বুদাপেস্ট
বুদাপেশ্ৎ (হাঙ্গেরীয় ভাষায়: Budapest বুদপেশ্ত্ আ-ধ্ব-ব: ['budɒpɛʃt]) বা বুদাপেস্ট হাঙ্গেরির রাজধানী ও প্রধান শহর। এটি দেশের রাজনৈতিক, বাণিজ্যিক, সামাজিক ও যোগাযোগব্যবস্থার কেন্দ্রস্থল।
বুদাপেশ্ৎ | |||
---|---|---|---|
| |||
ডাকনাম: Paris of the East", "Pearl of the Danube" or "Queen of the Danube | |||
![]() হাঙ্গেরিতে বুদাপেশ্ৎ-এর অবস্থান | |||
দেশ | হাঙ্গেরি | ||
হাঙ্গেরির কাউন্টি | পেশ্ত | ||
সরকার | |||
• মেয়র | গ্যাবর ডেমস্কি | ||
জনসংখ্যা (২০০৬) | |||
• মোট | ১৬,৯৫,০০০ | ||
সময় অঞ্চল | CET (ইউটিসি+1) | ||
• গ্রীষ্মকালীন (দিসস) | CEST (ইউটিসি+2) | ||
ওয়েবসাইট | www.budapest.hu |
বুদাপেশ্তের জনসংখ্যা প্রায় ১৭ লাখ। দানিয়ুব নদীর দুই তীরের শহর - পশ্চিম তীরের বুদা ও পুরানো বুদা, এবং পূর্ব তীরের পেশ্ৎ --- এই শহরগুলি একত্রিত হয়ে ১৮৭৩ খ্রিষ্টাব্দের ডিসেম্বর ১৭ তারিখে বুদাপেশ্ৎ নগরীর পত্তন হয়। বর্তমানে এটি ইউরোপীয় ইউনিয়ন এর ৮ম বৃহত্তম শহর।
বুদাপেস্ট ইউরোপের অন্যতম সুন্দর শহর।[1][2] এই শহরের বিশ ঐতিহ্যবাহী স্থানগুলোর মধ্যে রয়েছে দানিয়ুব নদীড় তীর, বুদা প্রাসাদ, আন্দ্রেসি এভিনিউ, হিরো’স স্কয়ার এবং মিলেনিয়াম পাতাল রেলপথ। মিলেনিয়াম পাতাল রেলপথ বিশ্বের দ্বিতীয় প্রাচীন পাতাল রেলপথ।[1][3] বুদাপেস্টে অবস্থিত হাঙ্গেরীয় সংসদ ভবন বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম সংসদ ভবন। প্রতিবছর বুদাপেস্টে ৪.৩ মিলিয়ন পর্যটন আসে। ইউরোমনিটর-এর এক জরিপ অনুসারে পর্যটকদের কাছে বুদাপেস্ট বিশ্বের ২৫তম জনপ্রিয় শহর।[4]
বুদাপেস্ট মধ্য ইউরোপের একটি অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক কেন্দ্র।[5] মাস্টারকার্ডের উদীয়মান অঞ্চল সূচকে শহরটির স্থান ছিল তৃতীয়।[6] এছাড়া জীবনযাত্রার মানের দিক থেকে এটি মধ্য ও পূর্ব ইউরোপের সবচেয়ে বাসযোগ্য শহর হিসেবে বিবেচিত হয়।[7][8] ফোর্বস ম্যাগাজিন বুদাপেস্টকে বসবাসের জন্য ইউরোপের ৭তম উপযুক্ত শহর হিসেবে মর্যাদা দিয়েছে।[9] ইউসিটিগাইড এর জরিপ অনুসারে এটি বিশ্বের ৯ম সুন্দর শহর।[10] ইনোভেশন সিটিস-এর শীর্ষ একশটি শহরের তালিকায় বুদাপেস্টের অবস্থান প্রথম।[11][12]
পরিবহন
আকাশপথে
বুদাপেস্ট ফেরেন্ক লিস্জ্ত এয়ারপোর্ট
তথ্যসূত্র
- "Nomination of the banks of the Danube and the district of the Buda Castle" (PDF)। International Council on Monuments and Sites। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জানুয়ারি ২০০৮।
- Lyman, Rick (৩ অক্টোবর ২০০৬)। "Budapest Is Stealing Some of Prague's Spotlight"। The New York Times। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জানুয়ারি ২০০৮।
- "World Heritage Committee Inscribes 9 New Sites on the World Heritage List"। Unesco World Heritage Centre। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জানুয়ারি ২০০৮।
- "Euromonitor International's top city destinations ranking"। Euromonitor।
- "Doing Business: Budapest, the soul of Central Europe"। International Herald Tribune। ৪ আগস্ট ২০০৪। ৩ নভেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জানুয়ারি ২০০৮।
- "New MasterCard Research Ranks 65 Cities in Emerging Markets Poised to Drive Long-Term Global Economic Growth"। MasterCard। ২২ অক্টোবর ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০০৯।
- "Index - Külföld - Budapest a legélhetőbb európai nagyváros"। Index.hu। ৭ জুলাই ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০০৯।
- "Gazdaság: EIU: Budapest, London és New York között a legjobban élhető városok listáján"। HVG.hu। ১ জানুয়ারি ১৯৭০। সংগ্রহের তারিখ ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১১।
- Beckett, Edward; Olson, Parmy। "In Pictures: Europe's Most Idyllic Places To Live"। Forbes।
- "The 10 Most Beautiful Cities in the World"। UCityGuides.com। সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০১৩।
- "Innovation Cities™ Top 100 Index » Innovation Cities Index & Program – City data training events from 2THINKNOW for USA Canada America Europe Asia Mid-East Australia"। Innovation-cities.com। ১ সেপ্টেম্বর ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১১।
- "CEE City Ranking puts capitals under the spotlight | Local and regional publications"। Rolandberger.at। সংগ্রহের তারিখ ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১১।
বহিঃসংযোগ
![]() |
উইকিমিডিয়া কমন্সে বুদাপেস্ট সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে। |
![]() |
উইকিভ্রমণে বুদাপেস্ট সম্পর্কিত ভ্রমণ নির্দেশিকা রয়েছে। |