সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড মেরিন সংরক্ষিত এলাকা
সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড মেরিন সংরক্ষিত এলাকা (ইংরেজি: Swatch of No Ground marine protected area) বাংলাদেশের বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত একটি সংরক্ষিত এলাকা। ২০১৪ সালের ২৭ অক্টোবর এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৭৩৮০০ হেক্টর এলাকা নিয়ে এই সংরক্ষিত এলাকাটি গঠিত।[1]
সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড মেরিন সংরক্ষিত এলাকা | |
---|---|
![]() | |
![]() ![]() বাংলাদেশে অবস্থান | |
অবস্থান | বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশ |
স্থানাঙ্ক | ২১.২৫০০° উত্তর ৮৯.৪৬৬৭° পূর্ব |
আয়তন | ১৭৩৮০০ হেক্টর |
স্থাপিত | ২০১৪ |
কর্তৃপক্ষ | বাংলাদেশ বন বিভাগ |
অবস্থান
সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড হচ্ছে একটি ১৪ কিলোমিটার ব্যাপী বঙ্গোপসাগরের গভীর সমুদ্রের গভীর খাদ। গভীরতম এই উপত্যকা রেকর্ড আয়তন প্রায় ১৩৪০ মিটার।[2] এখানকার ডুবো গিরিখাত বঙ্গ পাখার অংশ, যা বিশ্বের বৃহত্তম ডুবো গিরিখাত।[3][4]
ইতিহাস
গঙ্গা -ব্রহ্মপুত্র ব-দ্বীপের পশ্চিমে অবস্থিত বঙ্গোপসাগরেরর ভেতরে একটি গভীর খাদের মত জায়গা।এটি গঙ্গা খাদ নামে পরিচিত। এখানে কয়েক প্রজাতির ডলফিন, হাঙ্গরসহ বিচিত্র জাতের বড় বড় মাছ পাওয়া যায়।জেলেরা তাদের বাঁশের হিসাব 'বাম'অনুযায়ে কোন হিসাব না পেয়ে নাম রাখেন 'না বাম'।এটি বিশ্বের বড় ১১টি বড় উপত্যকার একটি। কথিত অাছে, এখানেই ১৮৬৩ সালে গ্যাডফ্লাই নামে একটা ২১২ টন ওজন বিশিষ্ট গানবোট ভারত থেকে ইংল্যান্ডে বিপুল পরিমাণ ধনরত্ন নিয়ে যাওয়ার সময় ঝড়ের কবলে পড়ে ডু্বে যায়।[5]
তথ্যসূত্র
- "বন্যপ্রানী অভয়ারণ্য"। জীববৈচিত্র্য ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ। ২০১৭-০১-৩১। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০২-০২।
- Morphological features in the Bay of Bengal ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৪ জুন ২০০৭ তারিখে URL accessed 21 January 2007
- Curray, Joseph R.; Frans J. Emmel; David G. Moore (ডিসেম্বর ২০০২)। "The Bengal Fan: morphology, geometry, stratigraphy, history and processes"। Marine and Petroleum Geology। Elsevier Science Ltd। 19 (10): 1191–1223। doi:10.1016/S0264-8172(03)00035-7।
- France-Lanord, Christian; Volkhard Spiess; Peter Molnar; Joseph R. Curray (মার্চ ২০০০)। "Summary on the Bengal Fan: An introduction to a drilling proposal" (PDF)। Woods Hole Oceanographic Institution।
- কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স জানুয়ারি২০১৭,পৃষ্ঠা-৯১