কৃষ্ণ সাগর

কৃষ্ণ সাগর দক্ষিণপূর্ব ইউরোপের একটি সাগর। এটি ইউরোপ, আনাতোলিয়াককেশাস দ্বারা বেষ্টিত এবং শেষ পর্যন্ত ভূমধ্যসাগরএজিয়ান সাগর এবং নানা প্রণালীর মাধ্যমে আটলান্টিক মহাসাগর-এর সাথে যুক্ত হয়। এটিকে বসফরাস প্রণালী মর্মর সাগর, ও দার্দানেলেস প্রণালী ভূমধ্যসাগরএজিয়ান সাগরের সাথে সংযুক্ত করে। এই সাগর পূর্ব ইউরোপপশ্চিম এশিয়াকে বিভক্ত করে। কৃষ্ণ সাগর ক্রার্চ প্রণালী দ্বারা আজভ সাগরের সাথেও সংযুক্ত।

কৃষ্ণ সাগর
স্থানাঙ্ক৪৪° উত্তর ৩৫° পূর্ব
ধরনসাগর
প্রাথমিক অন্তর্প্রবাহদানিউব, নিপার, রিওনি, Southern Bug, কে'জে'লে'রমাক, নিস্টার
প্রাথমিক বহিঃপ্রবাহবসফরাস
অববাহিকার দেশসমূহবুলগেরিয়া, রোমানিয়া, ইউক্রেন, রাশিয়া, জর্জিয়া, তুরস্ক
সর্বাধিক দৈর্ঘ্য১,১৭৫ কিমি (৭৩০ মা)
পৃষ্ঠতল অঞ্চল৪,৩৬,৪০২ কিমি (১,৬৮,৫০০ মা)
গড় গভীরতা১,২৫৩ মি (৪,১১১ ফু)
সর্বাধিক গভীরতা২,২১২ মি (৭,২৫৭ ফু)
পানির আয়তন৫,৪৭,০০০ কিমি (১,৩১,২০০ মা)
দ্বীপপুঞ্জ10+
জর্জিয়ার বাতুমিতে কৃষ্ণ সাগর
ক্রিমিয়ায় কৃষ্ণ সাগর

কৃষ্ণ সাগরের আয়তন ৪,৩৬,৪০০ কিমি (১,৬৮,৫০০ মা) (আজভ সাগর বাদ দিয়ে),[1] সর্বোচ্চ গভীরতা ২,২১২ মি (৭,২৫৭ ফু),[2] এবং পানির আয়তন ৫,৪৭,০০০ কিমি (১,৩১,০০০ মা)[3] কৃষ্ণ সাগর পূর্ব-পশ্চিমে উপবৃত্তাকার ভাবে এদের মাঝে বিস্তৃতঃ বুলগেরিয়া, জর্জিয়া, রোমানিয়া, রাশিয়া, তুরস্ক, এবং ইউক্রেন.[4]

ব্যাপ্তি

জনসংখ্যা

নাম

আধুনিক নাম

ঐতিহাসিক নাম

ভূতত্ত্ব এবং গভীরতা পরিমাপ বিদ্যা

জলানুসন্ধান

জলরসায়ন

বাস্তুসংস্থান

ফাইটো-প্লাংটন

স্থানীয় প্রজাতির প্রাণী

দূষণের পরিবেশগত প্রভাব

জলবায়ু

ইতিহাস

হলোসিনের (Holocene) সময়কাল থেকে ভূমধ্যসাগরীয় সংযোগ

মহাপ্লাবন অনুমান

নথিভুক্ত ইতিহাস

প্রত্নতত্ত্ব

এর মাটি গুলা কালো তাই তাকে কৃষ্ণ সাগর বলে

আধুনিক ব্যবহার

বাণিজ্যিক এবং নাগরিক ব্যবহার

পরিভ্রমণ

বন্দর ও ফেরি টার্মিনাল
বণিক বহর এবং ট্রাফিক

মাছ ধরা

হাইড্রোকার্বন অনুসন্ধান

হলিডে রিসর্ট এবং স্পা

আধুনিক সামরিক ব্যবহার

প্রণালীর আন্তর্জাতিক এবং সামরিক ব্যবহার

২০০৮ দক্ষিণ ওসেটিয়া যুদ্ধ

২০১৪ ক্রিমিয়ান সংকট

ট্রান্স সমুদ্র সহযোগিতা

আরও দেখুন

নোট

    তথ্যসূত্র

    1. Surface Area—"Black Sea Geography"University of Delaware College of Marine Studies। ২০০৩। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ৩, ২০১৪
    2. Maximum Depth—"Europa – Gateway of the European Union Website"Environment and Enlargement – The Black Sea: Facts and Figures। ১৪ নভেম্বর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০১৪
    3. "Unexpected changes in the oxic/anoxic interface in the Black Sea"Nature Publishing Group। মার্চ ৩০, ১৯৮৯। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ২, ২০০৬
    4. UNEP/GRID-Arendal Maps and Graphics Library (২০০১)। "Socio-economic indicators for the countries of the Black Sea basin"। ফেব্রুয়ারি ১০, ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১১, ২০১০

    গ্রন্থপঞ্জি

    • Stella Ghervas, "Odessa et les confins de l'Europe: un éclairage historique", in Stella Ghervas et François Rosset (ed), Lieux d'Europe. Mythes et limites, Paris, Editions de la Maison des sciences de l'homme, 2008. আইএসবিএন ৯৭৮-২-৭৩৫১-১১৮২-৪
    • Charles King, The Black Sea: A History, 2004, আইএসবিএন ০-১৯-৯২৪১৬১-৯
    • William Ryan and Walter Pitman, Noah's Flood, 1999, আইএসবিএন ০-৬৮৪-৮৫৯২০-৩
    • Neal Ascherson, Black Sea (Vintage 1996), আইএসবিএন ০-০৯-৯৫৯৩৭১-৮
    • Özhan Öztürk. Karadeniz: Ansiklopedik Sözlük (Black Sea: Encyclopedic Dictionary). 2 Cilt (2 Volumes). Heyamola Publishing. Istanbul.2005 আইএসবিএন ৯৭৫-৬১২১-০০-৯.
    • Rüdiger Schmitt, "Considerations on the Name of the Black Sea", in: Hellas und der griechische Osten (Saarbrücken 1996), pp. 219–224
    • West, Stephanie (২০০৩)। ‘The Most Marvellous of All Seas’: the Greek Encounter with the Euxine50Greece & Rome। পৃষ্ঠা 151–167।
    • Petko Dimitrov, Dimitar Dimitrov (2004. আইএসবিএন ৯৫৪-৫৭৯-৩৩৫-X, 91p.)। THE BLACK SEA, THE FLOOD AND THE ANCIENT MYTHS। Varna। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
    • Dimitrov, D (২০১০)। Geology and Non-traditional resources of the Black Sea। LAP Lambert Academic Publishing। পৃষ্ঠা 244। আইএসবিএন 978-3-8383-8639-3।

    বহিঃসংযোগ

    টেমপ্লেট:কৃষ্ণ সাগর

    This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.