সুধীর চক্রবর্তী
সুধীর চক্রবর্তী (জন্মঃ ১৯ সেপ্টেম্বর ১৯৩৪) একজন বাঙালি অধ্যাপক, লেখক, গবেষক এবং লোকসংস্কৃতি বিশেষজ্ঞ। পৈতৃক ভিটে নদিয়া জেলার দিগনগরে কিন্তু ছেলেবেলার বেশ অনেকটা সময় কেটেছে হাওড়ার শিবপুরে।[1] অনুসন্ধান ভিত্তিক গবেষণার ক্ষেত্রে বিশেষত রবীন্দ্রসঙ্গীত, লালনপন্থা, কর্তাভজা, বাউল-ফকির, সাহেবধনী, বলরামী বিষয়ে স্বীকৃত বিশেষজ্ঞ। সুধীর চক্রবর্তী নিজেকে কৃষ্ণনাগরিক হিসেবে পরিচয় দেন। বারো বছর বাংলা সংস্কৃতি ও মননের পত্রিকা ধ্রুবপদ প্রকাশ করেছেন কৃষ্ণনগর থেকে।
সুধীর চক্রবর্তী | |
---|---|
![]() | |
জন্ম | হাওড়া জেলা শিবপুর | ১৯ সেপ্টেম্বর ১৯৩৪
নাগরিকত্ব | ব্রিটিশ ভারতীয় (১৯৩8-১৯৪৭) ভারতীয় (১৯৪৭-বর্তমান) |
শিক্ষা | বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে স্নাতকোত্তর |
যেখানের শিক্ষার্থী | এম.এ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়, পিএইচডি যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় |
পেশা | অধ্যাপক, লেখক, গবেষক। |
পুরস্কার | আনন্দ পুরস্কার সাহিত্য অকাদেমি শিরোমণি পুরুস্কার আচার্য দীনেশচন্দ্র সেন পুরুস্কার নরসিংদাস পুরুস্কার সরোজিনী বসু স্বর্ণপদক |
কর্মজীবন
সুধীর চক্রবর্তী নিজের উচ্চশিক্ষা কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রাপ্ত করেছেন এবং তিনি কৃষ্ণনগর গভর্মেন্ট কলেজে দীর্ঘদিন অধ্যাপনা করেছেন, ১৯৫৪ সাল থেকে ১৯৯৪ সাল অব্দি মূলত সাহিত্যের অধ্যাপনা। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় ও অন্যান্য কলেজে অতিথি অধ্যাপকের কাজও করেন। অধ্যাপনার সাথেই চালিয়ে গেছেন লেখা ও গবেষণার কাজ এবং লিখেছেন ষাটেরও অধিক বই। তার বই "বাউল ফকির কথা"-র জন্য ২০০২ সালে পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার এবং ২০০৪ সালে পেয়েছেন সাহিত্য আকাদেমি।
পুরস্কার
- আনন্দ পুরস্কার (২০০২)
- সাহিত্য অকাদেমি (২০০৪)
- 'শিরোমণি পুরস্কার (১৯৯৩)
- আচার্য দীনেশচন্দ্র সেন পুরস্কার (১৯৯৫-৯৬)
- নরসিংদাস পুরস্কার (১৯৯৬)
- সরোজিনী বসু স্বর্ণপদক (২০০২)
রচিত গ্রন্থ
|
তথ্যসূত্র
- সুধীর চক্রবর্তী। "কোথায় গেল সে সব আশ্চর্য পড়শিরা"। আনন্দবাজার পত্রিকা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জানুয়ারী ২০১৮।
![]() |
উইকিমিডিয়া কমন্সে সুধীর চক্রবর্তী সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে। |