হাকালুকি হাওর

হাকালুকি হাওর (সিলেটি: ꠀꠇꠣꠟꠥꠇꠤ ꠀꠅꠞ) বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ হাওর[1] এটি এশিয়ার অন্যতম বৃহত্তম মিঠাপানির জলাভূমি।[2] এর আয়তন ১৮,১১৫ হেক্টর, তন্মধ্যে শুধুমাত্র বিলের আয়তন ৪,৪০০ হেক্টর। এটি মৌলভীবাজার জেলার় বড়লেখা (৪০%), কুলাউড়া (৩০%), এবং সিলেট জেলার় ফেঞ্চুগঞ্জ (১৫%), গোলাপগঞ্জ (১০%) এবং বিয়ানীবাজার (৫%) জুড়ে বিস্তৃত। ভূতাত্ত্বিকভাবে এর অবস্থান, উত্তরে ভারতের মেঘালয় পাহাড় এবং পূর্বে ত্রিপুরা পাহাড়ের পাদদেশে। ভূতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্যের কারণে উজানে প্রচুর পাহাড় থাকায় হাকালুকি হাওরে প্রায় প্রতি বছরই আকষ্মিক বন্যা হয়। এই হাওরে ৮০-৯০টি ছোট, বড় ও মাঝারি বিল রয়েছে।[3] শীতকালে এসব বিলকে ঘিরে পরিযায়ী পাখিদের বিচরণে মুখর হয়ে উঠে গোটা এলাকা।[4]

বাংলাদেশে হাকালুকি হাওর-এর অবস্থান

হাকালুকি সম্পর্কিত কিছু তথ্য

বর্ষা এবং শীত উভয় ঋতুই সিলেটে ঘুরে বেড়ানোর জন্য উপযোগী। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে অপূর্ব লীলাভূমি হাওরটি বছরের বিভিন্ন সময় ভিন্ন ভিন্ন রূপ ধারণ করে অপরূপ দৃশ্যের।[5]

দেশের বৃহত্তম এই হাওর অন্যতম বৃহৎ মিঠা পানিরও জলাভূমি। পূর্বে পাথারিয়া ও মাধব পাহাড় এবং পশ্চিমে ভাটেরা পাহাড়পরিবেষ্টিত হাকালুকি হাওর মৌলভীবাজারসিলেট জেলার পাঁচটি উপজেলায় বিস্তৃত। ছোট-বড় ২৪০ টি বিল ও ছোট-বড় ১০ টি নদী নিয়ে গঠিত হাকালুকি হাওর বর্ষাকালে প্রায় ১৮ হাজার হেক্টর এলাকায় পরিণত হয়। এই হাওরে বাংলাদেশের মোট জলজ উদ্ভিদের অর্ধেকের বেশি এবং সঙ্কটাপন্ন উদ্ভিদ ও প্রাণী প্রজাতি পাওয়া যায়। [6]

পাঁচটি উপজেলা ও ১১টি ইউনিয়ন নিয়ে বিস্তৃত হাকালুকি হাওরটি সিলেট ও সীমান্তবর্তী মৌলভীবাজার জেলায় অবস্থিত। হাওরের ৪০% অংশ বড়লেখা, ৩০% কুলাউড়া, ১৫% ফেঞ্চুগঞ্জ, ১০% গোলাপগঞ্জ এবং ৫% বিয়ানীবাজার উপজেলার অন্তর্গত। হাওরের আয়তন ২০ হাজার ৪০০ হেক্টর। ২৪০টি বিল নিয়ে গঠিত হাকালুকি হাওরের বিলগুলোতে রয়েছে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ। বর্ষাকালে এই হাওরে ধারণ করে এক অনবদ্য রূপ। চারদিকে শুধু পানি আর পানির খেলা। সে এক অপরূপ দৃশ্য। [7]

শীতকালে হাওরের দিগন্ত বিস্তৃত প্রাকৃতিক দৃশ্য ও বিলের কান্দিগুলো সত্যিই দৃষ্টিনন্দন। চারিধারে জেগে থাকা সবুজ ঘাসের গালিচায় মোড়া কিঞ্চিত উঁচুভূমি বিলের পানিতে প্রতিচ্ছবি ফেলে সৃষ্টি করে অপরূপ দৃশ্যের। সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের সময় হাওরের জলরাশির মাঝে সূর্যের প্রতিচ্ছবি বেশ মনোমুগ্ধকর। শীতকালে অতিথি পাখিরা সারি বেঁধে পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে আসতে থাকে বিলগুলোতে।

পরিযায়ী পাখিদের আগমনে হাওর যেনো পরিণত হয় স্বর্গোদ্যানে। আর এ সময় অতিথি পাখিদের সাথে মিতালি গড়তে মানুষের কলকাকলিও বাড়ে হাওর পারে। এই বর্ষা মওসুমেও দেখা পাবেন কিছু অতিথি পাখির।[8]

হাওরের স্বাদু ও মিঠাপানির বিভিন্ন প্রজাতির মাছের মধ্যে রয়েছে, আইড়, চিতল, বাউশ, পাবদা, মাগুর, শিং, কৈসহ আরও নানা প্রজাতির দেশীয় বিলুপ্তির পথের মাছগুলো। [9]

নামকরণ

"সাগর" শব্দটি থেকে "হাওর" শব্দের উৎপত্তি[10] বলে ধরে নেয়া হয়।[4] তবে "হাকালুকি" নামের উৎপত্তি সম্পর্কে বিভিন্ন লোককাহিনী রয়েছে:

জনশ্রুতিমতে, বহু বছর আগে ত্রিপুরার মহারাজা ওমর মানিক্যের সেনাবাহিনীর ভয়ে বড়লেখার কুকি দলপতি হাঙ্গর সিং জঙ্গলপূর্ণ ও কর্দমাক্ত এক বিস্তীর্ণ এলাকায় এমনভাবে লুকি দেয় বা লুকিয়ে যায় যে, কালক্রমে ঐ এলাকার নাম হয় "হাঙ্গর লুকি", ধীরে ধীরে তা "হাকালুকি"-তে পর্যবসিত হয়। আরেকটি জনশ্রুতি অনুযায়ী প্রায় দুই হাজার বছর আগে প্রচন্ড এক ভূমিকম্পে "আকা" নামে এক রাজা ও তার রাজত্ব মাটির নিচে সম্পূর্ণ তলিয়ে যায়। কালক্রমে এই তলিয়ে যাওয়া নিম্নভূমির নাম হয় "আকালুকি" বা হাকালুকি। আরো প্রচলিত যে, এক সময় বড়লেখা থানার পশ্চিমাংশে "হেংকেল" নামে একটি উপজাতি বাস করতো। পরবর্তিতে এই "হেংকেলুকি" হাকালুকি নাম ধারণ করে। এও প্রচলিত যে, হাকালুকি হাওরের কাছাকাছি একসময় বাস করতো কুকি, নাগা উপজাতিরা। তাদের নিজস্ব উপজাতীয় ভাষায় এই হাওরের নামকরণ করা হয় "হাকালুকি", যার অর্থ 'লুকানো সম্পদ'।[3]

গুরুত্ব ও সংরক্ষণ

হাকালুকি হাওরকে প্রতিবেশ সংকটাপন্ন এলাকা বিবেচনা করা হয়। এটি জলাভূমির সংরক্ষণে আন্তর্জাতিক গুরুত্ব এবং টেকসই ব্যবহারের জন্য রামসার এলাকা[11] হিসেবে এটি সংরক্ষিত।

উদ্ভিদ ও জীববৈচিত্র্য

হাকালুকি হাওরের স্থায়ী জলাশয়গুলোতে বিভিন্ন জাতের উদ্ভিদ জন্মে। এক সময়ের অন্যতম আকর্ষণীয়, ভাসমান বড় বড় গাছপালা (swamp forest) এখন আর নেই। চাতলা বিল-এ ছোট আকারের এরকম একটি বন আছে (২০০০ খ্রিষ্টাব্দ)।[3] হাকালুকি হাওরে ৫২৬ প্রজাতির উদ্ভিদ, ৪১৭ প্রজাতির পাখি, এর মধ্যে ১১২ প্রজাতির অতিথি পাখি ও ৩০৫ প্রজাতির দেশীয় পাখি। এছাড়া ১৪১ প্রজাতির অনান্য বন্যপ্রাণী, ১০৭ প্রজাতির মাছ, তন্মধ্যে ৩২ প্রজাতি বিভিন্ন পর্যায়ে বিপন্নপ্রায়। এছাড়াও রয়েছে নানা ধরনের কীট-পতঙ্গ, জলজ ও স্থলজ ক্ষুদ্র অনুজীব। ইকো-ট্যুরিজমের জন্য অত্যন্ত সম্ভাবনাময় হাকালুকি হাওরসহ সাতটি প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকা। উপরোক্ত প্রাকৃতিক উপাদান ছাড়াও রয়েছে স্থানীয় পেশাজীবি মানুষের ইতিহাস, সামাজিক আচার, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও মূল্যবোধ।*[12]*[13] ১৫০ প্রজাতির মিঠা পানির মাছ, ১২০প্রজাতির জলজ উদ্ভিদ, বিলুপ্ত প্রায় ২০ প্রজাতির সরীসৃপ। এখানে প্রতি বছরশীতকালে প্রায় ২০০ বিরল প্রজাতির অতিথি পাখির সমাগম ঘটে। হাকালুকি হাওর টেকসই উন্নয়ন, জীববৈচিত্র সংরক্ষণ, ইকোটুরিজ্যম শিল্প বিকাশের এক অসাধারণআধার।[14]

২৩৮টি বিল

প্রায় সারাবছরই বিলগুলিতে পানি থাকে। উলে­খযোগ্য বিলসমূহ হলো:

  • চাতলা বিল
  • চৌকিয়া বিল
  • ডুলা বিল
  • পিংলারকোণা বিল
  • ফুটি বিল
  • তুরাল বিল
  • তেকুনি বিল
  • পাওল বিল
  • জুয়ালা বিল
  • কাইয়ারকোণা বিল
  • বালিজুড়ি বিল
  • কুকুরডুবি বিল
  • কাটুয়া বিল
  • বিরাই বিল
  • রাহিয়া বিল
  • চিনাউরা বিল
  • দুধাল বিল
  • মায়াজুরি বিল
  • বারজালা বিল
  • পারজালাবিল
  • মুছনা বিল
  • লাম্বা বিল
  • দিয়া বিল[15]

বাথান পদ্ধতি

হাকালুকি হাওরের বিশাল প্রান্তরে শুষ্ক মৌসুমে অবাধে বিচরণ করে বিভিন্ন স্থান থেকে আসা গরু-মহিষ, ছাগল, ভেড়া ইত্যাদি। হাওর উপকূলবর্তি এলাকার লোকজন, ফসল উঠে গেলে বছরের শুষ্ক মৌসুমের নির্দিষ্ট কয়েক মাস তাদের গৃহপালিত গবাদি পশু পাঠিয়ে দেন হাওরে বসবাসরত একশ্রেণীর মানুষের কাছে, যারা এগুলোর তত্ত্বাবধান করে। এই কাজের বিনিময়ে এরা দুধ পায়। মেয়াদ শেষে প্রকৃত মালিক এসে গরু-বাছুর ফেরত নেয়। এই পুরো ব্যবস্থাকে হাওর এলাকায় "বাথান" বলা হয়। বাথানের মালিকেরা এসকল গবাদি পশুর দুধ বিক্রী করে প্রচুর উপার্জন করে থাকেন। একারণে হাকালুকি হাওর এলাকা স্থানীয়ভাবে দুধ ও দৈ-এর জন্য বিখ্যাত।[3]

জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব

বাংলাদেশের মৎস সম্পদের একটা বড় অংশ রয়েছে হাওরাঞ্চলে, তন্মধ্যে হাকালুকি হাওর এলাকায় অধিকাংশ বিল ভরাট হয়ে গেছে। দুটি জরিপ থেকে জানা যায় (পরিপ্রেক্ষিত ২০০৯): ২৮১টি বিলের মধ্যে সম্পূর্ণ ও আংশিক ভরাট হয়ে গেছে ২৩৩টি বিল।

জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বৃষ্টি কমে যাওয়ায় কমে যাচ্ছে হাওরাঞ্চলের বিলগুলোতে পানির পরিমাণ। ফলে যে বিলগুলো এখনও টিকে আছে, সেগুলোতে পানির পরিমাণ উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস পাওয়ায় হুমকির মুখে বিভিন্ন প্রজাতির মাছের প্রাপ্তিযোগ্যতা। [16]

এছাড়া সময়মতো বৃষ্টি হয় না, বা যখন হয়, তখন একসাথে অতিবৃষ্টি হওয়ার ফলে হাওর পানিতে ভরে গেলেও তা স্থায়ী হয় না, ফলে মাছ আসে না। এতে মাছের প্রজনন ব্যাহত হচ্ছে। অভিজ্ঞদের বক্তব্য থেকে এর বিস্তারিত কারণ যা জানা যায় তা হলো, সময়মতো পানি না হলে মাছ ডিম ছাড়তে পারে না।

বৃষ্টি হলে পানির তাপ কমে, এসময় মাছ ডিম ছাড়ে। বদ্ধ পানিতে উত্তাপ বেশি থাকে, তাই সময়মতো বৃষ্টির খুব বেশি দরকার।[16]

হাকালুকি হাওরে সাধারণত দুধরনের গাছ জন্মে: শেকড়ধারী (rooted) আর ভাসমান। হাওরে পানি কম হলে শেকড়ধারী উদ্ভিদের পরিমাণ বেড়ে যায়। এভাবে একপ্রকারের গাছ বেশি হলে অন্যপ্রকারের গাছ ক্ষতিগ্রস্থ হয়। আবার একপ্রকারের গাছ থেকে পশু-পাখি-মাছ পর্যাপ্ত সকল খাদ্য উপাদান পায়ও না। হাওরাঞ্চলে আগে যেখানে গভীর জঙ্গল ছিলো, এখন (২০০৯) সেখানে ধুধু করছে উদম হাওর। স্থানীয়দের অভিমত থেকে জানা যায় বদলে গেছে চেনা হাওরাঞ্চলের রূপ। এখন আর সময়মতো বৃষ্টি হয় না, যখন হয়, তখন একসাথে অতিবৃষ্টি হয়। এতে হাওর পানিতে ভরে গেলেও তা স্থায়ী হয় না, ফলে জলজ উদ্ভিদ আর প্রাণীবৈচিত্র্য হুমকির সম্মুখিন। এতে হাকালুকির চিরচেনা হিজল, করচ, জারুল, বরুণসহ বৃষ্টির সাথে সম্পর্কিত জলজ উদ্ভিদের অবস্থা বিপন্ন। এছাড়া পানির অভাবে পানিবাহিত প্রজননের অভাবে অনেক গাছের উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে; যেমন: কিছু গাছের ফল গাছে থাকতেই সেগুলোতে শিকড় গজাতে শুরু করে, ফলে সেগুলো বোঁটা ছিঁড়ে নিচে পড়তেই চারা গজানো শুরু করে। নিচে পানি থাকলে ফলগুলো ভাসিয়ে অন্যত্র নিয়ে যাওয়ায় বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে গাছ জন্মাতে পারে। কিন্তু প্রয়োজনীয় পানির অভাব হলে এক জায়গায় সব ফল পড়ে তেমন কোনো উপকারই হয় না।[16]

যা দেখবেন

হাকালুকি হাওড় বিভিন্ন মৌসুমে বিভিন্ন রূপ ধারন করে। বর্ষাকালে এই হাওড়টি একটি অথৈ সাগরে পরিনত হয়। আবার শীতকালে এই হাওড়ের রূপ হয় অন্যরকম। পুরো হাওরই দেখার মতো। সমুদ্রের মতো বিশাল ঢেউ, চারদিকে পানি আর পানি। অনেক দূরে দূরে গ্রাম। চলে যেতে পারেন এমনি কোনো গ্রামে। সারা দুপুর কাটিয়ে বিকেলে ফিরে আসতে পারেন।

গ্রাম ইসলামপুর। ইসলামপুর গ্রামটি হাওরের মধ্যে একটি সমৃদ্ধ গ্রাম। এখানে যেতে ফেঞ্চুগঞ্জ থেকে প্রায় দুই ঘণ্টা লাগবে। গ্রামে নেমে কোনো একটি বাড়িতে গিয়ে রান্না করার অনুরোধ করতে পারেন। তারা করে দেবেন। রাতে থাকতে চাইলে তাদের বাড়িতে থাকতে পারেন। এ ছাড়া ইসলামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নামের একটি স্কুল আছে। থাকতে পারেন তার মেঝেতেও। আর নৌকার ছাদে থাকলে তো কথাই নেই।[17]

আশেপাশের আকর্ষণ

মাধবকুন্ড প্রাকৃতিক ঝর্ণা, গগণটিলা ও পার্শ্ববর্তী বনাঞ্চল, হাইল হাওর, চা ও রাবার বাগান এবং শ্রমিকদের সংস্কৃতি ও জীবনধারা লাউয়াছড়া ও সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান এবং রেমা-কালেঙ্গা বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য, খাসিয়া ও মনিপুরী সংস্কৃতি ও জীবনধারা পানপুঞ্জি, টিলা ও প্রাকৃতিক দৃশ্য, প্রাকৃতিক বন ও বন্যপ্রাণী। [18]

গ্যালারি

আরো দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. হাকালুকি হাওর, নিক্সন তালুকদার, বাংলাপিডিয়া, সিডি ভার্ষণ (2.0), বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি, ঢাকা থেকে প্রকাশিত। পরিদর্শনের তারিখ: ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১১ খ্রিস্টাব্দ।
  2. জীববিজ্ঞান ১ম পত্র- গাজী আজমল, সফিউর রহমান; গাজী পাবলিশার্স।
  3. কাজী রোজানা আখতার (২০০০)। "হাকালুকি হাওর"। কালী প্রসন্ন দাস, মোস্তফা সেলিম। বড়লেখা: অতীত ও বর্তমান (প্রিন্ট) (ফেব্রুয়ারি ২১, ২০০০ খ্রিস্টাব্দ সংস্করণ)। ঢাকা: বাংলাদেশ রাইটার্স গিল্ড। পৃষ্ঠা ১৭৯-১৯২।
  4. ফওজুল করিম (তারা) (২০০০)। "বড়লেখা সম্পর্কে একটি প্রামাণ্যচিত্র"। কালী প্রসন্ন দাস, মোস্তফা সেলিম। বড়লেখা: অতীত ও বর্তমান (প্রিন্ট) (ফেব্রুয়ারি ২১, ২০০০ খ্রিস্টাব্দ সংস্করণ)। ঢাকা: বাংলাদেশ রাইটার্স গিল্ড। পৃষ্ঠা ৩৮-৩৯।
  5. "হাকালুকি সম্পর্কিত কিছু তথ্য :"দৈনিক নয়া দিগন্ত। সংগ্রহের তারিখ ১১ আগস্ট ২০১৫
  6. "হাকালুকি হাওর"আমাদের সিলেট। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জানুয়ারি ২০১৮
  7. "হাকালুকি হাওর"বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০১৪
  8. "এক ভ্রমণে দুই হাওর"এনটিভি অনলাইন। সংগ্রহের তারিখ ২১ এপ্রিল ২০১৬
  9. "দর্শনীয় স্থান"বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০১৫
  10. ডক্টর মুহম্মদ এনামুল হক, শিবপ্রসন্ন লাহিড়ী, স্বরোচিষ সরকার (সম্পাদক)। "হ"। বাংলা একাডেমী ব্যবহারিক বাংলা অভিধান (প্রিন্ট) (জানুয়ারি ২০০২ খ্রিস্টাব্দ সংস্করণ)। ঢাকা: বাংলা একাডেমী। পৃষ্ঠা ১২২৪। আইএসবিএন 984-07-4222-1। অজানা প্যারামিটার |origmonth= উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)
  11. Jamal Anwar, "Migratory and other Birds in Bangladesh in Danger"
  12. "হাকালুকি হাওর: বাংলাপিডিয়া"বাংলাপিডিয়া অজানা প্যারামিটার |1= উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)
  13. "হাকালুকি হাওর: বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন"
  14. "ঘুরে আসুন হাকালুকি হাওর"অর্থসূচক
  15. "বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন: হাকালুকি হাওর"
  16. আকমল হোসেন (মৌলভীবাজার প্রতিনিধি) (ডিসেম্বর ১৩, ২০০৯ খ্রিস্টাব্দ)। "বিপন্ন অজস্র জাতের গাছ ও মাছ"। বিশেষ সংখ্যা দৈনিক প্রথম আলো (প্রিন্ট)। ঢাকা। পৃষ্ঠা ৪। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য);
  17. মাহমুদ হাসান খান (প্রয়াত ‘বেড়াই বাংলাদেশ’ ও ‘ট্রিপ টু বাংলাদেশ’র প্রধান)। "এক ভ্রমণে দুই হাওর"এনটিভি। সংগ্রহের তারিখ ২১ এপ্রিল ২০১৬
  18. "হাকালুকি হাওরের আশেপাশের আকর্ষণ"আমাদের সিলেট। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জানুয়ারি ২০১৮

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.