হাওড়া–নাগপুর–মুম্বই লাইন
হাওড়া–নাগপুর–মুম্বই লাইন বা কলকাতা-মুম্বই লাইন পূর্ব ভারত এর বৃহত্তম মহানগরী কলকাতার সঙ্গে মুম্বই এর সরাসরি সংযোগ ঘটিয়েছে। এই রেলপথের মোট দৈর্ঘ্য হল ১৯৬৮ কিলোমিটার (১২২৩ মাইল)। এই রেলপথ ভারত এর পাঁচটি রাজ্য অতিক্রম করেছে। এই রাজ্য গুলি হল -
- পশ্চিমবঙ্গ
- ঝাড়খন্ড
- ওড়িশা
- ছত্তিশগড়
- মহারাষ্ট্র
হাওড়া–নাগপুর–মুম্বই লাইন | |
---|---|
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |
অন্য নাম | কলকাতা–মুম্বই লাইন |
শৃঙ্খলাংশ | বৈদ্যুতিক |
অবস্থা | সক্রিয় |
সেবাগ্রহণকারী অঞ্চল | |
বিরতিস্থল | হাওড়া জংশন মুম্বই সিএসটি |
ক্রিয়াকলাপ | |
মালিক | ভারতীয় রেল |
পরিচালনাকারী |
|
প্রযুক্তিগত | |
রেললাইনের মোট দৈর্ঘ্য | ১,৯৬৮ কিলোমিটার (১,২২৩ মাইল) |
ট্র্যাক গেজ | ব্রডগেজ (১৬৭৬ এমএম বা ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি) |
চালন গতি | ১৬০ কিমি/ঘন্টা |
ইতিহাস
১৮৫৩ সালে এই লাইন এর থানের অংশে রেল চলাচল শুরু করে। এর পর ১৮৫৪ সালে কল্যাণ, ১৮৫৭ সালে ভুষাল, ১৮৬০ সালে নাগপুর ও ১৮৬৭ সলের মধ্যে ছত্তিশগড় পর্যন্ত রেল পথ চালু হয়। ১৮৭০ সালে হাওড়া থেকে এলাহাবাদ হয়ে মুম্বই রেলপথ চালু হয়। কিন্তু এই পথ ছিল দীর্ঘ। এর পর ১৮৯৯ সালের মধ্যে ছত্তিশগড় থেকে আসানসোল পর্যন্ত রেল চালু হয়। ১৯০০ সালে খড়গপুর-কলাঘাট হয়ে মুম্বই লাইন যুক্ত হয় হাওড়ার সঙ্গে।
শাখা
এই লাইন কয়েকটি শাখাতে বিভক্ত। এইগুলি হল-
- হাওড়া-খড়গপুর শাখা
- খড়গপুর-টাটানগর শাখা
- টাটানগর-বিলাষপুর শাখা
- বিলাষপুর-নাগপুর শাখা
- নাগনুর- ভুষায়াল শাখা
- ভুষায়াল-কল্যাণ শাখা
- কল্যাণ-মুম্বাই সিএসটি শাখা
গতি
এই রেলপথটি একটি "এ শ্রেণীর" রেল পথ।এই রেল পথের সর্বোচ্চ গতি ১৬০ কিমি/ঘন্টা।
তথ্যসূত্র
This article is issued from
Wikipedia.
The text is licensed under Creative
Commons - Attribution - Sharealike.
Additional terms may apply for the media files.