আলজেরিয়া–বাংলাদেশ সম্পর্ক

আলজেরিয়া–বাংলাদেশ সম্পর্ক হল আলজেরিয়া এবং বাংলাদেশ রাষ্ট্রদ্বয়ের মধ্যকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক।

আলজেরিয়া–বাংলাদেশ সম্পর্ক

আলজেরিয়া

বাংলাদেশ

ইতিহাস

১৯৭১ সালের ডিসেম্বরে স্বাধীনতা লাভের পরপরই আলজেরিয়া বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়। জোট-নিরপেক্ষ আন্দোলন সামিটের অংশ হিসেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে ১৯৭৩ সালে আলজেরিয়া সফর করলে এ সম্পর্ক আরো গাঢ় হয়। ১৯৭৪ সালে লাহোরে অনুষ্ঠেয় ইসলামিক সামিটে বঙ্গবন্ধুকে অংশগ্রহণ করানোর জন্য বিশেষ বিমানে করে আলজেরিয়ার রাষ্ট্রপতি হউয়ারি বউমেডিয়েন বাংলাদেশে সফর করেন।[1] ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা অর্জনের পর ওআইসিতে বাংলাদেশের সদস্যপদ লাভের অন্যতম মূল ভূমিকা পালন করেছে আলজেরিয়া।[2]

অর্থনৈতিক সহযোগিতা

দুই দেশই দ্বিপাক্ষিক অর্থনৈতিক কর্মসূচী বিস্তারে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।[3] বাংলাদেশি ঔষধ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানসমূহ, মেলামিন এবং চামড়াজাত সামগ্রী আলজেরিয়ার বাজারে উন্নতমানের সামগ্রী হিসেবে পরিচিত হচ্ছে।[4] ২০০৭ সালে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য এবং বিনিয়োগ বাড়ানোর উদ্দেশ্যে ২০ সদস্যের একটি বাংলাদেশি ব্যবসায়ী দল রাঁধুনীসহ আলজেরিয়া সফর করে। রাঁধুনীরা সেখানে গিয়ে সর্ষে ইলিশ রান্না করে।[5]

তথ্যসূত্র

  1. "Embassy in Dhaka soon: Algerian envoy"দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪
  2. "NAM summit and position of Bangladesh"দ্য ফিনান্সিয়াল এক্সপ্রেস (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪
  3. "Bangladesh-Algeria bilateral trade to expand: Iftekhar"দ্য নিউ ন্যাশন (ইংরেজি ভাষায়)। ৫ জুলাই ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪
  4. "President seeks Algerian investment in ICT, power"দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪
  5. "Algeria to set up embassy in Dhaka soon"বাংলাদেশ নিউজ (ইংরেজি ভাষায়)। ৫ সেপ্টেম্বর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪

টেমপ্লেট:আলজেরিয়ার বৈদেশিক সম্পর্ক

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.