মারিয়া বাশির
মারিয়া বাশির আফগানিস্তানের একমাত্র অভিশংসক(প্রসিকিউটর), যিনি ২০০৯ সালের তথ্য অনুযায়ি দেশের এমন একটি অবস্থানকে ধরে রাখেন।[1] তালেবান, দুর্নীতিবাজ পুলিশ, মৃত্যু হুমকি,ব্যর্থ হত্যাকাণ্ডের প্রচেষ্টা হওয়ার মত ঘটনার পনের বছরেরও বেশি আফগানিস্তানের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিজ্ঞতা তার হয়েছে - তিনি তাদের সবাইকে দেখেছেন। তালেবানদের সময় তাকে কাজ করা থেকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল, যখন তিনি তার বাসায় স্কুল শিক্ষা অবৈধভাবে মেয়েদেরকে প্রদান করতেন।[2] তালেবান যুগের পরে, তাকে চাকুরিতে ফিরিয়ে আনার আহ্বান জানানো হয় এবং ২০০৬ সালে হেরাত প্রদেশের প্রধান প্রসিকিউটর জেনারেল পদে নিযুক্ত হন।[1][3] নারীর দুর্নীতি ও নিপীড়ন নির্মূলের উপর তার প্রধান লক্ষ্য ছিল, তিনি ২০১০ সালে প্রায় ৮৭ টি মামলা একাই পরিচালনা করেছেন।[4]
মারিয়া বাশির | |
---|---|
জন্ম | ১৯৭০ |
জাতীয়তা | আফগান |
শিক্ষা | আইন |
যেখানের শিক্ষার্থী | কাবুল বিশ্ববিদ্যালয় |
পেশা | প্রধান সাধারণ অভিশংসক কর্মকর্তা, হেরাত |
কার্যকাল | ৪ |
নিয়োগকারী | Attorney General's Office, Afghanistan |
পরিচিতির কারণ | আফগানস্তানের প্রথম নারী অভিশংসক কর্মকর্তা |
সন্তান | সাজাদ (পুত্র) ইয়াসামান (কন্যা) |
পুরস্কার | আন্তর্জাতিক সাহসী নারী পুরস্কার ২০১১ |
তার কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্ট থেকে, তাকে আন্তর্জাতিক সাহসী নারী পুরস্কার প্রদান করা হয়।[5] বাশির ২০১১ সালের টাইম ১০০ তালিকায় প্রকাশিত হয় যা টাইম দ্বারা গঠিত বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী ব্যক্তিদের একটি বার্ষিক তালিকা।
প্রথম জীবন ও শিক্ষা
ব্যক্তিগত জীবন
তথ্যসূত্র
- Corbin, Jane (আগস্ট ১৬, ২০০৯)। "What are we fighting for"। BBC।
- Office of the Spokesperson (মার্চ ৪, ২০১১)। "International Women of Courage Award recipients - 2011"। United States Department of State। Archived from the original on ২০১১-০৬-৩০।