আগরতলা
আগরতলা ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের রাজধানী। এটি পশ্চিম ত্রিপুরা জেলায় অবস্থিত।
আগরতলা আগরতলা | |
---|---|
রাজধানী | |
![]() আগরতলার মন্তাজ উপর থেকে দক্ষিণাবর্তে : আগরতলা সিটি সেন্টার, উজ্জয়ন্ত প্রাসাদ, আগরতলা রেল স্টেশন, উজ্জয়ন্ত প্রাসাদের দিগন্ত, উজ্জয়ন্ত প্রাসাদ কম্পলেক্সের, উত্তরী প্রবেশদ্বার, কালি মন্দির | |
ডাকনাম: আগুলী (ককবরক) | |
![]() ![]() আগরতলা | |
স্থানাঙ্ক: ২৩°৫০′ উত্তর ৯১°১৬′ পূর্ব | |
দেশ | ![]() |
রাজ্য | ত্রিপুরা |
জেলা | পশ্চিম ত্রিপুরা |
সরকার | |
• ধরন | মেয়র–কাউন্সিল |
• শাসক | এ এম সি |
• মেয়র | ডক্টর প্রফুল্ল জিত্ সিনহা [1] |
• কমিশনার | অভিষেক চন্দ্র |
আয়তন | |
• মোট | ৭৬.৫০৪ কিমি২ (২৯.৫৩৮ বর্গমাইল) |
উচ্চতা | ১২.৮০ মিটার (৪১.৯৯ ফুট) |
জনসংখ্যা (২০১৫)[2] | |
• মোট | ৫,২২,৬১৩[3] |
• জনঘনত্ব | ৬৮৩১/কিমি২ (১৭৬৯০/বর্গমাইল) |
ভাষাসমূহ | |
• দাপ্তরিকক ভাষা | বাংলা, ককবরক, ইংরাজি |
সময় অঞ্চল | ভাপ্রস (ইউটিসি+৫:৩০) |
পিন | ৭৯৯০০১-১০, ৭৯৯০১২, ৭৯৯০১৪-১৫, ৭৯৯০২২, ৭৯৯০৫৫ |
টেলিফোন কোড | ৯১ (০)৩৮১ |
যানবাহন নিবন্ধন | টিআর ০১ ** ★★★★ |
মৌখিক ভাষাসমূহ | বাংলা, ককবরক, ইংরাজি, |
জাতিতত্ত্ব | বাঙালি, ত্রিপুরী, চাকমা, অন্যান্য |
ওয়েবসাইট | agartalacity |
ইতিহাস
ত্রিপুরার প্রথম দিকের রাজাদের একজন ছিলেন পাত্রদান (খ্রীস্টপূর্ব ১৯০০), মানিক্য রাজবংশের অনেক আগে। লোককাহিনী অনুসারে আগরতলায় চিত্রারথ,দ্রীকপতি, ধর্মপা, লোকনাথ জীবনধারণ খ্রীস্টপূর্ব সময়ের গুরুত্বপূর্ণ রাজা ছিলেন।

অতীতে ত্রিপুরা বেশ কয়েকটি হিন্দু রাজ্যের রাজধানী ছিল। যদিও শাসকদের একটি সময়সীমা পাওয়া যায় নি তবে রেকর্ড থেকে জানা যায় যে এই অঞ্চলটিতে প্রায় ১৭৯ জন হিন্দু শাসকরা শাসন করেছিলেন, এটি পৌরাণিক রাজা দ্রুহ্য থেকে শুরু করে ত্রিপুরার শেষ রাজা কিরীট বিক্রম কিশোর মানিক্য পর্যন্ত শাসিত হয়েছে। ত্রিপুরাও মোগল শাসনের অধীনে এসেছিল। ১৮০৮ সালে এই রাজ্যটি ব্রিটিশদের শাসনের অধীনে আসে।
ভূগোল ও জলবায়ু
আগরতলা | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
জলবায়ু লেখচিত্র | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
|
শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল ২৩.৮৪° উত্তর ৯১.২৮° পূর্ব।[4] সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ১৬ মিটার (৫২ ফুট)।
জনপরিসংখ্যান
ভারতের ২০০১ সালের আদম শুমারি অনুসারে আগরতলা শহরের জনসংখ্যা হল ১৮৯,৩২৭ জন।[5] এর মধ্যে পুরুষ ৫০% এবং নারী ৫০%।
এখানে সাক্ষরতার হার ৮৫%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮৮% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৮২%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে আগরতলা এর সাক্ষরতার হার বেশি।
এই শহরের জনসংখ্যার ৮% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী।
নগর প্রশাসন
রাজনীতি
অর্থনীতি
জনসংখ্যার উপাত্ত এবং সংস্কৃতি
ভাষা
ধর্ম
- হিন্দু,
- মুসলিম,
- খ্রিষ্টান,
- বৌদ্ধধর্মাবলম্বী,
এছাড়া ও অন্যান্য
মন্দির
- রাম ঠাকুর আশ্রম (বনমালীপুর)
- শ্রী কৃষ্ণ মন্দির
- শ্রী শ্রী লোকণাথ বাবার মন্দির
- লক্ষী নারায়ন মন্দির
- দুর্গাবাড়ী
গির্জা
যোগাযোগ ব্যবস্থা
দূরযোগাযোগ ব্যবস্থা
বেতার
টেলিভিশন
সংবাদপত্র
শিক্ষা
বলতে গেলে রাজ্যের সাথে সাথে শিক্ষার রাজধানীও আগরতলা।
বিশ্ববিদ্যালয়
- ত্রিপুরা বিশ্ববিদ্যালয়,
- ইকফাই বিশ্ববিদ্যালয় ত্রিপুরা,
- ইগ্নও ,
কলেজ
- এম বি বি কলেজ,
- রামঠাকুর কলেজ,
- ওইমেন কলেজ,
- এন আই টি আগরতলা,
- আগরতলা সরকারি মেডিকেল কলেজ,
- টি আই টি ,
- ত্রিপুরা মেডিক্যাল কলেজ,
- রি প স আ ট
- টি আই পি স,
- আগরতলা পলিটেকনিক কলেজ,
- ওইমেন পলিটেকনিক,
- আই টি আই
ক্রীড়া
এখানে ফুটবল ও ক্রিকেট জনপ্রিয় খেলা। এছাড়া ও সরকারি বেসরকারী সহায়তায় বিভিন্ন খেলার আসর বসে থাকে।
- এম বি বি স্টেডিয়াম (ক্রিকেট)
- পলিটেকনিক মাঠ (ক্রিকেট)
- উমাকান্ত মিনি স্টেডিয়াম ( ফুটবল )
- দশরথ দেব স্টেডিয়াম ( ফুটবল )
পর্যটন
তথ্যসূত্র
- "Agartala Municipal Corporation"। Agartalacity.tripura.gov.in। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৫-০৭।
- "The first news, views & information website of TRIPURA"। Tripurainfo। ২০১৩-১০-১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-১২-২০।
- www.tripurainfo.com/info/ArchiveDet.aspx?WhatId=15446 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে Municipal Census 2015
- "Agartala"। Falling Rain Genomics, Inc। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ১, ২০০৬।
- "ভারতের ২০০১ সালের আদম শুমারি"। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ১, ২০০৬।