রোহিণীরঞ্জন বড়ুয়া
রোহিণীরঞ্জন বড়ুয়া (ইংরেজি: Rohiniranjan Barua) ( ১৯১৫ - ১৮ ডিসেম্বর, ১৯৩৫) ছিলেন ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন অন্যতম ব্যক্তিত্ব এবং অগ্নিযুগের বিপ্লবী। বিপ্লবী সন্দেহে ১৯৩২ সালে তাকে গ্রেপ্তার করে কারারুদ্ধ করা হয়। ফরিদপুরের দৌলতপুর গ্রামে অন্তরীণ থাকাকালে দারোগা সৈয়দ এরসাদের নিয়ত দুর্ব্যবহারে অত্যন্ত অপমানিত বোধ করায় তিনি দায়ের আঘাতে দারোগার মস্তক ছিন্ন করেন। দারোগার মৃত্যু সম্বন্ধে সুনিশ্চিত হয়ে তিনি থানায় এসে নিজেই ধরা দেন। ফরিদপুর জেলে তার ফাঁসি হয়। তার এই আত্মাহুতির ফলে সব থানার ডেটিনিউরা দারোগাদের কাছ থেকে সত ব্যবহার পেতে থাকেন।[1][2]
জন্ম
রোহিণীরঞ্জন বড়ুয়ার জন্ম চট্টগ্রাম জেলার গুজারা নোয়াপাড়া গ্রামে এক দরিদ্র নিম্নবিত্ত বৌদ্ধ পরিবারে। তার পিতার নাম নীলকান্ত বড়ুয়া।[1]
তথ্যসূত্র
- সুবোধ সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান, প্রথম খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, নভেম্বর ২০১৩, পৃষ্ঠা ৬৭৭, আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-৭৯৫৫-১৩৫-৬
- ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী, জেলে ত্রিশ বছর, পাক-ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রাম, ধ্রুপদ সাহিত্যাঙ্গন, ঢাকা, ঢাকা বইমেলা ২০০৪, পৃষ্ঠা ১৯৩।
This article is issued from
Wikipedia.
The text is licensed under Creative
Commons - Attribution - Sharealike.
Additional terms may apply for the media files.