গণসংহতি আন্দোলন
গণসংহতি আন্দোলন বাংলাদেশের একটি রাজনৈতিক দল। দলটি ২৯ আগস্ট ২০০২ সাল ‘জনগণের নিজস্ব রাজনৈতিক শক্তি গড়ে তোলার আহ্বান’ দিয়ে যাত্রা শুরু করে।[1]
গণসংহতি আন্দোলন | |
---|---|
![]() | |
প্রেসিডেন্ট | জোনায়েদ সাকি |
সাধারণ সম্পাদক | আবুল হাসান রুবেল |
প্রতিষ্ঠা | ২৯ আগস্ট ২০০২ |
সদর দপ্তর | ৩০৬-৩০৭ রোজ ভিউ প্লাজা, ১৮৫ বীরউত্তম সি আর দত্ত রোড, হাতিরপুল, ঢাকা-১২০৫ |
মতাদর্শ | সাম্য |
রাজনৈতিক অবস্থান | প্রগতিশীল |
ওয়েবসাইট | |
ganosamhati.org | |
বাংলাদেশের রাজনীতি রাজনৈতিক দল নির্বাচন |
ইতিহাস
২৯ আগস্ট ২০০২ সালে বাংলাদেশের বেশ কয়েকটি সংগঠন যেমন, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন, বাংলাদেশ বহুমুখী শ্রমজীবী ও হকার সমিতি, নারী সংহতি, বাংলাদেশ গার্মেন্ট শ্রমিক সংহতি, প্রতিবেশ আন্দোলন ও বাংলাদেশ কৃষক-মজুর সংহতিকে নিয়ে একটি জাতীয় প্লাটফর্ম হিসেবে যাত্রা শুরু করে। এর পর প্রায় ৪ বছর পরে ২০১৬ সালের ২৭, ২৮ ও ২৯ নভেম্বর গণসংহতি আন্দোলন তার তৃতীয় জাতীয় প্রতিনিধি সম্মেলনে রাজনৈতিক দল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।[2]
শুরু থেকেই গণসংহতি আন্দোলন, বাংলাদেশের জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ আন্দোলন সংগ্রামে ভূমিকা পালন করেছে।
নির্বাচনে অংশগ্রহণ
২০১৫ সালের ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে দলের পক্ষ থেকে মেয়র পদে প্রার্থীতা করেছিলেন দলটির প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি। সেবার নির্বাচনে তিনি নির্বাচিত হতে পারেন নি।[3]
পরবর্তীতে ২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় নির্বাচনে ঢাকা-১২ অংশগ্রহণ করে।
নীতি ও কৌশলসমূহ
- মুক্তিযুদ্ধে জনগণের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন
- গণতান্ত্রিক, অসাম্প্রদায়িক ও সার্বভৌম বাংলাদেশ গড়া
উল্লেখযোগ্য সদস্যবৃন্দ
- জোনায়েদ সাকি - প্রধান সমন্বয়কারী, গণসংহতি আন্দোলন
- তাসলিমা আখতার - বাংলাদেশী কর্মী ও ফটোগ্রাফার।
তথ্যসূত্র
- "আমাদের সম্পর্কে"। গণসংহতি আন্দোলন। গণসংহতি আন্দোলন - মিডিয়া বিভাগ। ৩ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ নভেম্বর ২০১৮।
- "গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কমিটির পরিচিতি"। banglanews24.com। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ৩, ২০১৮।
- "রাজনৈতিক দল হিসেবে গণসংহতি আন্দোলনের আত্মপ্রকাশ"। banglatribune.com। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ৩, ২০১৮।