উত্তর মহাসাগর

উত্তর মহাসাগর বা সুমেরু মহাসাগর উত্তর গোলার্ধের সুমেরু অঞ্চলে অবস্থিত বিশ্বের ক্ষুদ্রতম এবং সর্বাপেক্ষা কম গভীর একটি মহাসাগর। এটি পৃথিবীর পাঁচটি প্রধান মহাসাগরের অন্যতম।[1] ইন্টারন্যাশানাল হাইড্রোগ্রাফিক অর্গানাইজেশন (আইএইচও) তথা আন্তর্জাতিক জললেখচিত্রন সংস্থা এটিকে মহাসাগরের স্বীকৃতি দিয়েছে। তবে কোনো কোনো সমুদ্রবিদ এটিকে সুমেরু ভূমধ্যসাগর (Arctic Mediterranean Sea) বা সুমেরু সাগর (Arctic Sea)। তাদের মতে এটি আটলান্টিক মহাসাগরের একটি ভূমধ্যসাগর[2] অন্যমতে, উত্তর মহাসাগর সব মহাসাগরের সমষ্টি বিশ্ব মহাসাগরের সর্ব-উত্তরে অবস্থিত অংশ।

উত্তর মহাসাগর

উত্তর মহাসাগরের প্রায় সমগ্র অংশই ইউরেশিয়াউত্তর আমেরিকা মহাদেশ দ্বারা বেষ্টিত। বছরের অধিকাংশ সময় এই মহাসাগরের অংশবিশেষ সামুদ্রিক বরফে ঢাকা থাকে।[3] শীতকালে সম্পূর্ণ মহাসাগরটিই বরফে ঢাকা পড়ে যায়। উত্তর মহাসাগরের তাপমাত্রা ও লবণাক্ততা ঋতু অণুযায়ী ভিন্ন ভিন্ন হয়। সমুদ্রের বরফের আবরণীর গলন ও জমাট বাঁধার কারণেই এমনটি হয়ে থাকে।[4] পাঁচটি প্রধান মহাসাগরের তুলনায় এই মহাসাগরের জলের লবণাক্ততা কম। এর কারণ, বাষ্পীভবনের নিম্ন হার, বিভিন্ন বড়ো ও ছোটো নদী থেকে এসে মেশা মিষ্টি জলের প্রবাহ এবং পার্শ্ববর্তী উচ্চ লবণাক্ততাযুক্ত মহাসাগরগুলির সঙ্গে সীমাবদ্ধ সংযোগ ও বহির্গমন স্রোত। গ্রীষ্মকালে প্রায় ৫০% বরফ গলে যায়।[1] মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশানাল স্নো অ্যান্ড আইস ডেটা সেন্টার (এনএসআইডিসি) উপগ্রহ তথ্যের মাধ্যমে গড় সময়কাল ও নির্দিষ্ট পূর্ববর্ষের সঙ্গে তুলনা করার জন্য উত্তর মহাসাগরের বরফাবরণী ও বরফ গলনের দৈনিক তথ্য রাখে।

ইতিহাস

১৮৮৬ সালে অ্যাডলফ এরিক নরডেনস্কিওল্ডের সুমেরু অভিযানের চিত্র; জর্জ ভন রোসেন অঙ্কিত

ইউরোপের প্রাচীন ইতিহাসে উত্তর মেরু অভিযানের নজির বিশেষ নেই। এই অঞ্চলের ভূগোল সম্পর্কে সঠিক ধারণাও সেযুগে কারো ছিল না। মাসিলিয়ার পাইথিয়াস ৩২৫ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে উত্তরদিকে "এসচ্যাট থাল" নামে একটি স্থানে যাত্রার একটি বিবরণ লিপিবদ্ধ করেছিলেন। এই অঞ্চলে সূর্য প্রতিদিন মাত্র তিন ঘণ্টার জন্য অস্ত যেত এবং জল এখানে এমন এক থকথকে পদার্থে পরিণত হত "যার উপর দিয়ে হাঁটাও যেত না, আবার নৌকা চালানোও যেত না।" সম্ভবত তিনি "গ্রাওলার" বা "বার্গি বিটস" নামে পরিচিত হালকা সামুদ্রিক বরফের কথা লিখেছেন। তার বিবরণীর "থাল" সম্ভবত আইসল্যান্ড। যদিও কোনো কোনো মতে তিনি নরওয়ের কথা লিখেছেন।[5]

প্রথম যুগের মানচিত্রকারেরা সঠিকভাবে জানতেন না যে, উত্তর মেরু সংলগ্ন অঞ্চলটি জলভাগ (যেমন, মার্টিন ওয়াল্ডসিমুলারের ১৫০৭ সালের বিশ্বমানচিত্র) না স্থলভাগ (যেমন, জোহানেস রুইসের ১৫০৭ সালের মানচিত্র, গেরার্ডাস মেরক্যাটরের ১৫৯৫ সালের মানচিত্র)। "ক্যাথে" (চীন) পৌঁছানোর একটি উত্তরমুখী রাস্তা আবিষ্কারের প্রত্যাশায় অত্যুৎসাহী একদল নাবিকের আগ্রহে শেষপর্যন্ত এই অঞ্চলটিকে জলভাগ আখ্যা দেওয়া হয়। ১৭২৩ সাল নাগাদ জোহান হোম্যান প্রমুখ মানচিত্রকারেরা তার মানচিত্রের উত্তর সীমায় একটি "Oceanus Septentrionalis" আঁকতে শুরু করেন।

এই যুগে সুমেরু বৃত্তের ভিতরে অল্প কয়েকটি অভিযান হলেও, তা কয়েকটি ছোটো দ্বীপেই সীমাবদ্ধ ছিল। নোভায়া জেমল্যা দ্বীপে একাদশ শতাব্দীতে এবং স্পিটসবার্গেন দ্বীপে ১৫৯৬ সালে অভিযান চলে। কিন্তু এই সব দ্বীপ বরফ-পরিবৃত থাকায় এগুলির উত্তরসীমা সে সময় জানা যায়নি। সমুদ্র-মানচিত্র নির্মাতারা কোনো কোনো কল্পনাপ্রবণ মানচিত্রকারের ধারণার ধার ধরতেন না। তারা মানচিত্রে এই অঞ্চলটিকে শূন্য রেখে দিতেন। কেবল জ্ঞাত উপকূলরেখাটির স্কেচ আঁকতেন।

জর্জ হুবার্ট উইলকিনসের ১৯২৬ সালের ডেট্রয়েট উত্তর মেরু অভিযান

বরফের সঞ্চরণশীল ব্যারিয়ারের ওপারে কী আছে সে সম্পর্কে সঠিক তথ্য না থাকায়, এই সম্পর্কে নানারকম গালগল্প ছড়িয়ে পড়ে। ইংল্যান্ড সহ কয়েকটি ইউরোপীয় দেশে "মুক্ত মেরু সাগর" ধারণাটি জনপ্রিয়তা পায়। ব্রিটিশ অ্যাডমিরাল্টির দীর্ঘকালের সেকেন্ড সেক্রেটারি জন বারো এই সমুদ্রের সন্ধানে ১৮১৮ থেকে ১৮৪৫ সালের মধ্যে একাধিক মেরু অভিযান প্রেরণ করেছিলেন।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ১৮৫০-এর ও ১৮৬০-এর দশকে এলিশা কেন ও আইজ্যাক ইজরায়েল হায়েস নামে দুই অভিযাত্রী এই রহস্যময় বিরাট জলভাগ দেখেছেন বলে দাবি করেন। এই শতাব্দীর শেষভাগেও ম্যাথিউ ফনটেইন মুরে তার দ্য ফিজিক্যাল জিওগ্রাফি অফ দ্য সি (১৮৮৮) গ্রন্থে মুক্ত মেরু সাগরের এক বৃত্তান্ত অন্তর্ভুক্ত করেন। তবে সকল অভিযাত্রীই, যাঁরা মেরু অঞ্চলের দিকে আরও বেশি অগ্রসর হয়েছিলেন, তারা জানান যে মেরু অঞ্চলের বরফের টুপিটি বেশ মোটা এবং তা সারাবছরই বজায় থাকে।

১৯৩৭ সাল নাগাদ সোভিয়েত ও রাশিয়ান মানবচালিত ভাসমান বরফ স্টেশনগুলি উত্তর মহাসাগরের উপর ব্যাপক নজরদারি শুরু করে। এই সব ভাসমান বরফের উপর বৈজ্ঞানিক বসতিও স্থাপিত হয়।[6]

ভূগোল

উত্তর মহাসাগর ও তার পার্শ্ববর্তী দ্বীপগুলির বাথিমেট্রিক/টোপোগ্রাফিক মানচিত্র

উত্তর মহাসাগর মোটামুটি একটি বৃত্তাকার বেসিন জুড়ে অবস্থিত। এর আয়তন প্রায় ১,৪০,৫৬,০০০ কিমি (৫৪,২৭,০০০ মা), যা রাশিয়ার প্রায় সম আয়তনবিশিষ্ট।[7][8] এর উপকূলরেখার আয়তন ৪৫,৩৯০ কিমি (২৮,২০০ মা)[7][9] উত্তর মহাসাগর ইউরেশিয়া, উত্তর আমেরিকা, গ্রিনল্যান্ড এবং একাধিক দ্বীপ দ্বারা বেষ্টিত। এই মহাসাগরের অন্তর্ভুক্ত সাগরগুলি হল বাফিন উপসাগর, ব্যারেন্টস সাগর, বিফোর্ট সাগর, চুকচি সাগর, পূর্ব সাইবেরীয় সাগর, গ্রিনল্যান্ড সাগর, হাডসন উপসাগর, হাডসন প্রণালী, কারা সাগর, ল্যাপটেভ সাগর, শ্বেত সাগর ও অন্যান্য শাখা জলধারা। বেরিং প্রণালী দ্বারা এই মহাসাগর প্রশান্ত মহাসাগরের সঙ্গে যুক্ত। গ্রিনল্যান্ড সাগরলাব্রাডর সাগর আটলান্টিক মহাসাগরের সঙ্গে উত্তর মহাসাগরের সংযোগ রক্ষা করছে।[1]

বিস্তার

উত্তর মেরু অঞ্চল

সমুদ্রগর্ভ

লোমোনোসোভ শৈলশিরা নামে একটি সমুদ্রগর্ভস্থ শৈলশিরা গভীর সমুদ্রের তলায় অবস্থিত উত্তর মেরু সামুদ্রিক অববাহিকাটিকে দুই ভাগে ভাগ করেছে। একটি হল ইউরেশীয় সামুদ্রিক অববাহিকা; এর গভীরতা ৪,০০০ এবং ৪,৫০০ মি (১৩,১০০ এবং ১৪,৮০০ ফু)। অপরটি হল আমেরেশীয় সামুদ্রিক অববাহিকা (এটি উত্তর আমেরিকান বা হাইপারবোরিয়ান সামুদ্রিক অববাহিকা নামেও পরিচিত); এর গভীরতা ৪,০০০ মি (১৩,০০০ ফু)। সমুদ্রের তলদেশে অনেক ফল্ট-ব্লক শৈলশিরা, নিতলীয় সমভূমি, খাতঅববাহিকা দেখা যায়। উত্তর মহাসাগরের গড় গভীরতা ১,০৩৮ মি (৩,৪০৬ ফু)[10] গভীরতম বিন্দুটি অবস্থিত ইউরেশীয় অববাহিকায়; এর গভীরতা ৫,৪৫০ মি (১৭,৮৮০ ফু)

দুটি প্রধান অববাহিকা একাধিক শৈলশিরা দ্বারা ক্ষুদ্রতর অংশে বিভক্ত। এগুলি হল কানাডা সামুদ্রিক অববাহিকা (কানাডা/আলাস্কাআলফা শৈলশিরার মধ্যে অবস্থিত), মাকারোভ সামুদ্রিক অববাহিকা (আলফা ও লোমোনোসোভ শৈলশিরার মধ্যে অবস্থিত), ফ্রাম সামুদ্রিক অববাহিকা (লোমোনোসোভ ও গেক্কেল শৈলশিরার মধ্যে অবস্থিত) ও নানসেন সামুদ্রিক অববাহিকা (অ্যামান্ডসেন সামুদ্রিক অববাহিকা) (গেক্কেল শৈলশিরা ও ফ্রাঞ্জ জোসেফ ল্যান্ডের মহীসোপানের মধ্যে অবস্থিত)।

জলের প্রবাহ

উত্তর মহাসাগরের দক্ষিণ চুকচাই সাগরে একটি প্রধান রুদ্ধক বিন্দু রয়েছে।[11] এই বিন্দুর মাধ্যমে আলাস্কা ও পূর্ব সাইবেরিয়ার মধ্যবর্তী বেরিং প্রণালী দিয়ে প্রশান্ত মহাসাগরে প্রবেশ করা যায়। বরফের অবস্থা ভেদে, উত্তর মহাসাগর হল পূর্ব ও পশ্চিম রাশিয়ার মধ্যে নিকটতম সামুদ্রিক যোগসূত্র। উত্তর মহাসাগরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার অনেকগুলি ভাসমান গবেষণা স্টেশন রয়েছে।

আন্টর্কটিক মহাসাগর থেকে আসা জলের সবচেয়ে বড়ো অন্তঃপ্রবাহটি হল নরওয়েজিয়ান স্রোত। উত্তর মহাসাগরে এই স্রোতটি ইউরেশীয় উপকূল বরাবর প্রবাহিত হয়। প্রশান্ত মহাসাগর থেকেও বেরিং প্রণালী হয়ে জল ঢোকে। পূর্ব গ্রিনল্যান্ড স্রোতটি হল প্রধান বহিঃপ্রবাহ

সারা বছরই এই মহাসাগরের উপরিতলের অধিকাংশ স্থান বরফে আবৃত থাকে। এর ফলে বায়ুর উষ্ণতাও হিমশীতল হয়। বিষুবরেখার দিকে প্রবাহিত শীতল বায়ুর একটি প্রধান উৎস হল উত্তর মহাসাগর। ৬০ ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশে উষ্ণ বায়ুর সঙ্গে মিলিত হয়ে এই বায়ু বৃষ্টি ও তুষারপাত ঘটায়। মুক্ত অঞ্চলে, বিশেষ করে দক্ষিণ জলভাগে, প্রচুর সামুদ্রিক জীবজন্তু দেখা যায়। এই মহাসাগরের প্রধান বন্দরগুলি হল মুরমানস্ক, আরখানগেলস্কপ্রুডহো বে[11]

লবণতা ও উষ্ণতা

উত্তর মহাসাগরের ৮৫,১৮ উত্তর ও ১১৭,২৮ পূর্বের উষ্ণতা ও লবণতার প্লট, ১ জানুয়ারি, ২০১০।[12]

উত্তর মহাসাগরের বৃহত্তর অংশের উপরিতলে (৫০-৫০ মিটার) উষ্ণতা ও লবণতার হার অপরাপর অংশের চেয়ে কম। এটি আপেক্ষিকভাবে স্থির। কারণ গভীরতার উপর লবণতার প্রভাব উষ্ণতার প্রভাবের চেয়ে বেশি। বড়ো বড়ো সাইবেরীয় ও কানাডীয় নদীর (ওব, ইয়েনিসে, লেনা, ম্যাককেঞ্জি) মিষ্টি জল এই মহাসাগরে পতিত হয়। এই মিষ্টি জল মহাসাগরের অধিক লবণাক্ত, অধিক ঘন ও অধিক গভীর জলের উপর ভেসে থাকে। এই কম লবণতাযুক্ত তল ও মহাসাগরীয় লবণাক্ত জলের মধ্যবর্তী অংশে অবস্থিত তথাকথিত হ্যালোক্লিন। এই অংশে লবণতা ও উষ্ণতা গভীরতার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে। এই মধ্যবর্তী স্তরটি জলের নিম্নতলের উষ্ণতাকে উপরে উঠতে বাধা দেয়। এই স্তরটি না থাকলে উত্তর মহাসাগরে সামুদ্রিক বরফের পরিমাণ অনেক কম হত। উত্তর মহাসাগরের উষ্ণতা ও লবণতার ধরনটি বেশ জটিল। উত্তর মেরু অঞ্চলে আগত ও এখান থেকে বহির্গত স্রোতগুলির উপর এই উষ্ণতা ও লবণতার ধরন ব্যাপকভাবে নির্ভরশীল।[13] [14]

বরফ টুপি

উত্তর মহাসাগরীয় সামুদ্রিক বরফের প্রসারক্ষেত্রের ঋতুভিত্তিক হ্রাসবৃদ্ধি ও দীর্ঘকালীন হ্রাস।[15]
উত্তর মহাসাগরীয় সামুদ্রিক বরফের ঘনত্বের ঋতুভিত্তিক হ্রাসবৃদ্ধি ও দীর্ঘকালীন হ্রাস।[16]

উত্তর মহাসাগরের অধিকাংশ অঞ্চল একটি বরফের "টুপি" দ্বারা আবৃত থাকে। এটির ঋতু অণুযায়ী হ্রাসবৃদ্ধি ঘটে থাকে। এই টুপির প্রসারক্ষেত্রটির (যা মূলত সামুদ্রিক বরফ দ্বারা গঠিত) আকার ১৯৮০ সালে ছিল ১২,০০০ কিমি (৪,৬০০ মা)। ২০১০ সালে তা কমে হয় ১০,০০০ কিমি (৩,৯০০ মা)। ঋতুভিত্তিক পার্থক্য প্রায় ৯,০০০ কিমি (৩,৫০০ মা)। সর্বোচ্চ প্রসার এপ্রিল মাসে এবং সর্বনিম্ন প্রসার সেপ্টেম্বরে। বায়ুপ্রবাহ ও সমুদ্রস্রোত বরফের বিরাট অঞ্চলকে স্থানান্তর বা ঘোরাতে সক্ষম হয়। চাপ অঞ্চলও সৃষ্টি হয়। সেখানে বরফের স্তুপ জমে প্যাক আইস গঠন করে। উত্তর মহাসাগরীয় সামুদ্রিক বরফের প্রসার ও গভীরতা এবং বরফের মোট ঘনত্ব বিগত দশকগুলিতে হ্রাস পেয়েছে।

মহীসোপান

উত্তর মহাসাগর একাধিক উত্তর মেরু মহীসোপান দ্বারা বেষ্টিত। এগুলির মধ্যে সাইবেরীয় মহীসোপানটি বিশ্বের বৃহত্তম মহীসোপান।

পাদটীকা

  1. Michael Pidwirny (২০০৬)। "Introduction to the Oceans"www.physicalgeography.net। সংগ্রহের তারিখ ২০০৬-১২-০৭
  2. Tomczak, Matthias; Godfrey, J. Stuart (২০০৩)। Regional Oceanography: an Introduction (2 সংস্করণ)। Delhi: Daya Publishing House। আইএসবিএন 81-7035-306-8। ৩০ জুন ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জানুয়ারি ২০১১
  3. Since the beginning of the 21st century, sea ice covers only 1/3 to 1/2 the surface of the Arctic Ocean at the end of summer.
  4. Some Thoughts on the Freezing and Melting of Sea Ice and Their Effects on the Ocean K. Aagaard and R. A. Woodgate, Polar Science Center, Applied Physics Laboratory University of Washington, January 2001. Retrieved 7 December 2006.
  5. Pytheas ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ তারিখে Andre Engels. Retrieved 16 December 2006.
  6. North Pole drifting stations (1930s-1980s)
  7. Wright, John W. (ed.) (২০০৬)। The New York Times Almanac (2007 সংস্করণ)। New York, New York: Penguin Books। পৃষ্ঠা 455। আইএসবিএন 0-14-303820-6। অজানা প্যারামিটার |coauthors= উপেক্ষা করা হয়েছে (|author= ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে) (সাহায্য)
  8. "Oceans of the World" (PDF)। rst2.edu। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-১০-২৮
  9. "Arctic Ocean Fast Facts"। wwf.pandora.org (World Wildlife Foundation)। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-১০-২৮
  10. "The Mariana Trench - Oceanography"www.marianatrench.com। ২০০৩-০৪-০৪। সংগ্রহের তারিখ ২০০৬-১২-০২
  11. Arctic Ocean CIA World Factbook. 30 November 2006. Retrieved 7 December 2006.
  12. U.S. National Oceanographic Data Center: Global Temperature–Salinity Profile Programme. June 2006. U.S. Department of Commerce, National Oceanic and Atmospheric Administration, National Oceanographic Data Center, Silver Spring, Maryland, 20910. Date of Access, <http://www.nodc.noaa.gov/GTSPP/>.
  13. P. Bourgain, J.C. Gascard, The Arctic Ocean Halocline variability over the past 20 years, Poster at Conference "State Of The Arctic", 16–19 March 2010, <http://soa.arcus.org/sites/soa.arcus.org/files/sessions/2-1-observations-arctic-change/pdf/bourgain.pdf ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৭ জুলাই ২০১২ তারিখে>
  14. B. Rudels, E. P. Jones, U. Schauer and P. Eriksson, TWO SOURCES FOR THE LOWER HALOCLINE IN THE ARCTIC OCEAN, ICES Annual Science Conference 2001 <http://www.ices.dk/products/CMdocs/2001/W/W1501.pdf>
  15. Fetterer, F., K. Knowles, W. Meier, and M. Savoie. 2002, updated 2009. Sea Ice Index. Boulder, Colorado USA: National Snow and Ice Data Center. Digital media.
  16. Zhang, Jinlun and D.A. Rothrock: Modeling global sea ice with a thickness and enthalpy distribution model in generalized curvilinear coordinates, Mon. Wea. Rev. 131(5), 681-697, 2003. ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১১ জুলাই ২০১০ তারিখে

আরও পড়ুন

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.