সুরাইয়া পাকজাদ
সুরাইয়া পাকজাদ একজন আফগান নারী মানবাধিকার কর্মী।[1] ১৯৯৮ সালে তিনি ভয়েস অব উইমেন প্রতিষ্ঠা করেন, যেটা মেয়েদের পড়াশোনা ও শিক্ষা কার্যক্রম দিয়ে যাত্রা শুরু করে এবং এখন আশ্রয়, পরামর্শদান ও চাকরির প্রশিক্ষণ প্রদান করেন।[2][3] তালেবানের জন্য ২০০১ সাল পর্যন্ত এই সংস্থা গোপনে কাজ করে ।[2][3][4] বস্তুত, পড়া শেখানো মেয়েরা যাতে ধরা না পরে সেই ভয়ে তাদের বই পুড়িয়ে ফেলা হয়েছিল।[5] ২০০১ সালে ভয়েস অব উইমেন একটি আনুষ্ঠানিক এনজিও হিসেবে নামকরণ করা হয় এবং ২০০২ সালে এটি আনুষ্ঠানিকভাবে আফগানিস্তান সরকারের দ্বারা নিবন্ধিত হয়।[2] এটি আফগানের সংবিধান বিকাশে সাহায্য করেছে।[2]
.jpg)
পাকজাদ ২০০৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের সেক্রেটারি অব স্টেট থেকে আন্তর্জাতিক সাহসী নারী পুরস্কার লাভ করেন এবং একটি "মালালির পদক" একই সালে আফগানিস্তানের রাষ্ট্রপতির কাছ থেকে লাভ করেন।[1][3] তিনি ২০০৯ সালে টাইম-১০০ তালিকায় ছিলেন।[6]
২০১০ সালে তিনি ইউনিভার্সিটি অব পেনসিলভানিয়া থেকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি এবং বার্লিংটন কান্ট্রি কলেজ থেকে স্নাতক সম্মানসূচক এসোসিয়েট অব আর্টস ডিগ্রি লাভ করেন, পাশাপাশি ক্লিনটন গ্লোবাল সিটিজেন অ্যাওয়ার্ডও লাভ করেন।[7] ২০১১ সালে নিউজউইক তাকে ১৫০ উইমেন হু শেক দ্য ওয়ার্ল্ড নামে অভিহিত করে।[8] ২০১২ সালে তিনি এ্যাসট্রিয়া ফিমেল লিডারশীপ ফাউন্ডেশন ইন জার্মান থেকে বছরের নারী নেতৃত্বের পুরস্কার পান।[7]
তথ্যসূত্র
- "International Women of Courage Award Ceremony: 2008"। 2001-2009.state.gov।
- "Yahoo!"। www.politicsdaily.com।
- "Suraya Pakzad"। ২০১৬-০৮-১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৮-০৬। অজানা প্যারামিটার
|1=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য) - Hill, Evan। "Interview: Suraya Pakzad"। www.aljazeera.com।
- Jordan, Mary (১৩ নভেম্বর ২০০৯)। "Two Afghan women among recipients of new Women, Power and Peace Awards" – www.washingtonpost.com-এর মাধ্যমে।
- Hosseini, Khaled (৩০ এপ্রিল ২০০৯)। "The 2009 TIME 100 - TIME" – content.time.com-এর মাধ্যমে।
- "Voice of Women Organization - Home"। vwo.org.af।
- "Eleven U.S. Department of State International Exchange Alumnae Among NEWSWEEK's "150 Women Who Shake the World""।