নাত
নাত (আরবি: نعت) একপ্রকারের কবিতা যা রাসূল মুহাম্মদ (সা) এর প্রশংসা করে লেখা হয়। দক্ষিণ এশিয়ায় এই প্রচলন জনপ্রিয়। বাংলা, উর্দু, ফারসি ইত্যাদি ভাষায় নাত লেখা হয়।
মুহাম্মাদ |
---|
বিষয়ের ধারাবাহিকের একটি অংশ |
![]() |
জীবন
|
পেশাজীবন
|
অলৌকিকতাসমূহ |
দৃষ্টিভঙ্গিসমূহ
|
উত্তরাধিকার
|
দৃষ্টিকোণসমূহ
|
সম্পর্কিত
|
|
বাংলাদেশ-এর সঙ্গীত | |
---|---|
![]() বাউল, বাংলার আধ্যাত্মিক গান | |
ধরন | |
| |
নির্দিষ্ট ধরন | |
ধর্মীয় সঙ্গীত |
|
জাতিগত সঙ্গীত |
|
ঐতিহ্যবাহি সঙ্গীত | |
মিডিয়া এবং কর্মক্ষমতা | |
সঙ্গীত পুরস্কার | |
সঙ্গীত উৎসব | |
সঙ্গীত মিডিয়া | বেতার
টেলিভিশন ইন্টারনেট |
জাতীয় এবং দেশাত্মবোধক গান | |
জাতীয় সঙ্গীত | আমার সোনার বাংলা |
অন্যান্য | নতুনের গান (রণসঙ্গীত) একুশের গান (ভাষা আন্দোলন গাথা) |
আঞ্চলিক সঙ্গীত | |
সম্পর্কিত এলাকা | |
অন্যান্য এলাকা |
|
ইতিহাস
ঠিক কবে নাতের সূচনা হয়েছিল তা সঠিকভাবে বলা যায় না। সাহাবি হাসসান ইবনে সাবিত ছিলেন মুহাম্মদ (সা) এর সময়কার কবি ছিলেন। ইসলাম গ্রহণের পূর্বেও তিনি কবিতা লিখতেন তবে ইসলাম গ্রহণের পর তার কবিতার ধারায় পরিবর্তন আসে এবং তিনি মুহাম্মদ (সা) এর সম্মানে কবিতা লিখতে থাকেন। মুহাম্মদ (সা) এর বিরুদ্ধে প্রতিপক্ষ কর্তৃক লিখিত কবিতার বিপক্ষে হাসসান কবিতা লিখতেন। তাকে সানা খাওয়ান (নাত আবৃত্তিকারক) বলা হত। তাকে এ ব্যাপারে রাসূল নিজে উৎসাহ দিতেন। পরবর্তীতে অন্যান্য কবিরা তার ধারা অনুসরণ করেন।
তালা আল বদরু আলাইনা নাতটি সর্বপ্রাচীন নাত বলে ধরা হয়। মুহাম্মদ (সা) হিজরত করে মদিনায় যাওয়ার পর এই নাতটি গাওয়া হয়েছিল।[1][2]
ভাষা
নাতকে সাধারণত নাত শরিফ বলা হয়। বাংলা, উর্দু, ইংরেজি, তুর্কি, ফারসি, আরবি, পাঞ্জাবি, সিন্ধি ভাষায় এর ব্যবহার রয়েছে।
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- "Islam and Islamic History in Arabia and The Middle East"। line feed character in
|শিরোনাম=
at position 36 (সাহায্য) - "Technology of the Heart"।