৯২৭ |
ওয়ার্ড-০৪ | মোহাম্মাদ গোলাম হোসেন | পূর্ব বাসাবো (হোল্ডিং নং- ২৯/১ হতে শেষ), পশ্চিম বাসাবো, উত্তর বাসাবো, দক্ষিণ বাসাবো, উত্তর-পূর্ব বাসাবো, মধ্য বাসাবো, বাসাবো ওহাব কলোনী, মাদার টেক। | ০.৯৭৫ |
ওয়ার্ড-০৫ | মোহাম্মাদ আশ্রাফুজ্জামান (ফরিদ) | মায়াকানন, সবুজবাগ, উত্তর মুগদাপাড়া ডেপুটি কলোনী, আহম্মেদ বাগ, রাজারবাগ উত্তর ও দক্ষিণ, কদমতলা বাসাবো, পূর্ব বাসাবো (হোল্ডিং নং- ১-৫৯)। | ১.০১৬ |
ওয়ার্ড-০৬ | মোহাম্মাদ সিরাজুল ইসলাম ভাট্টি | মুগদাপাড়া | ০.৫৯১ |
ওয়ার্ড-০৮ | মোহাম্মাদ সুলতান মিয়া | বাংলাদেশ ব্যাংক কলোনী এবং সোনালী ব্যাংক কলোনী, আর. কে মিশন রোড গোপীবাগ, কমলাপুর, মতিঝিল, বি রেলওয়ে ব্যারাক। | ০.৯৬৬ |
ওয়ার্ড-০৯ | আলহাজ্জ এ. কে. এম. মমিনুল হক সাঈদ | আরামবাগ, ফকিরাপুল, ফকিরাপুল বাজার এলাকা, মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকা, দিলকুশা বাণিজ্যিক এলাকা, বঙ্গভবন। | ১.৩১৫ |
ওয়ার্ড-১০ | মারুফ আহমেদ মনসুর | মতিঝিল কলোনী, (হাসপাতাল জোন, আল হেলাল জোন ও আইডিয়াল জোন), এইচ টাইপ কোয়ার্টার, পোস্টাল কলোনী, টিএন্ডটি কলোনী, বাংলাদেশ ব্যাংক কলোনী। | ০.৩৮ |
ওয়ার্ড-১১ | মোহাম্মাদ হাদিদুল হক (শামীম) | শাহ্জাহানপুর, শাহ্জাহানপুর রেলওয়ে কলোনী, দক্ষিণ খিলগাঁও, খিলগাঁও বাগিচা, শহীদ বাগ, মোমেনবাগ, আউটার সার্কুলার রোড। | ০.৮১২ |
ওয়ার্ড-১২ | গোলাম আশ্রাফ তালুকদার | মালিবাগ বাজার রোড, (মতিঝিল অংশ), মালিবাগ, বকশীবাগ, গুলবাগ, শান্তিবাগ, ইন্দ্রপুরী। | ০.৫১১ |
ওয়ার্ড-১৩ | মোস্তফা জামান | চামেলীবাগ ও আমিনবাগ, রাজারবাগ পুলিশ লাইন, পুরানা পল্টন জি.পি.ও, বায়তুল মোকাররম স্টেডিয়াম, (সুইমিং পুল, স্পোর্টস কাউন্সিল), আউটার স্টেডিয়াম, বিজয় নগর, নয়াপল্টন, পুরানা পল্টন লাইন, ট্রাফিক পুলিশ ব্যারাক, পুলিশ হাসপাতাল ও সিএন্ডবি মাঠ, শান্তিনগর, শান্তিনগর বাজার এলাকা। | ১.০৩৫ |
ওয়ার্ড | কমিশনার | ওয়ার্ডের এলাকার নামসমূহ | ওয়ার্ডের আয়তন (বর্গ কি.মি.) |
---|---|---|---|
ওয়ার্ড-১৫ | জাকির হোসেন স্বপন | ধানমন্ডি আ/এ, ধানমন্ডি রোড নং ১৫ ষ্টাফ কোয়ার্টার, রোড নং ১৫ পূর্ব রায়ের বাজার ও ঈদগাহ রোড, শেরেবাংলা রোড ও মিতালী রোড, হাজী আফসারুদ্দীন রোড, হাতেমবাগ। | ২.৩৪ |
ওয়ার্ড-১৬ | মোহাম্মাদ হোসেন হায়দার হিরু | ফ্রী স্কুল ষ্ট্রীট কাঁঠালবাগান, নর্থরোড, সার্কুলার রোড, গ্রীন কর্ণার, গ্রীন স্কয়ার (গ্রীন রোড), গ্রীন রোড পূর্ব, ওয়েষ্ট এন্ড ষ্ট্র্রীট (ওয়েস্ট স্ট্রীট), আল আমীন রোড, নর্থ সার্কুলার রোড, ফ্রী স্কুল ষ্ট্রীট (হাতিরপুল), ক্রিসেন্ট রোড। | ০.৬১৮ |
ওয়ার্ড-১৭ | সালাউদ্দিন আহমেদ ঢালী | লেক কলাবাগান, গ্রীন রোড পশ্চিম, গ্রীন রোড ষ্টাফ কোয়ার্টার, তল্লাবাগ, শুক্রাবাদ, সোবহানবাগ। সার্কাস উত্তর ধানমন্ডি ও আবেদ ঢালী রোড, বশির উদ্দিন রোড, উত্তর ধানমন্ডি | ০.৭০৩ |
ওয়ার্ড-১৮ | জসিম উদ্দিন আহমেদ | নীলক্ষেত বাবুপুরা, সমাজ কল্যাণ ও গবেষনা ইনষ্টিটিউট, আইয়ুব আলী কলোনী রহিম স্কয়ার, বাংলাদেশ- কুয়েত মৈত্রী হল, সেন্ট্রাল রোড, নয়েম নিয়ে বার রোড, কলেজ স্ট্রীট, টি, টি কলেজ, গভঃ ল্যাবরেটরী স্কুল এলাকা এবং ঢাকা কলেজ, সাইন্স ল্যাবরেটরী ষ্টাফ কোয়ার্টার, এলিফ্যান্ট রোড, মিরপুর রোড, নিউ এলিফ্যেন্ট রোড, বিডিআর পিলখানা। | ১.৮৯৭ |
ওয়ার্ড-১৯ | মোহাম্মাদ মুন্সি কামরুজ্জামান | মিন্টু রোড, কাকরাইল, সার্কিট হাউস রোড, সিদ্ধেশ্বরী রোড ও লেন, মগবাজার এলিফ্যান্ট রোড, মগবাজার ইস্পাহানী কলোনী, নিউ ইস্কাটন রোড, ইস্কাটন গার্ডেন রোড, আমিনাবাদ কলোনী ও ইষ্টার্ণ হাউজিং এ্যাপার্টমেন্ট, বেইলী স্কোয়ার ও বেইলী রোড, বাজে কাকরাইল, ডি,আই,টি কলোনী ও পশ্চিম মালিবাগ। | ১.৭৪৪ |
ওয়ার্ড-২০ | মোহাম্মাদ ফরিদ উদ্দিন আহম্মেদ রতন | সেগুন বাগিচা, তোপখানা রোড, বঙ্গবন্ধু এ্যাভিনিউ ও রেস্ট হাউজ, টি, বি ক্লিনিক এলাকা, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ও আ/এ, হাইকোর্ট ষ্টাফ কোয়ার্টার ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, ফুলবাড়ীয়া স্টেশন পূর্ব এলাকা, পশ্চিম ফুলবাড়ীয়া এবং সচিবালয় এলাকা, আব্দুল গণি রোড এবং সচিবালয় স্টাফ কোয়ার্টার, পশ্চিম পুরাতন রেলওয়ে কলোনী, রেলওয়ে হাসপাতাল এলাকা, ইস্টর্ন হাউজিং এবং টয়েনবি সার্কুলার রোড, রমনা গ্রীন হাউজ, ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনিভার্সিটি এবং আবাসিক এলাকা, নজরুল ইসলাম হল আহসান উল্যাহ হল, তিতুমীর হল, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হোস্টেল (ফজলে রাব্বি হল), শেরবাংলা হল (প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়), সোহরাওয়ার্দী হল (প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়), শহীদুল্লাহ হল (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয), ফজলুল হক হল, ডঃ এম এ রশিদ হল, শহীদ স্মৃতি হল, প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী হল। | ২.০৮২ |
ওয়ার্ড-২১ | এডভোকেট এম এ হামিদ খান | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আবাসিক এলাকা, জহুরুর হক হল (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়), সলিমুল্লাহ হল, স্যার এ, এফ রহমান হল, শামসুন নাহার হল, জগন্নাথ হল, কবি জসিম উদ্দিন হল (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়), মুক্তি যোদ্ধা জিয়াউর রহমান হল, সূর্য সেন হল, হাজী মোহাম্মদ মহসিন হল, বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান হল, ময়মনসিংহ লেন, ময়মনসিংহ রোড, পি, জি ইনষ্টেটিউট, জাতীয় জাতীয় যাদুঘর অফিসার্স কোয়ার্টার, পি,জি হাসপাতাল ও কেন্দ্রীয় পাবলিক লাইব্রেরী, হাবিবুল্লাহ, আন্তর্জাতিক ছাত্রাবাস, রোকোয়া হল, পরিবাগ শাহ সাহেব রোড। | ১.৯৫২ |
ওয়ার্ড | কমিশনার | ওয়ার্ডের এলাকার নামসমূহ | ওয়ার্ডের আয়তন (বর্গ কি.মি.) |
---|---|---|---|
ওয়ার্ড-১৪ | মোহাম্মাদ সেলিম | বীরবাস কাচড়া, গজমহল রোড, হাজারীবাগ, ট্যানারি এলাকা, জিকাতলা (তিন মাজার), দক্ষিণ সুলতানগঞ্জ, সোনাতনগড় (মেনেশ্বর), জিকাতলা ষ্টাফ কোয়ার্টার, মনেশ্বর (জিকাতলা), শিকারীটোলা, মনেশ্বর (১-৩৬), তল্লাবাগ এবং মিতালী রাস্তার অংশ, চরকঘাটা তল্লাবাগ এবং টালী অফিস রোড, দক্ষিণ মধুবাজার। | ১.৩৫১ |
ওয়ার্ড-২২ | হাজী তারিকুল ইসলাম সজীব | মনেশ্বর রোড, মনেশ্বর লেন, বাড্ডানগর লেন, বোরহানপুর লেন কুলাল মহল লেন, কাজীরবাগ লেন, নবীপুর লেন, হাজারীবাগ লেন, হাজারীবাগ রোড, কালু নগর, এনায়েত গঞ্জ, গণকটুলী, ভাংঙ্গী কলোনী, নীলাম্বর সাহা রোড, ভাগলপুর লেন। | ১.০৭২ |
ওয়ার্ড-২৩ | মোহাম্মাদ হুমায়ুন কবির | লালবাগ রোড (হোল্ডিং নং- ১৫৮-২৫৬), মেডিকেল ষ্টাফ কোয়ার্টার থেকে বিডিআর গেট নং-১, কাশ্মীরী টোলা লেন, হোসেন উদ্দীন খান লেন, ডুরি আঙ্গুল লেন, নবাবগঞ্জ রোড, নবাবগঞ্জ লেন, আব্দুল আজিজ লেন, ললিত মোহন দাস লেন, এম, সি রায় রোড, নতুন পল্টন লাইন, পিল খানা রোড , সুবল দাস রোড (হোল্ডিং নং- ৪৭, ৪৮ এবং ৪৯)। | ০.৪৭৮ |
ওয়ার্ড-২৪ | মোশারাফ হোসেন | জগন্নাথ সাহা রোড (হোল্ডিং নং- ১১৪-৩১৫), শহীদ নগর, রাজ নারায়ন ধার রোড। | ০.৪২৪ |
ওয়ার্ড-২৫ | হাজী মোহাম্মাদ দেলোয়ার হোসেন | জগন্নাথ সাহা রোড (হোল্ডিং নং- ১-১১৩), কাজী রিয়াজুদ্দিন রোড, লালবাগ দুর্গ এবং পুষ্পরাজ সাহা রোড, আতশ খান লেন, রাজশ্রী নাথ ষ্ট্রীট, হরমোহন শীল ষ্ট্রীট, গঙ্গারাম রাজার লেন, লালবাগ রোড (হোল্ডিং নং- ৪৮-১৫৭ এবং ২৫৭-৩২৫/১), নগর বেলতলী লেন, শেখ সাহেব বাজার, সুবল দাস রোড (হোল্ডিং নং- ৫৭-৪৯) | ০.৩৫৯ |
ওয়ার্ড-২৬ | আলহাজ্জ মো. হাবিবুর রহমান মানিক | আজিমপু রোড (হোল্ডিং নং- ১-১৭৮), আজিমপুর এষ্টেট, পলাশী ব্যারাক পশ্চিম ও দক্ষিণ, ইডেন মহিলা কলেজ হোস্টেল স্টাফ কোয়ার্টার এবং গাহর্স্থ অর্থনীতি কলেজ, বি.সি দাস স্ট্রীট, নিলক্ষেত সরকারি বাজার (আজিমপুর), লালবাগ রোড, (হোল্ডিং নং- ১-৪৭ এবং ১৫৮-১৯৯), ঢাকেশ্বরী রোড। | ০.৯২২ |
ওয়ার্ড-২৭ | ওমর-বিন-আব্দাল আজিজ | হোসনী দালান রোড, অরফানেজ রোড, কমল দাহ রোড, নাজিমুদ্দিন রোড (হোল্ডিং নং- ১-১২৪), গিরদা উর্দূ রোড, জয়নাগ রোড, বকসী বাজার রোড, বকসী বাজার লেন, আমালাপাাড় সিট রোড, তাতখানা লেন, উমেশ দত্ত রোড, নবাব বাগিচা, নূর ফাতা লেন, পলাশী ফায়ার সার্ভিস স্টেশন। | ০.৫১১ |
ওয়ার্ড-২৮ | মো. আনোয়ার পারভেজ বাদল | কে. বি. রুদ্র রোড, উর্দূ রোড, গৌড় সুন্দর রাম লেন, হায়দার বকস লেন, খাজে দেওয়ান প্রথম এবং দ্বিতীয় লেন, চক সার্কুলার রোড, আজগর লেন, হরনাথ ঘোষ রোড, হরনাথ ঘোষ লেন, খাজে দল সিং লেন, নন্দ কুমার দত্ত রোড। | ০.১৭৮ |
ওয়ার্ড-২৯ | হাজী মো. জাহাঙ্গীর আলম বাবুল | ইসলাম বাগ, শায়েস্তা খান রোড, রহমত গঞ্জ লেন, হাজী রহিম বকস লেন, ওয়াটার ওয়ার্কস রোড, হাজী কালু রোড, গণি মিঞার হাট, ফরিয়াপট্রি। | ০.৪৫৭ |
ওয়ার্ড-৫৫ | মোহাম্মাদ নূরে-আলাম | ১.৩৪৯ | |
ওয়ার্ড-৫৬ | মোহাম্মাদ হোসেন | ০.৯৯৭ |
ওয়ার্ড | কমিশনার | ওয়ার্ডের এলাকার নামসমূহ | ওয়ার্ডের আয়তন (বর্গ কি.মি.) |
---|---|---|---|
ওয়ার্ড-৩০ | মোহাম্মাদ হাসান | ০.৩৪৯ | |
ওয়ার্ড-৩১ | মো. রফিকুল ইসলাম রাসেল | ০.৪৬৫ | |
ওয়ার্ড-৩২ | মোহাম্মাদ বিল্লাল শাহ | হাকিম হাবিবুর রহমান রোড, রাবার বোস ষ্ট্রীট, সোয়ারী ঘাট পূর্ব এবং পশ্চিম, রুই হাট্রা, বড় কাটারা, ছোট কাটারা, দেবীদাস ঘাট লেন, কমিটি গঞ্জ, চম্পাতলী লেন, জুম্মম বেপারী লেন, রজনী বোস লেন, রায় ঈশ্বরচন্দ্র শীল বাহাদুর ষ্ট্রীট, মহিউদ্দিন লেন, জাদব নারায়নদাস লেন, ইমাম গঞ্জ, মেটফোর্ড রোড। | ০.২১৫ |
ওয়ার্ড-৩৩ | মোহাম্মাদ আউয়াল হোসেন | মৌলভী বাজার, আজিজুল্লাহ রোড, বেগম বাজার, আবুল হাসনাত রোড, পদ্মলোচন রায় লেন, কে,এম, আজম লেন, নুর বক্স লেন, আলী হোসেন খান রোড, নাবালক মিয়া লেন, আর্মেনীয়াম ষ্ট্রীট, আবুল খায়রাত রোড, কেদৗর নাথ দে লেন, আগা নওয়াব দেউড়ী, বেচারাম দেউড়ী, হাফিজ উল্লাহ রোড, গোলাম মোস্তফা লেন, ডি,সি, রায় রোড, শরৎচন্দ্র চক্রবর্ত্তী রোড, এ, সি, রায় রোড, জেলা রোড, দিগু বাবু লেন, মকিম কাটারা, বি,কে, রায় লেন, সেন্টাল জেল, যোগেন্দ্র নারায়ণ শীল ষ্ট্রীট। | ০.৩১১ |
ওয়ার্ড-৩৪ | মীর সমীর (মুক্তিযোদ্ধা) | বংশাল রোড (হোল্ডিং নং- ৪৩/১-১০৮), কে,পি, ঘোষ ষ্ট্রীট, কসাইটুলী, গোবিন্দ দাস লেন, সৈয়দ হাসান আলী লেন, পি, কে, রায় লেন, হাজী আঃ রশিদ লেন, রায় বাহাদুর ঈশ্বর চন্দ্র ঘোষ ষ্ট্রীট, কাজী জিয়া উদ্দীন রোড, সামসাবাদা লেন, শাহ্জাদা মিয়া লেন, গোপী নাথ দত্ত কবিরাজ ষ্ট্রীট ও হরনী ষ্ট্রীট, বাগডাসা লেন, হায়বাৎ নগর লেন শরৎচক্রবর্তী রোড (হোল্ডিং নং-১৭-১০৩), কাজী মুদ্দিন সিদ্দিকী লেন, আকমল খান রোড, জিন্দবাহার লেন, জুমবালী লেন। | ০.৩৬৭ |
ওয়ার্ড-৩৫ | হাজী মো. আবু সাঈদ | বংশাল রোড (হোল্ডিং নং- ১০৯-২০৭/১), আলী, নেকী দেউরী, আব্দুল হাদী লেন, নবাব কাাটারা, চানখার পুল লেন, আগামসীহ লেন (হোল্ডিং নং- ১-১৫), শিক্কাটুলী লেন, আগা সাদেক রোড, বি, কে, গাঙ্গুলী লেন, আবুল হাসনাত রোড। | ০.১৩৯ |
ওয়ার্ড-৩৬ | রঞ্জন বিশ্বাস | সিদ্দিক বাজার, টেকের হাট লেন, নওয়াবপুর রোড (হোল্ডিং নং- ১৪৪-২২২), হাজী ওসমান গনি রোড (হোল্ডিং নং- ১ হইতে ১৬৫), নাজিরা বাজার লেন, লুৎফর রহমান লেন, কাজী আব্দুল হামিদ লেন, কাজী আলা উদ্দীন রোড, ফুলবাড়ীয়া পুরাতন রেলওয়ে স্টেশন (কোতোয়ালী অংশ)। | ০.১৩৫ |
ওয়ার্ড-৩৭ | মো. আ. রহমান মিয়াজী | মালিটোলা লেন, মালিটোলা রোড, বংশাল রোড (হোল্ডিং নং- ১-৪২, ২১১-২৬৭), বংশাল লেন, গোলক পাল লেন, আনন্দ মেহান বসাক লেন (বাসাবাড়ী লেন), ভিতরবাড়ী লেন, গোয়াল নগর লেন, ইংলিশ রোড, পুরানা মোগলটুলী, নবাব ইউসুফ রোড, নবাবপুর রোড (হল্ডিং নং- ২২৬-২৮২), হাজী আব্দুল্লাহ সরকার লেন, ফ্রেঞ্চ রোড, হাজী মইনুদ্দিন রোড, নয়াবাজার সুইপার কলোনী। | ০.৪৪৯ |
ওয়ার্ড-৩৮ | আবু আহমেদ মন্নাফী (বীর মুক্তিযোদ্ধা) | আশেক লেন, বাধিকা মোহন বসাক লেন, হরি প্রসন্ন মিত্র রোড, সৈয়দ আওলাদ হোসেন লেন, কোর্ট হাউস ষ্ট্রীট, উচ্ছব পোদ্দার লেন, প্রসন্ন পোদ্দার লেন, রাখাল চন্দ্র বসাক লেন, বাঁশিচরণ সেন পোদ্দার লেন ইসলামপুর (হোল্ডিং নং- ৫৩-১১৭/২/৩), নবরয় লেন, কৈলাশ ঘোষ লেন, শাখারী বাজার (হোল্ডিং নং- ১-৬৫), রাজার দেউরী, জজকোর্ট, ডি, সি কোর্ট ও রায় সাহেব বাজার। | ০.৪২৪ |
ওয়ার্ড-৪২ | হাজী মোহাম্মাদ সেলিম | আহসান উল্লাহ রোড, কবিরাজ লেন, জি. এল গার্থ লেন, সিমশন রোড, পটুয়াটুলী রোড, ইসলামপুর (হোল্ডিং নং- ১-৫২), পাটুয়াটুলী লেন, কুমারটুলী লেন, লিয়াকত এ্যাভিনিউ, নর্থব্র“ক হল রোড (হোল্ডিং নং- ১-৩৮), ওয়াইজ ঘাট, রমাকান্ত নন্দি লেন, লয়াল ষ্ট্রীট, পি, কে, রায় রোড (বাংলা বাজার), চিত্তরঞ্জন এ্যাভিনিউ, হকার্স মার্কেট, শাখারী বাজার (হোল্ডিং নং- ৬৬-১৪২)। | ০.২৭৪ |
ওয়ার্ড-৪৩ | হাজী মো. আরিফ হোসেন | শ্যামা প্রসাদ চৌধুরী লেন, রূপলাল দাস লেন, পাতলখান লেন, ফরাশগঞ্জ লেন, ফরাশগঞ্জ রোড, উল্টিগঞ্জ লেন, মালাকার টোলা লেন, নর্থ ব্র“ক হল রোড (হোল্ডিং নং- ৩৯-শেষ), মদন সাহ্ লেন, ঈশ্বর দাস লেন, হরিশ চন্দ্র বসু ষ্ট্রীট, প্রতাপ দাস লেন, বি, কে, দাস রোড, কে জি গুপ্ত লেন, জয়চন্দ্র ঘোষ লেন, প্যারীদাস রোড, গোপাল সাহা লেন, মোহিনী মোহন দাস লেন,পূর্ন চন্দ্র ব্যানার্জি লেন, রূপচান লেন, মুন্সী হরি মোহন দাস লেন, আনন্দ মোহন দাস লেন, শ্রীশ দাস লেন, হেমেন্দ্র দাস লেন, দিবেন্দ্র দাস লেন, শুকলাল দাস লেন। | ০.৩৬৪ |
ওয়ার্ড | কমিশনার | ওয়ার্ডের এলাকার নামসমূহ | ওয়ার্ডের আয়তন (বর্গ কি.মি.) | ||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
ওয়ার্ড-০৭ | মোহাম্মাদ আব্দুল বাসিত খান বাচ্চু | মানিক নগর ,মানিক নগর মিয়াজান লেন, কাজিরবাগ | ০.৪০৩ | ||||
ওয়ার্ড-৩৯ | ময়নুল হক মঞ্জ | কে.এম.দাস লেন, অভয়দাস লেন, টয়েনবি সার্কুলার রোড, জয়কালী মন্দির রোড হোল্ডিং নং- ১৯ হতে শেষ), ভগবতী ব্যানার্জী রোড, ফোল্ডার ষ্টীট (হোল্ডিং নং- ৯ হতে শেষ), হাটখোলা রোড (হোল্ডিং নং- ২-৪৪/৩), আর. কে. মিশন রোড (হোল্ডিং নং- ১-৯১/১) | ০.৬৭২ | ||||
ওয়ার্ড-৪০ | মকবুল ইসলাম খান টিপু | দয়াগঞ্জ রোড, দয়াগঞ্জ হাটলেন, দয়াগঞ্জ জেলেপাড়া, নারিন্দা লেন, নারিন্দা রোড (হোল্ডিং নং -৫৪ হতে শেষ), শরৎগুপ্ত রোড, বসু বাজার লেন, মুনির হোসেন লেন, শাহ্ সাহেব লেন, মেথরপট্রি (উত্তর ও দক্ষিণ), গুরুদাস সরকার লেন, করাতিটোলা লেন, স্বামীবাগ লেন (হোল্ডিং নং- ১৯ হতে শেষ), স্বামীবাগ নতুন বস্তি, স্বামীবাগ লেন (হোল্ডিং নং- ১-১৮) | ০.৫৪৮ | ||||
ওয়ার্ড-৪১ | সারোয়ার হাসান আলো | লালমোহন শাহ্ স্ট্রীট, ভজহরি সাহা স্ট্রীট, দক্ষিণ মসুন্দি, ওয়ারী ষ্ট্রীট, জয়কালী মন্দির রোড, (হোল্ডিং নং- ১-১৮) নবাব ষ্ট্রীট, মদন মোহন বসাক রোড, টিপু সুলতান রোড (হোল্ডিং নং- ১৫/৩-৩৭), (র্যান্ধিন ষ্ট্রীট, পদ্ম নিধি লেন, হরী ষ্ট্রীট ল্যান্ড অকসেন লেন, নারিন্দা রোড (হোল্ডিং নং- ১-৫৩), জোরপুল লেন ফোল্ডার ষ্ট্রীট (হোল্ডিং নং- ১-৪), চন্ডী চরণ বোস ষ্ট্রীট, হাটখোলা রোড এ্যান্ড বলধা হাউস (হোল্ডিং নং- ১), লারমিনি ষ্ট্রীট রাঁধা-শ্যাম সাহা ষ্ট্রীট। | ০.৪৩১ | ||||
ওয়ার্ড-৪৪ | মোহাম্মাদ আব্দুস সাহেদ মন্টু | কাঠের পুল লেন (বানিয়া নগর), ঠাকুরদাস লেন, জাস্টিস লালমোহন দাস লেন, ঋষিকোষ দাস রোড, বেগমগঞ্জ লেন, মিউনিসিপ্যাল স্টাফ কোয়ার্টার (বানিয়া নগর), তনুগঞ্জ লেন, ওয়াল্টার রোড, রেবতী মোহন দাস রোড (হোল্ডিং নং- ১-১৭৫) | ০.২৭২ | ||||
ওয়ার্ড-৪৫ | আব্দুল কাদির | ডিষ্ট্রিলারী রোড, দীন নাথ সেন রোড, ক্যাশাব ব্যানার্জী রোড (হোল্ডিং নং- ৯২-৯৯), শশীভূষণ চ্যাটার্জী লেন, রজনী চৌধুরী রোড, সাবেক সরাফৎ গঞ্জ লেন, সত্যেন্দ্র কুমার দাস রোড। | ০.৫৪৩ | ||||
ওয়ার্ড-৪৬ | মো. শহিদ উল্লাহ মিনু | মিল ব্যারাক এ্যান্ড পুলিশ লাইন, ক্যাশাব ব্যানার্জী রোড (হোল্ডিং নং- ১-৮৭/২), অক্ষয় দাস লেন, শাঁখারী নগর লেন, হরিচরণ রায় রোড (হোল্ডিং নং- ১-১৪, ৪৯-৫৬), আলমগঞ্জ রোড, ঢালকানগর লেন (হোল্ডিং নং-১-৪৪, ৭১-১০৫), সতীশ সরকার রোড । | ০.৫১৪ | ||||
ওয়ার্ড-৪৭ | নাসির আহমেদ ভূঁইয়া | লাল মোহন পোদ্দার লেন, পোস্তগোলা; ঢাকা কটন মিল্স, হরিচরণ রায় রোড (হোল্ডিং নং- ১৫-৪৮), বাহাদুরপুর লেন, গেন্ডারিয়া রাজউক প্লট ১ এবং ২, নবীন চন্দ্র গোম্বাসী রোড, ফরিদাবাদ লেন, বাংলাদেশ ব্যাংক কলোনী, ঢালকা নগর লেন (হোল্ডিং নং-৪৫-৭০) | ০.৫৭৬ | ||||
ওয়ার্ড-৪৮ | মোহাম্মাদ আবুল কালাম (অনু) | সায়েদাবাদ, উত্তর যাত্রাবাড়ী ১ এবং ২। | ০.৭৬ | ||||
ওয়ার্ড-৪৯ | বাদল সরদার | ব্রাক্ষ্মণ চিরণ, ধলপুর। | ১.০৮৭ | ||||
ওয়ার্ড-৫০ | মো. দেলোয়ার হোসেন খান | পশ্চিম যাত্রাবাড়ী, এন্ড উত্তর-পশ্চিম যাত্রাবাড়ী, উত্তর যাত্রাবাড়ী, দক্ষিণ-পূর্ব যাত্রাবাড়ী, ওয়াপদা কলোনী, দক্ষিণ যাত্রাবাড়ী। | ০.৮৫৯ | ||||
ওয়ার্ড-৫১ | কাজী হাবিবুর রহমান হাবু | মীর হাজারীবাগ, ধোলাই পাড়, গেন্ডারিয়া। | ০.৬৫৭ | ||||
ওয়ার্ড-৫২ | মোহাম্মাদ নাছি মিয়া | মুরাদপুর- ১ (হোল্ডিং নং- ১-৪৬), মুরাদপুর ২, ৩ এবং ৪। | ০.৫৩৬ | ||||
ওয়ার্ড-৫৩ | মোহাম্মাদ নূর হোসেন | পশ্চিম জুরাইন মুরাদপুর- ১ (হোল্ডিং নং- ১-৪৬) | ০.৭৩৬ | ||||
ওয়ার্ড-৫৪ | হাজী মোহাম্মাদ মাসুদ | করিম উল্লারবাগ, নতুন জুরাইন আলম বাগ, পশ্চিম জুরাইন (মাজার এলাকা সহ) | ০.৯২৮ | ওয়ার্ড-৫৫ | হাজী মো: নূর আলম | ঝাউচর, ঝাউলাহাটি, মুন্সিহাটি, হাসান নগর, আবু সাঈদ বাজার, নবীনগর, খোলামোড়া | 1.783 |
ওয়ার্ড-৫৬ | হাজী মোঃ হোসেন | রনী মার্কেট, রসূলপুর, কুড়ারঘাট, ব্যাটারীঘাট, বড়গ্রাম, ইসলামনগর, আলীনগর, মজিবর ঘাট, আচারওয়ালা ঘাট, হুজুরপাড়া, কলেজরোড, মাদ্রাসাপাড়া | |||||
ওয়ার্ড-৫৭ | হাজী মো. সাইদুল ইসলাম (মাদবর) | মাদবর বাজার, পাকাপুল, আশ্রাফাবাদ, নূরবাগ, নিজামবাগ, কয়লাঘাট, থোডা |
সংরক্ষিত আসন | সাধারণ ওয়ার্ড | কাউন্সিলর | অফিসের ঠিকানা |
---|---|---|---|
১ | ২, ৩, ৪ | ফাতেমা আক্তার ডলি | ২৮৯, উত্তর গোড়ান, খিলগাঁও, ঢাকা-১২১৯ |
২ | ৫, ৬, ৭ | হোসনে আরা চৌধুরী | ১৭/২৩/১, মানিকনগর, ঢাকা-১২০৩ |
৩ | ৮, ৯, ১০ | মিনু রহমান | ৩৪/৩৫, নয়া পল্টন, পল্টন, ঢাকা (আস্থায়ী) |
৪ | ১, ১১, ১২ | ফারহানা ইসলাম ডলি | ৪৩, খিলগাঁও বাগিচা, শাহজাহানপুর, ঢাকা |
৫ | ১৩, ১৯, ২০ | সৈয়াদা রোকসানা ইসলাম চামেলী | ৯/৫, সেক্রেটারিয়েট রোড, ফুলবাড়িয়া, ঢাকা-১০০০ |
৬ | ১৬, ১৭, ২১ | নারগিস মাহাতাব | ২৩৬ (২য় তালা), ফ্রি স্কুল স্ট্রীট, কাঠালবাগান, ধানমন্ডি, ঢাকা |
৭ | ১৪, ১৫, ১৮ | মিসেস শিরিন গাফফার | ৫/২, টালি অফিস রোড, হাজারীবাগ, ঢাকা-১২০৯ |
৮ | ২২, ২৩, ২৬ | আয়শা মোকাররম | ৪/১, নিলাম্বর শাহা রোড, হাজারীবাগ, ঢাকা-১২০৫ |
৯ | ২৪, ২৫, ২৯ | আলেয়া পারভীন রনজু | ৫১/১, কাজি রিয়াজ উদ্দিন রোড, পোস্তা, লালবাগ, ঢাকা-১২১১ |
১০ | ২৭, ২৮, ৩০ | সামসুননাহার ভূঁইয়া | ১৬/১, রজনী বোস লেন, চকবাজার, ঢাকা-১২১১ |
১১ | ৩১, ৩২, ৩৩ | নাসরিন রশিদ পুতুল | ঢাকা |
১২ | ৩৫, ৩৬, ৩৭ | সুরাইয়া বেগম | ৪৫/১, বি প্রসন্ন পোদ্দার লেন (তাঁতীবাজার), ঢাকা-১১০০ |
১৩ | ৩৪, ৩৮, ৪১ | রাশিদা পারভীন (মনি) | ৪৫, লালচাঁন মকিম লেন, ওয়ারী, ঢাকা সদর-১১০০ |
১৪ | ৩৯, ৪০, ৪৯ | লাভলী চৌধুরী | ১২, কে এম দাস লেন, ঢাকা-১২০৩ |
১৫ | ৪৮, ৫০, ৫১ | নাজমা বেগম | ৩৩০/১, মীরহাজিরাবাগ, যাত্রাবাড়ী, ঢাকা-১২০৪ |
১৬ | ৪২, ৪৩, ৪৪ | নাসিমা আহমেদ | ১, ফরাশগঞ্জ রোড (লালকুঠি), সুত্রাপুর, ঢাকা-১১০০ |
১৭ | ৪৫, ৪৬, ৪৭ | হেলেন আক্তার | গেন্ডারিয়া কমিউনিটি সেন্টার (ধূপখোলা মাঠের উত্তর পাশে), গেন্ডারিয়া, ঢাকা-১২০৪ |
১৮ | ৫২, ৫৩, ৫৪ | কালেসা আলম | ৫১৭, পূর্ব জুরাইন হাজী খোরশেদ আলি সরদার রোড, ফরিদাবাদ, কদমতলী ঢাকা-১২০৪ |
১৯ | ৫৫, ৫৬, ৫৭ | মোসাঃ শিউলী বেগম | ২৮, চৌরাস্তা খাল্পাড় রোড, ঢাকা |
প্রশাসনিক কাঠামো
প্রতি ৫ বছর অন্তর সরাসরি ভোটের মাধ্যমে একজন মেয়র এবং প্রতিটি ওয়ার্ডে একজন করে কমিশনার নির্বাচন করা হয়। মেয়র সিটি কর্পোরেশনের কার্যনির্বাহী প্রধান হিসাবে কাজ করেন। মেয়রের অনুপস্থিতিতে সিটি কর্পোরেশন এর কার্যপরিচালনার জন্য একজন প্রশাসক থাকেন। প্রতি ১৮০ দিনের জন্য সরকার কর্তৃক এই প্রশাসক নিযুক্ত হন। এছাড়াও মহিলাদের জন্য ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনে সংরক্ষিত কমিশনার পদ রয়েছে। ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনে আছেন একজন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। তিনি সরকার কর্তৃক মনোনিত হন। কর্পোরেশনের যাবতীয় কার্যসম্পাদনের নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে তিনি দায়িত্ব পালন করেন।
উল্লেখযোগ্য স্থান ও স্থাপনা
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের অন্তর্গত উল্লেখযোগ্য স্থান ও স্থাপনার মধ্যে রয়েছেঃ
- আহসান মঞ্জিল - পুরনো ঢাকার ইসলামপুরের কুমারটুলী এলাকায় বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত। এটি পূর্বে ছিল ঢাকার নবাবদের আবাসিক প্রাসাদ ও জমিদারীর সদর কাচারি। বর্তমানে এটি জাদুঘর হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। আহসান মঞ্জিলের প্রতিষ্ঠাতা নওয়াব আবদুল গনি তার পুত্র খাজা আহসান উল্লাহ্-র নামানুসারে এর নামকরণ করেন। ১৮৫৯ সালে আহসান মঞ্জিলের নির্মাণ কাজ শুরু হয়ে ১৮৭২ সালে শেষ হয়। ১৯০৬ সালে এই মঞ্জিলে অনুষ্ঠিত্ব এক বৈঠকে মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত হয়।
- মিটফোর্ড হাসপাতাল - এটি ঢাকায় প্রতিষ্ঠিত প্রথম আধুনিক হাসপাতাল। ১৮৫৪ সালে ঢাকার কালেক্টর এবং প্রাদেশিক আপীল বিভাগের জজ স্যার রবার্ট মিটফোর্ডের নামানুসারে এর নামকরণ হয়। স্যার মিটফোর্ডের সময়ে মহামারী আকারে ভয়াবহ কলেরা রোগ দেখা দিলে ভূক্তভোগীদের দুর্দশা দেখে মর্মাহত হন তিনি। মৃত্যুর আগে ১৮৩৬ সালে ইংল্যান্ডে থাকাবস্থায় তিনি তাঁর সম্পত্তির সিংহভাগ (প্রায় ৮,০০,০০০ টাকা) ঢাকার জনসাধারণের কল্যাণমূলক কাজে এবং একটি হাসপাতাল ভবন নির্মার্ণের জন্য করার জন্য বাংলার সরকারের নামে উইল করে দেন।
- লালবাগের কেল্লা বা কিলা আওরঙ্গবাদ- ঢাকার বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত একটি অসমাপ্ত মুঘল দুর্গ।[3] ১৬৭৮ সালে মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের পুত্র সুবেদার মুহাম্মদ আজম শাহ এর নির্মাণ কাজ শুরু করেন। ১৬৮০ সালে তার উত্তরসুরী, মুঘল সুবেদার শায়েস্তা খাঁ নির্মাণকাজ পুনরায় শুরু করেন, কিন্তু ১৬৮৪ সালে এখানে শায়েস্তা খাঁর কন্যা ইরান দুখত রাহমাত বানুর (পরী বিবি) মৃত্যু ঘটে। কন্যার মৃত্যুর পর শায়েস্তা খাঁ এ দুর্গটিকে অপয়া মনে করেন। অখন অসমাপ্ত অবস্থায় এর নির্মাণকাজ বন্ধ করে দেন।[4] ১৮৪৪ সালে এলাকাটি "আওরঙ্গবাদ" নাম বদলে "লালবাগ" নাম পায়।[5]
- রূপলাল হাউজ - পুরান ঢাকার ১৫ নং ফরাশগঞ্জের এই ঐতিহ্যবাহী ভবনটি আর্মেনীয় জমিদার আরাতুন ১৮২৫ সালে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। ১৮৩৫ সালে রূপলাল দাস এবং তার ভাই রঘুনাথ দাস বাড়িটি কিনে নেয়। রূপলাল বাড়িটিকে পুনঃর্নির্মাণ করেছিলেন। এরপর থেকে বাড়িটির নাম হয় “রূপলাল হাউজ”।[6] এটি ৯১.৪৪ মিটার দীর্ঘ একটি দ্বিতল ভবন। ১৮৮৮ সালে ভারতের ভাইসরয় লর্ড ডাফরিন ঢাকা সফরের সময় তাঁর সম্মানে এখানে একটি নাচ-গানের আসরের আয়োজন করা হয়েছিলো। ভবনের পশ্চিমাংশে দোতলায় আকর্ষণীয় একটি নাচঘর অবস্থিত। এর মেঝে ছিল কাঠের তৈরি। সেই সময়ে ৪৫ হাজার টাকা ব্যয়ে রূপলাল হাউসের আধুনিকীকরণ করা হয়। সেই সময় বিদেশীরা ঢাকায় আসলে রূপলাল হাউজে কক্ষ ভাড়া করে থাকতেন। সেই যুগেই কক্ষপ্রতি ভাড়া ছিল ২০০ টাকা।
- হোসেনি দালান - প্রায় সাড়ে ৩০০ বছরের পুরনো এ স্থাপনা মোঘল আমলের ঐতিহ্যের নিদর্শন। মোঘল সম্রাট শাহজাহানের আমলে এটি নির্মিত হয়। ইমামবাড়ার দেয়ালের শিলালিপি থেকে জানা যায়, শাহ সুজার সুবেদারির সময় তাঁর এক নৌ-সেনাপতি মীর মুরাদ এটি হিজরী ১০৫২ সনে (১৬৪২ খ্রিস্টাব্দ) সৈয়দ মীর মোরাদ কর্তৃক নির্মিত হয়। ইমারতটি মুহাম্মদের পৌত্র হোসেনের কারবালার প্রান্তরে মৃত্যুবরণ স্মরণে নির্মিত। ইতিহাসবিদ জেমস টেলর তাঁর বইয়ে উল্লেখ করেন, ১৮৩২ সালেও আদি ইমামবাড়া টিকে ছিল। ইস্ট-ইন্ডিয়া কোম্পানির আমলে দুই দফায় ইমামবাড়ার সংস্কার হয়। ১৮৯৭ সালের ভূমিকম্পে ভবনটি প্রায় বিধ্বস্ত হয়। পরে খাজা আহসান উল্লাহ লক্ষাধিক টাকা ব্যয় করে তা পুনঃনির্মাণ ও সংস্কার করেন। ১৯৯৫ সালে একবার এবং পরবর্তীতে ২০১১ সালে আরো একবার দক্ষিণের পুকুরটি সংস্কার করা হয়।
- সদরঘাট - সদরঘাট বুড়িগঙ্গা নদী থেকে ঢাকা শহরে প্রবেশ পথে একটি বিরাট ঘাট। এটি আহসান মঞ্জিলের সম্মুখভাগের একটু বাম দিকে অবস্থিত। সদরঘাট বাকল্যাণ্ড বাঁধের কেন্দ্রবিন্দু। ১৮২০ সালের দিকে সদরঘাটের কাছে পূর্বদিকে ম্যাজিস্ট্রেট ও কালেক্টর-এর অফিসসহ অন্যান্য বহু অফিস পর্যায়ক্রমে স্থানান্তরিত হয় এবং এর উত্তর দিকের এলাকাসমূহ নতুন নগরকেন্দ্র হিসেবে গড়ে ওঠে। এখানে খুলনার মতো দূরবর্তী স্থানে স্টিমারে যাত্রী পরিবহনের জন্য একটি টার্মিনালও আছে। ঢাকার সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে সর্বমোট ৪৫ টি রুটে নৌযান চলাচল করে। এই নদীবন্দর থেকে বাংলাদেশের দক্ষিণ অঞ্চলের এলাকাগুলো যেমন, পটুয়াখালী, বরগুনা, ভোলা, বরিশাল, ঝালকাঠী, মাদারীপুর, চাঁদপুর, খুলনা, হাতিয়া, বাগেরহাট প্রভৃতি গন্তব্যে লঞ্চ ও স্টিমার ছেড়ে যায়।
- শাঁখারিবাজার - ঢাকা বিখ্যাত ছিল শাঁখারীদের তৈরী শাঁখার জন্য। এই এলাকায় বসবাসকারী শাঁখারীদের নামানুসারেই এলাকাটির নামকরণ হয়েছে। শাঁখারীরা বংশগত ভাবে শাঁখা তৈরির কাজে নিয়োজিত। ঢাকার শাঁখারীদের আবাসিক এলাকা ছিল শাঁখারী বাজার, যা এখনও বহন করছে সেই ঐতিহ্য। জেমস ওয়াইজের ১৮৮৩ খৃষ্টাব্দের বর্ণনা অনুসারে ঢাকায় ঐ সময় ৮৩৫ জন শাঁখারী বসবাস করতেন। ১৭শ-শতাব্দীতে মোগল শাসনামলে খাঁজনা বিহীন লাখেরাজ জমি প্রদান করে শাঁখারীদেরকে ঢাকা শহরে নিয়ে আসা হয়। শাঁখারীরা ঢাকায় এসে যে অঞ্চলে বসবাস শুরু করেছিল তা আমাদের কাছে বর্তমানে পরিচিত শাঁখারী বাজার নামে।[7] ১৭শ-শতাব্দীতে মোঘল সুবেদার ইসলাম খাঁর সেনাপতি মির্জা নাথান এর লেখায় শাঁখারী বাজারের উল্লেখ রয়েছে।[8]
- বাহাদুর শাহ পার্ক - সদরঘাটের পাশে লক্ষ্মীবাজারে অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক স্থান যেখানে বর্তমানে একটি পার্ক গড়ে তোলা হয়েছে। এ স্থান বহু ঐতিহাসিক ঘটনার সাক্ষী। ১৮শ-শতাব্দীর শেষের দিকে এখানে ঢাকার আর্মেনীয়দের বিলিয়ার্ড ক্লাব ছিল।[9] ১৯৫৭ সালের আগে পর্যন্ত পার্কটি ভিক্টোরিয়া পার্ক নামে পরিচিত ছিল। ১৮৫৭ সালের সিপাহি বিদ্রোহের পর এক প্রহসনমূলক বিচারে ইংরেজ শাসকেরা ফাঁসি দেয় অসংখ্য বিপ্লবী সিপাহিকে। তারপর জনগণকে ভয় দেখাতে সিপাহিদের লাশ এনে ঝুলিয়ে দেওয়া হয় এই ময়দানের বিভিন্ন গাছের ডালে।[10] ১৯৫৭ সালে (মতান্তরে ১৯৬১) সিপাহি বিদ্রোহের শতবার্ষিকী পালন উপলক্ষে এখানে একটি স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করে পার্কের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় বাহাদুর শাহ পার্ক।[10]
- বড় কাটরা - ঢাকায় অবস্থিত মুঘল আমলের নিদর্শন। সম্রাট শাহজাহানের পুত্র শাহ সুজার নির্দেশে ১৬৪১ খ্রিস্টাব্দে (হিজরী ১০৫৫) বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে এই ইমারতটি নির্মাণ করা হয়[11] এটি নির্মাণ করেন আবুল কাসেম, যিনি মীর-ই-ইমারত নামে পরিচিত ছিলেন। প্রথমে এতে শাহ সুজার বসবাস করার কথা থাকলেও পরে এটি মুসাফিরখানা হিসাবে ব্যবহৃত হয়। এক সময় স্থাপত্য সৌন্দর্যের কারনে বড় কাটারার সুনাম থাকলেও বর্তমানে এর ফটকটি ভগ্নাবশেষ হিসাবে দাঁড়িয়ে আছে।
- ছোট কাটারা - এটি শায়েস্তা খানের আমলে তৈরি একটি ইমারত। আনুমানিক ১৬৬৩ - ১৬৬৪ সালের দিকে এ ইমারতটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়ে১৬৭১ সালে শেষ হয়েছিল। এটির অবস্থান ছিল বড় কাটারার পূর্বদিকে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে। কোম্পানি আমলে ১৮১৬ সালে মিশনারি লিওনার্দ ছোট কাটারায় ঢাকার প্রথম ইংরেজি স্কুল খুলেছিলেন। ১৮৫৭ সালে এখানে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল ঢাকার প্রথম নরমাল স্কুল।
- তারা মসজিদ - পুরানো ঢাকার আরমানিটোলায় আবুল খয়রাত সড়কে অবস্থিত। সাদা মার্বেলের গম্বুজের ওপর নীলরঙা তারায় খচিত এ মসজিদ নির্মিত হয় আঠারো শতকের প্রথম দিকে। মসজিদের গায়ে এর নির্মাণ-তারিখ খোদাই করা ছিল না। জানা যায়, আঠারো শতকে ঢাকার 'মহল্লা আলে আবু সাঈয়ীদ'-এ (পরে যার নাম আরমানিটোলা হয়) আসেন জমিদার মির্জা গোলাম পীর (মির্জা আহমদ জান)। ঢাকার ধণাঢ্য ব্যক্তি মীর আবু সাঈয়ীদের নাতি ছিলেন তিনি। মির্জা গোলাম পীর এ মসজিদ নির্মাণ করেন। মির্জা সাহেবের মসজিদ হিসেবে এটি তখন বেশ পরিচিতি পায়। ১৮৬০ সালে মারা যান মির্জা গোলাম পীর। পরে, ১৯২৬ সালে, ঢাকার তৎকালীন স্থানীয় ব্যবসায়ী, আলী জান বেপারী মসজিদটির সংস্কার করেন। সে সময় জাপানের রঙিন চিনি-টিকরি পদার্থ ব্যবহৃত হয় মসজিদটির মোজাইক কারুকাজে। মসজিদে মোঘল স্থাপত্য শৈলীর প্রভাব রয়েছে।
- বিনত বিবির মসজিদ - পুরানো ঢাকা এলাকায় অবস্থিত একটি মধ্যযুগীয় মসজিদ। নারিন্দা পুলের উত্তর দিকে অবস্থিত এই মসজিদটির গায়ে উৎকীর্ণ শিলালিপি অনুসারে ৮৬১ হিজরি সালে, অর্থাৎ ১৪৫৭ খ্রিস্টাব্দে সুলতান নাসির উদ্দিন মাহমুদ শাহের শাসনামলে মারহামাতের কন্যা মুসাম্মাত বখত বিনত বিবি এটি নির্মাণ করান। [12][13] এই মসজিদটি ঢাকার সবচেয়ে পুরাতন মুসলিম স্থাপনার নিদর্শন হিসাবে অনুমিত।
- চকবাজার শাহী মসজিদ - পুরানো ঢাকা এলাকার চকবাজারে অবস্থিত একটি মোঘল আমলের মসজিদ। মোঘল সুবেদার শায়েস্তা খান এটিকে ১৬৭৬ খ্রিস্টাব্দে নির্মাণ করেন, মসজিদে প্রাপ্ত শিলালিপি থেকে এই ধারণা করা হয়। এই মসজিদটিই সম্ভবত বাংলায় উঁচু প্লাটফর্মের উপর নির্মিত প্রাচীনতম ইমারত-স্থাপনা। মসজিদটির আদি গড়নে ছিল তিনটি গম্বুজ।
- করতলব খান মসজিদ - বেগম বাজার এলাকায় অবস্থিত একটি প্রাচীন মসজিদ। এটি নওয়াব দেওয়ান মুর্শিদকুলি খান কর্তৃক নির্মিত হয়েছিল। এটি ঢাকা শহরে কারাগারের পাশে অবস্থিত। ১৭০১-১৭০৪ সালের মধ্যে এই মসজিদটি নির্মাণ করেন এবং দেওয়ান মুর্শিদকুলি খানের নামে এর নামকরণ হয়, তিনি কর্তালাব খান নামেও পরিচিত ছিলেন।
- ঢাকেশ্বরী মন্দির - ধারণা করা হয় যে, সেন রাজবংশের রাজা বল্লাল সেন ১২শ শতাব্দীতে এটি প্রতিষ্ঠা করেন। তবে সেই সময়কার নির্মাণশৈলীর সঙ্গে এর স্থাপত্যকলার মিল পাওয়া যায় না বলে অনেক ইতিহাসবিদ মনে করেন। ঢাকার নামকরণ হয়েছে "ঢাকার ঈশ্বরী" অর্থাৎ ঢাকা শহরের রক্ষাকর্ত্রী দেবী হতে। এই মন্দিরটি বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সলিমুল্লাহ হলের দক্ষিণ-পশ্চিম প্রান্তে অবস্থিত।
- আর্মেনীয় গির্জা - পুরান ঢাকার আর্মানিটোলায় অবস্থিত একটি প্রাচীন খৃষ্টধর্মীয় উপাসনালয়। এটি ১৭৮১ খৃষ্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত হয়। ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রয়োজনে অষ্টাদশ ও ঊনবিংশ শতকে ঢাকায় অনেক আর্মেনীয় ব্যক্তির আগমন ঘটে। গীর্জা নির্মাণের পূর্বে ঐ স্থানে ছিলো আর্মেনীয়দের একটি কবরস্থান। এই গির্জার জন্য জমি দান করেন আগা মিনাস ক্যাটচিক। ১৮৮০ সালে আর্থিক অনটনে পড়ে গির্জার ঘণ্টাটি বাজানো বন্ধ করে দেওয়া হয়। ১৮৯৭ সালের ভূমিকম্পে গির্জার ঘড়িঘর বিধ্বস্ত হয়। গির্জার অঙ্গনে আর্মেনীয়দের কবরস্থান অবস্থিত।
ব্যক্তিত্ব
নবাব আব্দুল গণি ছিলেন কাশ্মীরি। প্রখ্যাত নবাব পরিবারের ছিলেন তিনি। ঢাকার মানুষ তাদের নবাব বা খাজা পরিবার বলেও চিনত।
তথ্যসূত্র
- ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সিলর তালিকা
- ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ইতিহাস
- Rahman, Habibur (২০১২)। "Lalbagh Fort"। Islam, Sirajul; Jamal, Ahmed A.। Banglapedia: National Encyclopedia of Bangladesh (Second সংস্করণ)। Asiatic Society of Bangladesh।
- Sayid Aulad Hasan (১৯০৩)। Extracts from the Notes on the Antiquities of Dacca। Published by the author। পৃষ্ঠা 5।
- The Archaeological Heritage of Bangladesh। Asiatic Society of Bangladesh। নভে ২০১১। পৃষ্ঠা 586।
- অবৈধ দখলে জর্জরিত এক সময়কার অভিজাত চতুষ্ক বাড়ি রূপলাল হাউজ
- মুনতাসীর মামুন, "ঢাকা: স্মৃতি বিস্মৃতির নগরী", ৩য় সংস্করণ, ৪র্থ মূদ্রণ, জানুয়ারি ২০০৪, অনন্যা প্রকাশনালয়, ঢাকা, পৃষ্ঠা ২৪৮-২৪৯ আইএসবিএন ৯৮৪-৪১২-১০৪-৩।
- Conservation of a Historic Mohalla, তাইমুর ইসলাম ও হোমাইরা জামান, দি ডেইলি স্টার, এপ্রিল ৩, ২০০৬
- আন্টাঘর থেকে বাহাদুর শাহ পার্ক, আবদুল মালেক, ত্রৈমাসিক ঢাকা, বর্ষ ১, সংখ্যা ৪, ডিসেম্বর ২০০৮, পৃষ্ঠা-২১
- http://archive.prothom-alo.com/detail/news/5408
- শামসুর রাহমান, "স্মৃতির শহর", ফেব্রুয়ারি ২০০০ জাতীয় গ্রন্থ প্রকাশন, পৃষ্ঠা:৫৩, ISBN 984560093।
- মুনতাসীর মামুন, "ঢাকা: স্মৃতি বিস্মৃতির নগরী", ৩য় সংস্করণ, ৪র্থ মূদ্রণ, জানুয়ারি ২০০৪, অনন্যা প্রকাশনালয়, ঢাকা, পৃষ্ঠা ১৮০, আইএসবিএন ৯৮৪-৪১২-১০৪-৩।
- বিনত বিবি মসজিদ। বাংলাদেশ এশিয়াটি সোসাইটি। পৃষ্ঠা ১২২। আইএসবিএন 984-300-000966
|আইএসবিএন=
এর মান পরীক্ষা করুন: length (সাহায্য)।