নাইজেরিয়া–বাংলাদেশ সম্পর্ক

নাইজেরিয়া–বাংলাদেশ সম্পর্ক হল নাইজেরিয়া এবং বাংলাদেশ রাষ্ট্রদ্বয়ের মধ্যকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক। বাংলাদেশ ও নাইজেরিয়া উভয়েই উন্নয়নশীল ৮ দেশ, অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কোঅপারেশন প্রভৃতি সংগঠনের সদস্য।

নাইজেরিয়া–বাংলাদেশ সম্পর্ক

বাংলাদেশ

নাইজেরিয়া

উচ্চ পর্যায়ের সফর

২০১০ সালে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আবুজায় আনুষ্ঠানিক সফর করেন।[1]

সহযোগিতা

বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, কৃষি ও পর্যটন হল এ দুই রাষ্ট্রের মধ্যকার সম্পর্কের প্রধান অঞ্চল।[2]

অর্থনৈতিক সম্পর্ক

বাংলাদেশ এবং নাইজেরিয়া দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়াতে পারস্পরিক আগ্রহ প্রকাশ করেছে।[3] বাংলাদেশি ওষুধ, নিটওয়্যার, সিমেন্ট, পাট ও পাটজাত দ্রব্য, সিরামিক, সমুদ্রে যাতায়াতকারী যান, আলোক প্রকৌশল, চামড়া ও প্লাস্টিক নির্মিত দ্রব্যসামগ্রী নাইজেরিয় বাজারে বেশ ভালো কদর পেয়েছে।[4] নাইজেরিয়া বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের কৃষি, খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ, মেডিকেল সামগ্রি, আইসিটি এবং শিক্ষাখাতে বিনিয়োগের জন্য আহ্বান জানিয়েছে। ২০১২ সালে এ দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যের পরিমাণ ১৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌছে যায়।[5] ২০১৪ সালে, বাংলাদেশি তারিফ কমিশন আফ্রিকান রাষ্ট্রের সাথে নতুন বাণিজ্য চুক্তি তৈরি করেছে এবং এ ধরনের নতুন চুক্তি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে মালি ও নাইজেরিয়া সবচেয়ে সম্ভাবনাময় রাষ্ট্র।[6]

তথ্যসূত্র

  1. "President for increasing cooperation with Nigeria, west African countries"। বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০১৪
  2. "President urges Nigeria to recruit Bangladeshi experts"। ইউএনবি কানেক্ট। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০১৪
  3. "Nigerian envoy calls on President"। দ্য ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেস। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০১৪
  4. "DCCI urges Nigeria to import Bangladesh products"। নিউ এজ। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০১৪
  5. "Nigerian businessmen urged to invest in Bangladesh"। ডেইলি সান। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০১৪
  6. "Bangladesh plans trade deals with Nigeria and Mali"। Dhaka Tribune। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০১৪

টেমপ্লেট:নাইজেরিয়ার বৈদেশিক সম্পর্ক

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.