হেলেন হান্ট

হেলেন এলিজাবেথ হান্ট (ইংরেজি: Helen Elizabeth Hunt; জন্ম: ১৫ই জুন ১৯৬৩) হলেন একজন মার্কিন অভিনেত্রী, পরিচালক ও চিত্রনাট্যকার। তিনি এনবিসি টেলিভিশনে প্রচারিত সিটকম ম্যাড অ্যাবাউট ইউ (১৯৯২-১৯৯৯)-এ জেমি বুচম্যান চরিত্রে অভিনয় করে পরিচিতি লাভ করেন। এই কাজের জন্য তিনি চারটি প্রাইমটাইম এমি পুরস্কার, তিনটি গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার ও একটি স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কার লাভ করেন। এছাড়া তিনি অ্যাজ গুড অ্যাজ ইট গেট্‌স (১৯৯৭) চলচ্চিত্রে ক্যারল কনেলি চরিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কার, স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কারশ্রেষ্ঠ সঙ্গীতধর্মী বা হাস্যরসাত্মক অভিনেত্রী বিভাগে গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার অর্জন করেন।

হেলেন হান্ট
Helen Hunt
২০১১ সালে হান্ট
জন্ম
হেলেন এলিজাবেথ হান্ট

(1963-06-15) ১৫ জুন ১৯৬৩
জাতীয়তামার্কিন
পেশাঅভিনেত্রী, পরিচালক, চিত্রনাট্যকার
কার্যকাল১৯৭৩-বর্তমান
দাম্পত্য সঙ্গীহ্যাঙ্ক আজারিয়া (বি. ১৯৯৯; বিচ্ছেদ. ২০০০)
সঙ্গীম্যাথু কার্নাহান (২০০১-২০১৭)
সন্তান
পিতা-মাতাগর্ডন হান্ট (পিতা)
জেন এলিজাবেথ নোভিস (মাতা)
আত্মীয়পিটার এইচ. হান্ট (চাচা)

হান্টের অন্যান্য উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রগুলো হল টুইস্টার (১৯৯৬), ক্যাস্ট অ্যাওয়ে (২০০০), হোয়াট ওমেন ওয়ান্ট (২০০০), পে ইট ফরওয়ার্ড (২০০০), এবং দ্য সেশনস্‌ (২০১২)। দ্য সেশনস্‌ চলচ্চিত্রে তার কাজের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। ২০০৭ সালে হাস্যরসাত্মক নাট্যধর্মী দেন শি ফাউন্ড মি চলচ্চিত্র দিয়ে তার চলচ্চিত্র পরিচালনায় অভিষেক হয়।

প্রারম্ভিক জীবন

হান্ট ১৯৬৩ সালের ১৫ই জুন ক্যালিফোর্নিয়ার কালভার সিটিতে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা গর্ডন হান্ট একজন চলচ্চিত্র, মঞ্চ ও কণ্ঠশিল্পীদের পরিচালক এবং অভিনয় কোচ। তার মাতা জেন এলিজাবেথ নোভিস একজন আলোকচিত্রী। তার চাচা পিটার এইচ. হান্ট একজন পরিচালক। হান্টের মাতামহী ডরোথি (অ্যান্ডারসন) ফ্রাইজ ছিলেন কণ্ঠশিল্পীদের কোচ।[1] তার মাতামহ ইংল্যান্ডে জন্মগ্রহণ করেন এবং ইংরেজ বংশোদ্ভূত ছিলেন। তিনি মেথডিস্ট ধর্মাবলম্বী ছিলেন। হান্টের পিতামহী জার্মান ইহুদি ধর্মাবলম্বী পরিবারের একজন।[2]

তথ্যসূত্র

  1. কিং, সুজান (২১ সেপ্টেম্বর ১৯৯১)। "Helen Hunt Takes a Leap of Faith, Lands in 'Pamela Smart'"লস অ্যাঞ্জেলেস টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুন ২০১৮
  2. জনস্টোন, নিক (২৮ আগস্ট ২০০৮)। "How Helen Hunt did God"দ্য জিউস ক্রনিকল (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুন ২০১৮

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.