স্যাম লক্সটন

স্যামুয়েল জন এভারেট স্যাম লক্সটন, ওবিই (ইংরেজি: Sam Loxton; জন্ম: ২৯ মার্চ, ১৯২১ - মৃত্যু: ৩ ডিসেম্বর, ২০১১) ভিক্টোরিয়ার আলবার্ট পার্ক এলাকায় জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত অস্ট্রেলীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার, ফুটবলার ও রাজনীতিবিদ ছিলেন। তন্মধ্যে, ক্রিকেট মাঠেই অধিক সফলতা পেয়েছেন মেলবোর্নের ওয়েসলি কলেজের সাবেক ছাত্র লক্সটন। ১৯৪৮ থেকে ১৯৫১ সময়কালে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন। ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ভিক্টোরিয়ার প্রতিনিধিত্ব করেছেন।[1] দলে তিনি মূলতঃ অল-রাউন্ডারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন। ডানহাতি অল-রাউন্ডার স্যাম লক্সটন অপরাজেয় দল নামে পরিচিত ডোনাল্ড ব্র্যাডম্যানের নেতৃত্বাধীন অস্ট্রেলিয়া দলের সদস্যরূপে ইংল্যান্ড সফরে যান। ১৯৪৮ সালের ঐ সফরে অস্ট্রেলিয়া দল কোন খেলাতেই পরাজিত হয়নি।

স্যাম লক্সটন
আনুমানিক ১৯৪৮ সালের গৃহীত স্থিরচিত্রে স্যাম লক্সটন
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামস্যামুয়েল জন এভারেট লক্সটন
জন্ম(১৯২১-০৩-২৯)২৯ মার্চ ১৯২১
আলবার্ট পার্ক, ভিক্টোরিয়া, অস্ট্রেলিয়া
মৃত্যু৩ ডিসেম্বর ২০১১(2011-12-03) (বয়স ৯০)
গোল্ড কোস্ট, কুইন্সল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম
ভূমিকাঅল-রাউন্ডার
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় পার্শ্ব
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ১৮০)
৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৮ বনাম ভারত
শেষ টেস্ট৯ জানুয়ারি ১৯৫১ বনাম ইংল্যান্ড
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
১৯৪৬/৪৭১৯৫৭/৫৮ভিক্টোরিয়া
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট এফসি
ম্যাচ সংখ্যা ১২ ১৪০
রানের সংখ্যা ৫৫৪ ৬,২৪৯
ব্যাটিং গড় ৩৬.৯৩ ৩৬.৯৭
১০০/৫০ ১/৩ ১৩/৩২
সর্বোচ্চ রান ১০১ ২৩২*
বল করেছে ৯০৬ ১৫,১৫৩
উইকেট ২৩২
বোলিং গড় ৪৩.৬২ ২৫.৭৩
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট
সেরা বোলিং ৩/৫৫ ৬/৪৯
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ৭/ ৮৪/
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ৩১ জানুয়ারি ২০১৬

প্রারম্ভিক জীবন

স্যাম সিনিয়র ও অ্যানি দম্পতির সন্তান তিনি।[2] তার বাবা বৈদ্যুতিক মিস্ত্রী ছিলেন ও দ্বিতীয় স্তরের ক্রিকেটে কলিংউডের পক্ষে খেলতেন।[3] ইয়ারা পার্ক স্টেট স্কুলে স্যামের লেখাপড়ার সূত্রপাত ঘটে। সেখানেই তিনি ব্যাট চালাতেন ও পাইন গাছকে স্ট্যাম্প হিসেবে ব্যবহার করে বিদ্যালয় মাঠে খেলতেন। পরিবার আর্মাডেলে স্থানান্তরিত হলে সেখানকার আর্মাডেল পাবলিক স্কুলে ভর্তি হন। মাধ্যমিক শিক্ষা সমাপ্তি করে মেলবোর্নের ওয়েসলি কলেজে পড়াশোনা করেন। ভবিষ্যতের ভিক্টোরিয়া ও অস্ট্রেলিয়া দলের সঙ্গী ইয়ান জনসনের সাথে পরিচিত হন।[4]

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন তিনি ট্যাঙ্ক বিভাগে কাজ করেন।[5] ৩১ জুলাই, ১৯৪২ তারিখে ভিক্টোরিয়ার ওয়াকলেই এলাকায় তালিকাভূক্ত হন ও ৭ নভেম্বর, ১৯৪৫ তারিখে সার্জেন্ট পদবী নিয়ে অবসর নেন। অধিকাংশ সময়ই তিনি বিভাগীয় সদর দফতরে ব্যয় করেন।[6] যুদ্ধের ফলে লক্সটন ও মিলারের মধ্যকার সেন্ট কিল্ডায় গড়ে উঠা বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ভেঙ্গে যায়। ইংল্যান্ডে যুদ্ধবিমানের পাইলট হিসেবে নিযুক্তির পূর্বে মিলারকে দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ায় প্রশিক্ষণের জন্য প্রেরণ করা হয়।[7][8] অন্যদিকে তাকে মেলবোর্নের সংরক্ষিত বাহিনীতে রাখা হয়।[6] এরফলে ছুটিপ্রাপ্তি সাপেক্ষে তিনি ফুটবলের দিকে মনোনিবেশ ঘটাতে পেরেছিলেন।

অস্ট্রেলীয় রুলস ফুটবলের উদীয়মান খেলোয়াড় হিসেবেই তার আত্মপ্রকাশ ঘটে। ১৯৪২ সালে সেন্ট কিল্ডায় তার অভিষেক ঘটে।[9] ভিএফএলে ৪১ খেলায় অংশ নিয়ে ১১৪ গোল করেন। ১৯৪৬ সাল পর্যন্ত ভিক্টোরিয়ান ফুটবল লীগে (ভিএফএল) সেন্ট কিল্ডায় ফরোয়ার্ড হিসেবে খেলেন। তিনটি জগতেই তার ভূমিকা ছিল উজ্জ্বীবনী শক্তিতে ভরপুর। কিন্তু ক্রিকেটে মনোনিবেশ ঘটানোর লক্ষ্যে ১৯৪৬ মৌসুম শেষে অবসর নেন।

খেলোয়াড়ী জীবন

মাঝারিসারিতে ব্যাটিংয়ে নেমে আক্রমণধর্মী ব্যাটিংশৈলী উপস্থাপন করতেন তিনি। এছাড়াও, ডানহাতি ফাস্ট মিডিয়াম সুইং বোলিং করতেন যাতে প্রতিপক্ষীয় ব্যাটসম্যানদের শরীরের ঊর্ধ্বাংশে স্পর্শ করতো। ফিল্ডিংয়েও সঠিক নিশানা ও শক্তিশালী থ্রোতে পারদর্শীতা দেখিয়েছেন।

১৯৪৬-৪৭ মৌসুমে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। অভিষেকেই চমকপ্রদ অপরাজিত ২৩২* রান তোলেন যা অদ্যাবধি যে-কোন অস্ট্রেলীয় খেলোয়াড়ের রেকর্ড হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে।[10] ৬ষ্ঠ উইকেট জুটিতে ডগ রিংয়ের সাথে জুটি গড়ে ২৮৯ রান তুলেন। তন্মধ্যে, রিংয়ের সংগ্রহ ছিল ১৪৫।[10] প্রথম মৌসুমেই দারুণ সফলতা পেয়ে সফরকারী ভারতের বিপক্ষে ১৯৪৭-৪৮ মৌসুমের সিরিজের চূড়ান্ত টেস্টে খেলার সুযোগ পান। ইতোমধ্যেই সিরিজ জয়ী অস্ট্রেলিয়া দল আসন্ন ইংল্যান্ড সফরকে সামনে রেখে নতুনদের সুযোগ দিতে মাঠে নামায়।[11] লেন জনসন, লক্সটন ও সতীর্থ ভিক্টোরীয় ডগ রিংয়ের একযোগে টেস্ট অভিষেক ঘটে।[2][12] সুযোগের সদ্ব্যবহার করতে তিনি পিছু হটেননি। মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে নিজেদের সমর্থকদের সামনে নেমে অভিষেক শতকধারী নীল হার্ভে'র সাথে ১৫৯ রানের জুটি গড়েন।[2] এ প্রসঙ্গে লক্সটন বলেন যে, তিনি স্নায়ুর চাপে ভুগছিলেন কিন্তু হার্ভে সহজাত খেলে তাকে মাঠে অবস্থান নিশ্চিত করতে বেশ সহায়তা করেন।[2] ৮০ রান ও তিন উইকেট তুলে ইংল্যান্ড সফরে দলের সদস্যতা নিশ্চিত করেন লক্সটন।

ঐতিহাসিক সফরে লক্সটন ধীরগতিতে অগ্রসর হন। ইংল্যান্ড সফরের শেষ তিন টেস্টে খেলার সুযোগ পান। তন্মধ্যে চতুর্থ টেস্টে আক্রমণধর্মী ও পাল্টা আক্রমণে ৯৩ রান তুলে দলকে জয়ে প্রভূতঃ সহায়তা করেন।[13][14] ১৯৪৯-৫০ মৌসুমে জাতীয় দলে পাকাপোক্ত আসনে বসেন। দক্ষিণ আফ্রিকায় পাঁচ টেস্টের সবগুলোতেই অংশ নেন ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিজের একমাত্র সেঞ্চুরি তুলে নেন।[15]

১৯৫০-৫১ মৌসুমে নিজ দেশে অনুষ্ঠিত টেস্টে নিয়মিত সদস্য ছিলেন। কিন্তু খেলার ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে না পারায় ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তিন টেস্ট খেলার পর বাদ পড়েন।[16] এরপর অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে আর কোন খেলায় অংশগ্রহণের সুযোগ ঘটেনি তার। জাতীয় দল থেকে বাদ পড়ার পর প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ভিক্টোরিয়ার পক্ষে আরও সাত মৌসুম খেলেন।

অবসর

১৯৫৭-৫৮ মৌসুম শেষে ক্রিকেট থেকে অবসর নেয়ার পর প্রশাসকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। ভিক্টোরিয়ার আইনসভায় ২৪ বছর সদস্যতা লাভ করেন। রাজনীতিতে প্রবেশের পূর্বে ব্যাংকে চাকুরি করেন।[17] ১৯৫৬ সালে অস্ট্রেলিয়ায় টেলিভিশন সম্প্রচার শুরু হয়। সেখানে তিনি প্রথম প্রজন্মের ধারাভাষ্যকার হিসেবে অংশ নেন। ১৯৫৬ সালের শেষদিকে[18] মেলবোর্নে গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে জিটিভি-৯ এর পক্ষে ধারাভাষ্যকার ছিলেন। মার্কিন ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ড তারকা জেসি ওয়েন্সও তার সাথে ছিলেন।[18]

লিবারেল পার্টির সদস্যরূপে লক্সটন রাজনীতিতে প্রবেশ করেন[19] ও ভিক্টোরিয়ার আইনসভায় সদস্য মনোনীত হন।[19] ১৯৫৫ থেকে ১৯৭৯ সময়কালে প্রাহরান নির্বাচনী জেলার প্রতিনিধিত্ব করেন। এছাড়াও এ সময়ে ক্লাব, রাজ্য ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ের ক্রিকেটেও প্রশাসক হিসেবে সক্রিয় ছিলেন তিনি।[20] দুই দশকেরও অধিক সময়কাল রাজ্যদল নির্বাচক ছিলেন। ১৯৭০-৭১ মৌসুম থেকে টানা দশ বছর জাতীয় পর্যায়ে অংশ নেন। ১৯৫৯-৬০ মৌসুমে দলের ব্যবস্থাপক হিসেবে উপমহাদেশে অস্ট্রেলিয়া দলের সফরে ছিলেন।[21] গুরুতর ব্যক্তিগত সমস্যা থাকা স্বত্ত্বেও সফলভাবে দলের সফর উপভোগ করেন। মাঠ ও মাঠের বাইরে বেশকিছু ঘটনার সাথে নিজেকে জড়িয়ে ফেলেন ও খেলোয়াড়দের সাথে দুর্ব্যবহার করতেন। কিন্তু, ১৯৮১ সালে আন্ডার-আর্ম ঘটনার ফলে ক্রিকেট প্রশাসন থেকে নিজেকে সরিয়ে ফেলেন।[3][22] ১৯৭৯ সালে সংসদ থেকে চলে আসার[10] পর সাবেক রাজনীতিবিদ[9] লক্সটন এলিস, সলমান এন্ড সিওয়ার্ড নামীয় আবাসন প্রতিষ্ঠানে যোগ দেন।[9]

ব্যক্তিগত জীবন

লক্সটন সর্বমোট তিনবার বিবাহ-বন্ধনে আবদ্ধ হন। প্রথম স্ত্রী হিল্ডার সাথে নয় বছর বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপনের পর কোন সন্তানাদি না থাকা অবস্থায় ফেব্রুয়ারি, ১৯৫২ সালে বিবাহ-বিচ্ছেদ ঘটান।[9][23] এরপর ১৯৪৯-৫০ মৌসুমে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে পরিচিত হওয়ায় কার্ল বন্ডকে বিয়ে করেন।[23] এ সংসারে দুই পুত্র ছিল। এরপর বন্ডের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করে তৃতীয় স্ত্রী জোয়ান শিল্সকে বিয়ে করেন।[9] ২০০০ সালে একইদিনে তার এক পুত্র ফিজিতে হাঙরের আক্রমণে নিহত ও তৃতীয় স্ত্রী পারিবারিক সুইমিং পুলে ডুবে মারা যান।[24] পরবর্তীতে তিনি একাকী বসবাস করতে ও প্রায় অন্ধ অবস্থায় জীবন অতিবাহিত করতেন।[25] অতঃপর ৩ ডিসেম্বর, ২০১১ তারিখে ৯০ বছর বয়সে স্যাম লক্সটনের দেহাবসান ঘটে।[26]

তথ্যসূত্র

  1. CricketArchive Player Oracle, Retrieved 12 August, 2017
  2. Piesse, pp. 155157.
  3. Coleman, p. 544.
  4. Pollard (1988), pp. 673675.
  5. Cashman et al., p. 176.
  6. "WW2 Nominal Roll – Loxton, Samuel"Government of Australia। ২০০২। সংগ্রহের তারিখ ৮ জানুয়ারি ২০০৮
  7. Perry, pp. 5055.
  8. Whitington, p. 53.
  9. "Loxton, Samuel John Everett"re-member: a database of all Victorian MPs since 1851Parliament of Victoria। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ডিসেম্বর ২০০৭
  10. Coleman, p. 546.
  11. "List of match results (by year) Australia - Test matches"Cricinfo। ২৪ ডিসেম্বর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ ডিসেম্বর ২০০৭
  12. Cashman et al., pp. 152153.
  13. "4th Test England v Australia at Leeds July 22–27, 1948"Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১২ ডিসেম্বর ২০০৭
  14. "Australians in England"। Wisden Cricketers' Almanack (1949 সংস্করণ)। Wisden। পৃষ্ঠা 244246।
  15. "Australia in South Africa, 194950"। Wisden Cricketers' Almanack (1951 সংস্করণ)। Wisden। পৃষ্ঠা 785786।
  16. "Overseas Cricket, 195051"। Wisden Cricketers' Almanack (1952 সংস্করণ)। Wisden। পৃষ্ঠা 869890।
  17. Haigh, p. 22.
  18. Haigh, p. 266.
  19. Haigh, p. 260.
  20. "Loxton Samuel John Everett"। Cricket Victoria। ১ সেপ্টেম্বর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০০৭
  21. "Indian Universities v Australians"। CricketArchive। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০০৮
  22. Haigh and Frith, pp. 210212.
  23. Haigh, p. 252.
  24. "Invincible cricketer in double tragedy"। Dispatch। ১৫ ডিসেম্বর ২০০০। সংগ্রহের তারিখ ২২ অক্টোবর ২০০৮
  25. English, Peter (৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮)। "Sledgehammer Sam speaks"Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২২ অক্টোবর ২০০৮
  26. Morton, Jim (৩ ডিসেম্বর ২০১১)। "Australian cricket great Sam Loxton dies"The Sydney Morning HeraldAustralian Associated Press। সংগ্রহের তারিখ ৪ ডিসেম্বর ২০১১

আরও দেখুন

গ্রন্থপঞ্জী

  • Cashman, Richard; Franks, Warwick; Maxwell, Jim; Sainsbury, Erica; Stoddart, Brian; Weaver, Amanda; Webster, Ray (১৯৯৭)। The AZ of Australian cricketers। Melbourne, Victoria: Oxford University Pressআইএসবিএন 0-9756746-1-7।
  • Coleman, Robert (১৯৯৩)। Seasons In the Sun: the story of the Victorian Cricket Association। North Melbourne, Victoria: Hargreen Publishing। আইএসবিএন 0-949905-59-3।
  • Fingleton, Jack (১৯৪৯)। Brightly fades the Don। London: Collins। ওসিএলসি 2943894
  • Frindall, Bill (ed)। The Wisden Book of Cricket Records (1981 সংস্করণ)। London: Queen Anne Press
  • Haigh, Gideon (১৯৯৭)। The summer game: Australia in test cricket 194971। Melbourne, Victoria: Text Publishingআইএসবিএন 1-875847-44-8।
  • Haigh, Gideon; Frith, David (২০০৭)। Inside story: Unlocking Australian cricket's archives। Southbank, Victoria: News Custom Publishing। আইএসবিএন 1-921116-00-5।
  • Ham, Paul (২০০৭)। Vietnam: the Australian War। Pymble, New South Wales: Harper Collinsআইএসবিএন 978-0-7322-8237-0।
  • Harte, Chris; Whimpress, Bernard (২০০৩)। The Penguin History of Australian Cricket। Camberwell, Victoria: Penguin Books Australiaআইএসবিএন 0-670-04133-5।
  • Hughes, Colin A.; Graham, B. D. (১৯৭৫)। Voting for the Victorian Legislative Assembly, 18901964। Canberra, Australian Capital Territory: Australian National Universityআইএসবিএন 0-7081-1332-X।
  • O'Reilly, W. J. (১৯৪৯)। Cricket conquest: the story of the 1948 test tour। London: Werner Laurie।
  • Perry, Roland (২০০৫)। Miller's Luck: the life and loves of Keith Miller, Australia's greatest all-rounder। Milsons Point, New South Wales: Random Houseআইএসবিএন 978-1-74166-222-1।
  • Piesse, Ken (২০০৩)। Cricket's Colosseum: 125 Years of Test Cricket at the MCG। South Yarra, Victoria: Hardie Grant Booksআইএসবিএন 1-74066-064-1।
  • Pollard, Jack (১৯৮৮)। Australian Cricket: The Game and the Players। North Ryde, New South Wales: Angus & Robertsonআইএসবিএন 0-207-15269-1।
  • Pollard, Jack (১৯৯০)। From Bradman to Border: Australian Cricket 194889। North Ryde, New South Wales: Harper Collinsআইএসবিএন 0-207-16124-0।
  • Whitington, Richard (১৯৮১)। Keith Miller: the golden nugget। Adelaide, South Australia: Rigby Publishersআইএসবিএন 0-7270-1424-2।

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.