শিনজো আবে

শিনজো আবে (জাপানি ভাষায় 安倍晋三 আবে শিঞ্জৌ) (জন্ম সেপ্টেম্বর ২১, ১৯৫৪) ২০০৬-২০০৭ সালে এবং ২০১২ সাল থেকে বর্তমান পর্যন্ত জাপানের প্রধানমন্ত্রী।

শিনজো আবে
সংসদ সদস্য
安倍 晋三
২০১৫ সালে আবে
জাপানের ৯৬তম প্রধানমন্ত্রী
দায়িত্বাধীন
অধিকৃত কার্যালয়
২৬শে ডিসেম্বর ২০১২
সার্বভৌম শাসকNaruhito
ডেপুটিতারো আসো
পূর্বসূরীইয়োশিহিকো নোদা
কাজের মেয়াদ
২৬ সেপ্টেম্বর ২০০৬  ২৬ সেপ্টেম্বর ২০০৭
সার্বভৌম শাসকআকিহিতো
পূর্বসূরীJunichirō Koizumi
উত্তরসূরীYasuo Fukuda
President of the Liberal Democratic Party
দায়িত্বাধীন
অধিকৃত কার্যালয়
26 September 2012
ডেপুটিMasahiko Kōmura
পূর্বসূরীSadakazu Tanigaki
কাজের মেয়াদ
20 September 2006  26 September 2007
পূর্বসূরীJunichiro Koizumi
উত্তরসূরীYasuo Fukuda
Chief Cabinet Secretary
কাজের মেয়াদ
31 October 2005  26 September 2006
প্রধানমন্ত্রীJunichiro Koizumi
পূর্বসূরীHiroyuki Hosoda
উত্তরসূরীYasuhisa Shiozaki
Member of the House of Representatives
দায়িত্বাধীন
অধিকৃত কার্যালয়
19 July 1993
পূর্বসূরীNew Constituency
সংসদীয় এলাকা
  • Yamaguchi Prefecture (1993–1996)
  • Yamaguchi 4th district (1996–present)
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্ম安倍晋三 (Abe Shinzō)
(1954-09-21) ২১ সেপ্টেম্বর ১৯৫৪
টোকিও, জাপান
জাতীয়তাJapanese
রাজনৈতিক দলLiberal Democratic
দাম্পত্য সঙ্গীআকিয়ে মাতসুজাকি
বাসস্থানKantei
প্রাক্তন শিক্ষার্থী
  • Seikei University
  • University of Southern California

২০১৩ সালে আবে জাপানের সংসদে এক ঘোষণাতে বলেন যে জাপানের অর্থনীতিকে পুনরুজ্জিবীত করা ও ইয়েনের মানের অবনতি ঠেকানো জাপানের জন্য "সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও জরুরী বিষয়।" [1] তার দেয়া অর্থনৈতিক কৌশল ইংরেজিতে অ্যাবেনমিকস (Abenomics) নামে পরিচিতি পেয়েছে। এটি তিনটি "তীর" নিয়ে তৈরি একটি নীতি। প্রথম তীর হল ২% মুদ্রাস্ফীতি অর্জন, দ্বিতীয়টি হল সংক্ষিপ্ত মেয়াদের জন্য অর্থনীতিকে চাঙা করার জন্য এবং পরবর্তীতে বাজেটে উদ্বৃত্ত অর্জনের জন্য একটি পরিবর্তনীয় আর্থিক নীতি এবং তৃতীয়টি হল দীর্ঘমেয়াদী প্রবৃদ্ধির জন্য বেসরকারী খাতে বিনিয়োগ ও কাঠামোগত সংস্কার।[2]

তথ্যসূত্র

  1. Abe, Shinzo (জানুয়ারি ২৮, ২০১৩)। Policy Speech (Speech)। Diet of Japan, 183rd Session। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ২৬, ২০১৫
  2. Abe, Shinzo (ফেব্রুয়ারি ২২, ২০১৩)। Japan is Back (Speech)। CSIS। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ২৬, ২০১৫
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.