জুলাই ২০১৬ ঢাকা আক্রমণ
১ জুলাই ২০১৬, স্থানীয় সময় রাত ০৯:২০ মিনিটে,[8][9] নয়জন হামলাকারী ঢাকার গুলশান এলাকায় অবস্থিত হলি আর্টিসান বেকারিতে গুলিবর্ষণ করে।[6][7] হামলাকারীরা বোমা নিক্ষেপ ও কয়েক ডজন মানুষকে জিম্মি করে এবং পুলিশের সঙ্গে তাদের বোমাবর্ষণের ফলে অন্তত চার পুলিশ কর্মকর্তা নিহত হয়।[6] প্রত্যক্ষদর্শী একজন জানায় হামলার সময় তারা "আল্লাহু আকবার" (আল্লাহ সর্বশক্তিমান) ধ্বনি উচ্চারণ করে গুলি ছুড়ে ও বোমা ফাটায়।[7][9][10] এই ঘটনায় মোট আটাশ জন মানুষ নিহত হয়, যাদের মধ্যে সতের জন বিদেশী, দুই জন পুলিশ কর্মকর্তা এবং ছয় জন বন্দুকধারী।[3][11][12] পরবর্তীতে বন্দুকধারীদের এক জনকে বন্দী করা হয় এবং ১৩ জন জিম্মিকে বাংলাদেশের সামরিক বাহিনী, পুলিশ, র্যাব এবং যৌথবাহিনী কর্তৃক মুক্ত করা হয়।[2][13]
২০১৬ গুলশান আক্রমণ | |
---|---|
বাংলাদেশে অভ্যন্তরীণ সংঘর্ষ-এর অংশ | |
![]() ঢাকায় আক্রমণের অবস্থান | |
স্থান | সড়ক নম্বর ৭৯, বাড়ি নম্বর ৫, গুলশান ২ হলি আর্টিসান বেকারি, গুলশান, ঢাকা, বাংলাদেশ |
তারিখ | ১-২ জুলাই ২০১৬ রাত ৯:২০ – সকাল ৮:৩০ (বিএসটি, ইউটিসি+০৬:০০) |
হামলার ধরন | গণ গুলিবর্ষণ, বোমানিক্ষেপ, জিম্মিকরণ |
ব্যবহৃত অস্ত্র | আগ্নেয়াস্ত্র, আইইডি, তরবারি[1] |
নিহত | ২৮ (২০ জন জিম্মি, ৬ জন আক্রমণকারী, ২ জন পুলিশ কর্মকর্তা)[2][3] |
আহত | ৫০[4] |
ভুক্তভোগী | ২০–৬০ জিম্মি[5][6][7] |
হামলাকারী দল | ইসলামিক স্টেট অব ইরাক অ্যান্ড দ্য লেভান্ট[5] জামাত-উল-মুজাহিদীন বাংলাদেশ (বিতর্কিত) |
অংশগ্রহণকারীর সংখ্যা | ৭ (পুরুষ) |
পটভূমি
২০১৩ সাল থেকে, বাংলাদেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘু, ব্লগার এবং ধর্মনিরপেক্ষদের উপর হামলা বাড়তে থাকে।[14][15] সেপ্টেম্বর ২০১৫ সাল থেকে, এদেশে এই ধরনের ৩০টি আক্রমণের ঘটনা ঘটে; আইএসআইএস (যা ইসলামিক স্টেট অব ইরাক এন্ড দ্য লেভান্ট, ইসলামিক স্টেট অব ইরাক এন্ড আল-শাম বা দায়েশ নামেও পরিচিত) যার মধ্যে ২১টির দায় স্বীকার করে।[16][17] গুলশান ঢাকার একটি বিত্তশালী এলাকা এবং এখানে অনেক বিদেশী দূতাবাস অবস্থিত।[7]
আক্রমণ
আক্রমণ স্থানীয় সময় ৯টা ২০ মিনিটের দিকে শুরু হয়। অন্তত সাতজন হামলাকারী রেস্টুরেন্টে বোমা, বন্দুকসহ প্রবেশ করে এবং একজন আক্রমণকারীর হাতে একটি তলোয়ার ছিল। ঢোকার পর রেস্টুরেন্টে জিম্মি করার আগে গুলি ছুড়তে থাকে ও বোমা ফাটায়, জিম্মিদের বেশীরভাগ ছিল বিদেশী। পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলে পুলিশের সাথে তাদের গোলাগুলি হয়, এতে দুই জন পুলিশ নিহত হয় ও আরো অনেক আহত হয়। পরে পুলিশ রেস্টুরেন্টে প্রায় এলাকা ঘেরাও করে রাখে এবং একটি উদ্ধার অভিযানের পরিকল্পনা করে।[18] এ সময় পুলিশ মাইকে বারবার জিম্মিদের ছেড়ে দিয়ে জঙ্গিদের আত্মসমর্পণের আহ্বান জানালে জঙ্গিরা আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে তিনটি শর্ত দেয়:[19]
- ডেমরা থেকে আটক জেএমবি নেতা খালেদ সাইফুল্লাহকে মুক্তি দিতে হবে।
- তাদেরকে নিরাপদে বের হয়ে যেতে দিতে হবে।
- ইসলামকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য তাদের এই অভিযান- স্বীকৃতি দিতে হবে।
রেস্টুরেন্টে ভিতর থেকে ছবি টুইটারে আইএসআইএল-পন্থী অ্যাকাউন্টগুলি থেকে প্রচার হয় এবং এতে কয়েকটি লাশ ও রক্তের দাগ মেঝের উপর পড়ে থাকতে দেখা যায়।[6]
উদ্ধার অভিযান
সরকার প্রধানের নির্দেশে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী 'অপারেশন থান্ডারবোল্ট' পরিচালনা করে। ৬ জুলাই শুক্রবার রাত থেকে সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে অবস্থানরত আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী ও গোয়েন্দা বাহিনীর সদস্যদের কাছ থেকে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করে। সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে নৌবাহিনী, বিমান বাহিনী, বিজিবি, পুলিশ, র্যাবসহ যৌথভাবে অপারেশন থান্ডারবোল্ট পরিচালনা করা হয়। সেনাবাহিনীর প্যারাকমান্ডোর নেতৃত্বে ঘটনা শুরুর পরদিন, শনিবার, সকাল ৭টা ৪০ মিনিটে অপারেশন শুরু করে ১২-১৩ মিনিটে ঘটনাস্থলের নিয়ন্ত্রণ নেয়া হয়। পরবর্তীতে সকাল সাড়ে ৮টার দিকে অভিযানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়। ঘটনাস্থল থেকে প্রাথমিকভাবে সন্ত্রাসীদের ব্যবহৃত ৪টি পিস্তল, একটি ফোল্ডেডবাট একে-২২, ৪টি অবিস্ফোরিত আইআইডি, একটি ওয়াকিটকি সেট ও ধারালো দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।[20]
হতাহত
বিশ জন বিদেশী নাগরিক, ছয় জন বন্দুকধারী এবং দুই জন পুলিশ কর্মকর্তা ঘটনার রাতেই নিহত হন। বিদেশীদের ধারালো অস্ত্র দিয়ে হত্যা করা হয়। যেখানে আরও পঞ্চাশ জন, যাদের বেশিরভাগ পুলিশ সদস্য,[21] আহত হন।[4][22] নিহতদের মধ্যে দুই জন পুলিশ কর্মকর্তা ছিলেন, যাদের একজন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ গোয়েন্দা বিভাগের সহকারী কমিশনার, এবং অন্যজন বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা।[23][24][25] নিহতদের মধ্যে জাপানি ও ইতালীয় নাগরিক ছিল।[6] ১৯ বছর বয়সী এক ভারতীয় নাগরিকও নিহত হয়।[26] বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রাথমিকভাবে ঘোষণা করে যে নিহতদের সকলে বিদেশী ছিল, এবং তারা অপরাধীরা যাদের "ধারালো অস্ত্র দ্বারা নির্মমভাবে হত্যা করেছিল"।[22] এদের মধ্যে যারা কুরআন থেকে একটি আয়াত বলতে পেরেছিল শুধুমাত্র সেসকল অ-মুসলিমরা রক্ষা পেয়েছিল।[27][28] পরে মৃতদেহগুলির মাঝে বেকারির একজন শেফের লাশ শনাক করা হয়। ৮ জুলাই ২০১৬ তারিখে বেকারির একজন আহত কর্মী ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান
নিহতদের মধ্যে সাত জন জাপানি নাগরিক ছিল – পাঁচ জন পুরুষ এবং দুই জন নারী – যাদের জাপান ইন্টারন্যাশনাল কোঅপারেশন এজেন্সির সাথে যুক্ত ছিল। সেই সময় নারীদের মধ্যে একজন গর্ভবতী ছিলেন।[29] তরিশি জৈন, ভারতীয় জাতীয়তার, বার্কলির ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯ বছর বয়সী ছাত্রীকেও হত্যা করা হয়।
দেশ | সংখ্যা |
---|---|
![]() |
৯[2] |
![]() |
৭[2] |
![]() |
৭[2] |
![]() |
১[2] |
সর্বমোট | ২৪[30][31] |
মৃতদের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে:[32][33][34][35][36]
- ক্রিস্তিয়ান রসসি (ইতালীয়)
- মার্কো তোন্ডাত (ইতালীয়)
- নাদিয়া বেনেদেত্তি (ইতালীয়)
- আদেলে পুলিসি (ইতালীয়)
- সিমোনা মন্তি (ইতালীয়)
- ক্লাউদিয়া মারিয়া ড'আন্তোনা (ইতালীয়)
- ভিনসেনজো ড'আল্লেস্ত্রো (ইতালীয়)
- মারিয়া রিভোলি (ইতালীয়)
- ক্লাউডিও কাপ্পেল্লি (ইতালীয়)
- হিদেকি হাশিমোতো (জাপানি)
- নোবুহিরো কুরোসাকি (জাপানি)
- কয়ো অগাসাওয়ারা (জাপানি)
- মকোতো ওকামুরা (জাপানি)
- ইউকো সাকি (জাপানি)
- রুই শিমোদাইরা (下平瑠衣 শিমোদাইরা রুই;[37] জাপানি)
- হিরোশি তানাকা (জাপানি)
- ফারাজ আইয়াজ হোসেন (বাংলাদেশী)
- ইশরাত আখন্দ (বাংলাদেশী)
- রবীউল করিম (বাংলাদেশী)
- সালাউদ্দিন খান (বাংলাদেশী)
- সাইফুল ইসলাম চৌকিদার (বাংলাদেশী)
- জাকির হোসেন শাওন (বাংলাদেশী)
- আবিনতা কবির (বাংলাদেশী)
- তরিশি জৈন (ভারতীয়)
সামরিক ও যৌথ বাহিনী দ্বারা উদ্ধার অভিযানের সময় নিহত পাঁচজন সন্ত্রাসী হল:[33]
- নিবরাস ইসলাম
- রোহান ইমতিয়াজ
- মীর সামেদ মোবাশ্বে
- খায়রুল ইসলাম
- শফিকুল ইসলাম
আহতদের মধ্যে ২৫ জন পুলিশ সদস্য ছিলেন।[38] এদের মধ্যে ছিলেন অতিরিক্ত মহানগরসহ ঢাকা মহানগর পুলিশের বিভিন্ন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, দুই অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক, গুলশান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও একজন পরিদর্শক।[39]
ইতালীয় উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী মারিও জিরো বাংলাদেশে আসেন এবং ঘটনার স্থল পরিদর্শন করেন। এরপর তিনি ইতালীয় ৯ ব্যক্তির লাশ নিয়ে ইতালিতে ফিরে যান। ময়নাতদন্তে পাওয়া যায় যে ৯ ইতালীয় নাগরিককে হত্যার আগে নিষ্ঠুরভাবে নির্যাতন করা হয়। মৃত্যুর আগে কয়েকজনকে ছুরি দিয়ে আঘাত করা হয় ও কয়েকজনের শরীরের অঙ্গ বিচ্ছিন্ন করে ফেলা হয়। পরে তারা ধীরে ধীরে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে মারা যায়। নয় ইতালীয় নাগরিক "মন্থর ও যন্ত্রণাদায়ক মৃত্যু" ভোগ করে বলে কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করে।[40][41]
এই হামলার সাতজন জাপানী নাগরিকের লাশ দেখতে ও তাদের সনাক্ত করার জন্য জাপানি নাগরিকদের স্বজনরা বাংলাদেশে আসেন, তাদের সঙ্গ দেন জেষ্ঠ্য উপ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সেইজি কিহারা। তাদের সাথে জাপানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ও দেশটির দাতা সংস্থা জাইকার কয়েকজন কর্মকর্তাও আসেন।[42] ঢাকার বনানীর আর্মি স্টেডিয়ামে নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয় যেখানে জাপানের বাংলাদেশে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত মাসাতো ওয়াতানাবেউপস্থিত থাকেন।[43] ৫ জুলাই সাত জাপানী নাগরিকের লাশ নিয়ে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৮টা ৪৫ মিনিটে একটি বিমান জাপানের উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যাগ করে।[44]
আইএসআইএস-এর দায় স্বীকার
ইসলামিক স্টেটের অধিভুক্ত, আমেক সংবাদ সংস্থা, এই হামলার দায় স্বীকার করে এবং ২০ জনকে হত্যার দাবি জানায়। ঘটনার পর তারা একটি ভিডিও প্রকাশ করে এবং হুমকি দেয় এটি সবেমাত্র শুরু ভবিষ্যতে আরো হামলা হবে। [45]
প্রতিক্রিয়া
এই ঘটনায় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেন। তিনি একে ধর্ম ও মানবতার অবমাননা বলে মন্তব্য করেন। তার মতে ইসলাম শান্তির ধর্ম এবং ইসলামের নামে মানুষ হত্যা বন্ধ হওয়া উচিত্। তিনি বলেন “দেশবাসীকে সঙ্গে নিয়ে যে কোন মূল্যে আমরা ষড়যন্ত্রকারীদের চক্রান্ত প্রতিহত করব।”[46] রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ এই সন্ত্রাসী হামলার তীব্র নিন্দা জানান। এছাড়া তিনি জিম্মি সংকটের অবসানে যৌথ অভিযানে অংশ নেয়া যৌথ বাহিনীর সদস্যদের ধন্যবাদ জানান।[47] ইতালির প্রধানমন্ত্রী মাত্তেও রেনসি নিহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে বলেন, “আমাদের মূল্যবোধ ঘৃণা ও সন্ত্রাস থেকে অনেক শক্তিশালী।” এছাড়া তিনি এই ঘটনাকে “বেদনাদায়ক ক্ষতি” বলে মন্তব্য করেন।[48] জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনযো আবে সন্ত্রাসীদের হাতে জিম্মি জাপানিদের জীবিত উদ্ধারে ঢাকাস্থ দূতাবাসে নির্দেশনা দেয়ার কথা এক সংবাদ সম্মেলনে জানান এবং তিনি এটিকে “দুঃখজনক” হিসেবে আখ্যা দেন।[49] এছাড়া অন্যান্য জাপানি সরকারি কর্মকর্তা ও সংস্থা যাদের মধ্যে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফুমিও কিশিদার, মন্ত্রিসভার মুখ্য সহকারী সচিব কোইচি হাগুইদা, মন্ত্রিসভার সহকারী সচিব ইয়োশিহিদে সুগা, জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা) এই ঘটনায় তাদের উদ্বেগ প্রকাশ করে এবং এই হত্যাকাণ্ডের নিন্দা করে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন “ঢাকায় আক্রমণ আমাদের অনেক কষ্ট দিয়েছে। আমি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে কথা বলেছি এবং এ আক্রমণের তীব্র নিন্দা জানাই।”[50] মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাক এই ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে সমগ্র বিশ্ব এর মুসলিমদের সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এক হওয়ার কথা বলেন।[51] পোপ ফ্রান্সিস হত্যাকাণ্ডের নিন্দা করেন এবং এই ধরনের হামলাকে “স্রষ্টা ও মানবতার বিরুদ্ধে আঘাত” বলে মন্তব্য করেন।[52] ভূটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগে ঢাকায় সন্ত্রাসী ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে বলেন “তার দেশ সবসময় বাংলাদেশের পাশে আছে। বাংলাদেশের জনগণ এ ঘটনার মধ্য দিয়ে একটি বার্তা পেয়েছে, সেটি হলো সেদেশের সরকার কোন ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড-কে প্রশ্রয় দেবে না।”[53]
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- "Chronology of Gulshan café crisis"। bdnews24.com। ২ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০১৬।
- "Police kill 6 militants, rescue 13 hostages in Dhaka attack"। Boston Globe। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- "নিহতদের মধ্যে বাংলাদেশিও আছেন"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- IANS (১ জুলাই ২০১৬)। "Gunmen kill 5, injure 50, take 20 hostages in Dhaka's diplomatic quarter"। Yahoo। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০১৬।
- Wajahat S. Khan; Erik Oritz (১ জুলাই ২০১৬)। "Gunmen Kill 4 Officers, Take Dozens Hostage in Bangladesh"। NBC News। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০১৬।
- "Gunmen take at least 20 hostages in Dhaka diplomatic quarter, Bangladesh - reports"। rt.com (ইংরেজি ভাষায়)। রাশিয়া টুডে। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০১৬।
- "Hostages taken in attack on restaurant in Bangladesh capital; witness says gunmen chanted 'Allahu Akbar'"। foxnews.com (ইংরেজি ভাষায়)। Fox News। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০১৬।
- "Gunmen take hostages in Bangladeshi capital Dhaka"। বিবিসি নিউজ (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৬-০৭-০১। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৭-০১।
- "গুলশানে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলা"। যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- "Bangladeshi police prepare to storm restaurant where Islamist terrorists are holding 20 hostages – including foreigners – after shooting two officers dead in Dhaka"। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০১৬।
Worker who escaped reported gunmen shouted 'Allahu Akbar' as they fired
- "Hostage crisis leaves 28 dead in Bangladesh diplomatic zone"। The Washington Post। ২ জুলাই ২০১৬।
- "20 foreigners killed in 'Isil' attack on Dhaka restaurant"। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- "গুলশান হামলায় এখনো ৭ জাপানি নিখোঁজ"। এনটিভি। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- "Sufi Muslim leader found hacked to death in a Bangladesh mango grove in suspected Islamist killing"। The Daily Mail। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুলাই ২০১৬।
- "Muslim student killed in Dhaka siege after refusing to desert friends in Western clothes"। The Independent। ৩ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুলাই ২০১৬।
- "ISIL claims it killed Hindu volunteer in Bangladesh" (ইংরেজি ভাষায়)। Al Jazeera। জুন ১১, ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ১, ২০১৬।
- "গুলশান হামলায় আইএস এর দায় স্বীকার !"। এটিএন২৪অনলাইন। ২ জুলাই ২০১৬। ২ জুলাই ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- "গুলশানে চূড়ান্ত অভিযানের অপেক্ষা"। চ্যানেল আই। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- "গুলশান হামলাকারীদের তিন শর্ত"। চ্যানেল আই। ৩ জুলাই ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- "গুলশানে জিম্মি উদ্ধার অভিযান: ঘটনাক্রম"। বিবিসি বাংলা। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- "সন্ত্রাসী হামলায় ওসি সালাহ উদ্দীন নিহত"। বাংলাদেশ প্রতিদিন। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- "Dhaka attack: 20 hostages killed Friday night, says ISPR"। The Daily Star। ২ জুলাই ২০১৬।
- "Police officer killed as gunmen attack Bangladesh restaurant"। BDNews24। ২ জুলাই ২০১৬।
- "2 Officers Dead, Dozens Wounded in Ongoing Bangladeshi Hostage Situation: Reports"। People Magazine। ১ জুলাই ২০১৬।
- "রেস্তোরাঁ থেকে ২০ মৃতদেহ উদ্ধার: আইএসপিআর"। প্রথম আলো। ২ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- "Dhaka attack: 19-year-old Indian girl among 20 hostages killed, PM Modi phones Sheikh Hasina"। Zee News। ২ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- "'Those who could cite Quran were spared'"। The Daily Star। ২ জুলাই ২০১৬।
- "20 hostages killed in 'Isil' attack on Dhaka restaurant popular with foreigners"। The Daily Telegraph। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- "「日本人7人死亡確認」 バングラデシュ人質事件" [বাংলাদেশে জিম্মির ঘটনায় 'সাত জাপানির মৃত্যু নিশ্চিত'] (জাপানি ভাষায়)। NHK। ২ জুলাই ২০১৬। ২ জুলাই ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- "নিহতদের মধ্যে ১৭ বিদেশি, ৩ বাংলাদেশি"। প্রথম আলো। ২ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- Ishaan Tharoor (জুলাই ২, ২০১৬)। "Three American students among 20 people hacked to death in Bangladesh by ISIS terrorists - who only spared those who could recite the Koran - before armored troops moved in"। The Washington Post। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ২, ২০১৬।
- "Bangladesh mourns victims of Dhaka café attack"। BBC News। ৩ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০১৬।
- "バングラデシュで亡くなった7人 政府が氏名公表" [Japanese government disclosed the names of seven victims killed in Bangladesh]। NHK। ৫ জুলাই ২০১৬। ৯ জুলাই ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।
- "<バングラテロ>富士見出身の下平さん犠牲「もう1回笑顔が見たい」 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৯ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে"। Saitama Shimbun. সংগ্রহের তারিখ ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬।
- "গুলশানে আহত পুলিশের ২৫ সদস্য"। ঢাকা: bdnews24.com। ৪ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০১৬।
- "আহত ব্যক্তিদের তালিকা"। ঢাকা: প্রথম আলো। ৭ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০১৬।
- "'৯ ইতালীয় নাগরিককে হত্যার আগে নির্যাতন করা হয়'"। www.poriborton.com। জুলাই ৮, ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।
- "গুলশান হামলা: হত্যার আগে ৯ ইতালীয় নাগরিককে নির্যাতন"। দেশ টিভি। ৮ জুলাই ২০১৬।
- "নিহত জাপানিদের মরদেহ দেখলেন স্বজনরা"। সমকাল। ৪ জুলাই ২০১৬।
- "নিহতদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা, লাশ হস্তান্তর"। বাংলা ট্রিবিউন। জুলাই ৪, ২০১৬।
- "নিহতদের লাশ এবং আহত জাপানি ঢাকা ত্যাগ নিহত জাপানিদের ব্যক্তিগত তথ্য গণমাধ্যমে না দিতে স্বজনদের অনুরোধ"। দৈনিক ইনকিলাব। ৫ জুলাই ২০১৬।
- "গুলশানে হামলার দায় স্বীকার 'আইএসের'"। বিডিনিউজ২৪.কম। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- "প্রধানমন্ত্রীর ভাষণের পূর্ণ বিবরণ"। কালের কণ্ঠ অনলাইন। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- "গুলশান এলাকায় সন্ত্রাসী ঘটনার তীব্র নিন্দা রাষ্ট্রপতির"। দৈনিক জনকণ্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- "বাংলাদেশ হত্যাকাণ্ড: 'বেদনাদায়ক ক্ষতি' বললেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী"। এবিপি আনন্দ। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- "জিম্মি সঙ্কটে বাংলাদেশের পাশে থাকার আশ্বাস জাপানের"। দৈনিক জাগরণ। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - "গুলশানে হামলা: শেখ হাসিনার সঙ্গে কথা বলেছেন মোদি"। বাংলা ট্রিবিউন। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- "Malaysian PM condemns Dhaka attack, calls Muslims to unite against terrorism"। Bdnews24.com। ২ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুলাই ২০১৬।
- "গুলশানে হামলা স্রষ্টা ও মানবতার বিরুদ্ধে আঘাত: পোপ"। চ্যানেল আই অনলাইন। ৪ জুলাই ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- "ঢাকায় সন্ত্রাসী ঘটনায় ভূটানের প্রধানমন্ত্রীর নিন্দা"। কালের কণ্ঠ অনলাইন। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
বহিঃসংযোগ
![]() |
উইকিমিডিয়া কমন্সে জুলাই ২০১৬ ঢাকা আক্রমণ সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে। |