ইকুয়েডরে ইসলাম
ইকুয়েডরে মুসলমানরা সংখ্যালঘু সম্প্রদায়।দেশটিতে প্রায় এক হাজার জন মুসলমান বাস করে।[1][2] প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় আরব ভূখণ্ড থেকে আগত অভিবাসীদের আগমনের মাধ্যমে দেশটিতে মুসলমানদের আগমন ঘটে। তারা কুইটো, আম্বাতো ও গুয়াইয়াকুইল শহরে বসবাস আরম্ভ করলেও মুসলমানদের মানাবি, লস রিওস, এসমেরালাদায়স প্রদেশে দেখতে পাওয়া যায়। চল্লিশের দশকে লেভান্তাইন খ্রিষ্টান ও আরব মুসলমানরা 'লেকলা' নামের একটি ধর্মনিরপেক্ষ সংগঠন গঠন করেছিল।
দেশ অনুযায়ী ইসলাম |
---|
![]() |
|
আমেরিকায় ইসলাম
|
ইউরোপে ইসলাম
|
এশিয়ায় ইসলাম
|
ওশেনিয়ায় ইসলাম
|
![]() |
দিনে দিনে মুসলমানরা দেশটির জাতিগোষ্ঠীগুলোর সাথে একীভূত হতে থাকে। ১৯৯১ সালে দেশটির রাজধানী কুইটোতে খালিদ বিন ওয়ালিদ মসজিদ নির্মিত হয়। ১৯৯৪ সালে 'ইকুয়েডর ইসলামি কেন্দ্র' প্রতিষ্ঠিত হয়। সংস্থাটি পরবর্তীকালে দেশটির সরকার কর্তৃক স্বীকৃতি লাভ করে। ২০০৪ সালে গুয়াইয়াকুইল শহরে ভারতীয় বংশোদ্ভূত মাজহার ফারুক ও পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত আলী সাইদ কর্তৃক 'সেন্ট্রো ইসলামিকো আল হিজরা' প্রতিষ্ঠিত হয়।
তথ্যসূত্র
- "South America :: Ecuador — The World Factbook – Central Intelligence Agency"। www.cia.gov। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ডিসেম্বর ২০১৮।
- "Islam in Ecuador [wiki]"। www.muslimpopulation.com। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ডিসেম্বর ২০১৮।