কোচবিহার উত্তর বিধানসভা কেন্দ্র

২০১১ সালের নির্বাচনে, এআইএফবি'র নগেন্দ্রনাথ রায় তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী তৃণমূল কংগ্রেসের প্রসেনজিৎ বর্মনকে পরাজিত করে।

অধিকাংশ বছরে প্রতিযোগিতাগুলি বহুমুখী প্রতিযোগীযুক্ত ছিল কিন্তু শুধুমাত্র বিজয়ী ও রানার্সকে উল্লেখ করা হচ্ছে। ২০০৬[15] এবং ২০০১[14] সালের রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে, ফরওয়ার্ড ব্লকের দীপক চন্দ্র সরকার, তৃণমূল কংগ্রেসের মিহির গোস্বামীকে পরাজিত করে। কংগ্রেসের প্রতিনিধিত্ব করেন মিহির গোস্বামী ১৯৯৬ সালে ফরওয়ার্ড ব্লকের অপরাজিতা গোপ্পীকে পরাজিত করেন।[13] ফরওয়ার্ড ব্লকের বিমল কান্তি বাসু ১৯৯১ সালে কংগ্রেসের মিহির গোস্বামীকে পরাজিত করেন।[12] ফরওয়ার্ড ব্লকের অপরাজিতা গোপ্পী ১৯৮৭ সালে কংগ্রেসের মিহির গোস্বামীকে পরাজিত করেন।[11] ১৯৮২ সালে কংগ্রেসের সুনিল কর[10] এবং ১৯৭৭ সালে কংগ্রেসের বিমল চন্দ্র ধর।[9]

২০০৬[15] এবং ২০০১[14] রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে, ফরওয়ার্ড ব্লকের অক্ষয় ঠাকুর যথাক্রমে আব্দুল জলিল আহমেদ ও সৌমেন্দ্র চন্দ্র দাস (উভয়ই তৃণমূল কংগ্রেসের) পরাজিত হন। ১৯৯৬ সালে ফরওয়ার্ড ব্লকের সৌমীন্দ্র চন্দ্র দাস কংগ্রেসের আব্দুল জলিল আহমেদকে পরাজিত করেন[13] এবং কংগ্রেসের রামকৃষ্ণ পাল ১৯৯১ সালে।[12] ১৯৮৭ সালে ফরওয়ার্ড ব্লকের বিমল কান্তি বসু কংগ্রেসের শ্যামল চৌধুরীকে পরাজিত করেন[11] এবং ১৯৮২ সালে[10] এবং কংগ্রেসের মাকসুদর রহমানকে ১৯৭৭ সালে পরাজিত করে।[9]

কংগ্রেসের সুনিল কর ১৯৭২[8] ও ১৯৭১[7] সালে কোচবিহার উত্তর কেন্দ্র থেকে জিতেছিলেন। ফরওয়ার্ড ব্লকের বিমল কান্তি বসু ১৯৬৯ সালে জিতেছিলেন।[6] কংগ্রেসের এম.আর.তার ১৯৬৭ সালে জিতেছিলেন।[5] ফরওয়ার্ড ব্লকের সুনিল দাশগুপ্ত ১৯৬২ সালে জিতেছিলেন।[4] কংগ্রেসের সন্তোষ কুমার রায় ১৯৭২,[8] ১৯৭১,[7] ১৯৬৯[6] ও ১৯৬৭[5] সালের কোচবিহার দক্ষিণ আসন জয় লাভ করেন। ফরওয়ার্ড ব্লকের সুনীল বসুনিয়া ১৯৬২ সালে আসন লাভ করেন।[4] কংগ্রেসের রজনী দাস ১৯৭২[8] এবং ১৯৭১[7] সালে কোচবিহার পশ্চিম আসন জয় লাভ করেন। কংগ্রেসের প্রসেনজিৎ বর্মন ১৯৬৯[6] এবং ১৯৬৭[5] সালে জিতেছিলেন। ১৯৬৭ সালের আগে আসনটি ছিল না।

কোচবিহার ১৯৫৭ সালে একটি যৌথ আসন ছিল।[3] এটি মজিরুদ্দিন আহমেদ এবং সতীশ চন্দ্র রায় সিংহ (কংগ্রেস উভয়) দ্বারা জিতেছে। ১৯৫১ সালে স্বাধীন ভারতের প্রথম নির্বাচন,[2] মজিরুদ্দিন আহমেদ এবং জিতেন্দ্রনাথ সিংহ সরকার (কংগ্রেস উভয়ই) কোচবিহার যৌথ আসন লাভ করে।